এইটুকুনই চেয়েছিলাম ,
বাড়িয়ে দিলে হাত ।
তোমার হাতটি পাবো
থাকুক যতোই সংঘাত।,
দিলে! কিন্তু নির্ভরতা পাইনি।
একটু খানি আশা ছিলো,
তোমার বুকের মদ্ধিটায়,
ঝড় বাদল আর চৈত্র ঘামে
শুধুই আমার হবে ঠায়।
দিলে! কিন্তু হৃদয়টাতো পাইনি।
এত্তটুকুই চাওয়া ছিলো,
বেশি কিছু চাইনি।
মাঘের শীতে তোমার ওমে রাত কাটাবো
দিলে! কিন্তু উষ্ণতাটা পাইনি
একটাইতো জীবন আমার
শরীর মন আর যৌবন
তোমার তরেই সঁপেছিলাম,
নিলে! কিন্তু উজাড় করে নাওনি।
আচ্ছা বলো কি লাভ হলো ,
দেয়া নেয়ার ঘাটতিতে?
জীবনটাতো জীবন হতো ,
চেঁটে পুটে প্রাপ্তিতে।
এখনও এই দন্দ আমায়
নিত্য করে দহন!
এমন কেন হলো বলো
গ্রহণ হলো বিসর্জন?
৯টি মন্তব্য
নীলাঞ্জনা নীলা
প্রথম দুই স্তবকের ছন্দটা একেবারে শেষ অব্দি টেনে নিয়ে গেলে দারুণ হতো কিন্তু।
সালমা আক্তার মনি
নীলাপু সত্যিই তাই তৃতীয় আর ষষ্ঠ স্তবকে আমারই মন তৃপ্তি পাইনি। ধন্যবাদ এভাবে বিশ্লেষন. করার জন্য। আজ মনে হলো একজন হলেও আমার হাবিজাবি লেখা গুলো মনোযোগ দিয়ে পড়েন। আবারও ধন্যবাদ।
নীলাঞ্জনা নীলা
আমি চেষ্টা করি সবার লেখাই মনোযোগ দিয়ে পড়তে।
আপনি ভালো লেখেন, তাই বলছি যখন লিখবেন মনের দরোজাটাকে একেবারে খুলে দেবেন।
আলো-হাওয়া না এলে অন্ধকারের সৌন্দর্য যে বোঝা যায়না।
আবু খায়ের আনিছ
কবিতার পাঠক, বেশি বুঝি না কবিতা নিয়ে, তবে মনে হয়েছে আর একটু মনযোগ দিলে আরো ভালো হত।।
সালমা আক্তার মনি
অনেক ধন্যবাদ আনিছ ভাইয়া, চেষ্টা থাকবে আপ্রাণ।
ঘুমের ঘোরে কেটে যাওয়া অনন্ত পথ
এত্তটুকুই চাওয়া ছিলো,
বেশি কিছু চাইনি।
মাঘের শীতে তোমার ওমে রাত কাটাবো
দিলে! কিন্তু উষ্ণতাটা পাইনি
কবিতার প্রতিটা লাইন দারূণ হয়েছে
খুব ভাল লাগলো (y)
সালমা আক্তার মনি
ধন্যবাদ আপনাকে, শুভকামনা সবসময়ই!
ইকরাম মাহমুদ
এমন কেন হলো বলো
গ্রহণ হলো বিসর্জন?
শুরু থেকে শেষ – এককথায় অসাধারণ।
সালমা আক্তার মনি
অনেক ধন্যবাদ ইকরাম ভাইয়া। সাথে থাকবেন সবসময়।