
আরজু মুক্তা আপুর সাথে চট্রগ্রাম ফয়েজ লেক ঘুরে দেখলাম। সকল ব্লগারদের সাথে অনেক আনন্দ করে বাসায় ফিরলাম।গানটা যেন ভিশন ভাবে প্রিয় হয়ে গেল “আবার হবে যে দেখা? এ দেখাই শেষ দেখা নয় তো?”… সবাইকে মিস করি সব সময় তাই গানটা শুনি।সিডিতে গানটা বেজে চলছে কয়েকবাল, আমিও চোখ বন্ধ করে শুনতেছি।
সারাদিন গান শোনা আর মোবাইল টিপাটিপি করা ছাড়া তো আর কোন কাজ নেই বলেই আম্মু ধমক দিলেন।শোন আম্মু আমি ব্লগে উপন্যাস লেখালিখি করি, কথা শেষ করার আগেই আম্মু বললেন লেখালেখি করে কি লাভ, বিয়েটা করো আমরা শান্তিতে মরি।
আব্বু হেসে বললেন সেই ব্যবস্থা চলছে, শামীম আলী চৌধুরীকে চিন? হ্যাঁ কবি,সাহিত্যিক, ফটোগ্রাফার আমাদের একজন ব্লগার।আজ ভোরে হাঁটতে গিয়ে পার্কে তার সাথে দেখা, জিসান শা ইকরামকে চেনো? ওরে আল্লাহ্ সেও একজন সহিত্যিক ব্লগার দুজনেই আমাকে খুব স্নেহ করেন।আজ পার্কে হাঁটতে গিয়ে দেখা,শামীম চৌধুরী তো ডেকেই বললেন আপনি কি সুরাইয়া নার্গিস এর বাবা? আপনি একজন সৎ উপজেলা নির্বাহী অফিসার ছিলেন আলিফের লেখায় জানলাম।জিসান সাহেব বললেন আপনার মতো এমন সৎ মানুষ সংখ্যায় খুব কম পাওয়া যায়।জানো আলিফ এতদিন আমার পরিচয়ে তোমাদের মানুষ চিনত আর আজ আমার মেয়ের পরিচয়ে কেউ আমাকে চিনল।এটা যে কতটা খুশি আর গর্বের বিষয় সেটা তোমাদের ভাষায় প্রকাশ করতে পারবো না বলেই আব্বু হাসলেন।
আম্মু হেসে বললেন তাই নাকি তাহলে তো মেয়ের বই বের হলে তুমি লেখিকার বাবা হয়ে যাবে।আব্বু গর্বের সাথে বললেন হেসো না. আমার মেয়ের উপর সেই বিশ্বাস আছে একদিন সারা বাংলাদেশ আলিফকে এক নামে চিনবে।দোয়া করো আব্বু,আম্মু বলেই আমি ওঠে যাব,আব্বু বললেন শামীম চৌধুরী আলিফের বিয়ের ব্যাপারে একটা প্রস্তাব দিসে।আমি দাঁত কিটমিট করলাম ইসস আমি বিয়ে করবো না।তারপরও আমার বিয়ে। হঠাৎ আব্বুর মোবাইলটা বেজে ওঠল,আম্মু রিসিভ করেই বললেন হ্যাঁ আমি আলিফের আম্মু। ও বিকালে আপনারা আসবেন বলেই আম্মু ফোনের লাইনটা কেটে দিল।আম্মু হেসে বললেন ছেলে পক্ষ বিকালে বাসায় আসবে কথাটা শেষ করার আগেই আমি রুম ত্যাগ করলাম।
দুপুরে খেয়ে একটু ভাত ঘুম দিলাম। আব্বুর চিৎকারে ঘুম ভাঙ্গল. আপনারা রওনা হয়েছেন, আচ্ছা বাসায় আসুন। আমি মনে মনে জিসান ভাইজানকে গালি দিলাম, পৃথিবীতে এত মানুষ থাকতে আমার বিয়ে নিয়ে পড়ল কেন! এর মধ্যে কলিংবেল বেজে ওঠলে আব্বু দরজা খুলে সালাম দিলেন। বুঝতে বাকি রইল না পাত্র পক্ষ আমাদের বাসায় হাজির।জিসান শা ইকরাম ভাইজান ভিতরে এসে আমাকে ডাকলেন ছোট আপু মেহমান আসছে সামনে চল , না হলে আমার মান সম্মান থাকবে না।শামীম চৌধুরী ভাইজান বললো বোন তোর ভাইদের সম্মান রাখ প্লীজ সামনে চল।
আচ্ছা যাব যেভাবে আছি এভাবেই সাজগুজ করবো না,আব্বু ইশারা করলেন জিসান ভাইজান বললেন ছোটপু সামনে চল।আমি রাগ মুখে সামনে গেলাম দেখি তৌহিদ ভাইজান মেহমানের সাথে আমি তো ভিষন খুশি সবাই পরিচিত হেসে মেহমানের সামনে বসলাম।ছেলে আমার পছন্দ হয়নি তাই একের পর এক ছেলেকে প্রশ্ন করলাম,ছেলের বাবা আমাকে প্রশ্ন করলো আপনি মেয়ের কি হওন।
আমি লজ্জায় চুপ করে রইলাম, তৌহিদ ভাইজান বললেন এযুগের মেয়ে তো আঙ্কেল তাই একটু বেশি স্মার্ট আমি হেসে মাথা নাড়লাম।ছেলের বাবা হেসে বললেন স্মার্ট মানে ওভার স্মার্ট ওনি যাকে প্রশ্ন করছেন তিনি এর আগেও ১বার পরীক্ষা দিয়ে পাশ করে আসছেন।আমি চোখ বড় বড় করে শামীম ভাইজানের দিকে রাগে তাকালাম।বিড় বিড় করে বললাম অবশেষে বিবাহিত ছেলেকে আমার জন্য আনছেন ওই বুইড়ার লগে ফটো এ্যলবাম গিফ্ট করবেন বলে 😭। জিসান ভাইজান আড় চোখে তাকালেন শামীম ভাইজান আপনি আলিফের জন্য বুইড়া বেটা বিয়ার জন্য আনছেন।শামীম ভাইজার ফাঁসির আসামীর মতো চুপচাপ বসে আছেন,তৌহিদ ভাইজান বসে বসে সবার মুখ দেখছিলেন।আমার দিকে তাকাতেই আমি মুখে বেঞ্চি কাটলাম তৌহিদ ভাইজান অবশেষে আপনিও 😡? তৌহিদ ভাইজান বোকার মতো আমার মুখের দিকে চেয়ে জবাব দিলেন আলিফ আপু আমি আবার কি করলাম।
আমি কাঁদো কাঁদো মুখে বললাম বন্যা আপুর বুদ্ধিতে আপনার তোয়ালেতে কালি মাখিয়ে রাখছিলাম যাতে ভাবি ভয় পায়।আর আমার সারাজীবনের কালির লগে সংসার করার ব্যবস্থা করছেন বলেই কান্না শুরু😭। রুমেই সবাই সবার মুখ দেখছিলেন ব্যাপার কি,পাশ থেকে একজন সুদর্শন ছেলে হা হা হা করে হেসে দিল একদম চুপ বলেই আমি তাকে শান্ত করলাম।
আব্বু ছেলের বাবাকে বললেন ভাই সাহেব আমার মেয়ের বয়স কম,ছেলের বয়স তো অনেক বেশি।দেখতে কালো আলিফের কালো ছেলে পছন্দ না একথা শোনে ছেলের বাবা ওই বুড়ো পাত্র রুমের সবাই হা হা হা হা করে হাসি শুরু করে দিল।ছেলের বাবা বললেন আপনারা যাকে পাত্র ভাবছেন সে আমার বড় মেয়ের জামাতা ব্যাংকার।আমার মেয়ে স্কুলের শিক্ষিকা তাদের দুই ছেলে এক মেয়ে আমি লজ্জায় আর কিছু বলতে পারি নাই।তৌহিদ ভাইজান,শামীম ভাইজান,জিসান ভাইজান সহ রুমের সবাই হা হা হা করে হেসে দিল আমি লজ্জায় লাল,নীল,বেগুনী হয়ে যাচ্ছি।তৌহিদ ভাইজান আব্বুকে উদ্দেশ্য করে বললেন সকালে শামীম ভাইজান বললেন সুরাইয়া নার্গিস এর বিয়ের জন্য পাত্র দেখতে।আর সুরাইয়া নার্গিস এর পছন্দ আমরা জানি তাই দেখতে হ্যান্ডসাম,সুর্দশন, ফর্সা আমার বন্ধুর ছোট ভাইকে নিয়ে আসলাম।পাত্র দেখেই আব্বু বললেন আলহামদুলিল্লাহ্ আমি আর চোখ নিচে নামিয়ে রাখতে পারলাম না।কখন পাত্রের মুখ দেখবো 😲তৌহিদ ভাইজান বললেন আপু ছেলে দেখুন আপনার পছন্দ হয় কিনা!আমি তাড়াতাড়ি চোখ তুললাম ওরে বাবা বয়স একটু বেশি হলেও ছেলের গায়ের রং দুধে আলতা লম্বা,হ্যান্ডসাম, চোখ দুটো মায়াবী।শামীম ভাইজান কানে কানে বললো বুইড়া বেডা পছন্দ হইছে আমি জিসান ভাইজানের দিকে তাকিয়ে হাসলাম।তৌহিদ ভাইজান বললেন আরাফের মতো ছেলে সব মেয়েরী পছন্দ সবাই খুশি হলো।
ছেলের বাবা বললেন মেয়ে আমাদের পছন্দ হয়েছে, আব্বু হেসে বললেন আলিফের মত কি আমি হেসে বললাম তোমাদের পছন্দই আমার পছন্দ।ছেলের দুলাভাই বললেন আলহামদুলিল্লাহ্,ছেলের বাবা আমার হাতে একটা খাম দিয়ে বললেন ভিতরে যাও মা।বিয়ের তারিখ ঠিক হলো আব্বু ইচ্ছা আমার বিয়েটা গ্রামে হবে,গ্রামের মানুষ পেট ভরে একবেলা ভালো মন্দ খেতে পারবে।আমি রুমে এসেই লম্বা লিস্ট করলাম বিয়েতে কাদের দাওয়াত দিব,সন্ধ্যা থেকে রাত একে একে সকল ব্লগারসহ,পরিচিত সবাইকে কল করে দাওয়াত দিলাম।গায়ে হলুদের সকাল থেকেই আত্মীয়-স্বজন,পরিচিতরা আসতে শুরু করেছে।হঠাৎ হৈ চৈ শুরু হলো বাস এসেছে! গ্রামে বাস আসা মানে বিশাল কিছু।
আমি আব্বু দৌড়ে বাইরে আসলাম বাস থেকে পরিচিত মুখ নেমে আসছে ইঞ্জা ভাইজানকে দেখিয়ে বললাম আব্বু আমার প্রিয় একজন ভাইজান।জিসান শা ইকরাম,শামীম চৌধুরীকে আব্বু আগে থেকেই চিনেন।পিচনে ফর্সা,দুজন মহিলা বের হয়ে আসলো বন্যা বড় আপু,সাবিনা ইয়াসমিন মিষ্টি আপু আমি দৌড়ে গিয়ে জড়িয়ে ধরলাম।সুপর্ণা ফাল্গুনী দিদি,খাদিজাতুল কুবরা,রুরসানা খন্দকার রুকু ,সুরাইয়া পারভীন আপু আমাকে দেখেই জড়িয়ে ধরে আদর করলেন।বিথী আপু বেগুনী শাড়ীতে ম্যাচিং পাঞ্জাবীতে দুলাভাই নতুন বর বধু লাগছে,তৌহিদ ভাইজান সাথে শবনম ভাবী মানিক জোড়া চমৎকার লাগছে।মোহাম্মদ মনজুরুল আলম চৌধুরী ভাইজান সাদা পাঞ্জাবী পড়ছে,আরজু মুক্ত গোলাপী শাড়ী,প্রদীপ চক্রবতী বাদামী পাঞ্জাবী, পাঞ্জাবী,উর্বসী হলুদ শাড়ী,নীরা সাদিয়া সবুজ!নাজমুল হুদা আকাশী পাঞ্জাবী।মনির হোসেন মমি নীল পাঞ্জাবী,সুপায়ন দাদ সাদা পাঞ্জাবী,সিকদার সাদ রহমান কালো পাঞ্জাবী পড়া, মাহবুব আলম ভাইজান সাদা পাঞ্জবী,নিতাম দাদা আসে নাই?আমি না আসলে হবে দিদি বলেই নিতাই দাদা সাদা পাঞ্জাবী পড়ে হাজির।এস.জেড.বাবু বললেন আপু খুব ব্যস্ততার মধ্যে আছি,বাকি ব্লগাররা কাল বিয়েতে আসবে।আব্বু,আম্মু সবাইকে নিয়ে ভিতরে আসলেন.. শরবত,মিষ্টি,পিঠা,সেমাই নাস্তা।বন্যা আপ্পি বললেন আলিফ কি গোসল করে ফেলছিস নাকি আমার হলুদ দিব আমি লজ্জা পেলাম।মমি ভাইজান বললেন আপু চিন্তা করবেন না আপনারা যখন আসছেন আবার গোসল দিবেন।
সকাল ব্লগারের বিশাল আড্ডা গায়ের হলুদের স্টেজ সাজানো হলো আমি স্টেজে গিয়ে বসলাম একে একে সবাই হলুদ লাগাল।ফটোগ্রাফার শামীম ভাইজান সবার ছবি তুললেন বাকিটা ছবিতে দিখে নিবেন। আব্বু ইচ্ছাতে আমার বিয়েটা গ্রামে হচ্ছে,সন্ধ্যার দিকে গ্রামের মুরব্বি মহিলারা আসলেন আমাকে দেখতে।সকল ব্লগাররা একত্রে বসে গল্প করছে, একজন মুরব্বি পরিচয় দিলেন আমি জজ মিয়ার মা।জিসান ভাইজান চেয়ার ছেড়ে ওঠে দাঁড়ালেন আপনি বসুন। এদিকে জজ মিয়ার মা লজ্জিত ভাবে বললেন আপনেরা বসেন।আরে উকিলের মা তুমি কহন আইলা উকিল মানে তো এডভোকেট ইঞ্জা ভাইজান তাড়াতাড়ি ওঠে দাঁড়ালেন।আপনি বসুন উকিলের মা একটু বয়স্ক মানুষ তিনি বললেন কই আলিফের মা।জ্বী মামী আসছেন আমি খুব খুশি হয়েছি আসছেন বসুন বললেন আম্মু।আমি রুমের বাইরে আসলাম বারান্দায় আসলাম,আম্মু ডাকলেন আলিফ সালাম করো ওনি পুলিশের মা ওরে বাবা পুলিশের মা।সালাম করলাম পরনে ছেঁড়া কাপড় দেখে মনটা কেঁদে ওঠল দাদু আপনারা ছেলে পুলিশ আপনার ভরনপোষন করে না? আমারে খাওয়াইবো কি বইন হের তো ৫ মাইয়া পোলা সংসার চলে না। উপস্থিত সকলে অবাক আমি প্রশ্ন করলাম আপনার ছেলে তো পুলিশ সে তো মাসে ৪০-৫০ হাজার বেতন পায়।আমার কথা শুনে আম্মু আঁচলে মুখ ঢেকে হাসছেন,দাদু হেসে বললো দাদুরে আমার পোলার নাম পুলিশ কামে হে কৃষক বলেই হা হা হা হা করে হাসলেন।তাহলে জজ মিয়ার মা ওনি ও কি! হা হা হা হা আমাদের পূর্ব পুরুষের জানতো না জজ,উকিল,পুলিশ বলে কোন পেশা আছে তারা নিজেদের সন্তানের নাম জজ মিয়া,উকিল মিয়া,রাজা মিয়া,বাদশা মিয়া,পুলিশ মিয়া রাখতো।এবার ঘরের উপস্থিত সকলে হেসে ওঠল জিসান ভাইজান তাড়াতাড়ি চেয়ারে বসলে ওনার হাসি দেখে কে 😂 আহারে বেচারা ইঞ্জা ভাইজান আর বসতে পারলো না উকিলের মা চেয়ারে বসা 😂
রাতের বসল গান বাঁজনার আসর মনজুরুল আলম চৌধুরী ভাইজান লটারির ব্যবস্থা করলেন আমি ছাড়া সবার নাম লেখা হলো। এস.জেড.বাবু হরলিক্স হাতে হাজির ভাইজান দুদিনের জন্য বেড়াতে আসছি সেখানেও বললেন সাবিনা আপু..বলতেই সবার হাসি শুরু।বাবু ভাইজান চিৎকার করে বললেন আরে লটারির টোকেন রাখার জন্য পাত্রটা আনলাম 😲।গানের আসর বসল বিথী আপু,দুলাভাই,শবনম ভাবী,তৌহিদ ভাইজান, আরজু মুক্তা,প্রদীপ চক্রবতী,নীরা,সিকদার সাদ রহমান, নাজমুল হুদা সবাই নাচল।শামীম ভাইজানের ক্লান্তি বলে কিছু নেই সারাদিন ফটোগ্রাফার ছবি তুলায় ব্যস্ত রাতেও ব্যতিক্রম হয়নি।সকালে গ্রামের প্রকৃতি বা পাক-পাখালির ডাক না,বিয়ে বাড়ির কুকুরের চিৎকারে ঘুম ভাঙ্গল।ছাইলাল হেলাল ভাইজান বললেন বিয়ে বাড়ির কুকুর গুলো খুব বেয়াবদ।হবে না আপনার বিয়ে তাদের খাইয়েছিলেন না তাই প্রতিশোধ নিচ্ছে 😂 বললেন সুপায়ন বড়ুয়া।এত হৈ চৈ করার পর আমার অবস্থা খারাপ চিৎকার চেঁচামেছি করে আমার গলা বসে গেছে সেই টেনশনে বন্যা আপু,সাবিনা আপু,সুরাইয়া পারভীন,সুপর্না ফাল্গুনী দিদি ব্যস্ত চা খেয়ে গলা ঠিক করতে হবে আজ বিয়ে ডাঃ মেজর সানি তো ঔষধের নাম লিখে দিসেন তাও খাচ্ছি।
বিয়ের দিন ফয়জুল মহী,হালিম নজরুল,পর্তুলিকা,আলমগীর হোসেন লিটন, মোহাম্মদ মজিবুর রহমান,ইসহাক,নৃ-মাসুদ রানা,কামাল উদ্দিন,রিমু রুম্মন,রুমন আশরাফ,রেজওয়ান,নাসির সরওয়ার,রেজওয়ানা কবির,সাজেদুল হক,অরুনিমা মন্ডল দাশ,দালান জাহান,জাকিয়া জেসমিন যূথী,মনি কাশফিতা,শিরিন হক,সাদিয়া শারমিন,আলমগীর সরকার লিটন,শায়লা ইলিয়াস, সঞ্জয় মালাকার,কামাল হোসেন এসে হাজির।আমি তো অভিমান কথা বলবো না কেন তাদের আসতে এত দেরি হলো। মাহবুবুল আলম ভাইজান আললেন আলিফ মন খারাপ করবে না ওনারা এসে জয়েন করছেন আমরা তাতেই খুশি,এবার আমিও খুশি।প্রায় ৪০ জনের চা নাস্তা আপুরা সবাই নিজ দায়িত্বে আপ্যায়নের ব্যবস্থা করলেন।
দিতাই দাদা বললেন দিদিরা সাঁজগুজ শেষ হইছে?আপনি পুরুষ মানুষ সেটা জেনে কি করবেন বললেন সাবিনা আপু.?আচ্চা বর চলে আসছে তাহলে গিয়ে বলি মেয়েরা গেইট আটকাবে না জিসান ভাইজান যেন ওনাদের ডেকোরেটরের ভিতরে নিয়ে যায়।সাবধান আমরা গেইটে আসছি আপনি যান বলেই বন্যা,সাবিনা,আরজু,সুরাইয়া,আরজু মুক্তা,খাদিজাতুল কুবরা,রুকসানা খন্দকার রুকু আপুরা, প্রদীপ চক্রবতী,নাজমুল হুদা সবাই চলে গেল।গেটে দাম কষাকষি চলছে বন্যা আপু বললেন নিজের বিয়ের গেইটের টাকা কে নিয়েছিলো আজো জানি না।আলিফের বিয়ের গেটের টাকা আমি নিব বলেই দু হাতে গেট আগলে ধরলেন।
হবু বর চেয়ে দেখলেন সব বয়স্ক মহিলা বুকের ভিতরে আর্তকে ওঠল গেটে দাঁড়ানো তৌহিদ ভাইজানের দিকে ইশারা করে বললেন।ভাইয়া ইনারা বউয়ের ছোট বোন? তাহলে আমার বউটা ঠিক আছে তো নাকি পরিবর্তন হয়ে গেছে 😲।শামীম ভাইজান ধমক দিলেন মানে কি?মানে আমার শালীরা সবার বয়স মনে হয় ৩০-৪০ উপরে তাই জানতে চাইলাম 🥺।ওনারা তোমার বউয়ের বড় বোন জামাই বেঁহুস.. শোন এখানে সবাই গেইটে দাঁড়াতে পারে নতুন জামাইয়ে জ্ঞান ফিরছে। কি আমরা বয়স্ক মানুষ সুরাইয়া পারভীন আপু ধমক দিলেন 😡 ওরে বয়সে কি আসে যায় যদি মনটা কচি থাকে আমরা সবাই চিরসবুজ 🤗 বলেই হাসলেন সাবিনা আপু,সুপর্না দিদি,আরজু মুক্তা বন্যা আপু সবাই।
যাইহোক জামাই বাবু ১০ হাজার টাকা গেটপার্স দিয়ে ভিতরে ঢুকলেন, খাওয়া দাওয়া চলছে। জিসান,শামীম,মাহবুবুল আলম,মনজুরুল আলম চৌধুরী মুরব্বি মানুষ নিতাই দাদা বললেন তৌহিদ,ছাইরাছ হেলাল,নাজমুল হুদা,মজিবুর রহমান,প্রদীপ আপনারা ডেকোরেটরে দায়ীত্ব নেন খাওয়ার টেবিল আপনারা সামলাবেন।সবার কথা শুনে আব্বু আবেগ আপ্লুত হলেন সকল ব্লগাররা আলিফের বিয়েতে এভাবে দায়ীত্ব পালন করবে আমি স্বপ্নেও ভাবতে পারি নাই।আপনাদের সবার আন্তরিকতায় আমি মুগ্ধ, এস.জেড.বাবু ভাইজান বললেন আলিফ আমাদের সবার প্রিয় ছোট বোন।ওর বিয়েতে ভাই হিসাবে আমরা আমাদের দায়ীত্ব পালন করছি আপনি টেনশন করবেন না ভিতরে যান।সত্যি আলিফের পরিবারের মানুষ গুলো যে এত ভালো মানুষ এখানে না আসতে জানতে পারতাম না বললেন জিসান ভাইজান।আরজু মুক্তা খাদিজাতুল কুবরা, মুক্তা আপুরা সবাই মিলে আমাকে সাঁজাতে ব্যাস্ত আমি বার বার বললাম।আপু আমি বউ সাঁজাতে পারি সারাজীবনে ৫৬ জন বউ সাজিয়েছি আমি সাজবো,বন্যা আপু ধমক দিয়ে বললেন তুই জানিস না।কি আপু?যার বিয়ে সে বিয়ে খায় না অন্যরা আনন্দ করে খায়। তুই অন্যের বউ সাজিয়েছিস এখন তোর বিয়েতে অন্যরা সাজাবে এটাই নিয়ম।
ঘন্টা খানেকের মধ্যে আমাকে কার্টুন বানিয়ে ফেলল নিজের মুখটা ঠিক চিনতে পারছিলাম না। চারদিকে ভিডিও ক্যামেরা চলছে এর মধ্যে শামীম ভাইজান সকল ব্লগারদের ফটোগ্রাফি করে চলছেন। আমি যে কখন কার পাশে দাঁড়াচ্ছি সেটা জানি না শুধু ক্যামেরার আলো চোখে পড়ছিলো সবাই ছবি তুলায় ব্যস্ত।একটু কাঁদবো তারও সুযোগ নেই কাঁদলে নাকি মেকআপ নষ্ট হয়ে যাবে,তাই মুর্তির মতো বসে আসি। বন্যা আপু হাঁপাতে হাঁপাতে এসে বললেন শোন কাজী সামনে আসতেই নির্লজ বেহায়ার মতো কবুল বলে দিও না।অনেকক্ষন সময় পরে কবুল বলবে এতে তারা বুঝবে মেয়েটা খুব ভদ্র লজ্জাবতী।আমি মাথা নাড়লাম ওকে বড় আপু।
আম্মুর কান্নাকাটি শুরু ছেলের পক্ষ থেকে কবুল বলে সাইন করে দিয়েছে এবার আমার পালা রুমে ৭ জন এসে হাজির।কাজী ছেলের নাম ঠিকানা বলে বললেন ১০ লক্ষ টাকা দেনমহর ধার্য করিয়ে ওমুকের পুত্রের সাথে আপনার বিয়ে আপনি রাজি? রাজি থাকলে কবুল বলুন,আমি মনে মনে বললাম ১০ লক্ষ টাকা না ১০ টাকা কাবিন হলেও আমি রাজি পাত্র আমার খুব পছন্দ হইছে।
কাজী আবার বললেন আপনি রাজী?আমি এবারও চুপ 😷 বড় আপু বলছে দেরি করে কবুল বলতে হঠাৎ শামীম ভাইজান বললেন?আলিফ তুমি কি আমাদের মান সম্মান ডুবাবে😠 ধমক শোনে আমি কেদে ওঠলাম কানের কাছে টং টং টং করছে কবুল বলছি কেউ শোনছো না। আমি চোখ খুললাম ওরে আল্লাহ্ আমি এতক্ষন স্বপ্ন দেখছিলাম 🙈🙈🙈 খাটের পাশে ঘড়িতে এলাম বেঁজে চলছে, এলাম বন্ধ করে দেখি সকাল ৮ টা বাজে তাড়াতাড়ি ফ্রেশ হতে ওয়াশ রুমে ঢুকলাম…
বিঃদ্রঃ #স্বপ্ন ই যখন দেখবো একটু বড় করেই দেখলাম ☺,, সবার নাম লিখতে পারি নাই দুঃখিত৷ ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা সবার প্রতি কষ্ট করে এত বড় লেখাটা পড়ার জন্য।
৮৪টি মন্তব্য
ফয়জুল মহী
আপু ধন্যবাদ তোমাকে । আমরা এমনই সোনেলা বগ্লের লেখিকার বিয়ে আর আমরা যাবো তা কেমন কথা। স্বপ্ন হোক তাতে কি দোয়া করতে বারণ নাই। প্রতিটি মা বাবা সন্তানকে সুখের উপরের সিড়িঁতে দেখতে চায়।
সুরাইয়া নার্গিস
ধন্যবাদ শ্রদ্ধেয় ভাইজান।সুন্দর মন্তব্যে আপ্লুত হলাম সব সময়ের মতো।
মানুষ যা কল্পনা করে যা সেভাবেই ধরা দেয়, স্বপ্ন দেখতে তো দোষ নেই।প্রিয় মানুষদের নিয়ে স্বপ্ন হোক,বাস্তবে হোন কাছে পাবার আনন্দটা আলাদা। দেখা না হোক মন্তব্যে তো ভালোবাসার প্রকাশ পাচ্ছি তাতেই আমার জীবন ধন্য।
ভাইজান আমার জন্য দোয়া করবেন।
ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন শুভ কামনা রইল।
বন্যা লিপি
ওরে মাবুদ!! এয়া কি গপ্পো পড়লাম? ফাটিয়ে চৌচির করে দিয়েছিস ছুটকি! তোর বিয়েতে তোকে আমি নিজ হাতে হলুদ থেকে শুরু করে কনে সাজানো সব করবো। বাই দ্য ওয়ে অব রাস্তা আমারে ডাকবি তো তোর বিয়েতে? শুধু আমারে ক্যান, আমাগো সবাইরে সত্যি সত্যি কিন্তু ডাকোন লাগবো কইয়া দিলাম। ফাইস্যা গেছো কিন্তু কইলাম।
সুরাইয়া নার্গিস
ধন্যবাদ বড় আপু, এত সুন্দর মন্তব্যের কি জবাব দিব ভাবতেই পারছি না ধন্য আপু।
সত্যি আপ্লুত হয়ে গেলাম, ইনশাল্লাহ্ প্রিয় মানুষদের সান্যিধ্য পাওয়া তো ভাগ্যের ব্যাপার আশা রাখছি দেখা হবে।
বড় আপু আপনার বুদ্ধিতেই কবুলটা বলা হয়নি ভাগ্যিস না হলে তো বিয়েটা হয়েই যেত ☺ আরো কিছুদিন এভাবে থাকতে চাই।
সবাই সোনেলা ব্লগারদের নিয়ে লিখছিলো দারুন লেখা সবার, তাই আমি নিজের বিয়ের স্বপ্নটা দেখে ফেললাম 🙈
দোয়া রাখবেন বড় আপু, ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন।
সুরাইয়া নার্গিস
শুকরিয়া আপু খুশি হলাম অবশ্যই দাওয়াত পাবেন ইনশাল্লাহ্। ভালো থ্কবেন আপু
সুরাইয়া পারভীন
ও মিষ্টি আপু আলিফ আমার ডাকিনী যোগিনী চরিত্র যথার্থ ভাবে উপস্থাপন করেছে দেখুন না একবার।
কথা হইল আমি বিয়ে খাবোই। নিজের বিয়ে তো গাইতে পারি নাই পিচ্ছি মেয়েটা কান্নাকাটিতেই বিয়া শেষ হয়ে গেছে। আমি আমরা কিন্তু আলিফের বিয়া খাইবোই
সুরাইয়া নার্গিস
ধন্যবাদ মিষ্টি আপু☺
বাস্তবে যে মানুষ গুলো আমাদের প্রিয় থাকে তারাই স্বপ্নে আসে। প্রত্যেকজন ব্লগার আমার প্রিয় তাই স্বপ্নে তাদের সাথে কিছুটা আনন্দ করলাম।
আমার বিয়েতে সবাই আসলে অবশ্যই খুশি হব আপু, অপেক্ষায় রইলাম।
ভালো থাকুন আপু
সুরাইয়া পারভীন
দাওয়াত পেলে আসবো তো
আমরা সবাই দল বেঁধে
ইশ্ আলিফের বিয়েতে আমরা হেব্বি মজা করেছি। হোক না তা স্বপ্নে
সুরাইয়া নার্গিস
শুকরিয়া আপু খুশি হলাম অবশ্যই দাওয়াত পাবেন ইনশাল্লাহ্। ভালো থ্কবেন আপু
রেজওয়ানা কবির
একেবারেই অন্যরকম এইজন্যই খুব বেশি ভাল লাগল।বড় স্বপ্৷ জন্যই পাঠক বেশী পড়বে আমার মতামত। আর বিয়ে ব্যাপারটাও একেবারেই অন্যদের তুলনায় আলাদা। জজ, উকিল সেটাও ভালো ছিল, শুভকামনা আপু।
সুরাইয়া নার্গিস
ধন্যবাদ আপু।
আপনার ভালো লেগেছে জেনে কৃতার্থ হলাম, আপু গতকাল আমার জন্মদিন ছিলো তাই ব্যস্ততার জন্য গুছিয়ে লিখতে পারি নাই।
সবাই ব্লগারদের নিয়ে গল্প লিখতেছে তাই আমি আমার কল্পনা গুলো স্বপ্নে নিয়ে আসলাম। জজ মিয়া মা,উকিলের মা,পুলিশের মা, বাদশার মা এগুলো আমাদের গ্রামের মানুষের নাম। ঈদে যখন বাড়ি গেলাম তখন এই মহিলা গুলো ভিক্ষা করে দেখে অবাক হলাম। পরে আম্মুর কাছে জানলাম এগুলো তাদের সন্তানের নাম আমিও জজ মিয়ার মাকে দেখে সোফা থেকে ওঠে দাঁড়ালাম 😄 পরে ওনি বললেন তার ছেলে কৃষক।
আপু দোয়া করবেন আমার জন্য।
ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন শুভ কামনা রইল।
রেজওয়ানা কবির
ও আচ্ছা,শুভ জন্মদিন দেরীতে হলেও।
সুরাইয়া নার্গিস
ভালোবাসা অভিরাম ❤ আপু, দোয়া রাখবেন
নিতাই বাবু
পাঞ্জাবি পরা কবে থেকেই বাদ দিয়া দিছি! হালার পাঞ্জাবি পইরা ২৯০০০/=টাকা দামের মোবাইল হারাইয়া আমি একরকম পাগলের মতন হইয়া গেছিলাম। ভাগ্য ভালা আমার গিন্নী সাহস দিছিলো। হেয় কইছিলো, তুমি পাগল হইও না, আমি তোমারে আরও বেশি দামের মোবাইল কিন্না দিমু! হের পর গিয়া আমার পাগলামি বন্ধ হইছিলো। হেইত্থেইকা আমি আর পাঞ্জাবি পরি না গো দিদি। পাঞ্জাবি দেখলে সাতবার সেলাম করি।
ভালা থাইকেন।
সুরাইয়া নার্গিস
আলহামদুলিল্লাহ্ শ্রদ্ধেয় দাদা ২৯০০০ হাজার টাকার মোবাইল হারানোটা সত্যিই কষ্টের তবে আপনার কোন ক্ষতি হয়নি এটাই খুশির খবর। বৌদিকে ধন্যবাদ তিনি আপনাকে শান্তনা দিয়েছিলেন, এমন সহধর্মীনি পাওয়া ভাগ্যের ব্যাপার। বিয়েতে পাঞ্জবীতে আপনাকে দারুন লাগছিলো কিন্তু
দাদা আপনি আমার লেখা নিয়ে কোন মন্তব্য করলেন না 😥
দোয়া করবেন আমার জন্য, ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন।
শুভ কামনা রইল।
নিতাই বাবু
তারপর মোবাইলহীন দুইদিন আমার খাওয়া-দাওয়া একরকম বন্ধই ছিলো। তা দেখে আমার মালিকদ্বয় দিলেন ২০০০০/=টাকা। গিন্নী দিলো ১০০০০/=টাকা। নিজের কাছে জমানো ছিলো প্রায় ৮০০০/=টাকার মতো। মোট ৩৮০০০/=টাকা নিয়ে বসুন্ধরা সিটি থেকে ৩৬৫০০/=টাকা দিয়ে একটা hTc মোবাইল কিনে এপর্যন্ত ব্যবহার করে আসছি।
শুভকামনা আবারও।
নিতাই বাবু
আপনার সুবিশাল আয়োজনে আমার মতো অধমের কী এমন মন্তব্য থাকতে পারে দিদি? তবে হ্যাঁ, এপর্যন্ত ব্লগারদের সম্মিলিত স্বপ্ন দেখার মধ্যে আপনিই দেখলেন স্বপ্নের মতো স্বপ্ন! আপনার স্বপ্ন বেঁচে থাকুক আজন্মকাল।
সুরাইয়া নার্গিস
আলহামদুলিল্লাহ্।
দোয়া রইল শ্রদ্ধেয় দাদা ভালো থাকুন সব সময়।
সুরাইয়া নার্গিস
সত্যি আবেগ আপ্লুত হলাম শ্রদ্ধেয় দাদা, কিছু মানুষের মন্তব্য ছাড়া লেখা পূর্নতা পায় না তেমনি আপনি একজন। দাদা আপনাদের মতো গুনীজনদের মন্তব্য সব সময় কাম্য খুব খুশি হলাম।
নতুন ফোন নিসেন জেনে আরো ভালো লাগলো, দাদা আমার প্রিয় মানুষদের স্বপ্নে নিয়ে আসলাম কারন আপনারা সব সময় প্রিয় হয়েই থাকবেন।
নিতাই বাবু
আপনার জন্য সবসময়ই শুভকামনা থাকবে।
সুরাইয়া নার্গিস
কৃতজ্ঞতা রইল শ্রদ্ধেয় ভাইজান, দোয়া করি ভালো থাকুন,সুস্থ থাকুন সব সময়।
সিকদার সাদ রহমান
সু বিশাল স্বপ্ন। মাইনষে ক্যাম্নে যে নিজের ঢোল নিজে পিটায় তাই দেখলাম। কাম ডা দেখছেন ভাই সাব, নিজের বিয়ার স্বপন নিজেই দেখে! কোন জামানায় আইলাম, ইয়া মাবুদ! রহম করো আমারে! এতো বড় বিয়াডা খাইতে আইলাম অথচ কোন খাওন দাওন পাইলাম না। খুবই অন্যায়! কাছের লোক গুলা পাঞ্জাবি পইড়া গেছিলো আমি যে লুংগির উপ্রে জামা ইন কইরা মাথায় কালা টিপ লাগাইয়া গেলাম কেউ খেয়াল করর নাই! বিচার হবে। ১০০০০ টাকা গেইট পাস নিয়া বন্যা আপা আমারে এক টাকাও দেয় নাই অথচ পুরা গেইটে জামাইর লগে আমিই কথা বার্তা কইসি। একজনে গেইটে জিগাইছিলো এতো টাকা দিয়া কি করবেন? কইছিলাম আরেকটা বিয়া করুম। কিন্তু আপায় একটা টাকাও দিলো না! আবার ১০ লক্ষ টাকা দেন মোহর। টাকা গুলি কই? এই টাকা পাইয়া আমাগো ৪০ জনরে কোন মতে হাল্কা নাস্তা খাওয়াইয়াই পগার পাড়? এই দূর্নীতি চলতে দেয়া যাবে না। নকল বিয়া তাই কিছু কইলাম না। আসল বিয়ায় মজা দেহামু। অপেক্ষায় থাকলাম।
সুপর্ণা ফাল্গুনী
তাইতো খাওনের কথা কিছু কইলো না ক্যান, শুধু কি চা খামু বিয়ে বাড়িতে? কি সুন্দর নিজের বিয়ের ছবিটা দেখিয়ে দিলো ।
সুরাইয়া নার্গিস
দিদি ভাই সত্যি বলছি খাওন দাওন হইছে তো, প্রদীপ চক্রবতী,নাজমুল হুদা,ছাইরাছ হেলাল, মজিবুর রহমান,তৌহিদ ভাইজান সবাই তো খাবারের দায়িত্বে ছিলেন।
সব দোষ ওনাদের আপনাদের খেতে ডাকে নাই আমি তো বিয়ের কনে এত খোঁজ রাখতে পারি নাই বলে দুঃখিত।
বিয়েতে খাওয়াব পাওনা রইল সুপর্না ফাল্গুনী দিদি ভাই,সিকদার সাদ রহমান দুজনের জন্য😋।
ভালো থাকবেন
সুরাইয়া নার্গিস
ধন্যবাদ ভাইজান।
আপনার নাম বেশ কয়েক জায়গায় এড করে দিয়েছি আবার পড়ার অনুরোধ রইল আরেকটা মন্তব্য চাই।
ভাইরা যখন বোনকে বিয়ে নিয়ে ভাবে না তখন তো ঢোল পিটাতেই হয়😂😂 যাইহোক। ভাইজান খাওন দাওনের ব্যবস্থা তো ছিলো আপনি বাদ পড়ছেন 😋 টাকার খবর বন্যা আপু জানে,আমিও তো বলি সাদ ভাইজান এত কষ্ট করলো আর টাকার ভাগ পেল না। আমাকেও ভাগ দেয়নি,আপনি পাইলে কিছু দিয়েন ১০ লক্ষ টাকা তো দেখার আগেই ঘুম ভাঙ্গল 😫
যাইহোক আপনার মন্তব্যে পড়ে খুব হাসলাম সত্যি আপনি মজার মানুষ, ইনশাল্লাহ্ আল্লাহ্ চাইলে বিয়ের দাওয়াত পাবেন।
দোয়া রাখবেন ভাইজান, আপনাদের নতুন সদস্য সম্পর্কে জানাবেন..
ভালো থাকুন,সুস্থ থাকুন।
শুভ কামনা রইল ভাইজান।
সিকদার সাদ রহমান
আমারে লইয়া দুরভিসন্ধিমূলক আচরণ। কালা পাঞ্জাবী পড়াইলেন, আমারে নাচাইলেন, নতুন নতুন আর কি ইচ্ছা আছে? আমার নিউজ পোর্টালে সব ছাপাইয়া দিমু কিন্তু, কইয়া রাখলাম।
সুরাইয়া নার্গিস
সিকদার সাদ ভাইজান স্বপ্নে নাচালাম,বাস্তবে তো গান গাইতে হবে। ৫০০ টাকার কথা এখনো ভুলি নাই দেখা হলে ভাগ নিব ☺
সিকদার সাদ রহমান
১০০০০ টাকা পাইয়া লই, সেখান থেকে ৫০০/- দেয়া কোন ব্যাপার না
সুরাইয়া নার্গিস
ভাইজান আমিও তাহলে হিসাব করতে বসে পড়ি, ৫০০ টাকা সুদ আসল কত হয় 😂
৫০০ টাকার ভাগ তো আমরা সবাই পাব সুদে কিছু বাড়লে নিজের ভাগটা বড় হবে 🤗
ছাইরাছ হেলাল
বিয়ের ক্রম আয়োজন সুন্দর সাজিয়েছেন।
আসলে সত্যি ই কার্টুন বানিয়ে ফেলা হয়, চিরপরিচিত জনকে আর খুঁজে পাওয়া যায় না।
এ ভাবেই সে তার নিজ জীবনে প্রবেশ করে পুরোনদের পাশ কাটিয়ে নিয়মানুযায়ী।
স্বপ্ন আসলে নিজের সুপ্ত ইচ্ছে, যা এই স্বপ্নে-ও উঠে এসেছে।
সুরাইয়া নার্গিস
ধন্যবাদ ভাইজান।
সবার মতো আমিও ব্লগাদের সাথে কিছুটা আনন্দে সময় পার করলাম। বিয়ের সাজ মানেই কার্টুন পরিচিত এক আত্মীয়ের বিয়েতে তো ঝগড়া হইছিলো যে কনে বদলে ফেলা হয়েছে😂 পরে বউয়ের মুখ পানি দিয়ে পরিস্কার করার পর বুঝলাম ঠিক আছে।
গল্পের মাধ্যমে প্রিয় মানুষগুলোকে একত্রে তুলে আনলাম।
ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন।
শুভ কামনা রইল ভাইজান
সুপায়ন বড়ুয়া
এতো সুন্দর বিয়ের আসর
দুধে আলতা রঙের বর
আলিফ লাইলা বউ
কতো সুন্দর আয়োজন সব গেলো মাঠি হয়ে
স্বপ্ন দেখার ছলে।
জানাই হলো না আমাদের নার্গিস আপু
কি বলে ?
ভাল লাগলো আপু। শুভ কামনা।
সুরাইয়া নার্গিস
ধন্যবাদ দাদা।
সোনেলার সব গুলো ব্লগার আপু,ভাইজান সবাই আমার ভিষন প্রিয়। তাদের নিয়েই সুন্দর স্বপ্নটা দেখলাম আপনার ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম।
গতকাল আমার জন্মদিন নিয়ে খুব ব্যস্ত ছিলাম তাই গল্পটা ভালো করে গুছিয়ে লিখতে পারি না।
দাদা ১০ লক্ষ টাকা গুনে দেখা তো দূরের কথা ছুঁয়ে দেখার আগেই বিয়েটা ভেঙ্গে গেল।
আপুরা তো গেইটের ১০ হাজার পেয়ে গেল 😩
ভালো থাকুন, সৃস্থ থাকুন
শুভ কামনা রইল দাদা।
সুপায়ন বড়ুয়া
আপনাকে ও ধন্যবাদ। শুভ কামনা।
সুরাইয়া নার্গিস
শুকরিয়া দাদা,আপনিও ভালো থাকুন সুস্থতা ও দ্বীর্ঘায়ু কামনা করছি।
সুপর্ণা ফাল্গুনী
দারুন লেগেছে আপু। নিজের বিয়ের স্বপ্ন দিয়ে লেখাটি তৈরি করেছেন যাতে আপনার চাওয়া পাওয়া গুলো ই ফুটে উঠলো পুরোপুরি। কিন্তু বিয়ে বাড়ির খানাপিনার কথাই কিছু কইলেন না কামডা ঠিক হয়নাই । খানাপিনাই আসল বিয়ে বাড়ির। যা দেখালেন স্বপ্নে দারুন কিন্তু সবাইরে বুড়ি বানাইয়া দিলেন জামাইয়ের কাছে! বিয়ের সাজ কন্যাকে কার্টুন ই বানিয়ে দেয় চেনাই যায় না কখনো কখনো মেয়েকে। ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন শুভকামনা রইলো শুভ সকাল
সুরাইয়া নার্গিস
ধন্যবাদ দিদি ভাই।অনেক গুছানো একটা মন্তব্য পেলাম গল্পটা মনযোগ দিয়ে পড়েছেন এটাই তার প্রমান।
সোনেলার প্রতিটা ব্লগার আমার ভিষন প্রিয় মানুষ তাদের নিয়ে এমন একটা মিলন মেলা স্বপ্ন আছে। সেটাই বাস্তব রুপ দিলাম স্বপ্ন গল্পে দিদি ভাই খানাপিনার ব্যবস্থা তো ছিলো নাজমুল হুদা,প্রদীপ চক্রবতী, সিকদার সাদ রহমান, তৌহিদ ভাইজান ওনারা তো খাবার টেবিলের দায়িত্বে ছিলেন।
ওনাদের ধরেন এত খাবার কোথায় হজম করলো আপনারা খেতে পারেন নাই।
দিদি ভাই আপনারা তো সব সময় চিরসবুজ জামাই যে চশমা চোখে কি দেখলো বুঝি না ☺
অনেক ভালো লাগলে মন্তব্য পড়ে।
দোয়া রাখবেন দিদি ভাই,ভালো থাকুন।
সুস্থ থাকুন, শুভ কামনা রইল আপনার জন্য।
নাজমুল হুদা
আমি বিয়া খামু, স্বপ্ন তাড়াতাড়ি বাস্তবায়ন করেন ছোটাপু। সবাই যাবো।
আহা! কত মজা করছি আপনার বিয়াতে, থুক্কু আপনার স্বপ্নে। 😆
সুরাইয়া নার্গিস
ধন্যবাদ ছোট ভাইয়া।
ভাইদের বিয়ে শেষ না করে আমি বিয়ে করছি না, বর যাত্রী যাব আহ্ কি আনন্দ আকাশে বাতাসে চিৎকার করে গান করবো।
তারপর আলিফের বিয়ে হবে ইনশাল্লাহ্ সকল ব্লগারগন দাওয়াত পাবেন। ছোট ভাইয়া যখন গল্পটা লিখছিলাম তখন বাস্তব মনে হলো 🙈 লেখার শেষে বুঝলাম স্বপ্ন গল্প ☺
আমার জন্য দোয়া করবেন,আপনার জন্যও দোয়া রইল।
ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন
শুভ কামনা রইল আপনার জন্য।
শবনম মোস্তারী
দারন। বড় মধুর স্বপ্ন দেখলেন আপু।😍
আপনার বিয়েতে আমরা সবাই আনন্দ করছি ভাবতেই ভালো লাগছে। 😘
সুরাইয়া নার্গিস
ধন্যবাদ আপু।
মানুষ যা বাস্তবে কল্পনা করে তাই স্বপ্ন ধরা দেয়, সকাল ব্লগার আমার খুব প্রিয় তাই স্বপানটা সবাইকে নিয়ে দেখলাম।
সবাই ব্লগারদের মিলন মেলা নিয়ে লিখতাছে আমি একটু ভিন্ন করলাম।
ভালো থাকুন, আপনার সুস্থতা কামনা করছি।
আলমগীর সরকার লিটন
ভালই লেখেছেন কিন্তু করোনাকালিন সময়ে কার মুখে মাস্ক দেখলাম না ————
সুরাইয়া নার্গিস
হা হা হা হা দাদা ঠিকই বলছেন আমিও কারো মুখে মাক্স দেখি নাই☺
আমার লেখা আপনার ভালো লেগেছে দেখে খুশি হলাম।
দোয়া করবেন আমার জন্য, আপনিও ভালো থাকুন।
আপনার সুস্থতা ও মঙ্গল কামনা করছি।
রোকসানা খন্দকার রুকু।
আমি তো বিয়ার গেটে।কামাই খারাপ হয় নাই।
একটা বিষয় ক্লিয়ার দিল্লিকা লাড্ডু তোমারে খাওয়াইতেই হইব।এখন ছেলে সিলেক্ট করি।৫ খানা শিক্ষা ক্যাডার আছে অবিবাহিত॥আর একবার আসব।
শুভ কামনা।
সুরাইয়া নার্গিস
ধন্যবাদ আপু, সুন্দর মন্তব্য পেয়ে ভালো লাগলো। আপু বন্যা আপু তো আপনাদের লিডার তাড়াতাড়ি ভাগ লন।আপনি পাইলে মোরে কিছু দিয়েন দেনমোহর এর ১০ লক্ষ টাকা পাওনের আগে তো স্বপ্ন ভেঙ্গে গেল 😩😩
আপু জামাই দেখতে হবে না চিন্তা করছেন তাতেই খুশি হলাম, দোয়া করবেন আমার জন্য ভাগ্যে থাকলে হবে।
অবশ্যই বেড়াতে আসবেন দেখা হবে,কথা হবে প্রিয় মানুষদের নিয়েই আমার স্বপ্ন গল্প।
ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন
শুভ কামনা রইল আপু আপনার জন্য।
রোকসানা খন্দকার রুকু।
ইশ্ কত্ত আশা করে আদাজল খেয়েদেয়ে তোমার বিয়েতে যাব ভাবলাম।এরকম করলে তো সত্যি ইনকামটা হবেনা।প্লিজ নিরাস করনা।আর দশ লাখ ব্যাপার না উকিল আপু তো আছেই আর না হয় আমরাও করে নেব।
বন্যা আপু টাকা রাখছে পানের ডিববায়।সেটা কি সহজে কাউরে দিবে।
ভালো হয়েছে। শুভ কামনা।
সুরাইয়া নার্গিস
আপু বিয়ে হলে দাওয়াত পাবেন ইনশাল্লাহ্ ☺।
আপু রেডি থাকেন বিয়ে খাওয়াবো তো 😋
বড় বন্যা আপুর পানের ডিব্বা সেটা তো চুরি করবো সবাই মিলে সমস্যা নেই কিছু পেলে তো মন্দ না☺
ভালো থাকুন আপু।
মনির হোসেন মমি
কী বলব !রচনা চিত্রনাট্য এক কথায় দারুণ উপভোগ্য। স্বপ্ন যেন বাস্তব হয় এই আশায় থাকলাম। এতো এতো ব্লগারদের উপস্থিতি !! সবার নামই জানা হল বরের নামটি জানলেও চিনতে পারলাম না….হা হা হা। ভাল থাকবেন।
সুরাইয়া নার্গিস
ধন্যবাদ ভাইজান।
আপনার সুন্দর মন্তব্যে আপ্লুত হলাম, এভাবে সবার সাথে আনন্দ করতে চাই ইনশাল্লাহ্ দেখা হবে কোন এক মিলন মেলায়। প্রিয় সব ব্লগারকে নিয়েই আমার স্বপ্ন, সত্যিই তো বর এর নামটা জানা হলো না☺ নামটা জানলে খোঁজে বের করানযেত সুর্দশন হবু বরকে 😂
লেখাটা আপনার ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম ভাইজান,দোয়া রাখবেন আমার জন্য।
ভালো থাকুন,সুস্থ থাকুন
শুভ কামনা রইল ভাইজান।
ইঞ্জা
মেয়েদের পার্টি এই সুযোগে দশ হাজার কামাই করে নিলো, দেখছেননি কারবার।
ভাগ্যিস স্বপ্নে কবুল বলেননি, কবুল বললে হেই ব্যাডার লগে বিয়া হই যাইতো, পরে ঘুম ভাঙ্গলে ব্যাডারে কই পাইতেন। 😆
দারুণ লিখলেন আপু, বেশ মজা পেলাম। 😂
সুরাইয়া নার্গিস
ধন্যবাদ ভাইজান আপনার সুন্দর মন্তব্যে খুব হাসলাম, এতক্ষন তো আপসোস হইছিলো কেন কবুল কইলাম না 🙈
আপনি তো ঠিকই কইছেন স্বপ্নে কবুল বললে এহন হেই বেডার লাইগা কানতে হইতো 😂🤣
ভাগ্যিস বন্যা আপুর বুদ্ধিতে কাজে লাগলো 😍
ভাইজান হেই গেইটের ১০ হাজার টাকা এহনও বন্যা,সাবিনা,আরজু,নীরা,সুরাইয়া,উর্বসী আপুদের কাছে আছে।বন্যা আপু লিডার তাড়াতাড়ি ভাগ লন মোরে কিছু দিয়েন ১০ লক্ষ টাকা পাওনের আগে তো স্বপ্ন ভেঙ্গে গেল 😩😩
ইঞ্জা
হা হা হা তাহলে এখন মাথায় এলো? 🤣
টাকা যখন বন্যাপুর কাছে গেছে, তাহলে সেই টাকার কথা ভুলে যান, উনি এতক্ষণে বেড়াতে চলে গেছেন। 🙄
দশ লক্ষ, হায় হায় এ কোনো কাজ হলো? 🤪
সুরাইয়া নার্গিস
বন্যা আপু বেড়াতে গেছে তাহলে আমি কোথায় খোঁজব ১০ টাকার টাকা😩 ৫০০ টাকা পাইলেও লাভ হতো আপাতত 😑
মাহবুবুল আলম
দেখ কারবার! আপুনিটা গল্প লেখতে যাইয়া উপন্যাসিকা লেইখ্যা ফালাইছে। পড়তে পড়তে
হয়রান। যাক গল্প পড়ে আপুনির নিক নেমটা
‘মিম’ জানা হইয়া গেল।
তয় জিসান ভাই যে ঘটকালি করেন জানা ছিল না।
ভালই হইল, যদি কোনোদিন কামে লাইগ্যা… বলা তো যায় না!!
গল্প ভাল হইছে। তবে শেষের দিকে আরও একটু
জমাইলে আরও মজার হইতো!
শুভেচ্ছা রইলো আপুনি!
সুরাইয়া নার্গিস
ধন্যবাদ ভাইজান। আপনার সুন্দর মন্তব্যে খুশি হলাম অনেক ভালো লাগলো মতামত।
জিসান ভাইজান তো আমার বিয়ে নিয়ে ঘটকালী শুরু করছিলো সফল হয়নি, তারে ঘটক মানলে সাবধান।
ভাইজান আমার ছোট নাম “আলিফ” ভাইজান স্বপ্নে একে একে সব প্রিয় মানুষ গুলোকে কাছে পেয়ে লেখাটা আর ছোট করা গেল না।
ভাইজান লেখাটা শুরু থেকেই এতটা বড় হয়ে গেল তাই শেষে আর আনন্দটা বাড়াতে পারলাম না অল্প আনন্দে শেষ করলাম।
স্বপ্ন একটু বড় করে না দেখলে শান্তি লাগে না দোয়া রাখবেন স্বপ্নটা যেন সত্যি হয়ে যায়। বিয়ে না হোক অন্যকোন ভাবে সবার সাথে দেখা হবে।
ভালো থাকুন,সুস্থ থাকুন
শুভ কামনা রইল ভাইজান।
মাহবুবুল আলম
স্যরি আপুনি! আলিফ লিখতে যেয়ে
মীম লিখে ফেলেছি!
সুরাইয়া নার্গিস
সমস্যা নেই ভাইজান টাইপিং ভুল হতেই পরে তবে আমার ছোট বোনের নাম “মিম”
সুরাইয়া নার্গিস
ধন্যবাদ ভাইজান আপনার সুন্দর মন্তব্যে খুব হাসলাম, এতক্ষন তো আপসোস হইছিলো কেন কবুল কইলাম না 🙈
আপনি তো ঠিকই কইছেন স্বপ্নে কবুল বললে এহন হেই বেডার লাইগা কানতে হইতো 😂🤣
ভাগ্যিস বন্যা আপুর বুদ্ধিতে কাজে লাগলো 😍
ভাইজান হেই গেইটের ১০ হাজার টাকা এহনও বন্যা,সাবিনা,আরজু,নীরা,সুরাইয়া,উর্বসী আপুদের কাছে আছে।বন্যা আপু লিডার তাড়াতাড়ি ভাগ লন মোরে কিছু দিয়েন ১০ লক্ষ টাকা পাওনের আগে তো স্বপ্ন ভেঙ্গে গেল 😩😩
শামীম চৌধুরী
সোনেলা উঠানের সর্বকনিষ্ঠ ব্লগার আদরের ছোট বোন আলিফ। ব্লগার আলিফের বিয়ে। কি করে বড় ভাইয়েরা ঘাপটি মেরে চুপ করে থাকে। তাও কি সম্ভব? সকল ব্লগারদের উপস্থিতি তুমি বিয়েতে মত দিয়েছো। এটাই সবচেয়ে বড় উপহার সোনেলা উঠানের। যাক শেষ পর্যন্ত গল্পে তোমার বিয়েটা হলো। আমরা উপস্থিত থেকে বর পক্ষকে বুঝিয়ে দিলাম। সোনেলার ব্লগারকে বউ করে নেয়া মানে আসমানের চাঁদ পাওয়া। তাই খুব সাবধান। পান থেকে চুন খসলেই কিন্তু আলিফের সব ভাইয়েরা চিলের মতন ছোঁ দিয়ে তাদের বোনকে নিয়ে যাবে। তোমার প্রতি আমাদের আন্তরিকতা ও ভালবাসা দেখে তোমার শ্বশুড় বাড়ির লোকজন বিমোহিত হয়ে যায়। তারা বলতে বাধ্য হয়ে এ যেন কোন সাধারন কন্যা নয়। এ হলো সোনেলার সোনালী কন্যা।
সবশেষে তোমার বাস্তব বিয়েতে সকল ব্লগারদের উপস্থিতিতে যেন হয়। তখন বাস্তবে দেখবে তোমার ভাইয়েরা তাদের ছোট্ট বেনটিকে কত ভালবাসে।
তোমার মতন এমন মেধাবী ব্লগার সোনেলার জন্য রত্ন ও গর্বের। সবচেয়ে বেশী আমি গর্ববোধ করি আলিফের ভাই হয়ে থাকতে পেরে। আমি দোয়া করি চটজলদি তোমার বিয়েটা হোক।
কাল্পনিক গল্পটা আমাকে আপ্লুত করলো। শুভ কামনা রইলো। ভালবাসা নিরন্তন ও স্বর্গীয়।
সুরাইয়া নার্গিস
ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা রইল ভাইজান।
এতো সুন্দর মন্তব্য পেয়ে চোখ,মন দুটোই সিক্ত হলো, আল্লাহ্ আপনাকে নেক হায়াত দান করুন। সবাই ব্লগারদের মিলন মেলা নিয়ে লেখছিলো আমিও ভিন্ন কিছু স্বপ্নে দেখলাম সেটা নিজের বিয়ে 🙈। এখানে সবাই আমার ভিষন প্রিয় ও শ্রদ্ধাভাজন এমন গুনীজনদের স্বপ্ন পেয়ে আমি তো খুব খুশি।
দোয়া করবেন আমার জন্য সব সময় যেন আপনার বোন হয়ে যেন থাকতে পারি।
আমার পরম সৌভাগ্য সোনেলার মাধ্যমে আপনার মতো একজন মানুষকে বড় ভাই হিসাবে পেয়েছি।
দোয়া করি ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন।
শামীম চৌধুরী
তোমার সুন্দর জীবন ও ভাল থাকার প্রত্যাশা করি।
সুরাইয়া পারভীন
আরে বাহ্ এক কেমন স্বপ্নরে ভাই! মাইয়া তো ডেঞ্জারাস। বিয়ের কন্যা নিজেই পত্রপক্ষকে প্রশ্নবানে ঘায়েল করে দিচ্ছে। আবার নিজের বউ সাজ নিজেই সাজতে চাইছে। কী যুগ এলো গো?
স্বপ্ন সত্যি হোক আরাফের মতোই একখান বর হোক আপনার। দারুণ লিখেছেন আপু
সুরাইয়া নার্গিস
ধন্যবাদ আপু, সুন্দর মন্তব্যে মুগ্ধ হলাম।
আপু আমি ছেলে পক্ষকে প্রশ্ন করি ছেলের অনুমতি নিয়ে চেনা জানার জন্য এতটুকু কথা বলা যায় ☺ সোনেলার প্রিয় মানুষদের নিয়ে স্বপ্ন দেখার আনন্দই আলাদা আপু, আপনাদের স্বপ্নে পেয়ে আমি খুব খুশি।
দোয়া রাখবেন আমার জন্য শুকরিয়া আপু খুশি হলাম অবশ্যই দাওয়াত পাবেন ইনশাল্লাহ্। ভালো থ্কবেন আপু
আরজু মুক্তা
আপি আমার গোলাপি শাড়ি পছন্দ হয়নি। নীল লাগবে! আর সত্যিই ভালো লাগছে। এরকম যদি একটা দাওয়াত পাইতাম। আর সব ব্লগরা এক সাথে। উফ! ভাবতেই কেমন লাগছে! আপু আসল সময়ে আবার ভুলে যাইয়েন না। ফোন নং ইনবক্স করব কিনা সেটা বলেন?
মধুর গল্প, মধুর সময়।
সুরাইয়া নার্গিস
ধন্যবাদ আপু সুন্দর মন্তব্যে আপ্লুত হলাম, সরি আপু জানা ছিলো না নীল আমারও প্রিয়। প্রিয় ব্লগারদের নিয়ে স্বপ্নে নিজের বিয়েতে আনন্দ করলাম এটা অনেক বড় একটা পাওয়া।
ইনশাল্লাহ্ আপু বিয়ে হলে অবশ্যই দাওয়াত পাবেন, হ্যাঁ নাম্বারটা ইনবক্স করে দিয়েন দাওয়াত দিব।
ভালো থাকবেন আপু,দোয়া রইল।
রেহানা বীথি
লাল টুকটুকে একটা বর হোক বোনটার, দোয়া রইল। বিয়ে বলে কথা, স্বপ্ন তো সুবিশাল হবেই। ছোট বোনের বিয়েতে নাচানাচি করতে পেরে খুব খুশি আমি। আপনার দুলাভাই তো তার মিষ্টি শালীকে ভুলতেই পারছে না সেই থেকে।😃😃😃
শুভকামনা নিরন্তর। স্বপ্নের মতো হোক আগামী।
সুরাইয়া নার্গিস
ধন্যবাদ আপু, আপনার সুন্দর মন্তব্যে মুগ্ধ হলাম। একটা কষ্ট রয়ে গেল দুলাভাইয়ের হাত ধরে নাচতে পারলাম না ☺ দেখা হলে নাচব।
প্রিয় মানুষদের নিয়ে স্বপ্ন দেখলে সে স্বপ্ন তো বড় হবেই, গল্প হলেও লিখতে বেশ আনন্দ লাগছে আপু।
স্বপ্নের মাধ্যমে সবার সাথে আনন্দ হলো, দোয়া করবেন আপু।
ভালো থাকুন, সুস্থতা কামনা করছি আপু।
তৌহিদ
বোনেরা ভাইয়ের মুখে শয়তানি করে কালি মাখালেও ভাই কি পারে তার বোনের জন্য বুইড়া কাউকে বর হিসেবে নিয়ে আসতে? আসলে বুইড়াদের দিয়ে ছেললে পছন্দ করাতে নেই। তবে আমরা কিন্তু আপনার জন্য গুলুগুলু বাবুসোনা টাইপ একজন বর আপনার জন্য পছন্দ করেছি। লাইটিং এর সিমস্যার জন্য একটু বেশি বয়সী দেখাচ্ছিলো ☺
বর ব্যাটা পাজি আছে, সুন্দরী সব ব্লগারদের দেখে নিজের বউকেই খুঁজে পাচ্ছেনা! নাকি অন্য মতলব?
খাবার দাবার আর আনুষঙ্গিক সকল আয়োজনে সোনেলার ব্লগারগন অবশ্যই পটু। আমাদের দীর্ঘ অভিজ্ঞতা আছে কিন্তু ☺
বিয়ের পুরো অনুষ্ঠান লেখায় ফুটিয়ে তোলার মত কষ্টসাধ্য একটি কাজ কি সাবলীলভাবেই লিখেছেন। স্বপ্ন লেখায় এই পর্বে প্রশংসা পাবার যোগ্যই আপনি।
তবে এই প্রথম কোন ব্লগারকে নিজের বিয়ে নিয়ে নিজেকেই স্বপ্নে দেখে তা আবার লিখে প্রকাশ করতে দেখলাম। ☺
ব্লগারগণের স্বপ্নের শেষ নেই। শুভকামনা আপু
সুরাইয়া নার্গিস
অনেক অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানবেন ভাইজান। অপূর্ব একটা মন্তব্য পড়লাম যেখানে পুরো স্বপ্নের বর্ননা দিয়েছেন ওলে বাবা গুলুগুলু বর ☺।
ঠিকই তো আমার সুন্দরী আপুদের বলে বুড়ি, মতলব নিশ্চয় ছিলো আগে ভাবি না বিয়েটা না হয়ে ভালোই হলো। সোনেলা ব্লগারদের অমায়িক ব্যবহারে আমার পরিবার মুগ্ধ, সবাই অনেক আন্তরিক ছিলো।
ভাইয়েরা তো দেখে বোনের বিয়ে দিতে হবে তাই স্বপ্নে বিয়ে কথা লিখে বুঝালাম☺
আসলে সবাই এত সুন্দর ভাবে লিখছিলো, আর আপনার স্বপ্ন গল্পটা সবার থেকে সেরা সবটা আমার মুখস্থ হয়ে আছে দারুন হইছিলো। আমিও ভাবলাম কিভাবে সবাইকে একত্র করা যায় তাই বিয়ের স্বপ্ন গল্প লিখলাম, আপনার ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম।
ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকুন
শুভ কামনা রইল আপনার জন্য।
খাদিজাতুল কুবরা
আলিপ স্বপ্ন হলেও তোমার বিয়ের অনুষ্ঠান যেন সত্যি সত্যিই উপভোগ করলাম।
খুব সুন্দর লিখেছো। মজার ইনস্ট্রুমেন্ট ছিলো। বিয়েতে যেমন হয়ে থাকে।
তোমার বরের গেইট আটকানোর সুযোগ পেলে এমন সাজবোনা… আমাদের বয়স আন্দাজই করতে পারবেনা।
বিয়ে বাড়ির আবহ দারুণ ফুটিয়ে তুলেছো।
দশহাজার টাকায় হবেনা আরও বেশি খসাবো।
খুব ভালো থেকো।
তাড়াতাড়ি বিয়েটা সেরে ফেলো সোনা।
শুভকাজে দেরি করতে নেই।
সুরাইয়া নার্গিস
ধন্যবাদ আপু।
আপনার সুন্দর মন্তব্যে আপ্লুত হলাম আপু
স্বপ্ন দেখলাম সব প্রিয় মানুষের দারুন মজা করলাম আপু সবাইকে নিয়ে।বিয়ে বাড়ির গেইট সেটা তো সবচেয়ে আনন্দ হয় আপনারা চাইলে বেশি নিবেন আপু আমাকে ভাগ দিতে হবে কিন্তু।
সবাই ব্লগারদের মিলন মেলা ঘটাত তাই আমিও বিয়ের স্বপ্ন দেখে সবাইকে একত্র করলাম আপু।
দোয়া করবেন আপু বিয়ে ভাগ্যের ব্যাপার, অবশ্যই দাওয়া সবাই পাবেন।
ভালো থ্কুন আপু, শুভ কামনা রইল আপনার জন্য।
খাদিজাতুল কুবরা
দোয়া করি সারাজীবন নিজ স্বত্তার সাথে আনন্দে বেঁচে থাকো অনেক বড় হও।
সাদিয়া শারমীন
আপু গল্প সুন্দর হয়েছে। আপনার বিয়ের দাওয়াতের অপেক্ষায় থাকলাম।
সুরাইয়া নার্গিস
ভাইজান আমিও তাহলে হিসাব করতে বসে পড়ি, ৫০০ টাকা সুদ আসল কত হয় 😂
৫০০ টাকার ভাগ তো আমরা সবাই পাব সুদে কিছু বাড়লে নিজের ভাগটা বড় হবে 🤗
সুরাইয়া নার্গিস
সরি আপু মিস্টেক হয়ে গেছে, সিকদার রহমান সাদ ভাইজানকে মন্তব্যটা করেছিলাম ভুলে আপনার রিপ্লতে চলে আসছে দুঃখিত আপু 🙏🙏
সুরাইয়া নার্গিস
ধন্যবাদ আপু।
সবাই ব্লগারদের মিলন মেলা নিয়ে স্বপ্ন দেখলো আমি একটু ভিন্নতা আনলাম নিজের বিয়ের স্বপ্ন দেখে 🙈
আপনার ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম আপু বিয়ের দাওয়াত অবশ্যই সবাই পাবে ইনশাল্লাহ্।
ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন
শুভ কামনা রইল আপনার জন্য।
জিসান শা ইকরাম
একটি ব্লগ এবং তার ব্লগারদের কতটা আপন ভাবলে স্বপ্ন গল্পে জীবনের সবচেয়ে বড় ঘটনা নিয়ে গল্প লেখা যায় তাই ভাবছি।
এই লেখাই প্রমাণ করে সোনেলাকে কতটা আপন করে নিয়ে নিজের মাঝে ধারণ করেছেন।
সন্তানের পরিচয়ে বাবা মা পরিচিতি পেলে বাবা মা সবচেয়ে বেশী খুশী হন।
নিজে বাবা হয়ে এটি উপলব্দি করি এখন।
দোয়া করি আল্লাহ্ যেন আপনাকে এমন অবস্থায় পৌঁছান যাতে আপনার পরিচয়ে বাবা মা পরিচিত হতে পারেন।
নিখুঁত ভাবেই গল্পের উপস্থাপন করেছেন।
কিছুটা ফানি ভাবে উপস্থাপন করলেও কন্যা দেখা হতে শুরু করে বিয়ের অনুষ্ঠান পর্যন্ত বাস্তবই লেগেছে।
সবাইকে একই গল্পের মাঝে আনা সহজ নয়।
আমাদের সকলের আশা থাকলো, আপনার বিয়েতে অংশ গ্রহনের, বাস্তবেই।
চোখের সমস্যায় বেশীক্ষন থাকতে পারিনা ব্লগে, অথচ ইচ্ছে করে থাকতে।
ব্লগে না থাকতে পেরে কষ্টও লাগে। দোয়া করবেন।
আপনার জন্য অনেক অনেক শুভ কামনা।
শুভ ব্লগিং।
সুরাইয়া নার্গিস
ধন্যবাদ ভাইজান আপনার সুন্দর মন্তব্যে আপ্লুত হলাম,সত্যি বলতে সোনেলার প্রত্যেকজন ব্লগার আমার প্রিয়। তাদের নিয়ে একটা মিলন মেলা হলো সেটা স্বপ্নে হলেও আমি খুব খুশি। সোনেলা সব গুনীজনদের নিয়ে স্বপ্ন দেখা সেটাও আমি ভাগ্য বলে মানি।আমার জন্য দোয়া করবেন আমার জন্য বাবা মায়ের স্বপ্ন যেন পুরন করতে পারি। ভাইজান সবার মন্তব্য পেলেও আপনার মন্তব্য ছাড়া আমার লেখা অসম্পূর্ন
লাগে যাই হোক সুন্দর মন্তব্যে মুগ্ধ হলাম।
আপনার চোখের সমস্যাটা জেনে মর্মাহত হলাম,ঠিক মতো ঔষধ খাবেন নিজের যত্ন নিবেন। খুব বেশি দরকার না থাকলে নেটে আসতে হবে, মাঝে মাঝে এসে সবার লেখা পড়বেন তাতেই চলবে।
দোয়া রইল আপনার জন্য আল্লাহ্ আপনাকে ভালো রাখুন, সুস্থ রাখুন সব সময়।
ভালো থাকুন,শুভ কামনা রইল ভাইজান।
দালান জাহান
বিয়ের আগে মেয়েরা বিয়ের স্বপ্নই দেখে। তবে সোনেলা গ্রুপের বিয়ে বলে কথা। সুন্দর মজার স্বপ্ন ছড়িয়ে দিলেন আবহ আমাদের মাঝে।
উকিল জজ কতোলোক এলো। কেউ কেউ হলো বুড়ি। ঋদ্ধ রচনা।
সুরাইয়া নার্গিস
ধন্যবাদ ভাইজান।
বিয়ে প্রতিটা মেয়ের স্বপ্ন তাদের বাবা মায়ের স্বপ্ন ভালো একটা পরিবারে, ভালো একটা পাত্রের সাথে বিয়ে দেওয়া।
জজ মিয়া,পুলিশ মিয়া,উকিল মিয়া এগুলো আমাদের গ্রামের মানুষের নাম গল্পে তাদের তুলে আনলাম। সবাই সোনেলা ব্লগারদের মিলনমেলা করেছে আমিও বিয়ে মাধ্যমে সবার মিলন মেলা করলাম।
আপনার ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম, দোয়া করবেন আমার জন্য।
ভালো থাকুন, শুভ কামনা রইল।
সুরাইয়া নার্গিস
শুকরিয়া আপু, অনেক খুশি হলাম জেনে। ইনশাল্লাহ্ আপু দাওয়াত সবাই পাবেন, আল্লাহ্ চাইলে আমাদের সবার দেখা হবে ☺
সুরাইয়া নার্গিস
ধন্যমাধ্যমেবাদ ভাইজান।
বিয়ে প্রতিটা মেয়ের স্বপ্ন তাদের বাবা মায়ের স্বপ্ন ভালো একটা পরিবারে, ভালো একটা পাত্রের সাথে বিয়ে দেওয়া।
জজ মিয়া,পুলিশ মিয়া,উকিল মিয়া এগুলো আমাদের গ্রামের মানুষের নাম গল্পে তাদের তুলে আনলাম। সবাই সোনেলা ব্লগারদের মিলনমেলা করেছে আমিও বিয়ে সবার মিলন মেলা করলাম।
আপনার ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম, দোয়া করবেন আমার জন্য।
ভালো থাকুন, শুভ কামনা রইল।
দালান জাহান
নিঃসন্দেহে একটা সুন্দর গল্প হয়েছে। সোনেলা র প্রাণোচ্ছল মুখগুলো সুন্দরভাবে ফুটে উঠেছে। গল্পকার যেন জিশান ভাইয়ের চরিত্রের মধ্যে দিয়ে আমাদের শোনালেন আমার জন্য পাত্র নির্বাচন করো। পছন্দ াঅপছন্দ পারিবারিক আবহ সব মিলিয়ে দারুণ উপভোগ্য।
সুরাইয়া নার্গিস
ধন্যবাদ ভাইজান।
বোন যে বড় হইছে ভাইয়েরা তো সেটা জানে না তাই গল্পের মাধ্যমে তা প্রকাশ করলাম।