দেশে চরম ভীতকর পরিস্থিতি বিরাজমান। অবস্থা এমন যে সেই আদিম যুগে বন্য প্রানীদের ভয়ে সর্বদা আতংকিত থাকত তখনকার মানবজাতি। চারিদিকে আভাস দিচ্ছে সেই আদিম যুগের বন্য হিং¯্র /দানব প্রানীর আক্রমন! ভয় মানুষরূপী দানব প্রানীরা কখন যে ছোবল মারবে! নেকড়ে মানবরা মেক্সিকোর অনেক স্টেটে এদের ডাইনী হিসেবে কল্পনা করে,যারা রাতে ঘুমন্ত পুত্রসন্তানকে ধরে নিয়ে যায়। এদের আগুন পুড়িয়ে আর ঝুলিয়ে হত্যা করা হত। এংলো-সেক্সন সময়ে বৃটিশ শাসনামলে উত্তর আমেরিকায় বৃটিশ কলোনী স্থাপনকারি মানুষের জীবন কেটেছে বনাঞ্চলে নেকড়ের সাথে যুদ্ধ করে ।
দেশে অরাজকতা দৃশ্যমান। এই সভ্য যুগে এখনও অসভ্য/অস্যভ্যতা ভাবা যায়? অর্থনৈতিক মন্দা। ধনী গীরবের মাঝে বৈষম্যের পাহাড়। এসব শামাল দেয়ার দায়িত্ব রাষ্ট্রযন্ত্রের। শামাল দিতে ব্যর্থতার পরিচয় মানে ইতিহাসে কালো অধ্যায়ে আখ্যায়িত । যা অশুভ।
যে কথা বলা বাঞ্চনীয়, কোন আইনের ধারার দোয়াই দিয়ে যে কাউকে হাতকড়া পড়িয়ে নির্যাতন করা কারোই কাম্য নয়। দেশের আপামার জনগণ বিষয়টিতে ধিক্কার জানাচ্ছে। দৃষ্টান্ত সাংবাদিক প্রবীর সিকদার। বলা যায়, ওরা আমাদের মুখের ভাষা কেড়ে নিতে চায়। কারণ বাক স্বাধীনতার পথ রুদ্ধ করার যে প্রক্রিয়া...। নানা শ্রেনী পেশা থেকে জোড়ালো দাবি উঠেছে, নাটক সাজিয়ে তথাকথিক গৎবাঁধা শব্দ ‘বন্ধুকযুদ্ধের’ নামে ক্রস ফায়ার বন্ধ করা হউক। নাটকের এহেন বন্ধুকযুদ্ধ বর্বরতা ছাড়া আর কিছু নয়। শাসক দলের নেতাকর্মীরাও এসব বিষয়ে বেশ ক্ষুদ্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন।
জনগণকে দক্ষ জনশক্তিতে রুপান্তর করাটা যৌত্তিক। আর মেধা শূন্যের পথে হাঁটা ঠিক অন্ধকার পথের ঠিকানা। জনগণ কিন্তু গর্জে উঠতেও পারে। দলমত নির্বিশেষের সেই একাট্রার গর্জনে অতীতে কেউ টিকতে পারেনি। চারটি মূল নীতির ভিত্তিতে বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিজয় কেতনের ইতিহাস গড়েছিলেন দেশের সাধারন জনগণ। বিজয় অর্জন ধরে রাখাই মূখ্য। যদি এরবাইরে উল্টো রথে হেঁটে...।
গণতান্ত্রিক ভীত শক্তিশালী করাটা যুক্তিসঙ্গত।
পরিশেষে প্রগতির পথে হেঁটে চলুক দেশ।
.....................জয় হউক মেহনতি মানুষের......Ahmed Jalal(আহমেদ জালাল)Founder at : Bangladesh Mofassal Sangbadik Union(BMSU) বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ইউনিয়ন (বিএমএসইউ)
৪টি মন্তব্য
ইমন
দাবী গুলা যৌক্তিক। 🙂
অরণ্য
“মেধা শূন্যের পথে হাঁটা ঠিক অন্ধকার পথের ঠিকানা” – ঠিক বলেছেন।
মরুভূমির জলদস্যু
তবুও আমরা কিছুই পব না। যাদের ক্ষমতা আছে তারা শুধু নিজেদের আখের গুছাবে।
আহমেদ জালাল
ধন্যবাদ