‘সিগারেট নেই’
কথাটা শুনে ঠাটিয়ে একটি চড় মেড়ে ধমকি-ধামকি শুরু করেছে।
‘মিয়া, দোকান দিয়ে বসে আছেন আর বলছেন সিগারেট নেই। এর চেয়ে বাসায় গিয়ে বউয়ের…।’
রাত প্রায় ১১টা বেজে পনের মিনিট। তিন রাস্তার মোড়ে দোকানটি। আশেপাশে ২০/৩০ গজের মধ্যে কোন বাড়ি ঘর নেই। চারদিক শুনশান নীরবতা। ডাক বিভাগে ঝিঁঝি পোকার ডাক শোনা যাচ্ছে না। শুধু ঘেউঘেউ করা দু’একটা কুত্তার ডাক শোনা যাচ্ছে।
‘ভাই, চা খাবেন?’
কথাটি শুনেই থমকে গেলাম। যেন মৃত্যুর পরও মানুষ বেঁচে আছে। কথা বলছে। আবার চায়ের দাওয়াত দিচ্ছে। সত্যি! এমন মানুষের সন্ধান পাবো বলে কখনো বিশ্বাস করিনি।
‘ভাইজান, দেব কি?’
সত্যি! চায়ের প্রতি একটু মায়া জমে গেলো। ভীষণ মায়া। ঠোঁটের সাথে ঠোঁটের, চোখের সাথে চোখের যেমন।
চলবে…
৯টি মন্তব্য
ফয়জুল মহী
বিমোহিত হলাম
রুমন আশরাফ
দারুণ!
ইসিয়াক
ভালো লাগলো্
সুপায়ন বড়ুয়া
“সত্যি! চায়ের প্রতি একটু মায়া জমে গেলো। ভীষণ মায়া। ঠোঁটের সাথে ঠোঁটের, চোখের সাথে চোখের যেমন।“
আপনার লেখার সাথে আমার তেমন।
খুব ভালো। শুভ কামনা।
এস.জেড বাবু
এতো সুন্দর লিখা এতো ছোট হলে পড়ে পড়ে মন ভরে না।
এগিয়ে চলুক …..
যদি সম্ভব হয় তবে পর্ব নাম্বার দিতে পারেন। শততম পর্ব পড়া হয়নি বুঝতে পারবো সহজে।
শুভেচ্ছা রইলো।
নৃ মাসুদ রানা
পরের অংশটুকুতে পর্ব নাম্বার দেব। আসলে উপন্যাস লেখার হাত কাঁচা আমার। এজন্য ভয় লাগে। আমার ভুলগুলো ধরিয়ে দেবেন আশাকরি।
এস.জেড বাবু
আপনি অসাধারণ লিখেন,
ভুল ধরার ক্ষমতা / সাধ্য আমার নেই, শুধু আপনার লিখায় নিয়মিত পাঠক হওয়ার সুবিধার্থে পর্ব নাম্বার চেয়েছি। কৃতজ্ঞতা রইলো যে বুঝতে পেরেছেন।
তবে পাশে আছি ইনশাআল্লাহ।
আরজু মুক্তা
বাহবা!!
ভালো লাগলো।
সঞ্জয় মালাকার
চায়ের প্রতি একটু মায়া জমে গেলো দাদা। ভীষণ মায়া।ঠোঁটের সাথে ঠোঁটের, চোখের সাথে চোখের যেমন।
আমি কিন্তু চা প্রেমিক।