আমাদের সমাজ থেকে মানবতা, বিবেক, একেওপরের প্রতি সহিঞ্চু আচরণ, বড়দের প্রতি সন্মান ও ছোটদের প্রতি স্নেহ উঠে গেছে মনে হয় এটা আমার ব্যাক্তিগত মত।
রাজনীতিবিদরা আমাদের দেশটার আদর্শ ও নৈতিকতার যত অবক্ষয় করেছে তা আর কেউ করেনি।
আমার লেখা দেশের রাজনীতিবিদদের উপর ভিত্তি করেই লিখা আমার মাথায় মাঝে মাঝে উতভ্রান্ত প্রশ্ন আসে এটা তারই অংশ।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব ও জনাব সাদেক হোসেন খোকা ও অন্যান্য অর্থাৎ মুক্তিজুদ্ব জারা দেখেছেন এবং মুক্তিজদ্বা তাদের প্রতি।
০১. তারেক রহমান সাহেব কি তাদের থেকে বেশি বয়স্ক না ইতিহাস বিদ?
০২. তাঁরা তারেক রহমানের নিকট ইতিহাস শিখবেন না শিখাবেন?
০৩. তাঁরা তারেক রহমানকে রাজনিতি্র গুরু মানেন?
০৪. সিনিয়র ব্যাক্তি বা নেতা হিসেবে কে দীক্ষা নিবেন তারেক রহমান না এই ব্যাক্তিবরগ?
০৫. তারেক রহমান জা বলবে তাই এই ব্যাক্তি বর্গের কি পাথেয় রাজনিতির ময়দানে?
০৬. তারেক রহমানই যদি সব তাহলে তাঁদের অতীত আদর্শ ও শিক্ষা গ্রহন সব জলাঞ্জলি দিতে হবে নয় কি?
**********************
আওয়ামিলীগ কিছু কিছু উচ্চ শিক্ষিত মন্ত্রী ও নেতাদের নিয়েও কিছু এরকম প্রশ্ন ।
কিছু কিছু মন্ত্রী একেক সময় তাঁদের মন্ত্রীদের নিয়েই এমন এলো মেল কথা বলেন জা মন্ত্রীকে নয় রাষ্ট্রের নির্বাহী প্রধানকে বিতর্কিত করেন, কারন কোন মন্ত্রীর অযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন হলে খোদ প্রধান্মন্ত্রীকেই বলা হয়। কারন নিয়োগকর্তা তিনি।
*********************
রাজনীতিবিদরা আমাদের দেশটার আদর্শ ও নৈতিকতার যত অবক্ষয় করেছে তা আর কেউ করেনি।
দুরনিতির জন্য আমরা দেশের বিভিন্ন পর্যায়ে দোষ দিয় কিন্তু এর মুল দোষী রাজনীতিবিদরা। তা পর্যায়ক্রমে কিছু তুলে ধরবো।
০১. ঘুষ ও দুরনিতির জন্য বেশি দোষী পুলিশ কিন্তু কেন? এই পুলিশকে দিয়ে এই রাজনীতিবিদরা সবচেয়ে বেশি অনৈতিক কাজ করান। যেমন টাকা উত্তলনের জন্য পুলিশকে ব্যাবহার। সমাজের ভালো একজনকে ঘুন বা বিভিন্নভাবে সমাজে নাজেহাল করতে পুলিশকে ব্যাবহার করেন তাঁরা। চাদাবাজির জন্য পুলিশকে হাতিয়ার হিসেবে ব্যাবহার কিন্তু কেন? রাজনিতির মাঠে প্রতিপক্ষকে বিভিন্নভাবে পরাস্ত করতে ক্ষমতায় থেকে পুলিশকে ব্যাবহার।
বিভিন্ন দপ্তর ও অথিদপ্তরে নিয়োগ বাণিজ্যের জন্য শুধু দোষী করা হয় ঐ দপ্তরের উচ্চ ব্যাক্তিদের কেন ঐ টাকা শুধু তাঁরা নেন না মন্ত্রীরা নেন? মন্ত্রীদের দোষ এই জন্য যে তারাই ঐ মন্ত্রনালয়ের প্রধান।দপ্তরের ব্যাক্তিবর্গ মন্ত্রীদের কথামত কাজ না করলে বহিস্কার না হলে ওএসডি তাঁদের কপালে ঝলে আর তানাহলে এমন জায়গায় বদলি যা তেপান্তরে।
বর্তমানে রাজনিতির ময়দান এতই নোংরা যে তা মনে হয় ভাষায় প্রকাশ করা সম্ভব না। কারন দেশের সব কিছুই নিয়ন্ত্রিত হয় রাজনিতির মাধ্যমে। দেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো ম্যানেজিং কমিটিতে এত নাদান ব্যাক্তিদের দেয় রাজনৈতিক খমতাবলে যা খুবই ন্যাক্কারজনক। আর বর্তমানে মিডিয়া গুলো মাঝে মাঝে বাড়াবাড়ি করে বেশ।
১৩টি মন্তব্য
স্বপ্ন
একটি প্রশ্ন যোগ করুন #তারেক রহমান কি জিয়াউর রহমানের চেয়ে মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে বেশি জানেন?
মোঃ মজিবর রহমান
হুম। করলাম। (y)
প্রজন্ম ৭১
জিয়াউর রহমান সাহেব নিজে কোনদিন বলেননি যেসব কথা, তার মৃত্যুর পরে ইতিহাস নিয়ে এই সব উল্টা পাল্টা কথা সৃস্টি করা হয়েছে। এতে জিয়াকেই অসন্মান করা হয়েছে।
মোঃ মজিবর রহমান
এরকম অনেকে করে প্রজন্ম ৭১।
প্রহেলিকা
আমার দ্বারাতো সম্ভব না দেওয়া। আসলে কি মন্তব্য করবো সেটাই বুঝতেছিনা।
হায়রে তারেক!!!
ছাগলের রুচি নিয়ে
করি যত তামাশা
পাগলের পাগলামি
যত দিক আমাশা।
সব কিছু ফেল মারে
তারেকের প্রলাপে
আজব এই চীজ পেলো
এ ধরণী কি পাপে!
পাপ যত তারা করে
ভোগে শুধু পৃথিবী
উন্মাদী করে যাস
কি যে আছে কি দিবি!
উন্মাদ যদি হস
দড়ি বাঁধা পড়ে থাক
মানুষের জঙ্গলে
চাই না এই পাতিকাক।
কা-কা রবে যত ডাক
যত তোল ধুয়া-রে
দড়ি ছেঁড়া পশুদের
স্থান হয় খোঁয়াড়ে।
ঘোষক আর প্রেসিডেন্ট
মুজিবেরে দেয় মান
সিংহের উঁচু শিরে
ইঁদুরের নেই স্থান।
মোঃ মজিবর রহমান
ভাই প্রহেলিকা, কবিতার সুরে অনেক উত্তর দিয়েছেন। সুভেচ্ছা রইল।
জিসান শা ইকরাম
এসব লিখে আর কি হবে ভাই ? আমরাই বাদরকে পিঠা ভাগ করতে দেই ।
মোঃ মজিবর রহমান
বস একটি গান আছেনা, এপাশ ওপাশ করি বন্ধু ধুমত আসেনা, আশে পাশে চেয়ে দেখি শুন্য বিছানা।
আমাদেরে তাই কাকে কি বলব গুরুর দীক্ষায় যখন গলদ তখন কার নিকট চাইব?
ধন্যবাদ।
খসড়া
ভাল পোষ্ট। ভাই বানানের দিকে নজর দিন।
মোঃ মজিবর রহমান
প্রিয় খসড়া, ধন্যবাদ বানান আমার নিকট খুবই ক্রুটিপুরন খারাপ লাগে। কিন্তু কিছু কিছু বানান জোর করে সঠিক করতে পারিনা, হইত আমার কি বোর্ড চালানই কিছু অদক্ষতা থাকতে পারে।
অনেক অনেক ধন্যবাদ।
শুন্য শুন্যালয়
আমাদের দেশের রাজনীতিবিদদের কথা বার্তা শুনলে আমার মাঝে মাঝেই কস্ট হয় যে এরা আমাদের দেশ পরিচালনা করে…
আর কাজকর্ম … কিছু বলার নেই নতুন করে যে…
মোঃ মজিবর রহমান
তাই বলে মাঠ ছাড়া (y) -{@
সঞ্জয় কুমার
বাংলাদেশের রাজনীতি সম্পর্কে যতক্ষণ কথা বলা হবে ততটুকু সময়ই অপচয়