আগুন, একবার, একটিবার শুধু জ্বলে ওঠো,
একবার-ই, (প্লিগ লাগে)
প্রাসাদ মিনার, জিউস বা ইন্দ্রের রাজ-দরবারে নয়,
জোতদারের গৃহপ্রাঙ্গণে নয়, মরণরশ্মি বিকিরণের মোবাইল টাওয়ার
সুরঞ্জনার সেই উজবুক যুবকের মাথায় বা দুর্গন্ধের কালো-কূপেও নয়;
নিভু-নিভু অঙ্গারে হলেও সখীর পাথর হৃদয়ে জ্বলে ওঠো,
পোড়াও আমৃত্যু, উল্টে-পাল্টে, প্রাণ-সুখ জুড়িয়ে;
আরে আরে!! আগুন!!
সখীর বসন্তচোখের অনুসরণ-সুখ পাইনি এখনো;
রগরগে শীতের আগুন-সোহাগ!! পাইনি-তো!!
বাংলাদেশ বেঙ্কে! তুমি কী করো??
*****************************************************
হিহি চল্পে, ইমু সহকারে,
৩০টি মন্তব্য
প্রহেলিকা
এইবারও আমি ফাস্টো হইছি
ছাইরাছ হেলাল
আপনি দেখছি সেই সব বিরলদের একজন!!
প্রহেলিকা
ক্রেষ্ট এবার দিয়া দেন
ছাইরাছ হেলাল
পাবেন, পাবেন,
বেশি বাকী নেই,
প্রহেলিকা
আহা আগুনের কাছে যদি আরো একটা দিন আগে এই অনুনয়টা করতেন তাহলে সে কি আর বাংলাদেশ ব্যাংকে চলে যেত। তাও নিভৃতে মধ্যরাতের আঁধারে।
ভুল করেছেন বড়ো ভুল করে ফেলেছেন। সময় গেলে যে সাধন হবে না তার আর বলার অপেক্ষা রাখে না।
ছাইরাছ হেলাল
আমি তো বেঙ্কের কথা বলছি,
আপনি কিসের মধ্যে কী সব এনে হাজির করছেন!!
সময় কোন ব্যাপার না, সাধন-ই ব্যাপার। সাধনার ঘটনাগুলো রাতেই ভাল করে ঘটে।
প্রহেলিকা
এখন কবি কোন বেঙ্কের কথা বলেছে আর পাঠক কোন ব্যাংকের কথা বুঝে তা নিয়ে মারামারি কাটাকাটি না হোক। দেশের পরিস্থিতি খুবই খারাপ। এখন মারামারি কাটাকাটি করিলে আমাদের দিকে নজর দেয়ার মতো আইন শৃঙ্খলাবাহিনীকে পাওয়া যাবে না। প্রাসাদ মিনার, জিউস বা ইন্দ্রের রাজ-দরবার ফেলে পাথর হৃদয়ে জ্বলে উঠার আহ্বানে সাড়া দিবে কি? সবাইতো সেলিব্রেটি হতে চাই আগুন চাইলে দোষ দেখি না
ছাইরাছ হেলাল
কিছুতেই আগুনের দোষ দেয়া ঠিক হবে না, আগুন না হলে-তো আমাদের চলেই না,
চলবেও না। পাথর হৃদয় গলাতে আগুন-তো চাই-ই।
সে সেলিব্রেটি- বেলেব্রেটি সে যা-ই কিছু হতে চায় না কেন তা সে হতেই পারে,
তবে আমাদের কাজটুকুন ঠিক-ঠাক মত করে দিলেই এ যাত্রা আমরা পরম সুখে দিন কাটাইতে পারি।
প্রহেলিকা
মন্তব্যে কেমন জানি পোড়া পোড়া গন্ধ পাচ্ছি। তবে যাইহোক, কিছুটা লোভ দেখালেও পারতেন। বুঝেছি অনুনয় আপনাকে দিয়ে হবে না।
লোভতো দেখলেনই না বরং তার বদলে ভয় দেখালে এই আগুন আসবে কি না কে জানে। তবে আসেন বলেই কিন্তু আরো একটি লেখা পড়ার সুযোগ পেয়েছি।
আঙ্গুল বাঁকা করা যায় না?
ছাইরাছ হেলাল
নাকের পলিপ অপারেশন ভিন্ন আর কোন রাস্তা দেখছি না,
আগুন ছাড়াই পোড়া-পুড়ি!!
ভয় কৈ দেখালাম!! আপনার বুদ্ধিমত অনুনয়-ই-তো চালালাম।
কাজের কাজ কিচ্ছু হইল না,
তা ঠিক এ লেখাটি আজ লেখা বা দেয়ার কথা ছিল না, কাথানুযায়ী লে৪খা আপনি পাবেনই।
বাঁকা লাইন ভাল না, তাতে অধিক নম্বর পাওয়া যায় না।
প্রহেলিকা
বলেন কি এখন নম্বরের পেছনে ছুঁটছেন আপনি? আপনি পারেনও। আপনি কথা রাখেন তা জানি, রাখবেনও।
পলিপ অপারেশন কোত্থকে এলো আবার? গুলিয়ে ফেলছি কিন্তু সব
ছাইরাছ হেলাল
বিনা আগুনে পোড়া গন্ধ পাচ্ছেন তাই আপনার নাক সমস্যা নিয়ে ভাবনায় পরে গেলাম।
নম্বর মানে হাতের আঙ্গুল বাঁকা হলে সমস্যা হতেই পারে,
ধুর, আপনি কথা বুঝেন্না!!
কালকে কিন্তু সেই লেখা পাবেন,
আগুন-ফাগুন দেখে এটা লিখেছি-তো,
নীহারিকা
মাইরালবেন দেহি।
আগুনের কি মাথা মুথা খারাপ হইছে?
সখির পাথর হৃদয় না পুড়িয়ে ব্যাংকে গেছে পুড়াইতে।
কিন্ত ব্যাংকে কি পুড়াইতে গেলো তাই তো বুঝলাম না ;?
ছাইরাছ হেলাল
আমিও তাই ভাবি, কত্ত জরুরী কাজ রেখে
আগুন কী না জায়গা- বেজায়গায় কাম-কাইজ করে,
নাহ্, আফনেরে মারুম না,
নীহারিকা
বেকুব আগুন।
ছাইরাছ হেলাল
খুপ বেকুব।
বেজায়গায় যায়!!
মিষ্টি জিন
:D) :D) :D) :D) :D)ইমো না দিয়া উপায় নাই।
হা হা হা .. আমার কিন্তুক মুখ চুলকাইতাছে। কিছু না কইয়া পারতাছি না।
আগুন তো জ্বলছেই কিন্তু কিছু পোডাইতে না পাইরা বাংলাদেশ ব্যাংকে চলে গেছে।
:D) :D) :D)
ছাইরাছ হেলাল
কে জানে কোথায় মুখ দিছেন!! বা মুখে কিছু দিছেন!!
আন্তাজি-ফান্তাজি বেজায়গায় মুখ লাগালে চুল্কা-চুল্কি হতেই পারে,
অভিজ্ঞ মানুষের তো এমুন ভুল হবার কথা না।
আগুন টের পেয়েছেন!! ভাগ্যবতী একেই বলে, আমরা কত্ত ডাকাডাকি করি তা না-শুনে
বেঙ্কের দিকে যায়।
ইমো!! সে আপনি দিতেই পারেন, দিন, দিন। প্রাণ যেন জুড়ায় এই কামনা করি।
মিষ্টি জিন
আগুন পানির ধারে গেবনেও আইবেনা.. জ্বলার বদলে নিভ্ভা যাওয়ার ডর আঁছে না।.. হি হি হি
ছাইরাছ হেলাল
জল্পাখিরাও জ্বলে ওঠে!!
ইমোদের সাথে রাখুন, সাথে থাকুন!!
শুন্য শুন্যালয়
😀
বাংলাদেশ ব্যাংক কী আগুনের উৎস খুঁজে পাইছে! না পাইলে জলদি ল্যাহা লুকান, নইলে কিন্তু আপনার খবর হইবেক। পাত্থর পোড়াইতে গিয়া আগুন ধরাইছেন কেউ বিশ্বাস করবো না 😀
এই ফাডা কপাইল্লা কুবির লাইগ্যাই চৈত মাসেও এহনও দ্যাশ থাইক্কা শীত যায় নাই। সখী এইবার আগুন সোহাগ দিয়া উদ্ধার করো।
ছাইরাছ হেলাল
মোবাইল টাওয়ারের মরণ রেডিয়েশন আগুনে পোড়ায় না,
বাংলাবেঙ্কের চিপায় আগুন লাগায়,
পাথরের আওতায় এলে বুঝতেন সব ঋতুই এক ঋতু!!
এমন সুন্দর দাঁত সবার থাকে না, সবাই পায়ও না।
নীলাঞ্জনা নীলা
আচ্ছা বাংলাদেশ বেঙ্ক(Bank) মানে কি বাংলাদেশের পাড়/তট? যদি তাই হয়, তাহলে মন্তব্য করতে পারি এভাবে,
আগুণ তুমি জ্বলে ওঠো,
বিপ্লবী কবিতার ভেতরে তো বহুবার জ্বলে উঠেছো,
শুধু একবার উজবুক প্রেমের গহবরে বিস্মরণশীল আগুণ তুমি জ্বলে ওঠো।
দহনের ভেতর দিয়ে ক্ষরিত হোক তোমার সোনালি স্ফুলিঙ্গ
অন্ধকার ডুবিয়ে দিয়ে জোনাক আগুণ তুমি জ্বলে ওঠো একটিবার হৃদয় বেঙ্কে
খুব বেশী ক্ষতি হবে না, ক্ষয়ে গিয়ে অমর হবে কবিতায়।
আর যদি বেঙ্কে মানে যদি অন্যকিছু হয়, তাহলে মন্তব্য হবে এভাবে সুমনের গানে,
“প্রতিদিন সূর্য ওঠে তোমায় দেখবে বলে,
হে আমার আগুণ তুমি আবার ওঠো জ্বলে।”—–কুবিরাজ ভাই ইমু তো দিমুই দিমু। 😀
গানের লিঙ্কও দিমু। https://www.youtube.com/watch?v=FHjdRuCBC98 + একখান ফ্রী ইমু 😀
ছাইরাছ হেলাল
আগুণকে ভাল করে ধমকে দিন, জায়গা রেখে বেজায়গায় কেন আসে-যায়,
লুতুপুতু করে বললে হবে না।
বাপরে, এমন মন্তব্যের উত্তর কেমনে দেই লেডিজী!!
বাহ, গান শুনে প্রাণে যেন একটু পানি এলো।
নীলাঞ্জনা নীলা
আপনার ভয়ঙ্কর কঠিন কবিতায় যদি আমি মন্তব্য করতে পারি,
আমার এই মন্তব্য তো আপনার কাছে পান্তাভাত। 😀
ছাইরাছ হেলাল
কত্তদিন পানি-পান্তা খাই না!!
আবু খায়ের আনিছ
ঠিকই তো, এত দুনিয়ার জায়গা থাকতে বাংলাদেশ ব্যাংকে কেন আগুন লাগবে? এটা কোন গোপন পায়তারা নয় তো?
বাংলাদেশ ব্যাংকের অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা যে এখানে টেনে এনেছেন প্রথমে বুঝতেই পারিনি, বার কয়েক পড়ার পর ঘটনাটা মনে পড়ে যায়।
ছাইরাছ হেলাল
আসলে এখানে দু’টি বিষয় ভাবার কথা বলতে চেয়েছি, একটি হলো আগুন অ অন্যটি
হল মোবাইল টাওয়ারের বিকিরণ, দু’টিই এসময়ে ভয়াবহ রূপে আমাদের সামনে এসে হাজির হয়েছে, মনযোগী পাঠককে অবশ্যই ধন্যবাদ।
চাটিগাঁ থেকে বাহার
এখন আগুনের যৌবনকাল যাচ্ছে। so……….
ছাইরাছ হেলাল
আগুন আগুনই!!