
তখন ব্লগিং-এর স্বর্নালী সময় ছিল।
আর বাংলা ব্লগোস্ফিয়ারে মোটামুটি একছত্র আধিপত্য ছিল সামহয়্যারইন ব্লগের। কিন্তু দলাদলি, কাদা ছোঁড়াছুঁড়ি, নাস্তিকতা সহ বহুবিধ কারণে এই ব্লগটাতে কখনো স্থিরতা-প্রশান্তি ছিল না। বেহিসেবি ব্লগার থাকার কারণে মান নিয়ন্ত্রণও সেভাবে হয়নি। কারিগরি সমস্যা ছিল। ব্লগাররা বলতে গেলে বেকায়দাতেই ছিলেন। এই সময়টাতে আমাদের হাতে এল প্রথমআলো ব্লগ।
প্রথমআলো ব্লগ চমৎকার। দেখতে সুন্দর, পরিচ্ছন্ন। তেমন কারিগরি সমস্যা ছিল না বরং নতুন নতুন ফিচার যোগ করা হয়েছিল। ব্লগারদের কাছে জনপ্রিয়তা পেতে শুরু করেছিল। সমস্যা দেখা দিল দুইটি। প্রথমত, ব্লগে লেখা জমা দিলে সেটা সাথে সাথে প্রকাশিত হতো না। একজন মোডারেটর সেটা দেখতেন, তারপর মর্জি হলে প্রকাশ করতেন নতুবা লেখাটা মাঠে মারা যেত। এটা নিয়ে একটা অসন্তুষ্টি তো ছিলই। আপনি লেখা জমা দিবেন সকালে, সেই লেখা প্রকাশিত হবে বিকেলে আর আপনি কিছুক্ষণ পরপর এসে দেখে যাবেন -এই বিরক্তি ব্লগাররা নিতে চাইছিলেন না। দ্বিতীয়ত, আর্থিক সংকটের কারণে প্রথমআলো ব্লগ বন্ধ হয়ে যাচ্ছে -এরকম একটা গুজব আমরা শুনতাম। এরকম অশান্ত সময়ে জন্ম হল মুক্তব্লগের।
মুক্তব্লগ ছিমছাম ব্লগ। অল্প কয়েকজন ব্লগার। ছোট পরিবারের মতো। আমরা সবাই সবাইকে চিনি। মাঝে মাঝে সবাই দেখাসাক্ষাৎ করি, আড্ডা দেই। খুবই চমৎকার, স্বাস্থ্যকর পরিবেশ। তারপর একদিন আমাদের ছোট, শান্ত ব্লগটাতেও ঝড় বয়ে গেল। ব্লগের ডেভেলপার সাহেব ব্যক্তিগত লোভ থেকে বেঁকে বসলেন। জানালেন, তাঁকে মোটা অংকের টাকা না দিলে ব্লগের দখল তিনি নিয়ে নিবেন। বাকিরা রাজি না হওয়ায় একদিন সত্যি তিনি সেই কুকর্ম সাধন করলেন। আমরা বেকায়দায় পড়লাম। অনেক কষ্টে ব্যাকআপ থেকে নতুন ডোমেইনে ব্লগ আবার চালু করা হল। কিন্তু যা হওয়ার তা তো হয়েই গেছে, ব্লগের পরিবেশটা নষ্ট হয়ে গেল। আগের সেই আমেজ, সেই উচ্ছ্বাস আর নেই।
এরমধ্যে একদিন সোনালি আপা আমাকে ফোন দিলেন। শারমিন সোনালি। আমরা একসাথে ব্লগিং করতাম। সোনালি আপা জনৈক ব্লগারের কথা বললেন, তিনি নতুন একটা ব্লগ বানাতে চান। আমি শুরুতে মোটামুটি ‘না’ বলে দিয়েছিলাম।
আমি তখন ফ্রিল্যান্সিং করতাম। নিয়মিত অর্থকষ্টে দিন কাটে। হাটে-মাঠে-ঘাটে কাজ খুঁজি। পড়াশুনার চেয়ে রুটিরুজির চিন্তাই বেশি। তারপরও এরকম একটা কাজ হাতে পেয়েও রাজি না হওয়ার কারণ ছিল পুরনো অভিজ্ঞতা। আমি দেখেছি, আমাদের দেশীয় লোকজন ঠিকঠাক পারিশ্রমিক দেন না। গড়িমসি করেন। ছয় টাকার কাজে নয় টাকার ফোন খরচ করতে হয়। দেশের প্রধান একটি রাজনৈতিক দলের কাছে আমার এখনো অনেকগুলো টাকা পাওনা আছে। বিরক্ত হয়ে যোগাযোগ করা বন্ধ করে দিয়েছি। (সোনেলা যে সেই রাজনৈতিক দলের মতো করেনি, সেটা বলাই বাহুল্য! নইলে আমি কি আর আজ এখানে পোস্ট লিখতে আসতাম! হেহে!)
যা-ই হোক। সোনালি আপা আরেকদিন ফোন দিলেন, বেশ জোর দিয়েই বললেন। আমি রাজি হলাম। সেই ব্লগারের সাথে দেখা করলাম। কীভাবে কী করা হবে তার পরিকল্পনা করলাম। মূলত এই ব্লগার এবং তাঁর এক বন্ধু লিখবেন। ব্লগের নামে হবে তাঁদের দুজনের নামে, “শিখরের হাতছানি | অমুক ও তমুকের ব্লগ”।
তারপর এক শুভক্ষণে ব্লগ বানানোর কাজ শুরু করলাম।
আমি খুবই ছোট ডেভেলপার। তখন একেবারেই অনভিজ্ঞ। আস্তে আস্তে কাজ চলতে লাগল। ডোমেইন নেওয়া হল। খুব সম্ভবত ২০১২ সালের সেপ্টেম্বরের ২৩ তারিখে ব্লগটা চালু হল। সেপ্টেম্বরের ২৪ তারিখে আমি “স্বাগতম” শিরোনামে প্রথম পোস্টটা লিখলাম।
[ব্লগের প্রথম পোস্টের স্ক্রিনশট]
তারপর ধীরে ধীরে ব্লগ ডানা মেলতে লাগল। সিদ্ধান্ত নেওয়া হল, অতিথি লেখকদের লিখতে দেওয়া হবে। এরপর পাঠক বাড়ল, লেখক বাড়ল। একদিন ব্লগটাকে সবার জন্যে উন্মুক্ত করে দেওয়া হল। আমিও পেশাদারিত্বের বাইরে কী যেন এক মায়াজালে আটকা পড়ে গেলাম।
ব্লগের নাম পাল্টে ফেলা হল। নতুন নাম হল সোনেলা। আহ! কী চমৎকার নাম! শুনলেই একটা প্রশান্তি চলে আসে মনে।
সোনেলা লক্ষ পাঠকের মন জয় করল। ছোটখাটো ঝড়ঝাপটা সামাল দিয়ে দিব্যি এগিয়ে চলতে লাগল। দেখতে দেখতে পেড়িয়ে গেল সাতটা বছর। ক্যালেন্ডারের হিসেবে প্রায় আড়াই হাজার দিন। খুব কম ব্লগই আছে যারা এতো লম্বা সময় মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে থাকতে পেরেছে।
প্রতিদিন কত শত পাঠক, লেখক সোনেলার উঠোনে এলেন! তাঁদের পুণ্যস্পর্শে সোনেলা আলোকিত হল। সোনেলা ক্রমশ পরিচ্ছন্ন ব্লগের সমার্থক হয়ে উঠল। মানুষ এখন সোনেলাকে চেনে। এই মান, পরিচয়ের পিছনে যাঁরা অকৃত্রিম শ্রম আর সময় দিয়েছেন, তাঁদেরকে আমি অন্তর থেকে ভালবাসা আর কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।
আর সোনেলার প্রথম ব্লগার এবং ডেভেলপার হিসেবে আমি তো একটু গর্ব করতেই পারি!
আহা সোনেলা! ভালবাসার সোনেলা! সোনেলা বেঁচে থাকুক হাজার বছর।
নোটঃ
১) ব্লগের প্রথম পোস্টের স্ক্রিনশটটি আসল।
২) পোস্টের শিরোনাম নচিকেতার লেখা, সুরে ও গাওয়া বিখ্যাত “সোনালি প্রান্তরে, ভ্রমরার গুঞ্জরে” গান থেকে ধার করা হয়েছে।
৫১টি মন্তব্য
ইঞ্জা
আহা মন ভরলোনা, আপনার কাছ থেকে সোনেলার আরও বেশি ইতিহাস জানার ইচ্ছে ছিলো, কারণ আপনিই এই ব্লগের সৃষ্টিকর্তা, এরপরেও নাই মামার চাইতে কানা মামা ভালো।
লেখাটি পড়ে খুব ভালো লাগলো ভাই, ধন্যবাদ। 😊
নাজমুল আহসান
বাকি ইতিহাস তো আপনারা জানেনই। আরেকদিন না হয় আরেকবার বলা যাবে।
ইঞ্জা
আপনি আপনার চোখ দিয়ে পুরা ইতিহাস দেখেছেন, অনুরোধ করবো এই ইতিহাস নিয়ে একবার লিখবেন প্লিজ।
নাজমুল আহসান
আচ্ছা, লিখব।
ইঞ্জা
অপেক্ষায় রইলাম ভাই।
মনির হোসেন মমি
শুভ ব্লগিং….
নাজমুল আহসান
শুভ ব্লগিং
মোহাম্মদ দিদার
বেশ ভালো লাগলো লেখাটি পরে
নাজমুল আহসান
আমারও বলতে পেরে ভালো লাগছে 🙂
আরজু মুক্তা
ইতিহাস জানলাম। ভালো লাগলো।
শুভ ব্লগিং!
নাজমুল আহসান
ইতিহাসের বাকিটুকু তৈরি করার দায়িত্ব আপনাদের।
আরজু মুক্তা
অবশ্যই।
মোহাম্মদ আয়নাল হক
সোনেলা ব্লগের ইতিহাস যেনে ভালো লাগলো।
নাজমুল হুদা
শুরু ইতিহাস জানলাম গুরু ।
আপনি একটু না, পুরোপুরি গর্ব করা দাবিদার ।
জয় হোক সোনেলার তবে আমার সোনেলায় আসার বয়স বেশি না তবে ঝড়ের গতিতে আসছি এখনও আছি ।
নাজমুল আহসান
ঝড়ের গতি নিয়েই থেকে যান। সোনেলার জয় হোক।
বন্যা লিপি
সোনেলা জন্মের ইতিহাস।ভালো লাগলো। সোনেলা বেঁচে থাকুক আমাদের জন্য। শতভাগ গর্বের দাবিদার আপনি। উত্তোরত্তর সফলতার পেছনে আপনার ডেভলপিং কর্মকান্ড প্রশংসার দাবি রাখে স্বচ্ছন্দে।শুভ কামনা। শুভ ব্লগিং।
নাজমুল আহসান
ভালো থাকবেন। শুভ ব্লগিং।
ছাইরাছ হেলাল
প্রত্যাশিত লেখাটি পেয়ে আনন্দিত হচ্ছি।
সময়ের সারথি আপনি, ছিলেন-আছেন-থাকবেন।
এ কামনা একান্ত-ই রাখি।
নাজমুল আহসান
সোনেলার সাথে ছিলাম, আছি, থাকব। দোয়া করবেন।
সাবিনা ইয়াসমিন
আমি সোনেলার প্রথম ব্লগার না,, তবুওতো গর্ব করতেই পারি…. তাইনা ডেভলপার স্যার? 😉
নাজমুল আহসান
জ্বে, আফা। অবশ্যই পারেন।
তৌহিদ
ধন্যবাদ নাজমুল ভাই, পাঠকদের সাথে সোনেলা ব্লগ সৃষ্টির ইতিহাস শেয়ার করার জন্য। আপনি সাথে ছিলেন, আছেন, থাকবেন এটাই প্রার্থনা এবং মন থেকে চাওয়া। লেখাটি দুপুরেই পড়েছি। সময়াভাবে তখন মন্তব্য করতে পারিনি।
সোনেলার সেই প্রথম পোষ্টটি কোথায়? যেহেতু সেটি প্রথম লেখা তাই ব্লগের পাঠকদের জন্য সেটি ব্লগের অন্যান্য লেখার মত উন্মুক্ত রাখলেই ভালো হতো। খুঁজেছি কিন্তু পাইনি ভাই।
আর হ্যা, আজকের স্টিকি পোস্টেও কিন্তু দু’টো বিভাগ সিলেক্ট করেছেন ভুল করে। চয়ন কি করে পারলো তাই ভাবছি!! 😲 প্লিজ আমাদেরকেও শেখান ☺
আবার কইয়েননা জ্বালায় মারলাম। ☺☺
ধন্যবাদ এত সুন্দর করে লেখার জন্য। শুভকামনা রইলো ভাই।
জিসান শা ইকরাম
দুটো বিভাগ মডারেটেশন টিম দিয়ে দিয়েছেন। সোনেলা বার্তা কেবল মাত্র ব্লগ মডারেটর দিতে পারেন। একটি পরিকল্পনার অংশ হিসেবে সোনেলা সম্পর্কে লেখাগুলো সোনেলা বার্তা বিভাগে রাখা হচ্ছে।
নাজমুল আহসান
আশা করি উত্তর পেয়েছেন।
তৌহিদ
হ্যা ভাই, পেয়েছি। আপনাদের ধন্যবাদ।
নিতাই বাবু
শ্রদ্ধেয় নাজমুল আহসান দাদা, আপনার লেখা পড়ে সোনেলা ব্লগের সোনালী দিনগুলোর কথা জানতে পেরে খুবই আনন্দিত হলাম। সাথে একটু অশান্তিও ভোগ করতে লাগলাম। অশান্তি হলো সোনেলা ব্লগের প্রথম পোস্ট নিয়ে আপনার আলোচনার স্ক্রিনশট দেখে। শ্রদ্ধেয় দাদা, আমি সোনেলা ব্লগে প্রথম থেকে এপর্যন্ত সমস্ত পোস্টের মাঝে কোথাও আপনার দেওয়া ব্লগের প্রথম পোস্টের শিরোনাম খুঁজে পাচ্ছি না। লেখাটাও নেই, পোস্টও নেই। তাহলে দাদা, ব্লগের প্রথম পোস্টখানা গেলো কোথায়? যার শিরোনাম আপনি লিখেছেন ১) ব্লগের প্রথম পোস্টের স্ক্রিনশটটি আসল। ২) পোস্টের শিরোনাম নচিকেতার লেখা, সুরে ও গাওয়া বিখ্যাত “সোনালি প্রান্তরে, ভ্রমরার গুঞ্জরে” গান থেকে ধার করা হয়েছে।
তবে দাদা আমি যা দেখতে পাচ্ছি, তা হলো ব্লগের প্রথম পোস্ট বলিষ্ঠ ভাবে বলতে পারিনা…… লিখেছেন সম্মানিত জিসান শা ইকরাম।
এরপর ব্লগের দ্বিতীয় পোস্ট “আমাদের বীরেরা, আমাদের মীর জাফরেরা” লিখেছেন নাজমুল আহসান।
এরপর তৃতীয় পোস্ট “জীবনের সংজ্ঞা” লিখেছেন সম্মানিত জবরুল আলম সুমন।
এরপর চতুর্থ পোস্ট “দেশকে জানুন – ঢাকা বিভাগ” লিখেছেন যাযাবর।
তাহলে এখানে কি কিছু ভুল আছে? বিষয়টি জানার আগ্রহ বেড়ে গেল শ্রদ্ধেয় দাদা। আপনার জন্য শুভকামনা সারাক্ষণ। সোনেলা ব্লগের জন্য দীর্ঘায়ু কামনা।
জিসান শা ইকরাম
নিতাই দাদা, প্রথম দিকে আমাদের সাইটটি হ্যাক হয়েছিলো। প্রথম দিকের কিছু পোস্ট হ্যাকাররা মুছে দিয়েছিল। তাই আপনি খুজে পাননি। তবে গুগুল ক্যাশে লেখাগুলো খুঁজলে পাওয়া যেতে পারে।
সোনেলা চালুর পরে টেস্ট পোস্ট হিসেবে নাজমুল আহসান সুধু ‘স্বাগতম ‘ শিরোনাম দিয়ে বডিতে ‘ টেস্ট পোস্ট ‘ লিখে পোস্ট দিয়েছিলেন। সেটি সোনেলার প্রথম পোস্ট।
আশাকরি এবার বিভ্রান্তি দুর হবে।
শুভ কামনা।
নিতাই বাবু
শুভকামনা! আমিও তা-ই ভেবে নিয়েছিলাম। যদি তা-ই না হতো তবে ব্লগের প্রথম পোস্ট ব্লগপোস্টেই থেকে যেত। বুঝতে আর সমস্যা হলো না। এরকম হয়ে থাকে বা হোয়াটাও স্বাভাবিক। ধন্যবাধ শ্রদ্ধেয় দাদা। সাথে সম্মানিত নাজমুল আহসান দাদাকেও অজস্র ধন্যবাদ জানাচ্ছি। আর হ্যাঁ, সম্মানিত নাজমুল আহসান দাদা যেন আমার পার রাগ না করে। ভুল হলে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখার অনুরোধ রইল। শুভ ব্লগিং। জয় হোক সোনেলার। জয় হোক সকলের।
নাজমুল আহসান
ছি দাদা! কী যে বলেন! রাগ করব কেন?
জিসান শা ইকরাম
অনেক স্মৃতি মনে পড়ে গেলো। প্রতিদিন ব্লগের বিভিন্ন অপশন যুক্ত করার জন্য আলাপ হতো। প্রথম থেকেই মোবাইল উপযোগী করার জন্য চেস্টা ছিল। আজ গর্বের সাথে বলতেই পারি যে মোবাইল উপযোগী ব্লগ সাইটের মধ্যে সোনেলা ব্লগ দেশ সেরা।
সাত বছর কম সময় না, সোনেলার মত এত উদ্দীপনাময় ব্লগ দেশে আর আছে কিনা জানিনা।
আপনার প্রতি কৃতজ্ঞতা এমন একটি সাইট তৈরি করে দেয়ার জন্য।
সোনেলা কিন্তু রাজনৈতিক দলটির মত করেনি 🙂
শুভ কামনা।
নাজমুল আহসান
আপনি সোনেলার জন্যে যে অপরিসীম শ্রম দিয়েছেন, সেটা আমার চেয়ে ভালো আর কেউ জানে না। আমার লেখায় কিছু ভুলভাল থাকতে পারে। অনেক দিনের কথা, ভুলেটুলে গেছি। সংশোধন করিয়ে দিবেন আশা করি।
আর সোনেলা যে সেই রাজনৈতিক দলের মতো করেনি, সেটা বলাই বাহুল্য! নইলে আমি কি আর আজ এখানে পোস্ট লিখতে আসতাম! হেহে!
জিসান শা ইকরাম
নাজমুল আহসানকেও কম প্যারা দেইনি। দিন, রাত , মধ্য রাত, গভীর রাত হোক, যখনই সাইটের কোন সমস্যা হয়েছে, কল দিয়েছি আমি। যখনই সমস্যা তখনই তা খুশী মনেই সমাধান করে দিয়েছে সে।
🙂
প্রদীপ চক্রবর্তী
দারুণ উপস্থাপন দাদা।
শুভ ব্লগিং
শুভকামনা।
নাজমুল আহসান
শুভকামনা। ভালো থাকবেন।
মাসুদ চয়ন
নাজমুল ভাই,ভালো মানুষ হতে হবে স্বচ্ছতায়।
মাসুদ চয়ন
আপনি তো বিকৃত মনের আক্রমনাত্মক মানুষ।কিছু লিখলেই তাল গোল হারিয়ে কি থেকে কি বলে বসবেন।এ জন্য একটা কথাই বলবো।নিজের বিকৃত চেতনা থেকে স্বচ্ছ মানুষ হওয়ার পথে গমন করুন।
নাজমুল আহসান
আপনার পোস্টে আমার দেওয়া মন্তব্যের জবাব কি এখানে দিলেন?
মাসুদ চয়ন
মাথা ঠান্ডা রাখার চেষ্টা করুন।একজন লেখকের মানসিম ভারসাম্য বজায় রেখে কথা বলা উচিৎ।আপনার সেটা মেইনটেইন করে চলা উচিৎ। আমার সাথে আপনার তর্ক হওয়ার সম্ভাবণা নেই।এ জন্য রিপলেতে বিকৃত সুলভ জবাবো দেইনি।ভালো থাকুন।আর কথা নয়
মাসুদ চয়ন
মানসিক
সাবিনা ইয়াসমিন
সোনেলার নতুন ভার্সন তৈরি হবার পর, ব্লগটা ঝলমল করছিলো। সুন্দর নীল ব্যাক গ্রাউন্ডে এক পানসি নৌকার ব্যানারটা ছিলো মুল আকর্ষণ। কে বানালো এত সুন্দর করে আমাদের সোনেলা! জানতে বেশিদিন অপেক্ষা করতে হয়নি অবশ্য। সোনেলার মুকুটহীন মহারাজ খুব আনন্দের সাথেই পরিচয় করিয়ে দিয়েছিলেন ডেভেলপার & ব্লগার নাজমুল আহসান ও তার লাইফ পার্টনার নাজিয়া তাসনীম কে। যারা দুজনে মিলে দিনরাত অক্লান্ত পরিশ্রম করে আমাদের সকলের জন্যে উপহার দিয়েছেন সোনেলাকে সুসজ্জিত করে। আমি মহারাজের সেদিনের পোস্ট পড়ে খুশি হয়েছিলাম, আর ভেবেছি এত বড় ব্লগের ডেভলপার এত পিচ্চি ছেলে!!
গর্ব হওয়ার এটাও কিন্তু কারন 🙂 🙂
নাজমুল আহসান
পিচ্চি আর থাকলাম কই? হেলায় হেলায় বেলা বয়ে গেল! কোনদিন হুট করে চলে যাব, কে জানে! দোয়া করবেন, যেন যাওয়ার আগে আঁচর কেটে যেতে পারি।
মোঃ মজিবর রহমান
সোনেলার জন্ম স্রিস্টি রহস্য উম্মোচন হল। আপনি একজন সন্মানিত ব্লগার ও ব্লগ ডেভেলপার। আপনাদের আন্তরিকতায় ও অক্রিতিম শ্রমে আমরা লিখতে কত সহজেই। আপনাদের অমুল্য শ্রমে বাংলা ব্লগের একজন সারথি সোনেলা আর আপনারা হলেন এই ব্লগের দ্রস্টা।
আপনি ও সোনেলার সন্মানিত দুইজন বন্ধুকে জানাই অন্তরের অন্থস্থল থেকে হৃদয় নিংড়ানো ভালোবাসা।
নাজমুল আহসান
হ্যাপি ব্লগিং
মোঃ মজিবর রহমান
শুভ ব্লগিং ভালবাসা
নাজমুল আহসান
শুভ ব্লগিং
শাহরিন
ভাইয়া আপনার কষ্টের ফল আমরা পাচ্ছি। ধন্যবাদ আপনাকে এতো সুন্দর পরিপাটি সোনেলার জন্য।
নাজমুল আহসান
দোয়া করবেন। আপনাদের ভালবাসায় সোনেলা বেঁচে থাকুক। শুভ ব্লগিং।
চাটিগাঁ থেকে বাহার
তাহলে এই কথা? আপনি তাহলে ব্লগের আতুর ঘরের কারিগর? মাশাআল্লাহ।
আল্লাহ আপনার বিদ্যা, বুদ্ধি আরো বাড়িয়ে দিন, আমিন।
নাজমুল আহসান
জ্বি, ভাই। দোয়া করবেন।
কামরুল ইসলাম
ভাই, আপনি আমার হেল্প মী পোস্টে একটা কমেন্ট করেছেন,
শো না করাতে আমি দেখতে পারি নাই,
আমার ফেবু আইডি ডিজেবল করে দিয়েছে,
যদি আপনার জানা থাকে, হেল্প করতে পারেন,
নাজমুল আহসান
দুঃখিত ভাই, ফেইসবুকের ব্যাপারস্যাপার আমি ভালো বুঝি না।