বছর দুয়েক আগের কথা। কয়েকলাইনের একটা স্টাটাস দিয়েছিলাম ফেসবুক ওয়ালে। তার কয়েকদিন আগেই এক ফ্রেণ্ডরিকোয়েস্ট এ্যাকসেপ্ট করেছিলাম। তার আইডি ঘেটে ঘুটে নিশ্চিত হয়েছিলাম, তিনি একজন উদিয়মান সাংবাদিক। স্টাটাসটা দেবার একঘন্টার ব্যাবধানে দেখলাম, একটা লাইন গাপ করে নিয়ে নিজের ছবির সাথে এ্যাড করে দিয়েছেন। আমি তাজ্জব বনে গেলাম। কারন আমার কোনোরকম অভিজ্ঞতা নেই এসব চুরিটুরির বা কপি, সংগৃহিত পোষ্টের নিতীমালার ব্যাপারে। সরাসরি কমেন্টট বক্সে এ্যাটাক দিলাম……” এতো শব্দচুরি!!” তার আগেই তিনি আমার ইনবক্সে নক দিয়েছেন ভদ্রতার আরেক কাঠি বাড়িয়ে। মেসেজ দেখেই যথারিতী আমার চান্দি হট্ হয়ে গেলো।—” কি চাও বলো, সব দেবো।এমন সুন্দর লেখা!”
আমিঃ তাই কি চুরি করলেন?
— কি করবো? পছন্দ হয়ে গেলো যে!
:- পছন্দ হতেই পারে, তাই বলে অনুমতি নেয়া যেত! আমি আপনাকে ভদ্র ভেবেছিলাম। আপনি যেমন একজন সাংবাদিক। আমিও তেমন একজন সৎ, আদর্শবান সাংবাদিকের কন্যা এবং বড় বোন।
আমার ভুল না হলে আপনি তাঁদের অবশ্যই চেনেন।
— কে কে বলুন তো!
তাকে নাম বলতেই তিনি চিনেছেন বলে স্বিকার করলেন। এবং কখনো তার এলাকায় গেলে যেন এককাপ চা খেয়ে যাই তেমন অনুরোধও করলেন।এরপরে তো এভেইলেভেল দেখছি অনলাইন দুনিয়ায় লেখা চুরির কাহিনি।এদের ব্যাপারে কারো কিচ্ছু যেন করার নেই। একজন প্রথিতযশা কবির লেখা প্রায়ই চুরি হয়। তিনি তা নিয়ে থানা পুলিশ পর্যন্ত করে ছাড়েন। উনার হাজার হাজার ফ্যানফলোয়ার বৃন্দ লেখা চোরকে তুলোধুনো করতেও ছাড়েন না। লেখা চোর সর্বোপরি নিজের ভুল সংশোধন করে মুচলেকাও দিতে বাধ্য হন অবশেষে।
আমার মনে হয় এই স্বনাম ধন্য কবির পথ অনুসরন করা যেতে পারলে মগজ খাটানো, সময় ব্যায় করে একেকটা জন্ম দেয়া লেখার পরিশ্রম কিছুটা হলেও লাঘব হবে।
ভালো আছেন?
: আছি
– কি করছেন?
: লেখা চুরির কাহিনী দেখছি
– ও, কেমন?
: এক কবির।
এই কবির লেখা চুরি হতেই থাকে।সে নিয়ে তিনি খুব তোলপাড়ও করেন।
– আমি বুঝি না,এতে রাগ করার কি আছে?
লেখা কি এমন আহামরি জিনিস?
: এ কেমন কথা?
– হ্যাঁ , সত্যি কথা
:নিজের সৃষ্টি আরেকজন নিজের নামে চালাবে । আর সেটা মেনে নেবে?
– -আর এত দরদ লেখার প্রতি বাংলা একাডেমি তে যোগাযোগ করলেই তো হয়।
ফেসবুকে লেখা ছাপলে লোকে চুরি চামারি করবেই। বই বের করলেই তো হয়।
ফেসবুকে এমন হবেই
: কি বলে?
– হ্যাঁ, সত্যি বলছি
: এই কবির ৭টি বই প্রকাশিত হয়েছে। এবং সব নিজের খরচ এবং পরিশ্রমে। তিনি কোনো প্রকাশকের কাছে দেননি বইয়ের দায়িত্ব। প্রুফ দেখা থেকে শুরু করে বেচাবিক্রির সমস্ত দায়িত্ব নিজে সুশৃঙ্খল ভাবে তদারকি করে পাঠকের হাতে বই পৌঁছে দিয়েছেন। যাতে করে প্রকাশক লেখকের বইয়ের কমিশন বা পার্সেন্টিজও মেরে দেবার সুযোগ পাননি। বই মেলায় কোনো এক প্রকাশনীকে বইগুলো বিক্রি করার জন্য শুধু এজেন্ট করেছেন। রকমারীতে দিয়েছেন যাতে টাকা অপচয় রোধ হয় দুদিক থেকেই। সেই লেখকের লেখা যখন অন্যকেউ সগর্বে চুরি করে নিজের নামে চালিয়ে দেন। তখন একটু হলেও তো তিনি তা নিয়ে তোলপাড় করবেনই!
— এ লেখক তো কোনদিন প্রতিবাদ করলো না
: কে বললো প্রতিবাদ করে নাই??উনিও করেন, আবার ওনার ভক্তরাও প্রতিবাদ করেন।
– ধুর
যার বিয়া তার খবর নাই
: বারোটা বাজিয়ে ছাড়েন লেখা চোরের।
–আমি কোনদিন কোন কবি সাহিত্যিক কে দেখলাম না এসবের জন্য কাউকে চোর বলতে।
তারা জানে ফেসবুকে এমন হবেই।
: তুমি হয়ত দেখোনি। ইদানীং লেখাচোর বিষয়ে প্রায় কবিরাই সোচ্চার
দেখছি তো!
–আপনার লেখা চুরি করছে কেউ?
: আমি কি কবি?
ওনাদের মত কবি হলে খবরই ছিলো
–কেউ কবিতা না লিখে নিজের নামে চালিয়ে দিচ্ছে এটা খুব ভালো একটা প্রচার।
মানুষ জানে কে কি লিখতে পারে
: হুম, সেটাই, মানুষ জানে কার কতটুকু কলমের দৌঁড়!
–আপনার লেখা চুরি কইরা অহন ছাড়মু আমি
: হা হা হা হা….বলে কয়ে চুরি হয়?তোমার চুরি করতে হবে না। এমনিই নিয়ে নাও।
— চুরি করমু তার পর স্ক্রিনশট নিবেন
: হা হা হা হা, আমি কিছুই করবো না।
–তাহলে দিবো না
: আমি গর্বিত হব
— এহ্
: স্ক্রিনসট নিয়ে ফলাও করে প্রচার করবো, আমার মত নগন্য লেখকের লেখাও কেউ ভালবেসেছে।
–তাহলে লেখেন একটা কিছু সহজ করে
: এখন?
সহজ কিনা জানিনা
গতরাতে একটা লিখেছি
চাইলে ওটা দেখাতে পারি।
— অবশ্যই
:
সরল ঋণ//
সরলের মত অংকের ঘর কেটে কুটে নামিয়ে নিয়েছিলাম বেজোড় সমাধানের সংখ্যা।
ছাদ ফুঁড়ে চোখ উঠে গেলো আকাশের খোলা বুকে; ছুঁড়ে দিয়েছি শঙ্কার, দ্বিধায় ভরা নির্ভূল পেন্সিলের স্কেচ। আঁকতে চেয়ে নদীর সিঁড়ি,
মেঘের জলে ভিজেছে নীল হাওয়া কাগজের পৃষ্ঠা।
অক্ষ পথের মোহে আটকে গেলো গুচ্ছ গুচ্ছ মাথার কেশ! নেমে যাবার পথ খুঁজছি মহাশুন্যের চারিধার জ্যামিতিক কম্পাসের কাটায়।
দুর্বোধ্য নিরবতায় সরেজমিন ফালা ফালা করে চিড়ে দেখেছি একেকটা শব্দের তির ছুঁড়ে। কৃষ্ণ গহ্বরের ওপারে রয়ে গেছে ঠাঁয় স্থির মুর্তির পাথুরে চোখের প্রহরী। আমি অপেক্ষায় সমাধি নেব । অপ্রতিশোধ্য ঋণে বেঁধে দিয়ে যাব ঋণাত্বক ঘণত্বের ধরাপাতের হিসেব।
প্রহরীর কান ফেটে রক্তাক্ত হয়ে উঠুক কোনো একসময়……শুধিতে ঋনের বোঝা।
— আপনি কি একটা বিষয় খেয়াল করছেন?
: কোন বিষয়?
— আপনার লেখায় আমি তুমি শব্দ থাকে না
: আমি পারিনা আমি তুমি মার্কা লেখা লিখতে
— এটা কিন্তু দারুন ব্যাপার!
ধরুন আমি বা অনেকেই লিখতে না চাইলেও চলে আসে।
: কারনও আছে হয়ত!
— কারন ছাড়াই
: নাহ্, দুটোই
–হ্যাঁ
: একবার লিখেছিলাম একটা লেখা– “বললে, ভুল বুঝছো আমায়…..
আমি বললেম, সঠিক যে কি?
আমার যে জানা নাই!!!
আমি ভালোই আছি……..নিমিত্তের সরোবরে ফোটাই আমি, দিবারাত্রি’র সাদা আর নীল কমলে’র কাব্য”
— সঠিক যে কি??
: হ্যাঁ, সঠিক যে কি?
৩৬টি মন্তব্য
হালিম নজরুল
লেখা চুরি নিয়ে খুব সুন্দরভাবে লিখেছেন। ধন্যবাদ।
বন্যা লিপি
ধন্যবাদ জানবেন।শুভ কামনা।
আলমগীর সরকার লিটন
বাস্তবমুখি লেখেছেন লিপি আপু————
বন্যা লিপি
জি, ধন্যবাদ।
মোঃ খুরশীদ আলম
লেখা চুরির মতো বদ অভ্যাস আর হয়না। এগুলো বন্ধ করা দরকার।
বন্যা লিপি
@মো.খুরশিদ আলম, মনে হয়না এ বদঅভ্যাস বন্ধ হবে এসব চোরের। তবে যথাযথ ব্যাবস্থা নেয়া উচিত সবার। যাতে করে মহান চোরেরা সতর্ক হবার সুযোগ পায়।
মোঃ খুরশীদ আলম
চোরেরা মহান হয় ! হা হা ।
বন্যা লিপি
চোরের মায়ের বড় গলা, শুনেছেন কখনো? সেইরকম……
সুপায়ন বড়ুয়া
সুন্দর বিষয় তুলে এনেছেন আপু।
মানুষ লেখা ও করে চুরি
ভাবতে ও জানি কেমন লাগছে।
সংরক্ষন কিভাবে করা যায় ?
ভাল থাকবেন। শুভ কামনা।
বন্যা লিপি
সংরক্ষক নিজেকেই হতে হবে দাদা। তারিখ,সন সব লেখার সাথে যুক্ত করে নিজের নামসহ পোষ্ট করতে হলে করতে হবে। আর ওইযে একটা কথা বলেছি এখানে! মানুষ আসলে জানে /বোঝে কে কতটা কি লিখতে পারে? সবারই নিজস্ব সিগনেচার (আপন স্বকিয়তা) থাকে -আছে। চোরদের ওপর কড়া ডাণ্ডা না হলে এরা শিক্ষা পাবে না।
সুপায়ন বড়ুয়া
ধন্যবাদ আপনার পরামর্শের জন্য।
সুপর্ণা ফাল্গুনী
এই ব্লগ থেকেই আমার চার/পাঁচটি কবিতা হুবহু নিজের নামে একই ব্যক্তি চালিয়ে দিয়েছিল ফেসবুকে। তখন আমার কেমন কষ্ট হয়েছিল, রাগ হয়েছিল বুঝাতে পারবো না। যারা চুরি করে আবার দাঁত কেলায় কিছু না ব্যাপারটা এমন ভাব নিয়ে তখন তো আরো অসহ্য লাগে। ধন্যবাদ আপু 💓🌹। ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন শুভকামনা রইলো
বন্যা লিপি
আপনার উচিত ছিলো সেই পোষ্টের চোর নামক লেখকের গুষ্টিরমাথা সহ ন্যাড়া করে দেবার। স্ক্রিনসট নিয়ে পাবলিক পোষ্টে ছেড়ে দেয়া উচিত এইসব চোরদের আইডি লিংকসহ। নির্লজ্জ বেহায়ার গুষ্টি।
ফয়জুল মহী
চুরি করে কেউ দালান কোঠা করতে পারিনি তবে নাম হয়েছে চোর ।
বন্যা লিপি
কোনো চোরেরা কখনো দালানকোঠা করতে পারেনা। চোরেরা চোর নামেই বেঁচে থাকে আর মরেও চোর নামেই।
আরজু মুক্তা
চোর না শোনে ধর্মের কাহিনী।
বন্যা লিপি
হুম…….না শোনে ধর্মেে কাহিনী
আরজু মুক্তা
বানানটা কথোপকথন হবে
বন্যা লিপি
ভুলই পড়েন….কথপকথন>কথোপকথন
আরজু মুক্তা
আচ্ছা। ভুলেই পড়ি আজ
খাদিজাতুল কুবরা
লেখা চুরি ধরা পড়ার পরও এতোটুকু লজ্জা নেই। পেজ গুলোতে দিব্যি দাঁত কেলিয়ে হাঁসছে। এপেজ থেকে চুরি করে ঐ পেজে দেয়। লেখক হওয়ার সহজ পদ্ধতি এটাই।
অভিনব লেখনীতে চমৎকার ভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন ঘৃণ্য মানুষগুলোর স্বরুপ।
অনেক ভালোবাসা এবং শুভকামনা রইল আপু
বন্যা লিপি
যে খুলেছে নির্লজ্জতার কাপড়! তার আবার লজ্জা কি? কঠিন প্যাঁদানি দরকার এদের।ভালবাসা, শুভ কামনা রইলো।
শামীম চৌধুরী
বফু,
ভুল যখন ধরা পড়ে তখনই উপলব্ধি হয় সঠিক যে কি ছিলো? আর চোরদের কাছে সবই সঠিক। তারা নিজেদের নামে সব জাহির করে চুরিকে জায়েজ করে।
দারুন লিখেছেন।
বন্যা লিপি
সর্বোত প্রচেষ্টা করা উচিত স্ব স্ব ক্ষেত্রে। প্রটেক্ট /প্রটেস্ট করা উচিত চোরের দেখা মিললেই। সেটাই হবে সঠিক সিদ্ধান্ত।
ভালো থাকুন শা’চাচ্চু।
রোকসানা খন্দকার রুকু
কি যে অবস্থা চলছে।কদিন আগে এরকম একজনকে আমি কমেন্ট করেছিলাম ভাই এই লেখাটি অন্যখানে পড়লাম॥হয়ত আপনার ভালো লেগেছে । নিজের নামে না চালিয়ে লেখকের নাম সুত্র দিয়েন॥
উত্তর ছিল- আমি কোথাও কি লিখেছি লেখা আমার।
কেমন উত্তর বুঝতে পারলাম না। এবং আজও তিনি এই কাজ করেছেন।
শুভ কামনা আপু॥ ভালো থাকবেন।
বন্যা লিপি
চোরা উত্তরটা টেকনিক্যাল কায়দায় দিয়েছে। সে বলেনাই কোথাও ওটা তাঁর নিজের লেখা, ধরা খেতেই পারে এমন ভাবনা ঠিকই ছিলো চোরের। আপনি প্রশ্ন করার সাথে সাথে আত্মপক্ষ সমর্থনে চমৎকার ডিপ্লোমেটিক উত্তর দিয়ে ক্ষান্ত দিয়েছেন। হেপোক্রেসি ইহাকেই বলে।
শুভ কামনা।
রেজওয়ানা কবির
চুরি করা পাপ কাজ।
বন্যা লিপি
চোরায় না শোনে ধর্মের বানী
মনির হোসেন মমি
চুরি বিদ্যা মহা বিদ্যা যদি ধরা না পড়ে। সরল ঋণ সরলতায় ভরা কবিতার পাতা।
বন্যা লিপি
একমাত্র আপনি আমার “সরল ঋন” নিয়ে কিছু বললেন। অনেক ধন্যবাদ ভাই।
মহা বিদ্যা চুরি বিদ্যা, কিন্তু ধরা তো পড়েই যায় চোরেরা।
সুরাইয়া পারভীন
আপু একটা কথা বলি
আমার না একটুও রাগ হয়না লেখা চুরি নিয়ে।
একটা লেখা চুরি নিজের নামে তো চালালেই যে লেখক হওয়া যায় না তা ঐ আপদ গুলো জানলে
কোনোদিন ই লেখা চুরি করতো না। কবির কবিতা লেখকের লেখা চুরি করা গেলেও প্রতিভা চুরি করতে অপারগ চোর।
আমার রাগ হয় না করুণা হয়
আমি তুমি মার্কা পোস্ট যদি আপনাদের মতো বিখ্যাত জন্য লেখে তাইলে আমি/ আমরা লিখতাম কী😀😀
🙈🙈🙈
বন্যা লিপি
রাগ হয়না করুনা হয়…..এটা ভালো বলেছো। কিন্তু আমার কিঞ্চিত রাগ হয়। সব চোরের ওপরে নয়। কেউ যখন মনে করে, এ লেখা আমার” এবং নিজের কথা মনে করে নিজ ওয়ালে পোষ্ট দেয়। তখন আমার চোখের কোনে হাসি চকচক করে। আমার ভালো লাগে সেটা। এসব নিয়ে আরেকদিন লিখবো বলে ভাবছি, এ বিষয়টা আমার ভালোলাগার। তুমি -আমি লেখার মতো বিখ্যাত হতে পারলে সত্যি আমার ভালোলাগতো। বিখ্যাত হতে পারলে ঠিকই গড়গড় করে তুমি-আমি মার্কা রোমান্টিক লেখাও লিখে ফাটিয়ে ফেলবো। তখন কিন্তু পাঠক হিসেবে বাঁকা চোখে মন্তব্য করতে এসো না। কিছু প্রতিবন্ধকতার এই একটা মানসিক প্রতিবন্ধকতা আমার। চাইলেই পারিনা তুমি-নিয়ে নিয়ে কিছু লিখতে। কল্পনায় ধরে আনার চেষ্টা করবো এরপর, দেখি পারি কিনা এরকম কাউকে সিম্বলিক করে লেখা যায় কিনা!
সুরাইয়া পারভীন
এটা কেমন হলো জানেন আপু
পাগলকে নৌকা দোলানোর কথা মনে করিয়ে দেওয়া।
স্বেচ্ছায় বাঁশখান আমন্ত্রণ জানিয়েছি😀😀
যা হোক কথার কথা হলো
যে কোনো প্রতিবন্ধকতাকে উপেক্ষা করে সামনে এগিয়ে যাওয়া উচিত। হয়তো এতে অনেক মূল্য দিতে হয়।
আমি লেখাকে লেখা হিসেবেই গ্রহণ করতে পারি। লেখার সাথে লেখকের জীবন মিলাতে বসি না
ছাইরাছ হেলাল
চোরাচুরি বহুকাল আগে থেকেই চালু আছে, থাকবে বলেও মনে করি,
আর চোরদের গলা উঁচুই হয়/থাকে।
বন্যা লিপি
জি, চোরদের গলা উঁচুই হয়/থাকে।ধন্যবাদ মন্তব্যে।
তৌহিদ
ফেসবুকে লেখা চুরি হলে আসলেও কিছু বলার থাকেনা। আগে বলতাম, এখন আর ইচ্ছে করেনা। অন্যের লেখা পোষ্ট করা নিয়ে মিনিমাম কার্টেসিবোধ যাদের নেই তাদের সাথে কথা বলার চেয়ে আনফ্রেন্ড করাই উত্তম।
তাদের লেখক বলতে লজ্জা পাই।