ক্যাটাগরি একান্ত অনুভূতি

কলিং বেলের মিহি সুরেলা শব্দে বিদ্যা দেবীর সাথে রফা করার চেষ্টা বিফল রেখে ঝটতি চাবি নিয়ে গেটের কাছে পৌঁছলাম। চমকে গিয়ে থমকালাম, প্রায় ছ'ফুটি এক ভাকুর্তার (ভয়ের প্রতীক) মুখোমুখি নিজেকে আবিষ্কার করলাম তব্ধা খেয়ে। ফুল প্রুফ হেজাবি। শুধু চোখ দেখা যাচ্ছে। ‘কী হলো তালা খুলছো না কেন ?' কথা নেই বার্তা নেই তালা! খুলতে বলে! [ বিস্তারিত ]
ইংল্যান্ডের এডিনবারগে একটা বাঙালী রেস্টুরেন্ট বা টেক-আওয়ে আছে যেটার নাম "জয় বাংলা"। ওখানে কি কি খাবার পাওয়া যায় তা এই পোষ্টের বিষয় নয়। বিষয়টি বেশ মজাদার এবং আনন্দদায়ক। আনন্দটুকু সবার সাথে ভাগ করে নেয়ার জন্য এই পোষ্ট। রেস্টুরেন্ট এর মালিক রিসিপশনের জন্য ইচ্ছা করে এক পাকিস্থানী নাগরিককে রেখেছেন  শুধু ফোন রিসিভ করার জন্য। রেস্টুরেন্টে যতবার [ বিস্তারিত ]
আমি হুমায়ন আহমেদ এর " আমার ছেলেবেলা " বইটা পড়ে ভাবছিলাম আমি তো উনার মত বড় কেউ না।আবার আমি ছেলেও না, আমি লিখতে পারি আমার "মেয়েবেলা "। আবার এখানেও একটা কিন্তু আছে আর সেটা হলো এই নামের তসলিমা নাসরিনের একটা বই আছে। অনেক ভেবে ভেবে বের করলাম ছেলেবেলা আর মেয়েবেলা বাদ দিয়ে আমি লিখতে পারি [ বিস্তারিত ]
পশুপাখি যেমন করে আত্তাকে পর করে তেমনি , বয়সিদ্ধ হলেই মা সন্তানকে দূর দূর করে আগত নতুন অতিথীর আগমনে মায়ের আদর কমে তবুও সম্পর্কের টান ছিন্ন না করে। শিশুকালে তোমার লাল গোলাপী গালে হাজারো চুমো পড়ত মুখের উপর পয়জন ফেললেও কেহ, রাগ নাহি হতো, একটু যখন বাড়ল বয়স আদর অনেক কমলো একটু ভূলেই ধমক শুনতে [ বিস্তারিত ]

আকাশে কালো মেঘ

রিমি রুম্মান ১৫ জুন ২০১৫, সোমবার, ১২:০৭:২৮অপরাহ্ন একান্ত অনুভূতি ১৬ মন্তব্য
ভীষণ প্রিয় বেল্‌কনি। প্রকৃতির পট পরিবর্তনের সাথে সাথে নিচের আঙিনার রূপ বদলায়। কখনো গোলাপি রঙের ফুলে ছেয়ে থাকে। কখনো কেবলই ঘন সবুজ। আবার কখনো শুভ্র তুষার। ভীষণ শান্ত পরিবেশ। কখনো নিস্তব্দতা ভেঙে মাথার উপর দিয়ে কাছাকাছি দূরত্বে হেলিকপ্টার উড়ে যায়, কিংবা পাশের চায়নিজ পরিবারের পোষা পাখিগুলো গেয়ে উঠে। বিশ্বের রাজধানী খাত এই শহরে এমন একটি [ বিস্তারিত ]
ছোটবেলায় মেয়েটি এতোটাই পাগলাটে ছিলো যে, পরপর তিন বোনের ছোটবোনটিকে তার হাত থেকে নিরাপদে রাখতে মা রান্না করার সময় ছোট্ট মেয়েটিকে ঘুম পাড়িয়ে ছিটকিনি দিয়ে রান্না করতে যেতো। কখনোবা যদি ভুলবশতঃ ছিটকিনি না দেয়া হতো আর ছোট্ট বোনটিকে মেয়েটি নাগালে পেতো আদরে আদরে বোনের সারা শরীর খামছি দিয়ে ভরিয়ে তুলতো। দস্যি মেয়েটিকে তাই তাঁর মা [ বিস্তারিত ]
*বাবা আমি অসুস্থতায় ভুগতেছি। আমি ২০১০ এ থাকতে এক্সিডেন্ট হয়েছিলাম।আমি আর মা গ্রামের বাড়িতে যাওয়ার সময় আমাদের কারকে ট্রাক এ বাড়ি দিয়েছিলো ।আমার মাথায় অনেক আঘাত পাইছিলাম তা এখনো পর্যন্ত ভুগতে হয় বাবা। * বাবা তুমি একা অস্ট্রেলিয়া গিয়েছো কেনো ছোট মা কে নিয়েই যেতে পারতে।  এখানের তোমার কাজগুলা (ব্যবসা) কে দেখতেছে বাবা ? বড় ভাইয়া [ বিস্তারিত ]
জানালার পাশে বসে কত কিছুই না দেখা যায়। মাঝে মাঝে দেখি কিছু টিনএজার কাপল হেটে যাচ্ছে। অট্টহাসি আর একজনের হাতের কিছু অন্য জন নেবার জন্য মাঝে মাঝেই টানাটানি বা কথায় কথায় মারামারি করছে,দেখলেই বোঝা যায় এদের বয়স অল্প। এদের দেখতে খুব ভালো লাগে। আবার চোর চোর ভাবে ভরা মায়া মাখা মুখগুলো দেখলে মজা লাগে সেই [ বিস্তারিত ]

বৃষ্টির ছন্দে

মুন্নি রুনা ১২ জুন ২০১৫, শুক্রবার, ০৮:৪৩:৫৮অপরাহ্ন একান্ত অনুভূতি, বিবিধ ৮ মন্তব্য
প্রকৃতির সাজ যত দেখি, যতই ভাবি, ততই যেনো তার প্রেমেতে ডুবি। শত ব্যাস্ততায় থাকলেও প্রকৃতি, মনকে দেয় প্রশান্তি। ব্যাস্ততা আমায় দেয় না তো ছুটি, তবুও মন দেয় উঁকিঝুঁকি। রোদেলা দুপুর হঠাৎ ঘন অন্ধকার, আকাশ কিছু বলবে কথা যেনো কবেকার। ভাবতেই বিদ্যুৎ চমক নিয়ে আকাশ ডাকলো, মন আনচান, দেখিতে আকাশ কেমন সাজলো। আকাশ বুকে মেঘ বালিকা [ বিস্তারিত ]
অনেকদিন থেকে বন্ধুদের জন্য কনে দেখছি। পাত্র পক্ষের হয়ে কনে পক্ষের সাথে অনেক বিষয়ে কথা বলছি। আলাদা ভাবে কনেদের সাথেও কথা বলছি । আজ আপনাদের কাছে যা বলছি সেখানে আমি নিজেই পাত্র । আসুন শুরু করা যাক প্রথম থেকে ঃ আমার বন্ধুদের প্রায় সবার বিয়ে করা শেষ আমরা দুই থেকে তিন জন এখন বাকি আছি । [ বিস্তারিত ]
###দেশের বন্ধুরা কেমন আছেন .......... (গত কিছু দিন আগে অল্প দিনএর জন্য দেশ এ গেছিলাম , যাদের সাথে দেখা হল তাদের নিয়ে এই ছোট লিখা ) ‪#‎ভাগমতি‬ রানা এখনো পুলিশ এর ভয়ে ফেইস বুক থেকে পালিয়ে বেড়ায় | ‪#‎বুদ্ধিবান‬ কাসেম আজাদ ব্যাঙ্ক এর বড় অফিসার | ‪#‎জাহাঙ্গীর‬ লিমন এখনো সাবলীল ভঙ্গিতে কথা বলে | ‪#‎নিঃসঙ্গ‬ [ বিস্তারিত ]
তোর দেওয়া হলুদ গোলাপ টাকে নষ্ট হয়ে যেতে দেই নি। সাদা টিস্যু করে বিবর্ণ প্রায় পাপড়ি গুলো স্টেপলার মেরে  একটা মোটা বই এই ভাজে রেখে দিয়েছি। টিস্যুর উপর তোর নাম আর তারিখ দেওয়া। যাতে ওটা দেখতে না পাই। সেই ব্রিজের পাশে বটতলা,কিংবা হাটতে হাটতে তিন মাইল। রাস্তার পাশের চায়ের টোং এর ধুঁয়া ওঠা চায়ের ভাড়। [ বিস্তারিত ]
" কেমন আছো ? " চমকে উঠলাম। খুব পরিচিত কণ্ঠস্বর। এ কণ্ঠস্বর ভুলা এ জীবনে আমার পক্ষে সম্ভব না। এই কণ্ঠস্বরের মালিকের সাথেই তো কথা বলে কত নির্ঘুম রাত কাটিয়ে দিয়েছিলাম। এই মেয়েকে নিয়ে একসময় কত স্বপ্নই না দেখেছিলাম ! প্রশ্নটা খুবই কমন ছিল। আগে দিনে অন্তত দশবার করতো। কিন্তু এখন এই কথাটাই অনেক অপ্রত্যাশিত। [ বিস্তারিত ]
পৃথিবীর সর্বশেষ মানুষটি একা একটি ঘরে বসে আছে তখুনি দরজায় টোকা পড়ল............ উপরের দুই লাইনই হচ্ছে বিশ্বের ক্ষুদ্রতম গল্প। গল্পের নামঃ নক লেখকের নামঃ ফ্রেডরিক ব্রাউন। আমেরিকান ডাইজেষ্টে প্রকাশিত লেখকের গল্পটি দেখুন এখানে ক্লিক করে Knock by Fredric Brown [A compete short story in two sentences.] গল্পটির লেখক ফ্রেডরিক ব্রাউন আর ব্রাউন  গল্পের ধারণা নেন [ বিস্তারিত ]

কুঠুরি

শুন্য শুন্যালয় ৩ জুন ২০১৫, বুধবার, ০৯:১৭:১৩পূর্বাহ্ন একান্ত অনুভূতি ৬২ মন্তব্য
গুপ্ত কুঠুরি, বোকা কুঠুরি ডিসেকশান ইজ ওভার, কোথাও নেই তুমি, নেই কিছু অনাবিষ্কৃত; কুঠুরি হাসে; হেই তবে এত ভয় কেন? যা নেই, নেই। নেই এ কোন ভয় নেই। পাওয়াটা ভয়ের, যেমনি করে নিজেকে না চেনা আরো বেশি ভয়ংকর.....................

মাসের সেরা ব্লগার

সংরক্ষণাগার

ফেইসবুকে সোনেলা ব্লগ