দেশ জুড়ে নানা সহিংসতা আর অস্থিতিশীল রাজনৈতিক অবস্থার কারণে দেশের মানুষ প্রধান দুই রাজনৈতিক দল এবং এরশাদ কাকুর উপর তিক্ত বিরক্ত । দেয়ালে পিঠ ঠেকলে যেমন বাধ্যতামূলক ভাবে সামনে অগ্রসর হতে হয় , জনগণের অবস্থা অনেকটা সেই রকম । তারা বাধ্য হয়েই দেশের তিন প্রধান কে দৌড়ানি দিয়েছে । জনগনের দৌড়ানি খেয়ে হাসিনা খালা , [ বিস্তারিত ]
ক্যাটাগরি গল্প
অসহায় প্রেমো মায়া, যদি...!! সুন্দর ভাবেই চলছে আমার সময়গুলো। পড়াশুনা চাকরী লেখালেখি সব। হঠাৎ নেমে আসলো জীবনের এক ভিবিষিকাময় জ্বাতনার দহন-যা আমাকে তিলে তিলে অসহায় করে তুলছে। আমি কেমন ছিলাম আর কেমন চলছে আমার দিনগুলি। মাঝরাত পেরিয়ে গেছে অনেকণ। বিছানায় শুয়ে এপাশ ওপাশ করছি কিন্তু ঘুম আর আসছে না। কি করে আসবে? আমার মত অবস্থায় [ বিস্তারিত ]
একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই ভিন্ন ডিপার্টমেন্টে অনেক ছেলেমেয়ের সাথে দুটো ছেলে মেয়ে পড়তো। একজন জগৎ সংসার ভোলার জন্য রাতদিন নেশায় ডুবে থাকতো। অন্যজন সংসার করবে বলে সবার অমতে বিয়ে করে অকূলে পড়লো। এরা একদিন সেন্ট্রাল লাইব্রেরীর সিড়িতে এক আড্ডায় বন্ধুদের ভীড়ে পড়ে পরিচিত হলো। ছেলেটার লাল চোখ, ফর্সা মুখ আর আরো কী কী ব্যাপারের কম্বিনেশন [ বিস্তারিত ]
চতুর্থ অংশ... বাস থেকে নেবে আনোয়ারশা রোডের ঠিক সামনের রাস্তা, হরিপদ দত্ত লেনের দিকে হাঁটতে লাগলেন। এক ধরণের অদ্ভুত রোমাঞ্চ অনুভব করতে লাগলেন। সব কিছু পাল্টে গেছে, রাস্তার ডান দিকের বিরাট পুকুরের কোন অস্তিত্ব নেই। ঝোপঝাড় ছোট বড় জঙ্গল সব সাফ হয়ে গেছে। তার পরিবর্তে দাঁড়িয়ে আছে কিছু বড় বড় বাড়ি। চেনার মধ্যেও মাঝে মাঝে পুরনো ঘর দুচারটে আছে [ বিস্তারিত ]
চলন্ত রিক্সায় বসে রেখা আনমনে ভাবছিল। 'মানুষটাকে আজকাল কেন যেন বুঝতে পারি না। দিন যত যায় তাকে যেন দূরের মানুষের মত মনে হতে থাকে। অথচ কি একটা সময় ই ছিল আমাদের! আর এখন বন্ধের একটা দিনে বাসায় আসে। এসেই সেই যে ল্যাপটপ নিয়ে পড়ে, মাঝরাত হয়ে যায়। কি মাঝ রাত, আরো সময় পেরিয়ে যায়। কিন্তু [ বিস্তারিত ]
মোবাইলের ভাইব্রেশনে ঘুম ভাঙল কৌশিকের।ঘুমভরা মিটমিট চোখে বালিসের নিচ থেকে হাতরিয়ে মোবাইল নিলো । স্ক্রীনের দিকে তাকাতেই দেখলো মায়ের ফোন ।রিসিভ করেই --হ্যালো মা কেমন আছো ? --এইতো তুই কেমন আছিস বাবা ? --আছি ভালই ।বাবা আর সুপ্তি কেমন আছে ? --তুই কালই বাড়িতে আসতে পারবি বাবা ? --কেনো ?কি হৈছে মা সবাই ঠিক আছে [ বিস্তারিত ]
দিদিমণির গানের ক্লাশ শেষ করেই একে একে বের হলো অর্পা, অনিন্দিতা, তূর্য, সিদ্ধু। দিদিমণিঃ সবাই সাবধানে যেয়ো আর ঠিকঠাক থেকো, পথে যেন কোন দেরী না হয়। অর্পাঃ ঠিক আছে দিদি! (এত্তো কড়া কেনো উনি, গানই তো শিখি কিন্তু যেনো সাক্ষাৎ জন্মদাত্রী মা!!) একসাথে হেঁটে সদর রাস্তায় উঠেই- তূর্যঃ এই সিদ্ধু চল যাই, অর্পা-অনি গেলামরে... সিদ্ধুঃ [ বিস্তারিত ]
তার ভালোবাসার মানুষের সাথে তার বিয়ে হলো না, আর যার সাথে তার বিবাহিত জীবন তার সাথে ভালোবাসা হলো না। শুধু শারিরিক প্রয়োজনে কাছে আসা, বছর ঘুরে সন্তান আসা এভাবে মেয়েটির মাথার চুল কখন যে শুভ্র হয়ে যায় সে নিজেও টের পায় না। এদিকে তার বিয়ের আগের প্রিয় মানুষটি বাবা মায়ের ইচ্ছেতে তাদের পছন্দের মেয়েকে বিয়ে [ বিস্তারিত ]
।।।প্রেত অভিজ্ঞতা।।। আমি টের পেলাম কেউ একজন লোহার গেটটি খুলেছে। তারপর আস্তে আস্তে আমার রুমের দিকে আসছে। হালকা জুতার শব্দে বুঝতে পারছিলাম আমার রুমমেট। রুমের কাছাকাছি এসে শব্দটা থেমে গেল আর কিছুক্ষনের জন্য শান্ত হয়ে গেল পরিবেশটা। আমি পিছনে তাকিয়ে দেখি আমার রুমমেট স্থির হয়ে দাডিয়ে আছে। "ভয় পেয়েছ? " বাঘের প্লাস্টিকের মুখশটা খুলতে খুলতে [ বিস্তারিত ]
এক মেয়ে আর এক ছেলের সাথে কঠিন সম্পর্ক ছিল। ১৪ বছর আগে তাদের কিভাবে যেন বিচ্ছেদ হয়ে যায়। একটা যুক্তিযুক্ত কারণ ছিল। পারিবারিক, সামাজিক.. আজ তার স্মরণের কিছু প্রয়োজন নাই। ১৪ বছর পরে মেয়েটার ক্লাসমেটদের মধ্যে একজনের সাথে এই ছেলেটা ওই মেয়েটার কিছু মিল পেয়ে যায়। ঠিক কোথায় এই মিল তা ছেলেটাই ভালোভাবে জানে না। [ বিস্তারিত ]
তৃতীয় অংশ... দাঁড়িয়ে থাকতে থাকতে রাত বারটা বেজে গেল। কমলেশ বললেন, বোগাস, আরে ওসব কিছু নয়! গ্রামের লোকের গুজব ছাড়া আর কিছু নয়। --যা রটে তা কিছু বটে, চাপা স্বরে বিশুমাস্টার বলে ওঠেন। --ঠিক আছে আর আধ ঘণ্টা দেখে যাই, তারপরে ঘরে চলে যাব, কমলেশ অনিচ্ছায় বলে ওঠেন। --সেটাই ভালো হবে, শিক্ষকদের মধ্যে থেকে এক জন [ বিস্তারিত ]
পুরুষ তার ইচ্ছা প্রকাশ করলো, নারী তার। নারীর নি:স্ব ভংগিতে চলে যাওয়া দেখে পুরুষ বুঝল না, সে নিজে ও যদি না পেয়ে থাকে, নারী নি:স্ব কি কিরে হল? পুরুষ এই পর্যন্ত নারীকে তার নিজস্ব ইচ্ছানুযায়ী সময় দিয়েছে... একান্ত বোবা অনুভূতির সময়ে ভাষা হয়ে নারীকে প্রগলভ হতে সাহায্য করেছে। আর যখন সে কথা বলার মত সক্ষমতায় [ বিস্তারিত ]
কিরে পল্টু কেমন আছিস ? ভাল না স্যার , মা বাবা নাই ছোট বোনডার জন্য খুব কষ্ট লাগে । কিছু চাইলে দিতে পারিনা । একটা সয়েটার চাইছে দিতে পারিনি । ঐ দিন রাস্তার মোড়ে একটা দোকানে দেখেছিলাম লাল সয়েটার খুব পছন্দ হয়েছিল । টাকা জমিয়ে ঐ সয়েটার টা কিনব । দুঃখ করিস না পল্টু আমাদের [ বিস্তারিত ]
রাসেল এবং তিশা দুজনে আধুনিক উচ্চশিক্ষিত। দুজনেই উচ্চবিত্ত ঘরের ছেলেমেয়ে। একই ইউনিভার্সিটি থেকে দুজনে পড়ালেখা শেষ করেছে। ওরা চট্টগ্রামে বড় হয়েছে। রাসেলের বাবা-মা ঢাকায় থাকেন। সে ওর খালার বাসায় থেকে চট্টগ্রামেই পড়ালিখা শেষ করেছে। ভার্সিটির অঙ্গনে কাছাকাছি-পাশাপাশি থাকবার সময়ে দুজনের ভিতরে বন্ধুত্ব হয়। একজন অন্যজনের কাছে আসে। ভালোলাগা থেকে ভালবাসার দিকে পথটি ঢালু হয়ে যায়। [ বিস্তারিত ]
ইদানিং শিহাবকে কেন যেন দূর্বোধ্য লাগছে কণার কাছে। সেই একই মানুষ... কাছে আসার সময়টাতেও সেই চিরচেনা,তবুও হঠাৎ হঠাৎ কেন এমন অচেনা মনে হয়? সেদিন চশমার দোকানে গেল দু'জনে। পরিচিত দোকানদার দু'জনের জন্য চা আনালো পিচ্চিকে দিয়ে। শিহাব ধীরে ধীরে তার নিজেরটা শেষ করে কণার জন্য 'সানগ্লাস' পছন্দ করায় ব্যস্ত হয়ে পড়ল। কণাকে এক একটা চোখে [ বিস্তারিত ]
