জানি অভি তুমি আমায় ভালোবাসোনা তবুও যাওয়ার আগে তোমাকে আমার ভালোবাসার কথা জানালাম, অনামিকা অভিকে বললো।
যাওয়ার আগে মানে, তুমি চলে যাচ্ছো?
হুম আজ সন্ধ্যার ফ্লাইটে।
হটাৎ, কবে টিকেট কনফার্ম করেছো?
আজ সকালে।
ওহ, ঠিক আছে।
অভি একটি কথা রাখবে আমার?
কি বলো।
তুমি বিয়ে করলে তোমার বউ নিয়ে আমেরিকায় এসো, আমি দেখবো।
অভি চুপ করে রইল।
আমি উঠি, আন্টি আর প্রিয়ন্তীকে জানিয়ে আসি।
অভি উঠে দাঁড়ালো আর বললো, আমি ড্রাইভারকে বলে দেবো নামিয়ে দিয়ে আসবে তোমাকে।
অনামিকা দরজা থেকে ফিরে এসে অভিকে জড়িয়ে ধরলো এরপর অভির গালে চুমু খেলো।
আসি বন্ধু, কপালে থাকলে আবার দেখা হবে, তারপর অভিকে ছেড়ে দিয়ে বেরিয়ে গেল রুম থেকে, অভির রুম থেকে বেরিয়ে নিচে ড্রয়িংরুমে এসে ওখানেই অভির মা আর প্রিয়ন্তীকে পেয়ে ওনাদের জানালো ওর যাওয়ার বিষয়ে জানালো। অভির মা অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করলেন হটাৎ?
আন্টি ওখানে আমার কিছু কাজ পড়েছে তাই যেতে হচ্ছে।
ওহ তাহলে ঠিক আছে, যাও আর দেশে আসলে আমার বাসাতেই উঠো কেমন।
জি আন্টি বলেই অভির মাকে জড়িয়ে ধরলো, আমার জন্য দোয়া করবেন।
অবশ্যই দোয়া রইবে তোমার জন্য।
সকাল সাতটা করে অভি রেডি হয়ে বেরিয়ে গেল এয়ারপোর্টের উদ্দেশ্যে, এয়ারপোর্ট পোঁছেই জানতে পারলো ফ্লাইট এক ঘন্টা ডিলে, বাংলাদেশ বিমানের এই সব দোষে মানুষ ফ্লাইটে চড়েনা, গজ গজ করতে করতে বাইরে বেড়িয়ে সিগারেট ধরাইয়ে টানতে লাগলো।
এক ঘন্টা নয় দেড় ঘন্টা পর ফ্লাইট ল্যান্ড করলো, হক সাহেব বেড়িয়ে এলে সালাম দিয়ে অভি রিসিভ করলো অভি, অভিকে দেখে হক সাহেব জড়িয়ে ধরলেন, তারপর জিজ্ঞেস করলেন, কেমন আছো তুমি?
জি আনকেল ভালো আর আপনি?
জি আমি ভালো, এ হলো আমার মেয়ে মোনালিসা।
উনার পিছন পিছন বেড়িয়ে এসেছিলো মেয়েটি, পড়নে বিজনেস স্যুট, অভির দিকে হাত বাড়িয়ে দিলো হাই বলে, অভি হেন্ড সেইক করলো, কেমন আছেন?
কি আপনি আপনি করছো, ও তোমার ছোট, তুমি করে বলো, হক সাহেব বললেন।
আব্বু ঠিকই বলেছে, আপনি আমাকে তুমি করে বললে আমি খুশি হবো, মোনালিসা বললো।
না না অসুবিধা নেই, আচ্ছা ঠিক আছে, আনকেল আপনাদের লাগেজ?
ট্রলিবয় নিয়ে আসছে, বলতে বলতেই উনাদের লাগেজ নিয়ে এলো বিমান বন্দরের ট্রলিবয়।
আনকেল আসেন, বলেই অভি হাটতে শুরু করলে বাকিরা অভিকে ফলো করলো, গাড়ীর কাছে এসে অভি রিমোট কিতে চাপ দিলে লক খুলে গেলো ওর প্রাডো জিপের, পিছনের ডালাতে লাগেজ গুলো উঠিয়ে দিয়ে অভি পিছনের প্যাসেঞ্জার ডোর খুলে দিলো উনাদের জন্য, আব্বু তুমি পিছনে উঠো আর আমি সামনে উঠছি, মোনালিসা হক সাহেবকে বললো।
দুজনকে উঠিয়ে দিয়ে অভি ড্রাইভিং সিটে উঠে বসলো।
অভির গাড়ী এয়ারপোর্ট ছেড়ে মেইন রোডে আসলে হক সাহেব বললেন, অভি আমাদের আরেক ঘন্টা পর একটা মিটিং আছে হোটেল লা ভিঞ্চিতে, কিছু ফরেনার এসেছে।
আব্বু উনাদের সাথে কি উনাদের হোটেলে কথা বলাটা ঠিক হবে, আমরা কি কোনো হোটেলের কনফারেন্স রুমে বসতে পারিনা, মোনালিসা জিজ্ঞেস করলো।
আনকেল আপনারা চাইলে আমার অফিসের কনফারেন্স রুম ইউজ করতে পারেন, অভি বললো।
তাহলে তো আব্বু ভালোই হয়।
না না বাবা তোমাদের সমস্যা করে দরকার নেই।
না আনকেল সমস্যা হবেনা, আপনারা চলুন আর গেষ্টদের ফোন করে বলে দিন আমরা গাড়ী পাঠাচ্ছি, বাই দা ওয়ে আনকেল কি নাম উনাদের?
ওরা আমেরিকান, মি. রবার্ট আর উনার সঙ্গিরা, ৭০১ হলো রবার্টের রুম নাম্বার।
অভি ফোন দিলো ড্রাইভারকে আর নির্দেশনা দিয়ে দিলো, তাহলে আনকেল আমরা অফিসে চলে যায়?
ঠিক আছে বাবা যাও, তোমাকে কষ্ট দেওয়া আর কি।
ছি ছি আনকেল কোনো কষ্ট নেয়, চলুন।
অভির অফিসের আন্ডারগ্রাউন্ড পার্কিংয়ে গাড়ী রেখে তিন জনই লিফেটে উঠে এলো অভির অফিস লেভেলে, অভি পথ দেখিয়ে উনাদের নিজের রুমে নিয়ে এলো।
নাইস অফিস, আই লাইক ইট, মোনালিসা বললো।
বসুন আনকেল, মোনালিসা বসো, অভি উনাদের বসিয়ে জিজ্ঞেস করলো কফি চলবে কিনা, হাঁ সুচক জবাব পেয়ে অভি ইন্টাকমে কফি দিতে বললো।
আসলেই বাবা তোমার অফিসটা অনেক ডিজাইন্ড, তোমার আব্বার অফিস তো ছিলো মতিঝিলে, এখানে কবে সিফট করেছো?
জি চার বছর হয়।
খুব ভালো।
পিয়ন এসে কফি আর বিস্কিট দিয়ে গেলে অভি অনুরোধ করলো কফি নিতে, হক সাহেব আর উনার মেয়ে মোনালিসা কফির কাপ উঠিয়ে নিয়ে চুমুক দিতে লাগলো।
ফোন এলে অভি কথা বলে হক সাহেবের দিকে তাকিয়ে বললো, আনকেল গেষ্ট এসে গেছেন, চলুন আপনাদের কনফারেন্স রুমে দিয়ে আসি।
তিন জনেই রুম থেকে বেড়িয়ে গেষ্টদের রিসিভ করলো, হক সাহেব অভির সাথে পরিচয় করিয়ে দিলে অভি সবাইকে পথ দেখিয়ে কনফারেন্স রুমে নিয়ে গেলো আর হক সাহেবকে অভি নিজ চেয়ারে বসিয়ে দিলো, আনকেল আপনারা মিটিং সাড়ুন আমি কফি আর কিছু স্নেক্স দিয়ে যেতে বলছি।
অভি আপনিও আমাদের সাথে বসুন না, মোনালিসা বললো।
না আপনারা মিটিং করুন আর এই সুযোগে আমি আমার কাজ সাড়ি, সরি জেন্টেল ম্যান আই এম লিভিং ইউ উইথ মি. হক এন্ড মিস মোনালিসা, এক্সকিউজ মি বলে বিদায় নিয়ে নিজ রুমে এসে পিয়নকে ডেকে নির্দেশনা দিলো কনফারেন্স রুমের ব্যাপারে এরপর নিজ কাজে মন দিলো, ফাইলের পর ফাইল উল্টে যাচ্ছে কিন্তু মনটা যেন অন্য কোথাও টেনে নিয়ে যেতে চাইছে, অভি নিজ্রকে নিজে প্রশ্ন করলো, কেন এমন হচ্ছে আমার, কাজে কেনো মন বসছেনা?
জিএমকে ফোন দিলো ইন্টারকমে, জিএম সাহেব আমাদের নতুন শীপগুলোর খবর কি?
স্যার আগামী সপ্তাহে চট্টগ্রাম আউটার পোর্টে পোঁছাবে আশা করছি, অপর প্রান্ত থেকে জিএম জানালো।
ওকে, তাহলে চট্টগ্রাম পোর্টে ইনফরম করেন আর নেসেছারি ডুকুমেন্টেশন করার জন্য ব্যবস্থা নিন আর বার্থিংয়ের জন্যও পারমিশন নিতে হবে খেয়াল রাখবেন।
জি স্যার, কাজ প্রায় শেষ পর্যায়, আপনি চিন্তা করবেন না।
অভি ফোন রেখে দেওয়াল ঘড়ির দিকে তাকালো, প্রায় ১টা বাজে দেখে পিয়নকে আসতে বললো, পিয়ন আসলে বললো, তুমি ক্যান্টিনে যাও আর বলো আমরা আট জন মানুষ খাবো আর ফরেনার আছে পাঁচ জন আর সেইভাবে যেনো স্পেশাল কিছু খাবার তৈয়ারি করে আর এক থেকে দেড় ঘন্টা পর আমরা আসবো।
কনফারেন্স রুমে ইন্টারকমে কল দিলে মোনালিসা রিসিভ করলো, হ্যালো।
জি আমি অভি, একটু ডিস্টার্ব করি।
না না সমস্যা নেই, বলুন।
আপনাদের সবাইকে আমাদের ক্যান্টিনে খাওয়ার আমন্ত্রণ রইল, অফিসের উপরেই ক্যান্টিন আপনাদের মিটিং শেষ হলে আপনি আমাকে ০১ এ ডায়াল করলেই পাবেন।
অভি সাহেব আপনার এতো কষ্ট করার দরকার ছিলোনা।
আই ইন্সিস্ট মোনালিসা।
ওকে ওকে, আমাদের মিটিং আর হয়ত ঘন্টা দেড় ঘন্টা চলবে তারপর আপনাকে জানাবো।
ওকে ধন্যবাদ।
না না আপনাকেই আমাদের পক্ষ থেকে ধন্যবাদ।
ইটস মাই প্লেজার বলে অভি রিসিভার নামিয়ে রাখলো তারপর আনমনে সেল ফোনটা তুলে অবণীর কন্টাক নাম্বার সার্চ করে ডায়াল করতে গিয়ে থমকে গেল তারপর ফোনটা টেবিলে রেখে চিন্তা করতে লাগলো, কি দরকার আর ওর খবর নেওয়ার, তার বিয়ে হচ্ছে এতে নিজের কি বা এসে যায়, ভালো থাকুক অবণী এই কামনা। ঘন্টা খানেক পরে দরজায় নক শুনে বললো, প্লিজ কাম ইন। দরজা খুলে মোনালিসাকে প্রবেশ করতে দেখে জিজ্ঞেস করলো, আপনাদের মিটিং শেষ?
জি এই মাত্র শেষ হলো আর আপনি না আমাকে তুমি করে বলার কথা?
ওহ সরি একদম ভুল হয়ে গেছে, ওকে চলো তাহলে লাঞ্চে যায়।
জি চলুন।
অভি উঠে গিয়ে দরজা খুলে ধরলে মোনালিসা বের হওয়ার সময় ধন্যবাদ জানালো এরপর দুজনেই কনফারেন্স রুমে গিয়ে হক সাহেব আর উনার গেষ্টদের লাঞ্চ করার জন্য আমন্ত্রণ জানালে সবাই এক সাথে কনফারেন্স রুম থেকে বেড়িয়ে লিফটে করে ক্যান্টিনে চলে এলো, অভি পথ দেখিয়ে গেস্টদের জন্য রাখা নির্ধারিত টেবিলে নিয়ে আসলো আর সবাইকে বসার অনুরোধ করলে সবাই টেবিলে বসলো। অভির ইশারা পেয়ে ওয়েটার খাওয়া গুলো এনে দিলো, খাওয়া গুলোর মধ্যে বিফ স্টেইক উইত ভেজিটেবেল, ল্যাম্ব চপ, ফ্রাইড রাইস আর চিকেন শাসলিক। সবাই নিজে নিজে নিয়ে খেতে আরম্ভ করলে, অভি এই খাবার কি তোমার এইখানে প্রিপারেশন, হক সাহেব জিজ্ঞাসা করলেন।
জি আনকেল, আমার এই ক্যান্টিনে স্পেসাল এক কুক আছে এইসব রান্নার জন্য।
ভেরি নাইস, ভেরি গুড আইটেম এন্ড গুড কুকড।
মোনালিসাও এমন রান্না করতে পারে।
তাই তাহলে তো মোনালিসা একদিন তোমার হাতের রান্না খেতেই হয়, হেসে মোনালিসাকে বললো অভি।
চট্টগ্রাম এলে খাওয়াবো আপনাকে, হেসে মোনালিসা জবাব দিলো।
অভি শুনলাম তুমি তিনটা নতুন শীপ আনছো, হক সাহেব জিজ্ঞেস করলেন।
জি আনকেল, আমেরিকা থেকে আনছি।
নেক্সট টাইম তোমার শীপ লাগলে আমাকে বলো, আমরাই এক মাত্র বাংলাদেশে শীপ বানাচ্ছি আর তুমি যে দামে কিনেছো তার অর্ধেক দামে আমরাই বানিয়ে দেবো।
তাহলে তো ভালোই হয়, আমার আরো দুইটা ওয়েল ট্যাংকার কিনার ইচ্ছে আছে।
ওকে তাহলে উনাদের বিদায় করে আমরা পরে কথা বলবো এই বিষয়ে, বললেন হক সাহেব।
জি আনকেল, অবশ্যই।
বিকালে গেষ্টদের বিদায় দিয়ে অভি হক সাহেব আর মোনালিসাকে নিয়ে ওর বাসায় পোঁছালে অভির মা আর প্রিয়ন্তী গাড়ী বারান্দায় এসে রিসিভ করলেন।
ভাই অনেকদিন পরে এলেন, এ আপনার মেয়ে মোনালিসা নাকি, বাহ অনেক বড় হয়েছে দেখছি, আসেন ভাই আসেন ভিতরে আসেন, চলো মা ভিতরে চলো, উনাদের ভিতরে এনে বসতে দিলেন অভির মা।
ভাই কফি বা চা কি খাবেন?
ভাবী আপনি এতো অধৈর্য হবেন না, এসেছি যখন খাওয়া দাওয়া হবে, আগে বলুন আপনি কেমন আছেন?
জি ভাই ভালোই আছি, আলহামদুলিল্লাহ্।
আপনার মেয়েও তো অনেক বড় হয়ে গিয়েছে, তা অনেকদিন পর এলাম এইবার।
এর মধ্যে প্রিয়ন্তী মোনালিসার সাথে ভাব জমিয়ে ফেলেছে, দুজনেই বেশ চুটিয়ে গল্প করছে।
তা আপু শুনেছি আপনি অস্ট্রেলিয়া থেকে পড়ালেখা করে এসেছেন, প্রিয়ন্তী জিজ্ঞেস করলো।
হুম তা করে এসেছি আর তুমি কি পড়ছো?
আমি ঢাকা মেডিকেলে পড়ছি, অবশ্য ভাইয়া আমাকে বাইরে পাঠাতে চেয়েছিল, মা রাজি হয়নি। আপু আপনি বেশ সুন্দর, আমার দেখা সব চেয়ের সুন্দর দুজন মেয়ের মধ্যে একজন আপনি।
তাহলে আরেকজন কে?
ভাইয়ার সেক্রেটারি অবণী আপু।
_________ চলবে।
ছবিঃ Google.
১৮টি মন্তব্য
নীলাঞ্জনা নীলা
এবার দেখি মোনালিসা। ^:^
উফ অবণী কোথায়? যদি জানতো নতূন এন্ট্রির কথা।
ইঞ্জা
অবণী আউট আপু, মোনালিসা ইন, কেমন হবে। :p
নিচে মজিবর ভাই সাপোর্ট দিয়েছে। 😀
মৌনতা রিতু
মোনালিসার হাতের রান্না খাওয়ির শখ হইছে ^:^
নাহ ! এতো কেন? অবনিটা গেল কৈ ? আপনি তো ভালোই গল্প চালিয়ে যাচ্ছেন। হেলমেট রেডি ?
ইঞ্জা
আপু একটু সময় দেন, হেলমেট রেডি হয়নি এখনো। ;(
অবণী বড়ই বদমাশ, সামন্যতেই এতো কিছু, ও বাদ, দুধ ভাত, কি বলেন ঠিক হবেনা? 😀
কোটিপতির মেয়ে মোনালিসা, ওরে কি ছাড়া যায়। :p
ব্লগার সজীব
সব পর্ব পড়া কিন্তু শেষ আমার। এই গল্পের শেষ নেই? চলবে নাকি শত শত পর্ব? 😀 ভাল লাগছে ভাইয়া, চলুক।
ইঞ্জা
তাই চেষ্টা করছি প্রতিদিন একটা গল্প দিতে আর না পারলে একদিন পর একদিন, অবস্থা দেখে মনে হচ্ছে ৩০ পর্বর অধিক হতে পারে, পাশে আপনারা থাকলে আরো লিখতে উৎসাহ পাবো।
ধন্যবাদ ভাই আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
মোঃ মজিবর রহমান
এতো কিসের দরকার
সবাই দেখছি অবনীর প্রেমে পরেছে পাঠকগণ
ইঞ্জা ভাই চালান দেন চালকের মতই
জমে খির।
ইঞ্জা
আমি সম্মানিত, আমি আপ্লুত, পাশে আছেন আর থাকবেন এতেই আমার উদ্দীপনা।
মোঃ মজিবর রহমান
সুন্দর ভাল সব সময় ধন্যবাদ পাওয়ার জন্য।
ইঞ্জা
ধন্যবাদ 🙂
মিষ্টি জিন
আবার একজনের আগমন.. পারেন ও কম না ।
অবনীর কে বাদ দিলে কিন্তু .,,, :@
ইঞ্জা
পার্টনার অবণী তো অনেক আগেই বাদ, দুধ ভাত, হেলমেট কাল ডেলিভারি । \|/
প্রহেলিকা
চলমান এই সৃষ্টির সাথে পাঠক হয়ে সাথেই আছি। শুভকামনা নিরন্তর।
ইঞ্জা
আর এতেই আমি সম্মানিত এবং আপ্লুত, শুভেচ্ছা রইল সাথে একরাশ ভালোবাসা। 🙂
ইলিয়াস মাসুদ
ভাই নায়িকা তো এক্সপোর্ট ইম্পোর্ট হয়ে যাচ্ছে আর আসছে, দেশি কোনো কারবার নেই………।
শুনেছিলাম পিরিতি কাঁঠালের আঠা কিন্তু এ তো দেখি ভিন্ন বাবালার আঠা…………।
অভি কি দেখতে কৃষ্ণের মত?
চলুক ভাই
ইঞ্জা
যুগ বদলাচ্ছে ভাই, গৎবাধা গল্প লিখতে চাইনি বলেই এতো রুপের স্থান।
ধন্যবাদ এবং খুবই আনন্দিত আপনাদের পাশে পেয়ে। 🙂
জিসান শা ইকরাম
একদিন পর একদিন দিন প্রতিটি পর্ব,
অনেক পাঠক আছেন যারা প্রতিদিন ব্লগে আসতে পারেন না, একদিন অনুপস্থিত থাকলে তিনি এসে দুইটা পর্ব পড়বেন।
অনেক ব্লগার আছেন, সীমিত সময় নিয়ে ব্লগে আসেন, তারা যদি একদিন এসে ২ টি পর্ব পড়েন, তাহলে অন্যদের লেখা আর পড়বেন কখন?
সেক্ষেত্রে গল্প না পড়েই কমেন্ট দিয়ে দিতে পারেন– ভাল লেগেছে খুব 🙂
বিবেচনার জন্য এমন লিখলাম।
চলুক।
ইঞ্জা
ভাইজান গল্পটার পরিসর অনেক বড় আর সময় নিয়ে নিয়ে যদি লিখি শেষও করতে পারবোনা মনে হয়, এরপরেও আপনার উপদেশ মেনে চলার চেষ্টা করবো, ধন্যবাদ।