শামীম চৌধুরী

প্রকৃতিকে ভালোবাসি। প্রকৃতির সাথে থাকতে ভালো লাগে। প্রকৃতির সব বণ্যপ্রাণী ও পাখি যেন আমার নিজ সন্তান। শখের ছবিয়াল হয়ে ওদের পিছু ছুটে বেড়াই। তাই-
আমি এই সুন্দর প্রকৃতিকে ভালোবাসি
তুমিও ভালোবাসো।

  • নিবন্ধন করেছেনঃ ৫ বছর ৪ দিন আগে
  • পোস্ট লিখেছেনঃ ১৫৪টি
  • মন্তব্য করেছেনঃ ২৭৭২টি
  • মন্তব্য পেয়েছেনঃ ৩৩৫২টি

আমার যত কল্পনাঃ (কল্পনা-০৭)

শামীম চৌধুরী ১ জুলাই ২০১৯, সোমবার, ০১:১১:৩৭পূর্বাহ্ন গল্প ২১ মন্তব্য
কল্পনা-০৭ হাসপাতালের বিছানায় শুয়ে আছে ফারাহ। দূর্ঘটনার মাত্রা এতটাই মারাত্মক ছিলো যে,ফারাহ’র বাঁ হাতটা কেঁটে ফেলতে হয়েছে। ফারাহ’র বাবার বাসা থেকে তার মা-বোনরা ছুটে এসেছিলো হাসপাতালে। মেয়েকে দেখেও গিয়েছে। ফারহা’র সাথে সেই রাতে একজন সঙ্গী থাকার খুবই প্রয়োজন ছিলো । অবশেষে বানু সেই রাতে হাসপাতালে থেকে যায় ভাবীর কাছে। জলিল শেখ বানুকে রেখে চলে আসে [ বিস্তারিত ]
কোকিলের নাম শোনেননি বা চিনেন না এমন লোক দেশে খুঁজে পাওয়া যাবে না। কোকিলের সুমিষ্ট সুর মন ভরিয়ে দেয়। বসন্ত কালে কোকিল আমাদের দেশে বেশি নজরে পড়ে। তাই আমরা বহুদিনের অদেখা কাউকে দেখলেই উপমা দেই ‘তুমি দেখছি বসন্তের কোকিল হয়ে যাচ্ছো’। কোকিলকে নিয়ে অনেক কবি বা ছড়াকার লিখেছেন। কোকিল আমাদের আবাসিক পাখি। বাংলাদেশের সর্বত্র কোকিল [ বিস্তারিত ]

আমার যত কল্পনাঃ (কল্পনা-০৬)

শামীম চৌধুরী ২৬ জুন ২০১৯, বুধবার, ১২:২৩:৫৩পূর্বাহ্ন গল্প ২৬ মন্তব্য
কল্পনা-৬ মধুচন্দ্রিমা শেষে বানু তার নিজ সংসারে জলিল শেখের ভালোবাসায় বেশ ব্যাস্ত দিন কাটাচ্ছে। শ্বশুড়-শ্বাশুড়ীর যত্নাদি, নিজের বাবা-মায়ের খেয়াল রাখা রহিমের বউয়ের সাথে যোগাযোগ সবই নিয়মিত ধারায় করে যাচ্ছে। বানুর শ্বশুড়-শ্বাশুড়ী তাদের এক মাত্র পুত্রবধুকে পেয়ে মেয়ের জায়গায় স্থান দিয়ে পিতা-কন্যার সম্পর্কটা আরো মজবুত করেছে। কিন্তু, ফারাহ তার শ্বশুড় বাড়িতে এ সম্পর্কটা কোনদিনই অর্জন করতে [ বিস্তারিত ]
প্রকৃতির সাথে মিশে যে ব্যাপারটা আমাকে বার বার দোলা দেয় সেটা হচ্ছে প্রকৃতিতে বসবাসকারী জীব-জন্তুর আচার-আচরন ও ভালোবাসা দেখে। যার জন্যই প্রকৃতিতে ছুটে যাই। প্রকৃতির রঙ ও শোভা যে কোন হৃদয় বিদারক মানুষের মনকে ভালো করে দিতে পারে। বিশ্বাস না হলে একবার প্রকৃতির কাছে যান দেখবেন আপনার মনকে কিভাবে ভালো করে দেয়। আমার দেখা ছোাট্ট [ বিস্তারিত ]

কল্পনা-০৫

শামীম চৌধুরী ৪ জুন ২০১৯, মঙ্গলবার, ০৬:১৫:৪২অপরাহ্ন গল্প ১৭ মন্তব্য
কল্পনা-৫ * আজ মঙ্গলবার। বানুর শুভ পরিণয়। আগেই গ্রামের বাড়ি থেকে দাদা,ভাবী ও বানু চলে আসে আমার বাসায়। অন্য দশজন মেয়ের মতই বানুর বিয়েতে সব সখ ও আহ্লাদ পূরন করা হচ্ছে। গায়ে হলুদে বেশ আনন্দ করেছে রহিমের মেয়ে ফাতিমা। ফারাহকে এই প্রথম দেখলাম সারাটাদিন বানুকে ঘিরে ছিলো। দাদী-নাতনির খুঁনসুঁটি লেগেই ছিলো। ফারাহ নিজেই বানুকে সাথে [ বিস্তারিত ]

কল্পনা-০৪

শামীম চৌধুরী ৩ জুন ২০১৯, সোমবার, ০৬:১২:২২অপরাহ্ন গল্প ১৫ মন্তব্য
ইনশাআল্লাহ। সবকিছু ঠিক-ঠাক থাকলে আগামী মঙ্গলবার ৪ঠা জুন’ রহিমের বোন বানুর বিয়ে। বানুর হবু বরের নাম জলিল শেখ। বাবা-মায়ের একমাত্র সন্তান। চাকুরীর সুবাদেই ঢাকা থাকে। একটি করপোরেট অফিসে ভালো বেতনে চাকুরী করে। জলিল শেখের বাবা-মা গ্রামের বাড়িতেই থাকেন। বানুর হবু বর ঢাকাতে যে মেসে থাকতো সেটি ছেড়ে দিতে হচ্ছে। আপাততঃ বিয়ের পর বানুকে নিয়ে গ্রামের [ বিস্তারিত ]

কল্পনা-০৩

শামীম চৌধুরী ২ জুন ২০১৯, রবিবার, ০২:১০:৩৬পূর্বাহ্ন গল্প ২০ মন্তব্য
আমার দাদা কুদ্দুস বয়াতী আর উনার সহধর্মিনী (রহিমের বাবা ও মা) অাজ ঢাকায় আসেন আমার বাসায়। জুম্মার নামাজের পর বানুর জন্য ছেলে দেখতে যাবো। গতকাল রাতেই রহিম ও তার বউকে সংবাদটা জানাই। বউমা’কে সাথে নিয়ে সকাল সকাল বাসায় চলে আসতে বলি। নামাজ পরেই চলে যাবো ছেলের বাসায়। দুপুরের আপ্যায়নও ছেলের বাসায়। রহিম কথা শেষ না [ বিস্তারিত ]

কল্পনা-০২

শামীম চৌধুরী ১ জুন ২০১৯, শনিবার, ০১:৪৪:০৬পূর্বাহ্ন গল্প ৩০ মন্তব্য
অবশেষে ছুটির ফাঁদ থেকে মুক্ত হলো দেশ। পুরোদ্দমে যার যার কর্মে ব্যাস্ত সবাই। শহরের রাস্তাগুলিও চিরচেনা জ্যামের শহরে রূপান্তরিত হচ্ছে । কর্মচঞ্চল হয়ে উঠেছে রাজধানী ঢাকা শহর। সমুদ্র সৈকত থেকে ঘুরে এসে রহিমও ব্যাস্ত তার নিজ অফিসে কর্মজীবনে। কিন্তু রহিমের মা’য়ের ব্যাস্ততা কমেনি একটুও। প্রতিক্ষায় ছিলো শবে-বরাতে আসবে তার নাড়িছেঁড়া ধন একমাত্র আদরের পুত্র। এখনও [ বিস্তারিত ]

আমার যত কল্পনাঃ (কল্পনা-০১)

শামীম চৌধুরী ৩০ মে ২০১৯, বৃহস্পতিবার, ০৬:১৯:১৩অপরাহ্ন গল্প ২৩ মন্তব্য
বহুদিন পর লিখলাম। লেখাটা সম্পূর্ন কাল্পনিক। কাহারো জীবনের সাথে মিশে গেলে ক্ষমা করে দিবেন।* লম্বা ছুটির ফাঁদে দেশ। ইতিমধ্যে ভ্রমন পিঁপাসুরা ঘর থেকে বের হয়ে গেছে। কেউ স্ত্রী-সন্তান নিয়ে।  কেউবা আবার একা একা। রহিম (কাল্পনিক নাম) তার বউ, শ্বাশুড়ী, শ্যালিকা আর শ্যালকের কন্যাকে সাথে নিয়ে ছুটে গেছে সমুদ্র সৈকত কক্সবাজারে। ছুটির আমেজে নিজেকে হারিয়ে দেবে [ বিস্তারিত ]
এই পাখিটি আমাদের দেশীয় পাখি। বাংলায় নাম ”নীল-গলা বসন্ত বাউরী”। পাকা পেঁপে ও বটফল পাখিটির খুব প্রিয় খাবার। পাখিটির ছবি আগেও বহুবার তুলেছি। কিন্তু খুব শখ বা ইচ্ছে ছিলো পাকা পেঁপে খাচ্ছে এমন একটি ছবি তোলার জন্য। ২০১৫ সালে গোপালগঞ্জের কাশিয়ানী উপজেলার ব্যাসপুর গ্রামে শ্বশুড় বাড়িতে গিয়েছি বেড়াতে। স্পষ্ট মনে আছে আম কাঁঠালের সময় তখন। [ বিস্তারিত ]
অন্য দশটা শিল্পের মত রান্নাও একটি শিল্প হিসেবে আমি মনে করি। যে কোন শিল্পীর হাতে কোন সৃজনশীল সৃষ্টির আগে অনেক ধরনের উপকরন বা সরঞ্জামাদির যেমন প্রয়োজন হয়,তদ্রুপ রান্নার জন্যও প্রয়োজন আনুসাঙ্গিক অনেক উপকরনের। শুধু মাত্র নিজেদের আহারের জন্য রান্না করে থাকা যতটা সত্য, তার চেয়ে সত্য রান্নার আয়োজনে নিজেকে উৎসর্গ করা। দীর্ঘ সময়,পরিশ্রম,মেধা ও প্রশিক্ষনই [ বিস্তারিত ]

বসন্তের পাখি বসন্ত বাউরী।

শামীম চৌধুরী ১১ মে ২০১৯, শনিবার, ১২:৩৯:১৪পূর্বাহ্ন পরিবেশ ৩৭ মন্তব্য
ইংরেজি নামঃ Coppersmith Barbet. বাংলা নামঃ ‘ছোট বসন্ত বাউরি’। বৈজ্ঞানিক নামঃ Megalaima haemacephala আকার ও বৈশিষ্টঃ প্রজাতির গড় দৈর্ঘ্য ১৬-১৭ সেন্টিমিটার। কপাল, বুক পরিষ্কার লাল। চোখের দু’পাশ থুতনি ও গলা হলুদ। মুখাবয়ব কালো। পিঠ ঘাসরঙা সবুজ। নিচের দিকে খাড়া খাড়া মোটা রেখা। ওড়ার পালক কালচে। বুক উজ্জ্বল লালের সঙ্গে সোনালি হলুদের পট্টি। লেজ খাটো। লেজের [ বিস্তারিত ]
Scarler Minivet.বা সিঁদুরে সোহেলীঃ- এই পাখিটি আমাদের দেশীয় ও আবাসিক পাখি। আকারে দোয়েলের চেয়ে বড়; ২২-২৩ সে:মি:। পুরুষের দেহ প্রধানত সিঁদুরের মত লাল টকটকে। স্ত্রী পাখির দেহ হলুদ বর্ণের। পুরুষের মাথা ও পিঠ কালো। পেট কোমার, ডানা ও লেজ গাঢ় লাল রঙের। এরা মূলত সবুজ বনের রঙ্গিন ফুল ও ফল খেয়ে থাকে। প্রজননকালে স্ত্রী পাখিকে [ বিস্তারিত ]
ইংরেজী নামঃ Spoon billed-Sandpiper. বাংলা নামঃ চামুচঠোঁটি চা-পাখি/কোদাইল্লা চা-পাখি বৈজ্ঞানিক নামঃ Eurynorhynchus pygmeus. আকারঃ এ পাখির দৈর্ঘ্য ১৭ সেন্টিমিটার, ডানা ১০ সেন্টিমিটার, ঠোঁট ২.২ সেন্টিমিটার, ঠোঁটের চামচের মতো অংশ ১.১ সেন্টিমিটার, পা ২.১ সেন্টিমিটার ও লেজ ৩.৮ সেন্টিমিটার। এর উপরের অংশের রঙ অনেকটা ফিকে ধূসর ও নিচের অংশটা সাদা। আকারে চড়ুই পাখির থেকেও ছোট। খাদ্যঃ ভেজা [ বিস্তারিত ]
ইংরেজী নামঃ Large-tailed Nightjar. বৈজ্ঞানিক নামঃCaprimulgus macrurus বাংলা নামঃ রাতচরা/দিনকানা। আকার ও আকৃতিঃ আকারে কাকের মত; ৩৩সেঃ; সারা দেহে কালচে বাদামী নকশা। বসে থাকলে ডানায় তিন সারি বাদামী লাইন দেখা যায়। লম্বা ও প্রশস্ত লেজ। গলায় চওড়া সাদা ফিতা। ঘাড়ে লালচে রং। পুরুষের লেজের প্রান্তে সাদাটে  এবং ডানায় স্পষ্ট সাদা পট্টি। প্রজাতিঃ এটা ছাড়াও আরো [ বিস্তারিত ]

মাসের সেরা ব্লগার

লেখকের সর্বশেষ মন্তব্য

ফেইসবুকে সোনেলা ব্লগ