ফ্রাঙ্কেনস্টাইনের দানবটি উঠে এসেছে এই-ই মাত্র
দয়াগঞ্জের ভাগার থেকে, কচু খেতে খেতে;

[বলছি না আপনারা মেরি শেলির গোটা উপন্যাসটি পড়ে আসুন, আমিও পড়িনি,
মামু (গুগল) করেছি বেশ বেশি করে; তবে Frankenstein (1931) by James wales
এর মুভিটি দেখেছি, আপনারা চাইলে এর সাথে Jurassic park জাতীয় মুভি-টুভিও দ্যাক্তারেন।
অবশ্য এ-সব আউল-ফাউল দেখে চৌখ/সময় নষ্ট না করে খোমা-খাতা উছল উজ্জ্বাপন-ই শ্রেয়।
আমিও তাই-ই করি।]

হাউ-মাউ-খাউ শব্দ-বাজি না করে
প্রবল প্রতাপে খাউ-খাউ জাড়ি রাখে।
পাহাড় পর্বত দালান কোঠা লোহা লক্কড় সোনা-ধাতু কয়লা-পাথর
রাস্তা-ঘাট নদ-নদী থেকে বন্দর-রেল পথ থেকে গেয়ো পথের প্রান্তর পর্যন্ত;

ত্রাহি মধুসূদন ছড়িয়ে পড়ে দিকে দিকে,
চাচা আপন প্রাণ বাঁচা; বাঁচে না কেউ-ই;

[মেরি শেলি এবারে আর ভুল করেন-নি, সোজা জিউসের দরবারে,
সেখানে কী-কী হয় তা আমরা জানতে পারিনি, পারবো ও না। আমরা ঝিম মেরে অপেক্ষায় থেকে
ভাবতে থাকি।

{চান্দি ফাটা প্রখর দ্বিপ্রহরে ব্রহ্ম তালু বরাবর বজ্র-বাণ (ঠাডা) নিক্ষেপ হতে পারে, অমাবস্যা বা মাঘী পূর্ণিমায় বা যে কোন সময় বুক বরাবর আঘাত হানতে পারে উল্কাপিণ্ড, ছিন্নভিন্ন করে ফেলতে হৃদযন্ত্র; হেমলক টেমলকের কথা ভাবি না, বড্ড ধীর; তার থেকে বরং মন্ত্রপূত সুতীক্ষ্ণ গুটিকয়েক মোটা মোটা শলাকা তার নিম্নাঙ্গ প্রবিষ্ট করালে মন্দ হয় না}

অপেক্ষা আচমকা শেষ হয়।]

জিরো পয়েন্টে শূলবিদ্ধ একটি কাকতাড়ুয়াকে
থুথু বৃষ্টিতে ক্রমাগত ভিজতে থাকতে দেখি।

0 Shares

১২টি মন্তব্য

মন্তব্য করুন

মাসের সেরা ব্লগার

লেখকের সর্বশেষ মন্তব্য

ফেইসবুকে সোনেলা ব্লগ