ক্যাটাগরি উপন্যাস

আমি তোমার জন্য এসেছি -(পর্ব ৪৫)   আরাফ শেখর সাহেবকে সালাম দিলেন, কেমন আছো বাবা.? ভালো। আমি মিতুর বাবা ওনি মিতুর মা। কেমন আছেন আন্টি.? ভালো।  আপনারা বসেন  আবিদ,শ্রেয়া,রিদম,অমি, রহিমাসহ সবাই বসলো। আঙ্কেল আপনি আমাকে তুমি করে বলবেন, আমি রোহানের বাবার বন্ধুর ছেলে কথা শেষ করার আগেই জিসান আসল। আব্বু ওনি আরাফ ভাইয়া অনেক বছর [ বিস্তারিত ]
আমি তোমার জন্য এসেছি -(পর্ব-৪৪) কয়েক কদম হাঁটল বৃষ্টির পানি সারা শরীরে ভিজিয়ে নিল। অনেকক্ষন দাঁড়িয়ে থাকার পরও আরাফ পিচনের দিকে দেখে জিসানের গাড়িটা দেখতে পেল না। কিছুটা চিন্তিত হয়ে বিষয়টা শ্রেয়াকে জানাল,  আচ্ছা তোমরা জিসান সাহেবের গাড়িতে থাকা মেয়েদের কাউকে একবার কল দেও তো। বাইরে বৃষ্টি হচ্ছে এদিকে জিসান সাহেবের গাড়িটা এখনো দেখতে পাচ্ছি [ বিস্তারিত ]
আমি তোমার জন্য এসেছি- (পর্ব-৩৫) শ্বাশুড় বাবা মারা যাবার পর আজাদ আঙ্কেল আর আসে নাই। প্রিয়াকে তখনি একবার দেখেছিলাম খুব সুন্দর মেয়েটা এখনো চোখে লেগে আছে কলাপাতা রঙের স্যালোয়ার কামিজ হালকা লাল সুতি ওড়না একেবারে পরীর মতো লাগছিলো। আর কোনদিন ওরা আমাদের বাসায় আসেন নাই এখন তোমাদের যোগাযোগ হয় না... আরাফ চুপ করে পত্রিকা পড়ছে [ বিস্তারিত ]
"আমি তোমার জন্য এসেছ (পর্ব-আটাশ)" ব্যবসার পাশিপাশি একটা চাকরি নেয়, ওখানেই জীবনটাকে নতুন ভাবে শুরু করেছে। ব্যবসা, চাকরি, কাজ এর বাইরে আরেকটা জীবন আছে আরাফ সেটা ভুলে গেছে। জীবনে কি চেয়েছিলো আর আজ কি পেল তাতে আরাফের আজ কোন আক্ষেপ নেই। কারন ভাগ্য বিধাতা চায়নি প্রিয়া আরাফের মিলন হোক তাই আরাফ তার জীবনের সর্বত্র দিয়ে [ বিস্তারিত ]
আমি তোমার জন্য এসেছি (পর্ব-পঁচিশ)   -হুম, বুঝছি দোস্ত ভাগ্যে করে তোর মতো একটা বন্ধু পেয়েছিলাম রে.. তুই মানুষ না ফেরেস্তা! আল্লাহ্ দেওয়া আমার জন্য বন্ধু নামের ভাই, জীবনের শ্রেষ্ঠ উপহার।   দেখতে দেখতে প্রিয়া নবম শ্রেণিতে ভালো রেজাল্ট করে দশম শ্রেণিতে উঠে। স্কুলে প্রিয়ার খুব সুনাম এবারের বার্ষিক ক্রিড়া প্রতিযোগীতায় ছবি আঁকায় সে প্রথম [ বিস্তারিত ]

বাক্সবন্দি… (৪র্থ পর্বের কিছু অংশ)

মুহম্মদ মাসুদ ৭ ফেব্রুয়ারি ২০২০, শুক্রবার, ১১:০২:৪৯অপরাহ্ন উপন্যাস ৭ মন্তব্য
বাক্সবন্দি... (পর্ব - ৪) - নৃ মাসুদ রানা মেহের আলী ছোটবেলা থেকেই একগুয়েমি ধরনের মানুষ। হাড়কিপটেও বটে। তবে খাবারের প্রতি ভীষণ লোভ তার। এ নিয়ে কতবার যে নহরের সাথে ঝগড়া হয়েছে তার বালাই নেই। অবশ্য নহর ছিলো প্রিয় পাত্র। শরীরের এই একটা অংশে নহরের সাথে মিল রয়েছে তার। আর বাকী সবটুকু ধোঁয়াশা। খেলাধূলায় বেশ পারদর্শী [ বিস্তারিত ]

বাক্সবন্দি… (১ম পর্ব)

মুহম্মদ মাসুদ ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২০, বুধবার, ১১:২৫:১৬পূর্বাহ্ন উপন্যাস ১৭ মন্তব্য
বাক্সবন্দী - নৃ মাসুদ রানা (আমার ড্রিম প্রজেক্ট/উপন্যাস) এলার্ম বেজে উঠলো। সম্পর্কের এলার্ম। হৃৎপিণ্ডের এলার্ম। দেহের কলকব্জার এলার্ম। যে এলার্মে নাড়িরটান রয়েছে। গাঁথুনি রয়েছে মন মস্তিষ্কের স্নায়ুকোষে। দেহ ভিটা খন্ড দ্বিখণ্ডিত হলেও স্বাদের অভাববোধ হবে না। আজানও হলো। মিষ্টি সুরের আজান। মিষ্টি কন্ঠের আজান। শ্রোতাপ্রিয় আজান। আত্মার আজান। কলিজার আজান। যে আজানের ধ্বনিতে আত্মতৃপ্তি বেঁচে [ বিস্তারিত ]

আত্মাপাখি…

মুহম্মদ মাসুদ ২৫ জানুয়ারি ২০২০, শনিবার, ১১:৪০:৪৪অপরাহ্ন উপন্যাস ২৩ মন্তব্য
ঘুটঘুটে অন্ধকারে আলোছায়ার জাফরি চোখমুখের অলিগলির চিপায় চাপায় ছাপ পড়তেই দেহের নাড়িভুড়ি ক্ষয়প্রাপ্ত হওয়ার মতো হয়ে যায়। বুকের ভিতর থেকে ধুকপুক ধুকপুক সাজসজ্জার তদারকি নিজ দায়িত্বে শরীরের মাংসপেশিতে ভয়ের অনুভূতির শিহরণে শরীর ঘেমে ঘেমে লবনাক্ত করছে নিমেষেই। এই প্রথম পৃথিবীতে নিজেকে সচলের অংশে অচলের ছায়ামূর্তি রূপে রূপবতী লাগছে। দূরে, বেশ দূরে থেকে আবছা আবছা নিবু [ বিস্তারিত ]
মোহনাঃ  হুম আছি। এই অর্ণব আমাকে ডাইভিং শিখাবি ? অর্ণবঃ স্বপ্নে গিয়ে শিখাবো নাকি ডাইভিং? মোহনাঃ আরে শোন না, আমাকে ডাইভিং শিখিয়ে ড্রাইভারের চাকরিটা দিস। বেশি বেতন দিতে হবে না। চলার মতো হলেই হবে। অর্ণবঃ আমি তো কোন টাকা পয়সায় দিতে পারবো না। ফ্রীতে চাকরি করলে আইসা পর। মোহনাঃ আচ্ছা কোন টাকা পয়সা দিতে হবে [ বিস্তারিত ]
প্রিয় অনিন্দ্য, জানি না তুমি কেমন আছো? তবে আমি যে ভালো নেই সে তুমি অবশ্যই জানো। কেমন আছি কেমন আছো তা নিয়ে কথা বলার অধিকার নেই আমার। যা হোক যে কারণে তোমাকে লিখতে বসা, সেটা নিয়েই বরং শুরু করি কথা। আমি জানি এই মুহূর্তে তুমি আমাকে প্রচণ্ড ঘৃণা করো, ঘৃণা করার মতো যথেষ্ট কারণ আছে। [ বিস্তারিত ]

শেষ বিকেলের প্রণয়(শেষের কিছু অংশ)

সুরাইয়া পারভীন ১৫ নভেম্বর ২০১৯, শুক্রবার, ০৮:০৮:২৬পূর্বাহ্ন উপন্যাস ১৯ মন্তব্য
গল্প লিখে চলেছি গল্প। একজন মৃত্যুপথযাত্রী মানুষের জীবন সায়াহ্নের অন্ধকারে এসে ক্ষণিক আলো পাওয়া ও সেই আলোকে আঁকড়ে ধরে বাঁচতে চাওয়া তীব্র আকাঙ্ক্ষা থেকেই শিরোনাম 'শেষ বিকেলের প্রণয়' নাম দিয়েছি। ইচ্ছে ছিলো  শেষ বিকেলের রোদ্দুর হবে আমার উপন্যাসের শিরোনাম । কিন্তু আমার আগেই কেউ এ শিরোনামে গল্প গুচ্ছ লিখেছেন। তাই নামটি পরিবর্তন করতে হলো সব [ বিস্তারিত ]

পর্বতকন্যের ইতিকথা

প্রদীপ চক্রবর্তী ১৯ অক্টোবর ২০১৯, শনিবার, ০৬:১৯:৫৫অপরাহ্ন উপন্যাস ১১ মন্তব্য
#পর্ব_৬১ আলোকিত চাঁদকে সাক্ষী রেখে গানের রাগরাগিণী  তৈরি হয়েছিলো। সে চাঁদ পূর্ণিমা রাত্রিতে ছিলো ষোড়শী। অভিসারের মধুময় মধুক্ষণে শিউলি কাননের অপার মুগ্ধতার সন্ধিতে আমিও বেসেছিলাম ভালো পার্বতী নামক কোন এক ষোড়শীকে। যদিও আকাশের বুকে চাঁদের কলঙ্ক রয়েছে। চাঁদের কলঙ্ক থাকে থাকুক,ডুবেছি আমি তাহার প্রেমাবিষ্ট নয়নের পানে। যে মুগ্ধতার যুগল নয়নে চেয়ে থাকলে আসে এক স্নেহার্ত [ বিস্তারিত ]

পর্বতকন্যের ইতিকথা

প্রদীপ চক্রবর্তী ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৯, বুধবার, ০৬:৩০:২৬অপরাহ্ন উপন্যাস ১৫ মন্তব্য
#পর্ব_৫২ কত আকাশগামী ইচ্ছে রোজ ঈশ্বরের বুকে প্রদীপের আলো নিভিয়ে দেয়,তা কজন বা খুঁজ রাখে? বলরাম দাদার সহধর্মীনি জয়িতা বৌদির সাথে পার্বতী শাকসবজি কাটতে ব্যস্ত। বারান্দায় হেমন্তের ভেজা কুয়াশায় শাকসবজি বেশ তরতাজা। আমি আর বিনোদ প্রাতরাশ শেষ করে বারান্দার একপাশে রৌদ্রতেজে বসে আছি। মিষ্টি সকাল সমুধুর বাতাস আর সুবর্ণ রৌদ্র। প্রতিদিনের ন্যায় আজকের সকাল ছিলো [ বিস্তারিত ]

পর্বতকন্যের ইতিকথা

প্রদীপ চক্রবর্তী ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৯, রবিবার, ০২:০২:০৮অপরাহ্ন উপন্যাস ১৭ মন্তব্য
#পর্ব_৪৬ রক্তমাংসে গড়া নবীন কিশোর যৌবনের যার পদার্পণ, উদাসী ষোড়শ শতকের বৈধব্য সমাজে যেন কালপেঁচার আত্তীকরণ। বুকে চন্দনের গন্ধ আর ষোড়শীর ভেজা চুলে পুরো শহর ঘুরে অনেক পার্বতী পাওয়া যাবে। কিন্তু  পাওয়া যাবেনা তার মতো করে হেমবতী ষোড়শী,যার কাছে রয়েছে নীললোহিত অপরাজিতার মোহনীয়তা আর মৃগ কস্তূরীর মুগ্ধতার গন্ধ ছোঁয়া। নিরন্তর স্বপ্ন আর গন্তব্যহীন পথিক হয়ে [ বিস্তারিত ]

মাসের সেরা ব্লগার

সংরক্ষণাগার

ফেইসবুকে সোনেলা ব্লগ