দেহ তারে সঁপে ছিলাম
মন প্রানো দিয়েছিলাম
তবু কেন সে কাঁদাই আমাই
আমি কি তারে ভুলে ছিলাম?
সম প্রেমে মন বিলাসি
কালো মনে সাদা হাসি
অগ্নি কুঞ্জে দেহ ভাঙ্গি
মনটা তালাশিয়া থাকি
মন ভঙ্গ মসজিদ ভঙ্গ
গুরু শিকার করে নিত্য
তবু মনুষ্য করে রঙ্গ
দেহের ভাজে লুকাই অঙ্গ
আজব শহর আজব মানুষ
নিজেরে দেখাই উড়াই ফানুস
শরীর বলে আমাই ঢাকো
নাই নিয়তে অজু কর
কিসের কাবা কিসের কাশি
মন মন্দিরে খোদা রাখি
অধম বলে কর দাসী
আপন ভুলে দাওগো ফাঁসি
দেহও তত্ত্ব মন তত্ত্ব
কুরান বেদে খুঁজো অর্থ
খোদা বলে তালাস কর
আমাই পেতে আপনেরে চিনো
৭টি মন্তব্য
নীতেশ বড়ুয়া
দেহতত্ত্বের কবিগান। স্বরচিত!! (দুঃখিত, এমনতরো করে দেহতত্ত্ব নিয়ে ইদানীং খুব কমই ভাবে ও লিখেন তাই জিজ্ঞেস করা, ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন)
সাজিদ সোহেল
জি ভাইজান স্বরচিত। দিদারে ইলাহী তে সাধক যদি ভুল করে তবে আবার সব শুরু থেকে শুরু করেতে হই। অনেক টা আবার জীবিত জন্ম নেয়ের মতো 🙂
নীতেশ বড়ুয়া
দেহতত্ত্বে আত্মাকে অবিনশ্বর আর আত্মার পুনর্জন্মের কথাই বলা হয়।
ভাল হয়েছে, ভাল লেগেছে।
সাজিদ সোহেল
জি ভাইজান 🙂
আবু খায়ের আনিছ
ভালো লেগেছে লেখা। ছন্দ মিলিয়ে লিখেছেন। -{@ -{@
সাজিদ সোহেল
🙂
শুন্য শুন্যালয়
সাজিদ সোহেল আপনাকে স্বাগতম সোনেলায়। কবিতাটা সুন্দর হয়েছে। কাঁদাই আমাই–কাঁদায়, আমায় হবে। লিখুন আরো অনেক, পড়ুন অন্যদের। শুভকামনা।