এটা ২০০৭ সালে কোন এক্ষনে লিখেছিলাম। আজ তা দিলাম ছেড়ে সোনেলায় সবার তরে।
ঘরে চন্দ্রবদন ছেড়ে,
নিজ শয্যাত্যাগে, যোনসুখ আহরণে
ছুটে যায় নারী আসক্ত ঘরে
কর না কেন ঘৃণা আমারে?
উদর ভরিতে দেহ বাড়ায়ে দেয় অন্যের হাতে,
না পাইয়া কোন পথ,
তারা নহে নষ্ট,
আমরা পথভ্রস্ত।
কর না কেন ঘৃণা আমারে?
১৪টি মন্তব্য
শুন্য শুন্যালয়
ভালো লিখেছেন আপু…নিজেদের ঘৃণা করা কঠিন বলে হয়তো …
তন্দ্রা
দিদি ভাই, নিজেকে সুন্দর করতে পারলেই অপরকে বলব, তাছাড়া না।
নীলকন্ঠ জয়
ঘৃণা করতে পারবো না। তন্দ্রা দি…।। (y)
তন্দ্রা
তোমাকে পারতেই হবে।
আদিব আদ্নান
সব সময় সবাইকে ঘৃণা করা যায় না ।
তন্দ্রা
আমি কাউকে শুধরাবার কথা বলতেই আগে নিজেকে প্রশ্ন করি আমি কি তা, আমি কাউকে উপদেশ দিই না, কারো সমস্যা থাকলে তাঁর সমস্যার উৎরানোর কয়েকটি পথ দেখিয়ে দিই, যেটা ভালো লাগে গ্রহন করে নেবে।
তাই কাউকে ভালো হতে বলার আগে নিজেই শুধরে নিতে চাই।
খসড়া
ঘৃণ বাস্তবতা।
তন্দ্রা
কিন্তু কেউ তো নিজেই ভালো হচ্ছেনা এখানেই কষ্ট লাগে।
জিসান শা ইকরাম
এত বছর আগের লেখা ?
সুন্দর ।
তন্দ্রা
ধন্যবাদ, ভালো থাকুন।
প্রিন্স মাহমুদ
সুন্দর
তন্দ্রা
থ্যাংকস ইউ
বনলতা সেন
আপনি দেখছি বেশ পুরোন লেখিকা ।
ভাল ।
তন্দ্রা
আমি রাইটার নয়, পাঠক আর মনের ইচ্ছে গুল বলি আর কি?