সম্রাজ্ঞীর প্রেম-অপ্রেমে চন্দ্রাহত সেই রক্তিম রাত
অপেক্ষার নিকুচি করে, উৎসারিত আনন্দ-মাদলের প্রগাঢ় উচ্চারণে,
তীর্থের রথ-যাত্রায় সঙ্গী হয়েছে আনন্দ বিহ্বলতায়;
বেগুনি ফুল এবার গোলাপি উচ্ছলতায়।
বারান্দায় দাঁড়িয়ে, দাঁড়িয়েই থেকেই
দেখি বিশ্বজগতের অজস্র সমুদ্রের অনন্ত আকাশ,
অমৃত ফলের গাছটির আড়ালে আড়াল হয়ে
দাঁড়ায় অনন্তর খুঁজে খুঁজে ফেরা তারাটি,
গ্রহ-উপগ্রহকে কেন্দ্র করে ঘুরে-ঘুরে কান্ত-অবসন্ন;
স্পষ্টতই হাসছে এবার বিস্মিত-মুগ্ধ-বিহ্বলতায়
গোলাপি রঙ ছুঁয়ে-ছুঁয়ে।
সম্রাজ্ঞীর বৃষ্টি-ভেজা আঁচলে এবার বেঁধেছে বাসা
আনন্দ-ফুলের বেগুনি-উচ্ছ্বাস, এই প্রণয়-সাঁঝ-মায়ায়।
লাজের মাথা খেয়ে, আক্ষেপ-অপেক্ষার
নথের-নাগর আমার, রয়েছে নাচদুয়ারে দাঁড়ায়ে,
এসেছে সে হিমালয় গলিয়ে, রাতের অসংখ্য তারা পুড়িয়ে।
৬টি মন্তব্য
নীলাঞ্জনা নীলা
উচ্ছ্বাস আরোও বাড়তে থাকুক নতুন জীবনযাপনে। রাজত্ব বজায় থাকুক সম্রাজ্ঞীর।
এত্তো কঠিন কবিতা লেখেন ক্যান?
নিজেই নিজের মাথার চুল ছিঁড়ি। ^:^
ছাইরাছ হেলাল
চুল না থাকলে কত্ত সহজ ছেঁড়াছেঁড়ি করা!!
আরও উচ্ছাস বাড়াইয়া শ্যাষ-ম্যাষ অক্কা যাই আরকী!!
নীলাঞ্জনা নীলা
অক্কা যাইবেন না। নিশ্চিত থাকুন। 😀
ছাইরাছ হেলাল
যাক চান্স আছে তাহলে বাঁচনের!
মৌনতা রিতু
নাহ! সম্রাজ্ঞীর আঁচলে কোনো প্রেম আর বাসা বেঁধে নেই। রাজার মহলে রাজা ঘুরেফেরে এ ঘর ও ঘর। অপেক্ষা আর অপেক্ষা থাকে সম্রাজ্ঞী।
বেগুনী ফুল ব্যাথায় তাই বুকে তার নীল নীল ছোপ। কবিতাটা দারুন লাগলো। কপি করে নিলাম কিন্তু।
ছাইরাছ হেলাল
কপি করে কেন আস্তটাই নিন, তবে নিবেন এটি আগে বললে আর একটু সাজুগুজু করে দিতাম!!
আহারে নীল ছোপ গোলাপের সুবাসে সুরভিত হয়ে উঠবে।