দেশের একজন নাট্য পরিচালক জনাব সাজ্জাদ রাহমান এর টেলিফিল্ম “তোমাকে শুধাবার মতো একটি প্রশ্ন আমার ছিল এবং আছে” নাটকটি রচনা চিত্রনাট্যে রুপদান করেছেন দেশের একজন স্বনামধন্য ব্যাবসায়ী ও সাহ্যিতিক রোকসানা বিলকিস। একজন মহিলা ব্যাবসায়ী হেসেবে নিজেকে গড়ে তুলেছেন সকল প্রকার বাধা অতিক্রম করে।
নাটকটি আমি দেখলাম ও যা বুঝলাম তাহল, নাটকটি শুরু থেকে শেষ অবধি দেখার একটি আগ্রহ সৃষ্টি করেছে। কারণ ডায়ালগ ও শব্দের মাধুরী দিয়ে দর্শককে আকর্ষণ করবে।আর সজল ও সানজিদা কোয়েল চঞ্চলতা অভিনয় দারুনভাবে ভুটিয়ে তুলেছে নাটকটিতে।
নাটকের মুল বিসয়বস্তুঃ সমাজে নারীদের বেড়ে উঠতে নিজস্ব পরিবার ও সমাজের যে প্রতিবন্ধকতা তা দূর করার জন্য অনেক নাটক আছে কিন্তু তাঁর বলয় থেকে আলাদাভাবে মেয়েদের প্রতিবাদ করার একটি কায়দাকানুন এই নাটককে আরো সাবলীল ভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন নাট্যকার ও পরিচালক।
অনুস্টহানে উপস্থিত ছিলেন, কথাসাহিত্যিক রাহাত খান, টেলিফিল্মের কলাকৈশলীগণ, জনাব পীরজাদা শহিদুল হারুন, রোকসানা বিলকিস, সাজ্জাদ রাহমানসহ অনেকে।
নাট্যকার আরো ভাল সাহিত্য উপহার দেবে এই আশা রাখি।
আমি পরিচালক আরো ভাল নাটক সৃষ্টি করে দেশের নাটককে আরো ভাল অবস্থানে নিয়ে আসবে সে আশা রাখি। তাঁর সর্বদা সাফল্য কামনা করি।
৮টি মন্তব্য
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
মেয়েদের এমন কৌশলগুলোকে ছড়িয়ে দিতে পারলেই নারীরা পুরুুষ শাষিত সমাজেের অত্যাচার হতেে কিছুটা রেহাই পাবেন।নাটকটি দেখতে হবে। -{@
মোঃ মজিবর রহমান
দেখুন ভাল লাগবে মনির ভাই।
জিসান শা ইকরাম
নাটকটি দেখার আগ্রহ হয়েছে , ধন্যবাদ আপনাকে।
মোঃ মজিবর রহমান
বস দেখলে ভাল লাগবে আশা করি।
ভাল থাকুন ভাইয়া।
মৌনতা রিতু
আসলেই সমাজে মেয়েদের উচ্ছলভাবে বেড়ে উঠতে এখনো অনেক বাধা। আমরাই কোনো মেয়েকে সারাদিন ঘুরতে দেখলে বিরক্ত হই। আমিও বিরক্ত হই। তবে হ্যাঁ, কিছু অনুশাষণ অবশ্যই মেনে চলতে হয়। চলা উচিৎ। এটা আমার বিশ্বাস। বর্তমানে নাটক সিনেমা দেখা হয়না বললেই চলে। তবু এটা দেখার ইচ্ছে হলো।
মোঃ মজিবর রহমান
আপু, রোকসানা আপু ব্যাবস্যা করতে চাইলে, তাঁর মা এবং ভাই দুই বছর তাঁর সাথে কথা বলে নাই। কিন্তু তিনি এখন দেশের সপ্তর্ষি গ্রুপের কর্ণধার।এখন সে ব্যাবসায়ী হিসেবে এবং লেখক হিসেবে পরিচিত হয়ে উঠেছে।
দেখুন ভাল লাগবে।
জিসান শা ইকরাম
কিভাবে যে ফটোটা আপলোড দিলেন বুঝতেছিনা, ফটোটাই একটা পোষ্ট হয়ে গিয়েছে।
মোঃ মজিবর রহমান
জানিনা ভাই, আমিও এর পুরবে পারিনাই কিন্তু এটা কিভাবে হল তা আমার এখন মনে নেই।
আর ছবিটা ছোট করতে চেয়েছিলাম পারি নাই।