তুমি আমি, আমি তুমি মিশে যাব,
যখন তখন, যেখানে সেখানে, প্রবল-প্রকাশে প্রকাশ্যে,
গলি-গুপচির চিপা-চাপায়-ও;
পিছু-নে’য় সাঙ্গোপাঙ্গদের চোখে ধুলো দিয়ে
জুতসই অদৃষ্টিগোচরতায় আঁটোসাঁটো ঘড়ি-হীন মুহূর্তে
মিশি, মেশাই, মেশামেশি করি, শুধুই দু’জনে;
তুমি কে!
আমি কে!
কে মেশাবে, কী মেশাবে, কতটুকু-ই-বা মেশাবে/মেশাবো!!
চির-উদ্ধত-বর্ণালীর বর্ণীল প্রেম উদ্ধৃত হয়-না, থাকে-ও-না;
মেশামেশি হবে মিলেমিশে, হয়েছিল যেমন বাৎচিত
দীর্ঘ-মান-অভিমান ছায়া-উপত্যকায়;
মিলাবে মিলিবে
পেলব-সতেজ-স্নিগ্ধ কিশোরী মুগ্ধতায়,
মিশে যাব তোমার উত্তাল সমুদ্র-যমুনায়
যখন-তখন; মন যেমন চায়!! যে-ভাবে চায়!!
২২টি মন্তব্য
মাহমুদ আল মেহেদী
অস্বাধারন
ছাইরাছ হেলাল
ধন্যবাদ,
পড়ার জন্য।
মোঃ মজিবর রহমান
পেলব-সতেজ-স্নিগ্ধ কিশোরী মুগ্ধতায়,
মিশে যাব তোমার উত্তাল সমুদ্র-যমুনায়
যখন-তখন; মন যেমন চায়!! যে-ভাবে চায়!!
মন ভরে গেল ।
শুভেচ্ছা নিরন্তর
ছাইরাছ হেলাল
আচ্ছা,
শুভেচ্ছা নিলাম, দিলাম-ও।
শুন্য শুন্যালয়
আহা! এরকম কবিতা পড়েতো একটা প্রেম করতে মন চাচ্ছে আবার।
আমি আমরা কেউ না। কে যে কার সাথে মেশে কিংবা মেশে না। সবই চোখের ধুলো।
মানুষ, মন, পৃথিবী আর এই কবিতা সবই অদ্ভুত। ভাগ্যিস যাচ্ছে তাই ভাবনার কোন মনোমিটার আবিষ্কার হয়নি।
ছাইরাছ হেলাল
একটা কেন! অনেকগুলো করে ফেলুন, এ-আর এমন কী! জাস্ট ফ্রেন্ড সিস্টেম।
তবে আশি-উর্ধ্বে ফোকলা দাঁতে কাঁপা-কাঁপা পায়ে ব্যাঁকা-ব্যাঁকা পিঠে এভারেস্টে!!
বা আস্ত উটের বিরিয়ানি অসম্ভব, তবে মন-কলা আমরা খাই-ই!
চোখ তো পুরাই ধূলিময়, সে তো দাক্তার-ই বলে দিয়েছে।
মিটার পাবলিক না করায় মান বেঁচে গেল আমাদের!
জিসান শা ইকরাম
এতো দেখছি সংগিন অবস্থা,
চলুক মেশামেশি, মেলামেশি।
ছাইরাছ হেলাল
পুরাই রঙ্গীন অবস্থা।
চলুক,
সাবিনা ইয়াসমিন
কোনটির জন্যে মন্তব্য করবো !!
তুমি আমি, আমি তুমি মিশে যাবো,
যখন তখন,যেখানে সেখানে,প্রবল -প্রকাশে,,, প্রকাশ্যে,,,
নাকি
আশি – উর্ধে ফোকলা দাতে
কাপা কাপা পায়ে,ব্যাকা ব্যাকা পিঠে
এভারেস্টে,,,
বা আস্ত উটের বিরিয়ানি অসম্ভব,
তবে মন কলা আমরা খাই,,ই !!
হা হা হা,, চমৎকার লিখেন !! আপনার লেখায় আলাদা আমেজ থাকে।একবার বুঝতে পারলেই ভালো লাগায় মন ভরে যায়।
ছাইরাছ হেলাল
একটি আমার লেখা আর একটি একজনের মন্তব্যের উত্তর!
মিলিয়ে দিলে তো সমস্যা!!
তবে আপনি আনন্দিত হয়েছেন জেনে ভাল লাগল!
দেখবেন! অচিরেই আবার বলে বসবেন-না যেন কী সব মাথামুণ্ড লেখেন!
ধন্যবাদ।
সাবিনা ইয়াসমিন
এটাইতো !! আমি শুধু লেখাই পড়ি না ,,আশে পাশের গুলোও পড়ি ।
ঐ কথাটি কিনতু বলেছি,,,,,আপনার লেখায় আলাদা আমেজ থাকে।একবার বুঝতে পারলেই,,,,😂😂😂😂
ছাইরাছ হেলাল
শুনে আনন্দিত হলাম, চোখ ছড়িয়েই আপনি ঘুমান!!
এটি খুব ভাল একটি দিক, অনেক সময়-ই অন্যদের মন্তব্যে লেখা নিয়ে আলোচনা থাকে।
ঠিক আছে আনন্দ নিয়েই পড়ুন/বুঝুন, তবে আনন্দ না পেলেও পড়া কিন্তু বন্ধ করা যাবে না।
ধন্যবাদ।
মায়াবতী
তুমি আমি… আমি তুমি… কে তুমি আর কে ই না আমি !!! মেলামিশি মেশামিশির এ কেমন দ্বিধা দ্বন্দ হে কবি !
;?
ছাইরাছ হেলাল
ভাইয়া’পা!!
আউলা মাথায় কী-ই বা ল্যাহা সম্ভব!!
আপনি-ই বলুন!!
রিতু জাহান
কাহিপে নিগাহে আটকা হে!
বুঝতে তো পারছি না কি হচ্ছে কি এসব! এতো এতো প্রেম।
আমি ভাবতেছি কবির আবার হলোটা কি ;?
এ সুযোগে মান অভিমান ভেঙ্গে যাক তবে।
ছাইরাছ হেলাল
আমিও তো ভাবছি পাঠকদের হলোটা কী!!
কিছুই তো বুঝতাছি-না!!
কোথায় যে মান আর কোথায় যে অভিমান খুঁজে তো কিছুই পাচ্ছি না!!
তৌহিদ ইসলাম
তুমি আমি আমি তুমি, মিশে যাব উত্তাল সমুদ্রের মোহনায়! দারুন দারুন।
ছাইরাছ হেলাল
পড়ার জন্য ধন্যবাদ অনেক অনেক।
নীলাঞ্জনা নীলা
ভেঙ্গে ভেঙ্গে ভাঙ্গুক মান-অভিমান
উপত্যকার চড়াই-উৎরাই পার করে মিশে যায় যদি অন্ধকার আলোর মিছিলে
মিলেমিশেই ভাঙ্গুক, গড়ুক, গড়িয়ে পড়ুক; যা-ইচ্ছে হয়, যা-খুশি
তার জন্যে যমুনা কেন!
জল তো আছেই ধানসিঁড়িতে।—-এত্তো পেরেম কবিতায়! ডরাইছি। -:-
ছাইরাছ হেলাল
পেরেম আর দ্যাখাইতে পারলাম কৈ!
পুরোপুরি তো শেখা হল না, কেউ শেখায় না, বলে শেখাবে,
লেখার কায়দাকাণ্ডগুলে খুলে খুলে দ্যাখায় না, বলে-ও না;
যা বলে তাও মাথার উপ্রে দিয়ে যায়!
এই!!
এ যমুনা সেই যমুনা না!!
আর যমুনার জল ধানসিঁড়িতে বয় না!!
নীলাঞ্জনা নীলা
পেরেম শিখানোর জিনিস হইলে তো হইছিলোই। জানি তো যমুনার জল ধানসিঁড়িতে বয় না। আপনার তো কাছের নদী ওই ধানসিঁড়ি, যমুনার কথা কন ক্যান?
লেখা লিখবেন এমন যাতে সব বুঝোন যায়। কী জ্বালা রে বাবা! এম্নেই চুলের অবস্থা বারোটা। 😡 :@
ছাইরাছ হেলাল
ভাবলাম আপনি অভিজ্ঞ জ্ঞানীজন,
যদি কিছু জ্ঞান নিয়ে বেঁচে-বর্তে থাকতে পারি!!
কাছ-দূর ব্যাপার না, কারো যমুনাও লাগে, ধানসিঁড়ি থাকলেও!!