কি লিখি মন্তব্যে তাই ভাবছি।
নাহ! কিছু লিখব না।
শুধু “ওয়াও!” 🙂
সাথে করতালি। :c
মনে হলো সোনেলার কোন এক মাচায় বসে আবৃত্তি করছ তুমি তোমার লেখা। আমরা অনেকে যে যার মত বসে। আমি বসে বালিতে। খালি পায়ে। শুনছি আর মুগ্ধ হচ্ছি। আমার কোন কথা নেই। আমার কেবলই ভাললাগা। কোন বলবে বোদ্ধারা। আমি তাও শুনব। 🙂
ভাল থেকো নীলা আপু। (y)
নীলা আপু, অনেকদিন পরে সোনেলায় কিবোর্ড চালালাম। বেশ ভালই আছি আপু।
অনেককিছু থেকেই দূরে আছি – লেখালেখি থেকেও।
নীলাঞ্জনা নীলা
দূরে সরিয়ে নিতে চাইলেও কি সরিয়ে নেয়া যায়? এই যে আমরা অনেকেই আছি যারা তোমাকে ভালোবাসি, তোমার লেখার অপেক্ষায় থাকি, তাদের মন থেকে কি নিজেকে সরিয়ে নিতে পেরেছো ভাইয়া? হেরে আসবে।
দিদি, আমার বদনাম আছে কোন লেখা পড়ার পর সেই লেখা নিয়ে একান্তই নিজস্ব অনুভূতি বা ভাবনা প্রকাশ করে ফেলা।
আমি কবিতা সম্পর্কে তেমন জানিই না কিন্তু কবিতা পড়তে গেলে মনের মাঝে একরকম তাল বা দোলা নিয়ে পড়ি।
আপনার এই কবিতায় উপমার ব্যবহাগুলো বেশ ভাল কিন্তু যা অপছন্দ লেগেছে তা হচ্ছে প্রতিটি লাইন আলাদা আলাদা।
গল্পে যেমন যেমন একটা যাত্রা থাকে প্রতিটি লাইনে তেমনি কবিতাতেও একতা যাত্রা থাকে প্রতি লাইনে। অন্ত্যমিলের চর্চা করতে যেয়ে সেখানে সেই যাত্রা থমকে থমকে এসেছে আমার কাছে। তাছাড়া অন্ত্যমিলের প্যাটার্ণ নিয়ে জানা নেই, তবে আমার ভাবানুভূতিতে যা আসে তা হচ্ছে- এক লাইনের পরে অন্য লাইনের অন্ত্যমিল, সেই অন্ত্যমিল পরপর বা এক লাইনের পরে অন্য লাইনের অন্ত্যমিল। এইখানে একেক প্যারায় একেক রকম লেগেছে।
বলা যায় এটা আধুনিক কবিতা যাতে ভাবাবেগের চাইতে মিলের নিয়মের জোর লেগেছে বেশি :p
কবিতার এইসব নিয়মে হাঁটাচলা নেই কিন্তু পড়তে যেয়ে যা লাগে তাই বলি। -{@
৩৪টি মন্তব্য
শুন্য শুন্যালয়
কবিতা ও মেঘ হাতের উপরে হাত, বাহ্। কবিতার উপর তোমার দক্ষতা, নাকি তোমার উপর কবিতার? নীচের ছবিটা অসাধারন নীলাপু। -{@
নীলাঞ্জনা নীলা
কবিতা লেখা আজও হয়ে ওঠেনি। শিখছি সকলের থেকে। ভালো থেকো শুন্য আপু। -{@
জিসান শা ইকরাম
লেখায় আমার মুগ্ধতা আর জল কে দেখলাম 🙂
এত সুন্দর করে লেখো কিভাবে?
নীলাঞ্জনা নীলা
সুন্দর কই আর লিখি? চেষ্টা করি লেখার। 🙂
ধন্যবাদ।
অরণ্য
কি লিখি মন্তব্যে তাই ভাবছি।
নাহ! কিছু লিখব না।
শুধু “ওয়াও!” 🙂
সাথে করতালি। :c
মনে হলো সোনেলার কোন এক মাচায় বসে আবৃত্তি করছ তুমি তোমার লেখা। আমরা অনেকে যে যার মত বসে। আমি বসে বালিতে। খালি পায়ে। শুনছি আর মুগ্ধ হচ্ছি। আমার কোন কথা নেই। আমার কেবলই ভাললাগা। কোন বলবে বোদ্ধারা। আমি তাও শুনব। 🙂
ভাল থেকো নীলা আপু। (y)
অরণ্য
কোন বলবে বোদ্ধারা। >>> কথা বলবে বোদ্ধারা।
নীলাঞ্জনা নীলা
অরণ্য কেমন আছেন?
অরণ্য
নীলা আপু, অনেকদিন পরে সোনেলায় কিবোর্ড চালালাম। বেশ ভালই আছি আপু।
অনেককিছু থেকেই দূরে আছি – লেখালেখি থেকেও।
নীলাঞ্জনা নীলা
দূরে সরিয়ে নিতে চাইলেও কি সরিয়ে নেয়া যায়? এই যে আমরা অনেকেই আছি যারা তোমাকে ভালোবাসি, তোমার লেখার অপেক্ষায় থাকি, তাদের মন থেকে কি নিজেকে সরিয়ে নিতে পেরেছো ভাইয়া? হেরে আসবে।
ভালো থেকো।
নীলাঞ্জনা নীলা
অরণ্য স্বপ্ন দেখা শুরু করলাম। অমন একটা সময় আসবেই, যে স্বপ্ন আমি পজিটিভলি দেখি তা অপূর্ণ থাকেনা। -{@
আবু খায়ের আনিছ
শীতের আগমনীতে বর্ষার কবিতা, বাহ! সুন্দর হয়েছে। এত সুন্দর কবিতা লিখলে ঈর্ষা কিন্তু বেড়ে যাবে।
নীলাঞ্জনা নীলা
আনিছ ভাইয়া এটা ঠিক বর্ষার লেখা না। প্রকৃতিকে তুলে ধরার চেষ্টা করেছিলাম।
আমায় ঈর্ষা করার কিছু নেই, অনেক ভালো লেখেন আপনি। 🙂
অরুনি মায়া
অনেক অনেক অনেক সুন্দর লিখেছ আপু |
অনেক ভাল লাগা রেখে গেলাম -{@
নীলাঞ্জনা নীলা
ধন্যবাদ অরুনি আপু। ভালো থেকো। -{@
তানজির খান
আপি তোমার লেখা পড়লেই আমি ছাত্র বনে যাই। অনেক ধন্যবাদ আপি। তোমার লেখায় অনেককিছু শিখতে পারি। ভাল থাকো, পাশে থাকো।
নীলাঞ্জনা নীলা
ভাইয়া এ কি বললে! যা কিছু করো আমার ছাত্র হয়োনা, ধাক্কা খাবে নিশ্চিত(লেখা ফ্লপ হবে)।
ভালো থেকো তুমিও। সময় কাছে-দূরে তৈরী করে। 🙂
নাসির সারওয়ার
বাহ! কেউ কেউ মুগ্ধতা খোঁজে জ্যোৎস্নায়, কেউবা পানিতে। আমিযে কোথায় খুঁজি…।।
নীলাঞ্জনা নীলা
ভাইয়ূ মুগ্ধতা থাকে মনে। আপনার নিজের মনেই সেই মুগ্ধতা আছে। খুঁজে দেখুন, পেয়ে যাবেন নিশ্চিত। 🙂
ছাইরাছ হেলাল
ছন্দ বদ্ধ অন্তে মিল নিয়ে অনবদ্য লেখাটি আমরা এখানে এই প্রথম পড়লাম।
নীলাঞ্জনা নীলা
ধন্যবাদ আপনাকে আপনার সুচিন্তিত মন্তব্যের জন্যে।
ব্লগার সজীব
নীলাদি অসাধারন হয়েছে।এমন ছন্দবদ্ধ কবিতা আপনাকেই মানায়।
নীলাঞ্জনা নীলা
ভাভু বাইয়া এতোদিন কোথায় ছিলেন?
প্রলয় সাহা
গল্পের বইয়ে অরণ্যের দিন-রাত্রি
গাছের সাথে হাওয়ার কথোপকথন
তার পাশ ঘেঁষে জলের আসা-যাওয়া
গল্প আর জল ভীষণ অন্যরকম।
লাইনগুলো দারুণ লাগলো দিদিভাই।
নীলাঞ্জনা নীলা
প্রকৃতি আমায় বড়ো টানে।
অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে প্রলয়।
মরুভূমির জলদস্যু
মেলা কঠিন মনে হইলো।
নীলাঞ্জনা নীলা
কেন? আমি কঠিন পারিনা লিখতে।
দীপংকর চন্দ
ভীষণ সুন্দর উপস্থাপন তো!!!
মুগ্ধতা!
অনিঃশেষ শুভকামনা।
অনেক ভালো থাকবেন। সবসময়।
//কবিতা ও মেঘ হাতের উপর হাত।//
নীলাঞ্জনা নীলা
গুগলে সার্চ দিচ্ছিলাম কবিতা পড়ার জন্যে, তখন একটা লিঙ্ক পেলাম মেঘের কবিতা। ওই দুটো শব্দ আমায় অনেক জ্বালাচ্ছিলো,
তারপর বাসে বসে লিখে ফেললাম।
অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে দীপংকর।
নীতেশ বড়ুয়া
দিদি, আমার বদনাম আছে কোন লেখা পড়ার পর সেই লেখা নিয়ে একান্তই নিজস্ব অনুভূতি বা ভাবনা প্রকাশ করে ফেলা।
আমি কবিতা সম্পর্কে তেমন জানিই না কিন্তু কবিতা পড়তে গেলে মনের মাঝে একরকম তাল বা দোলা নিয়ে পড়ি।
আপনার এই কবিতায় উপমার ব্যবহাগুলো বেশ ভাল কিন্তু যা অপছন্দ লেগেছে তা হচ্ছে প্রতিটি লাইন আলাদা আলাদা।
গল্পে যেমন যেমন একটা যাত্রা থাকে প্রতিটি লাইনে তেমনি কবিতাতেও একতা যাত্রা থাকে প্রতি লাইনে। অন্ত্যমিলের চর্চা করতে যেয়ে সেখানে সেই যাত্রা থমকে থমকে এসেছে আমার কাছে। তাছাড়া অন্ত্যমিলের প্যাটার্ণ নিয়ে জানা নেই, তবে আমার ভাবানুভূতিতে যা আসে তা হচ্ছে- এক লাইনের পরে অন্য লাইনের অন্ত্যমিল, সেই অন্ত্যমিল পরপর বা এক লাইনের পরে অন্য লাইনের অন্ত্যমিল। এইখানে একেক প্যারায় একেক রকম লেগেছে।
বলা যায় এটা আধুনিক কবিতা যাতে ভাবাবেগের চাইতে মিলের নিয়মের জোর লেগেছে বেশি :p
কবিতার এইসব নিয়মে হাঁটাচলা নেই কিন্তু পড়তে যেয়ে যা লাগে তাই বলি। -{@
নীলাঞ্জনা নীলা
আসলেই তো! কি সুন্দর ধরিয়ে দিলে ভুলগুলো? এই তো চাই।
নীতেশদা এভাবেই সত্যিকারের সমালোচনা চাই, শেখার জন্য।
আশা করি এমন মন্তব্য সবসময়ই পাবো। 🙂 -{@
স্বপ্ন নীলা
অসাধারণ একটি কবিতা পড়লাম, এর শব্দ এবং বাক্য বিন্যাস চমৎকার হয়েছে— মনের ভেতর যেন আটকে গেল নীলাপু —
নীলাঞ্জনা নীলা
স্বপ্ন নীলা আপু এমন মন্তব্য পেলে মন তো প্রজাপতির মতো উড়বে রঙ ছড়িয়ে। 🙂 -{@
অন্তরা মিতু
আকাশের নীল, রাত্রির নীহারিকা
জলের পল্প যখন কিছুটা ম্লান
উত্তাল ভরা বরষা যখন নত
তখন একজোড়া ওষ্ঠ-অধরে স্নান…………..
দিদিইইই…… একটানা পড়া শেষ হতে হতে আমিও লিখলাম কয়টা শব্দ……… অসাধারণ তোমার লেখা…. লেখার ষ্টাইল আগেই তো অনেক ভালো ছিল, এখন তাহলে কেমনে কি বলবো, ভালোতম!
নীলাঞ্জনা নীলা
শব্দটা মনে ধরলো, ভালোতম।
আর তোমার লেখার স্টাইল তো আমার সবসময়ই ভালো লাগে।
লেখো না কেন এখানে?
ভালো থেকো। 🙂