জন্মের কোন দিন হয়-না, দিনের জন্ম-ও-না,
তবুও থেকে যায় কিছু-কিছু দিন, কোন কোন দিন,
কোন একটি-দু’টি দিন, ভেসে যাওয়া সময়ের হাত ধরে
যেতে-যেতে যেতেই থাকে, প্রায়ান্ধ দিন, প্রায়বধির দিন,
পূর্ণান্ধবধির দিন, হঠাৎ উঁকিঝুঁকি দিয়ে,
হেসে-কেঁদে-ও ফ্যালে; কোন-কোন-দিন;
অবসন্নতার বিরান ঊষর প্রজ্বল প্রান্তরে
প্রতি মুহূর্তে স্বাদ নিচ্ছে ভাবনা মুহূর্ত
মুহূর্ত জন্ম নিচ্ছে ক্ষণে ক্ষণে, মুহূর্তে-মুহূর্তে,
কোন এক উদ্বেল-নদীতে, হাত উঁচু করে চিৎ-সাঁতারের
সু-ঘ্রাণে ভেসে যাচ্ছে অস্তসুর্যের মত,আস্ত একটি দ্বীপ;
অতলে তল নিচ্ছে, একটি একটু করে,
ভেসেও উঠছে, সুমেরু-কুমেরুতে দ্বীপাণুর বেশে,
নূতন বিনির্মাণে, জন্ম-জন্মান্তরে;
২৪টি মন্তব্য
শুন্য শুন্যালয়
হাইফেন রোগ কবে সারবে আপনার? নাকি এও রাত জাগার মতো করে গেড়ে বসছে, তুলতে গেলেই টব শুদ্ধ আছাড় খাবে!
চিৎ সাঁতারে দু হাত তুলে একটা দ্বীপ ভেসে যাচ্ছে, ইশ আপনি সুন্দর করে ভাবেন কেমন করে? 🙁 দ্বীপটা বরফখন্ডের মত করে যেন ঢেউ এর তালে ভাসছে আবার জাগছে।
অদ্ভুত সুন্দর লেখা। এভাবেই মুহূর্তরা জন্ম নেয় প্রতি মুহূর্তে, জন্মদিন নয় তবে জন্মমুহূর্ত পালন হোক আজ এই এখন থেকে।
ছাইরাছ হেলাল
উহ্, হাইফেন রোগ নয়, ভাব প্রকাশের প্রবল উপশম,
প্রতিনিয়ত যাদের লেখা এখন পড়ি তাঁরা আরও সুন্দর করে এটির প্রয়োগ করে যাচ্ছেন,
দেখে-দেখে শেখা-শিখি করি আর-কী!!
এখন-ই এত্ত সুন্দর বলা ঠিক না, পরে বলার জন্য-ও কিছু রাখুন, প্লিজ!!
আসলে প্রতি মুহূর্তেই আমরা জন্মাচ্ছি, হয়ত মরেই যাচ্ছি প্রতি মুহূর্তে এমন করেই।
নীহারিকা
মাথাটা আউলে গেলো গো। জন্মের কোন দিন হয় না, দিনের জন্মও না……… উফফফ তাইলে যখন জন্মাইলাম সেইটা কি? ^:^
ছাইরাছ হেলাল
আপনি জন্মাইলেন কখন! টের-ই তো পাইলাম না।
মাথায় বরফ ইউজ করলে আরাম পাবেন, ট্রাই ইট!!
লীলাবতী
ভেসে যাওয়া দ্বীপটির মৃত্যু নেই তাহলে?
ছাইরাছ হেলাল
নাহ্,
মৃত্যু বলতে আলাদা কিছু নেই, সে-ও জীবনের-ই অপরিহার্য অংশ।
মোঃ মজিবর রহমান
এতো চিন্তা মাথার উপর দিয়ে যাচ্ছে।
অবসন্নতার বিরান ঊষর প্রজ্বল প্রান্তরে
প্রতি মুহূর্তে স্বাদ নিচ্ছে ভাবনা মুহূর্ত
মুহূর্ত জন্ম নিচ্ছে ক্ষণে ক্ষণে, মুহূর্তে-মুহূর্তে,
আর পারছিনা ভাই খেমা দেন।
ছাইরাছ হেলাল
আচ্ছা এবারের মত খেমা দিলাম।
মোঃ মজিবর রহমান
:=
ছাইরাছ হেলাল
ইমো না,
মিষ্টি জিন
আবার এন্টেনা লাগাতে হবে মনে হচ্ছে। ^:^
জন্ম নেব, ছোট থাকবো বড হব। সমস্যা আসবে মিটে যাবে। এইতো জীবনের নিয়ম।
তা নদীতে চিৎ সাঁতার দিয়ে অত সব ভাবার দরকার কি? ডুবে যাবার ডর নাই?
:D)
ছাইরাছ হেলাল
ছোট থেকে বড় হবেন, বড় থেকে চুইট সিক্সটিন হবেন,
তারপর পাড়ায় পাড়ায় রটিয়ে দেব
ভালুবাসার কথা!!
ডুবে যাবার আনন্দে প্রচুর ফালাফালি হবে,
ইঞ্জা
এতো সুন্দর করে লিখলে ভক্ত হতে বাধ্য প্রিয় ভাইজান।
ছাইরাছ হেলাল
আপনারা আছেন বলেই লিখি, ভাই।
ইঞ্জা
লিখে যান ভাইজান, পাশে আছি।
ছাইরাছ হেলাল
আচ্ছা, চালাইয়া যাইতেছি!!
নীলাঞ্জনা নীলা
প্রতিদিন দিনের সাথে দেখা হয়,
প্রতিরাত রাতের সাথে
এভাবে প্রতি’র সাথে দিন-রাতের সেতু হয়ে যাই আমি
সময়ের সাথে এক্কা-দোক্কা খেলে খেলে মাঝে-মধ্যে হারজিতে সমান হয়ে যাই
জীবনের সাথে আরেক পল যোগ হয়,
কিন্তু সময় বলে “বিয়োগ হচ্ছি হে নিঃশ্বাস!”
গ্রীবা বেঁকিয়ে কৌণিক দৃষ্টিতে চেয়ে দেখি অনেকটা পথ মাড়িয়ে দিয়ে এসেছি
বর্তমান ক্যালেন্ডার হিসেব লিখে রেখেছে কবে আমি সপ্তদশী ছিলাম! 😀
চোখের ডাক্তার ভালোবেসে আমাকে আধা কানা করে রেখেছে, যাতে আর কাউকে খুব তাড়াতাড়ি না দেখতে পাই। ডাবল ডাবল লেখা দেখছি ড্রপ দেবার পরে। এই নিয়ে লিখলাম কুবিরাজ ভাই। এই নিন গানটা শুনুন। https://www.youtube.com/watch?v=5Y_t1hkD_-I
ছাইরাছ হেলাল
আপনি সব সময়ই সপ্তদশী!!
আসলে যোগ বা বিয়োগ বলে আলাদা কিচ্ছু নেই, সবই যোগ বা বিয়োগ,
এত্ত কষ্ট করে লিখছেন বলেই হয়ত লেখার মধ্য-দিয়েই আপনার
আন্তরিকতার ছোঁয়া পাচ্ছি।
গানটি অনেকবার শুনলাম।
নীলাঞ্জনা নীলা
স্বীকার করলেন আমি সপ্তদশী!!! 😮 ঘটনা কি আপনার ভালোই দেখি সাপোর্ট করছেন?
আন্তরিকতা এই শব্দটার সাথে আমার আবার বেশ শত্রুতা। 😀
আমার পছন্দের গান বলে কথা! 😀
ছাইরাছ হেলাল
অবশ্যই স্বীকার করি সপ্তদশী, অন্যের যখন উনিশ!!
আপনারে সাপোর্ট করুম না তো কাকে করমু!!
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
মানবের সব কিছুই বুঝি জন্মের জন্মান্তরে।একটার সাথে আরেকটার মিল।খুবই ভাল লাগল ভাই -{@
ছাইরাছ হেলাল
আসলেই, অনেক অনেক কিছুই মিলে যায়!
ধন্যবাদ।
সৈয়দ আলী উল আমিন
অসাধারণ লিখেছেন। লিখে যান ভাই।
ছাইরাছ হেলাল
পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
লিখব অবশ্যই।