
অনেক দিন যাবত খাসির নলি খাওয়ার ইচ্ছে ছিলো ইঞ্জা ভাইয়ের। সে জন্যই রাঙামাটিতে আয়োজন হলো এই ভূরিভোজের। সোনেলা পরিবারের পক্ষ থেকে এই এই নলি খাওয়া অনুষ্ঠানের আয়োজন করলেন , সোনেলা পরিবারের প্রিয় মুখ ইকরাম জিসান শামসুল ভাই। আয়োজনে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে সহায়তা করেছেন , তৌহিদুল ইসলাম ভাই ও ছাইরাছ হেলাল ভাই।
এছাড়াও আরও অনেকর নাম এই আয়োজনের সাথে যুক্ত হতে পারে, যেমন সাবিনা ইয়াসমিন, সুপায়ন বড়ুয়া, সুপর্ণা ফাল্গুনী, বন্যা ইসলাম আরজু মু,, সঞ্জয় মালাকার মনিরুল ইসলাম মমি, নাজমুল হুদা, শামীনুল হক হীরা সুরাইয়া পারভীন, বন্যা লিপি, উর্বশী , আলমগীর সরকার লিটন, হালিম নজরুল রেহানা বীথি, রোকসানা খন্দকার রুকু, খাদিজাতুল কুবরা, ফয়জল মহী, এস এ জগ,, ইসিয়াক, শামীম চৌধুরী, কামাল উদ্দিন প্রদীপ চক্রবর্তী, কামরুল ইসলাম, মজিবর রহমান, খুরশীদ আলম পপি, তালুকদার, রেজওয়ানা কবির, মুহাম্মদ মাসুদ, ত্রিস্তান শামসুল মাওলা হৃদয়।
নলি খাওয়ার গন্ধ পেয়ে আমিও রওনা হলাম রাঙামাটির উদ্দেশ্য। আমাদের নির্দিষ্ট স্থান হলো রাঙামাটির কদমতলী, সেখানে পাহাড়ের উপরে আলো ঝলমলে এক পরিবেশে আয়োজন চলছে নলি খাওয়া উৎসবের।
বলা হয়েছে যে যারা বেশি খাসির নলি খেতে পারবেন তাদেরকে সোনেলার পক্ষ থেকে বিজয়ী খাদক হিসেবে পাঠানো হবে সাজেক বেলীতে। যথাসময়ে আমরা কদমতলীতে উপস্থিত হলাম। প্রথমেই দেখা হলো নারায়নগঞ্জের সেই সাদা মাটা দাদার সাথে। তার জ্ঞান চক্ষু দেখে আমি আরও আবিষ্ট হলাম।
যদিও ঢাকায় এখনও শীত সেভাবে পড়েনি শরৎ ও হেমন্তের মাঝখানে দাঁড়িয়ে একটা চাঁদ দুটো ঋতুকে আলো দিয়ে যায়। ঠিক যেমন বিয়ের আগে একটি মেয়ে দুটো প্রেমিককে তার ভালোবাসা দিয়ে যায়। তেমনি একটা আলো আমাদের হৃদয় ছিদ্র করে আমাদের ভাসিয়ে নিয়ে যাচ্ছে আনন্দের অনন্ত সমাহারে।
আমরা সবাই প্যান্ডেলের সামনে দাঁড়িয়ে ছিলাম , একজন ওয়েটার এসে বললেন , খাসির নলি রেডি আছে স্যার আপনারা এখন শুরু করতে পারেন। সাজেক বেলী যাওয়ার কথা শোনে অনেকেই উৎফুল্ল ছিলো তার মধ্যে আমিও একজন। হালিম নজরুল চোখ মেরে বললেন , শুরু করেন আমি ইঞ্জা ভাইকে সাথে নিয়ে ঢুকলাম।
কিন্তু যাওয়ার পর যা দেখলাম তার জন্য প্রস্তুত ছিলাম না। সাবিনা ইয়াসমিন আপু না-কি অলরেডি পঞ্চাশটা শেষ করেছেন , তাকে প্রাণপণে সহায়তা করছেন ছাইরাছ হেলাল ভাই। নলি খাওয়ায় ইতিমধ্যে আরও যারা এগিয়ে আছেন তারা হলেন , শামীনুল হক হীরা, সুরাইয়া পারভীন, বন্যা লিপি এবং উর্বশী আপু।
ফয়জল মহী ভাই একটু রাগ করেই আমাকে বললেন, আপনাদের দিয়ে কিছুই হবে না মেয়েদের কাছে এভাবে হেরে গেলেন। ইঞ্জা ভাই আশার আলো দেখিয়ে বললেন, ভয়ের কিছু নেই সোনেলা পরিবারের সবাই সাজেক বেলী যাবে।
ইঞ্জা ভাইয়ের কথা শোনে মনটা প্রফুল্ল হলো যাক তাহলে সাজেক বেলী যেতে পারব। রাত বারোটায় নলি খাওয়া উৎসব শেষ হলো। জিসান ভাই ঘোষণা করলেন, ভোর চারটায় সাজেকের উদ্দেশ্য আমাদের গাড়ি ছাড়বে সবাই প্রস্তুত থাকবেন, একথা শোনে একটা প্রতিবাদের ঝড় উঠলো তারা বললেন এটা অবিচার হচ্ছে আমরা ফাস্ট হয়েছি আমরা যাবো। তৌহিদ ভাই তখন সবাইকে শান্ত করে বললেন, ঠিক আছে আপুরা তোমরা ফাস্ট হয়েছো তোমাদের সাথে আমরা যাবো।
ভোর চারটায় গাড়ি ছাড়লো কুয়াশার পাহাড় পারি দিয়ে আমরা একসময় সাজেক বেলীতে পৌঁছালাম। মেঘ আর বৃষ্টির খেলা দেখতে দেখতে কখনযে সন্ধ্যা হয়ে গেলো সেকথা কারও মনে নেই।
সাজেক বেলীর পাশে ছোট্ট একটা ঘর তা থেকে ছিটকে আসছে রূপার মতো রূপালি আলো। আমি জিসান ভাই , ইঞ্জা ভাই ও ছাইরাছ হেলাল ভাই একসাথে দাঁড়িয়ে ছবি তুলছিলাম, হঠাৎ দেখতে পেলাম সাবিনা আপু বন্যা আপু সুপর্ণা আপু ও সঞ্জয় মালাকার দাদা একটু একটু করে এগিয়ে যাচ্ছে ঘরটার দিকে কোথা থেকে দৌড়ে এসে সুপায়ন বড়ুয়া দাদা যোগ দিয়ে বললেন, চলো এখানে সবচেয়ে ভালো ছবি হবে।
ইঞ্জা ভাই বিষয়টিকে ভালোভাবে নিলেন না, তিনি বললেন এটা তো আগে দেখিনি ওখানে যাওয়া ঠিক হবে না। কিন্তু কার কথা কে শোনে তারা ওটাতে উঠে ছবি তোলা শুরু করলো। সাবিনা আপু ডেকে বলছেন , আসেন ইঞ্জা ভাই জায়গাটা খুব সুন্দর নতুন সংযোজন হয়েছে মনে হয়। আমারও এগিয়ে গেলাম। ঘরটাতে যখন পা রাখলাম সাথে সাথে ঘরটা নীল আলোয় ভরে উঠলো।
তারপর আর কিছু মনে নেই শুধু একটা কথা শেষবার কানে এসেছিলো সম্ভবত জিসান ভাইয়ের গলা, আমরা ভুল করে ভিনগ্রহের বাসিন্দাদের উইএফওতে চড়ে বসেছি।
চোখ খোলার পর এক ধরনের ঠাণ্ডা আলো এসে আমাদের শরীরে শিহরণ তুললো। আমাদেরকে এক রাজার দরবারে হাজির করা হলো। সেখানে হাঁটুর সমান উঁচু সৈন্যরা আমাদের ঘিরে দাঁড়িয়ে আছেন৷ তাদের হাতে তীর বল্লম পাথর সহ নানাবিধ অজানা অস্ত্র।
রাজামশায় এক হাতের চেয়ে একটু লম্বা হতে পারেন যদি তার পায়ে হিল জুতা বসানো হয়। সিংহাসনে বসে রাজামশাই বললেন, তোমরা হলে পৃথিবীর সবচেয়ে বুদ্ধিমান মানুষ জাতি। তোমরা কী আমাদের এখানে থাকবে না-কি নিজের দেশে যাবে? আমরা বললাম আমরা আমাদের পৃথিবীতে যাবো আমাদের পাঠিয়ে দিন রাজা মশাই।
রাজামশাই তখন মুচকি হেসে বললেন, তাহলে তোমাদেরকে একটা কাজ করে দিতে হবে। জিসান ভাই বললেন কী কাজ? রাজামশাই তখন বললেন , আমাদের দেশের পাশে আরেকটি দেশ আছে , যাদের সাথে আমরা যুদ্ধ করে পারি না কারণ তাদের কাছে আছে এক ধরনের যাদুর পুতুল আর আছে একজন নোয়াখালীর মানুষ।
যে পুতুলের মাথা অর্ধেক ভাঙা এবং পুতুলটি নোয়াখালীর দোকানে ভালো পুতুলের মধ্যে সাজানো থাকে। যে পুতুলকে মন্ত্র পড়ে ছেড়ে দিলে। তারা আমাদের #স্বপ্নর মধ্যে এসে হত্যা করে।
তোমরা যদি যুদ্ধ করে অথবা যেকোনোভাবে এই পুতুল আমাদের এনে দিতে পারো। তবে তোমাদের জন্য থাকবে আমাদের শাহীখানা এবং মুক্তি। ইঞ্জা ভাই বললেন, আমরা প্রস্তুত রাজামশাই। রাজা মশাই বললেন খুব ভালো ! খুব ভালো !
পরদিন সকালে সে দেশে নিয়ে আমাদের ছেড়ে দেওয়া হলো। আমি সাবিনা আপু ইঞ্জা ভাই এবং জিসান ভাই একদিকে রওনা হলাম বাকিরা অন্যদিকে পুতুলের দোকানের খুঁজে রওনা দিলাম। হঠাৎ একটা পুতুলের দোকান দেখে জিসান ভাই থেমে গেলেন।
একটা ঘাসফড়িংয়ের মতো মানুষ আমাদের ডেকে বলছেন কী লাগবে ? ইঞ্জা ভাই বললেন , পুতুল লাগবে। তখন তিনি পুতুল দেখাতে লাগলেন এবং বিনিময় মুদ্রা হিসেবে স্বর্ণ চাইলেন। কিন্তু সাবিনা আপু বললেন , না আমরা আরেকটু সস্তার মধ্যে কিনবো।
তখন তিনি অর্ধেক মাথা ভাঙা পুতুলটি এনে দিলেন। সাবিনা আপু কানের দুল খুলে দিলেন। আমরা পুতুল নিয়ে চলে এলাম রাজার দরবারে।
এখন রাজ দরবারের উপর দিয়ে উড়ছে ঐ দেশের যুদ্ধ যান যেসব যান থেকে শোনা যাচ্ছে একটি পরিস্কার কণ্ঠ নিশ্চয়ই এখানে বাঙালি এসেছিলো কারণ বাঙালি ছাড়া কেউ সস্তায় ভালো জিনিস চায় না।
রাজামশাই তার কথা রাখলেন , আমাদের জন্য আয়োজন করলেন , স্বর্গীয় বকের সাদা মাংস যার স্বাদ একবার জিভে নিলে মৃত্যুর আগ পর্যন্ত লেগে থাকে। এতো স্বাদের মাংস পেয়ে আমি তো খাচ্ছি আর খাচ্ছি। জিসান ভাই বললেন , খাওয়াটা দ্রুত শেষ করেন দালান ভাই পৃথিবীতে ফিরতে হবে আমাদের !
আবার সেই যান সেই চন্দ্র ঝুল গড়িয়ে পড়ছে গায়ে। সঞ্জয় দাদা গাইছেন
আমার সোনার বাংলা
আমি তোমায় ভালোবাসি।
এ-ই মাত্র বউয়ের গলা শুনতে পেলা,, তিনি বলছেন আজকাল ঘুমের মধ্যেও গান গাও তাহলে।
২৩টি মন্তব্য
মোঃ মজিবর রহমান
দারুন দালান ভাই।
দালান জাহান
ধন্যবাদ দাদা ভালো থাকুন সবসময়
মোঃ মজিবর রহমান
রাজামশায় এক হাতের চেয়ে একটু লম্বা হতে পারেন যদি তার পায়ে হিল জুতা বসানো হয়।
হা হা হা।
নোয়াখাইলা থাকলেই সমস্যা কি বুঝিনা।
বাংগাল কি শুধু সস্তায় খোজে দালান ভাই।
যার যেমন সে তেমন।
খাসির নলি খাওয়া লাগবেই। তবে সাবিনা কে একটি ক্রেস্ট দেওয়া দরকার ছিল। খাইল কত কষ্ট কইরা।
ইসরে খায়ন আর খায়ন।
দালান জাহান
কৃতজ্ঞতা দাদা শুভেচ্ছা
রোকসানা খন্দকার রুকু
সকাল সকাল যতসব খাবারের লোভ দেখালেন। আমি খাদক পরলাম মহা বিপদে। পরে আবার আসব। যাই দেখি ফ্রিজে রসনা বিলাসের কি কি পাওয়া যায়।
সাবিনা ম্যাডামের মন বলতে কি কিছু নেই? একা একাই সব খেয়ে সাবার করলেন? বিচার চাইব কার কাছে? সুবিচারের দিন তো নেই।
দালান জাহান
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু
সুপর্ণা ফাল্গুনী
বিয়ের আগে মেয়েরা দুজনকে ভালোবাসা দিয়ে যায়! খাসির নলি খাওয়ার প্রতিযোগিতা হতে পারে তা এই প্রথম জানলাম ধন্যবাদ ভাইয়া। সাবিনা আপু এতো বড় খাদক ভাবতেই পারিনি। ভিনগ্রহের স্বাদ পেলাম আপনার লেখনীতে অসাধারণ লাগলো। ঘাসফড়িং এর মতো মানুষ দেখে খুব আনন্দিত হলাম আবার তাদের রাজা একহাতের একটু বেশি লম্বা হিল সহ দারুন। শুরুতে খাবার আবার শেষেও স্বর্গীয় সাদা বকের মাংস দিয়ে পুরো স্বপ্ন যাত্রা টা শেষ করলেন! খুব মজা পেলাম খাওয়া আর ভিনগ্রহ নিয়ে স্বপ্ন পর্বটি দিয়ে। শুভ কামনা রইলো অহর্নিশি। শুভ সকাল ভাইয়া
দালান জাহান
ধন্যবাদ আপু ভালো থাকুন সবসময়
ছাইরাছ হেলাল
বকদের মাংস উপাদেও, তা ঠিক আছে, কিন্তু পাখি ভাই শুনলে/দেখলে আপনার খবর করে ছাড়বে।
সুন্দর লেখায় মহাজাগতিকতা এনে ভাল করেছেন, তবে সাজেকের গল্প শুনে যেতে ইচ্ছে করছে খুব।
গল্পের জন্য অবশ্যই ধন্যবাদ।
দালান জাহান
ধন্যবাদ দাদা শুভসন্ধ্যা
আলমগীর সরকার লিটন
খুব সুন্দর লেখেছেন অনেক শুভ কামনা জানাই প্রিয় কবি জাহান দা
দালান জাহান
ধন্যবাদ দাদা ভালো থাকুন সবসময়
আরজু মুক্তা
সাজেক ঘোরা শেষ। সুন্দর জায়গা। ব্লগাররা ঘুরে আসতে পারেন।
আর গল্প সুন্দর হয়েছে
রেজওয়ানা কবির
সাজেক ঘোরা আমারও শেষ। তবুও আরেকবার গেলাম,ঘুরলাম,রাজার রাজ্য ও দেখলাম।বকের মাংস ছোটনেলায় আব্বু ফাঁদ পেতে মারত তখন খেয়েছি।খুব ভালো লাগল আবারতো স্বপ্নে খেলাম।শুভকামনা।
দালান জাহান
ধন্যবাদ আপু ভালো থাকুন সবসময়
ফয়জুল মহী
অসাধারণ দারুণ প্রকাশ । বাহ
ভীষণ ভালো লাগলো।
সুপায়ন বড়ুয়া
সাবিনা আপু এত নালি খেতে পারে জানা ছিল না।
আপনার সৌজন্যে জানলাম।
আপুদের কাছেই হারলাম যখন
ভাবতেই লাগে ভাল।
সাজেক ভ্যালির রূপ লাবন্য দেখতে পেলাম
আপনার স্বপ্নের জন্য।
ধন্যবাদ। শুভ কামনা।
মনির হোসেন মমি
সাবিনা ইয়াসমিন আপু না-কি অলরেডি পঞ্চাশটা শেষ করেছেন….!!!!
ওরে আফা কেমনে খাইলেন???????
চমৎৎকার উপস্থাপনায় ঘুরে এলাম ভুরিভোজ এ রাঙামাটই টু সাজেকভেলী।
রেহানা বীথি
রাঙামাটি, সাজেক ভ্যালি গিয়েই তো আনন্দে আত্মহারা ছিলাম, তারপরে আবার ভিনগ্রহে গমন! সত্যি দারুণ স্বপ্ন।
শেষ পর্যন্ত রাজামশাইয়ের মন গলানো গেছে দেখে স্বস্তি পেলাম ভাই। এই পৃথিবী আর পৃথিবীর বুকে আমাদের বাংলাদেশ-ই সেরা।
শামীম চৌধুরী
নলি খাওয়াতে নিয়ে শেষ পর্যন্ত লিলিপুটের দেশে নিলেন। কি যে পাচ্ছিল রাজার ফুলস্টপের মতন চোখের চাহুনীতে। একবার মনে হয়েছিল দেই রাজার চোখ ফুটো করে। তবে আমরা সবাই মুক্ত হবো। রাজার শত্রু পক্ষ বুঝতে পেরেছে দালান জাহান ভাইয়ের পুরা বাঙ্গালী টিম কত ভয়ঙ্কর। যাক শেষ মেষ রাজা কথা রেখেছে। যখন বকের সাদা মাংস এনে দিল তখন যে কি মনে কষ্ট লেগেছিলো তা বলে বুঝানো সম্ভব না। ইচ্ছে হচ্ছিল রাজাকেই ফ্রাই করে খেয়ে ফেলি। ভাবী ঠিকই ধরেছেন আপনি ঘুমে ঘুমে গান করেন।
দারুন স্বপ্ন দেখালেন ভাইজান।
শামীম চৌধুরী
আপনার শেষ আমার শুরু।
তৌহিদ
আপনি যে এত সুন্দর গল্প লেখেন তার প্রমান আবারো পেলাম ভাই। দারুণ স্বপ্ন লিখেছেন।
খাসির নলি আমার নিজেরও খুব পছন্দ। সাবিনা আপু চারিদিকে সমান তালে পারদর্শী। তবে এই পুরস্কার সব আপুদের দেয়া হোক।
সাজেক এবং নোয়াখালী রাষ্ট্র ঘুরে এসে এদেশ আর ভাল্লাগছেনা। স্বর্গীয় সাদা বকের মাংসভূনা খেতে আমি আবারো সেখানে যেতে চাই। অন্য এক গল্পে অবশ্যই নিয়ে যাবেন কিন্তু।
ভালো থাকুন সবসময়। শুভকামনা জানবেন ভাই। গুছানো এবং অনবদ্য লিখনির জন্য আবারো ধন্যবাদ ।
জিসান শা ইকরাম
হা হা হা , বিজয়ী খাদক সাবিনা ইয়াসমিনকে সম্মর্ধনা দেয়া যায় কবে তাই ভাবছি। পঞ্চাশটা নলি, বাপরে!
সোনেলা অন্ত প্রান সাবিনা ইয়াসমিনই কানের দুল দিয়ে পুতুল কিনলেন!
সাজেক ভ্যালি টু ভীণ গ্রহ, দারুন হয়েছে আপনার স্বপ্ন।
ভীন গ্রহের খাবার দাবার খেতে মন চায়, আরো একটি বিস্তারিত খাবারের বর্ননা দিলে পারতেন।
ভাবিকে বলে দিয়েন, সোনেলায় লিখলে এমনিতে গান চলে আসে আজকাল।
ভাল লেগেছে গল্প।
শুভ কামনা ভাই।