গতদিন  হরতালের ২য় কিন্তু প্রান গেল ৮জন মায়ের বুক শুন্য করে ৮ জনের। এতে দলের নেতা/নেত্রীর কিছু যায় আসে না। তারা ব্যাথিত না হয়ে দলের জন্য আনন্দিত কারন এতের লাশ ডিঙ্গিয়ে হবে শোক ও সরকার ও দেশ ধংসের অপরাজনিতি। এতে তো দেশ রক্ষা হবেনা?  কোন কোন নেতা হয়ত গিয়ে সমব্যাদনা জানা বে আর কি? দায়িত্ব শেষ, আর মুল্যবান বাক্য হল আপনাদের ছেলে মরে নাই, দেশের জন্য শহিদ ও দেশের জন্য করবানি হয়েছে। শেষ তাদের দায়িত ও কর্তব্য।

এই ছোট ছোট ছেলেদের তারা অস্ত্র বানিয়েছে কোন নেতার সন্তান খুব কমই আছে।

এই গাড়ি মালিকের কি অবস্থা একটু সবাই কি অনুথাবন করেন রাজনিতি বিদরা।

হরতালের দ্বিতীয় দিন সন্ধ্যায় রাজধানীর শাহাবাগে একটি বাসে আগুন দেয় হরতাল সমর্থকরা। ছবি: বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম

কত কষ্ট ও শ্রমের বিনিময়ে এই সম্পদ অর্জিত এই চিন্তা কি তারা করে?

হরতালের দ্বিতীয় দিনে চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি কর্মীদের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া।ছবি: সুমন বাবু/ বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম

এই অস্ত্র কেন রাজনিতির নেতারা বহন করেনা?

হরতালের দ্বিতীয় দিনে চাঁদপুর-কুমিল্লা সড়কের ঘোষেরহাটে গাছ ফেলে রাস্তা অবরোধ। ছবি: বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম

দেশের এই সম্পদদের ক্ষতি পুরন কে দেবে?

মানুষ হরতালের দ্বিতীয় দিনে চট্টগ্রামের বড়পুল এলাকায় হরতাল সমর্থকদের ছোড়া অবিস্ফোরিত হাতবোমা উদ্ধার করে পুলিশ।ছবি: সুমন বাবু/ বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম

মানুষ যদি তাদের চাই তবে কেন এই সব বোমা তৈরি ও হামলা করা হয়?

 

দেশের মানুষ কি রাজনীতিবিদদের নিকট এটা আশা করে না শান্তি ও বন্ধু পরম পরায় বাস করতে চাই?

0 Shares

১১টি মন্তব্য

মন্তব্য করুন

মাসের সেরা ব্লগার

লেখকের সর্বশেষ মন্তব্য

ফেইসবুকে সোনেলা ব্লগ