অল্প কিছুদিনের হাঁটাহাঁটি এই আমার সোনেলা, তবে প্রাপ্তির ভার অনেক। সাদা মনের মানুষেরা নতুনদের অল্পতেই কত আপন করে নেয়, অবাক হওয়াটাতো অন্যায় নয়। সবচাইতে ভালো লাগে অনেক ভালো লিখিয়েরা নতুনদের যেভাবে উৎসাহ দেন। ভুল শুধরে দিয়ে আগে বাড়াতে সাহায্য করেন যা অনেক সময় প্রকাশেও আসেনা। এযেনো ওনাদের পন, লিখতে তোমায় হবেই হবে। এই লেখালিখির মাঝে সচেতনাও আছে, রস বোধ দিয়ে কাউকে যেনো মনে কষ্ট না দেয়া হয়। সব যখন সন্মানের মাঝে, তখন রাফ খাতা ব্যবহার বেশ সহজ হয়ে ওঠে। বয়সের ভাঁজে ভাঁজে পিছু ভাবি। যদি পারতাম তাহলে নিজেকে সুধরে নিতাম। কিন্তু ফিরে কি যাওয়া যায় সেথায়।
কিছু অকর্ম করেছিলাম যা এখন কি ফেরত নিতে পারবো! আমার কোন দোষ ছিলনা কারন প্রকৃতি আমাকে দুষ্ট প্রকৃতি করে এই ধরনীতে পাঠিয়েছে।
কয়েকজন মিলে আমাদের এক লঞ্চ বন্ধুর সাথে ওদের একটা ডুবে যাওয়া লঞ্চ তুলবো বলে বরিশাল গিয়াছিলাম সেই কলেজ জীবনে। ভাবখানা তেমনই যেনো আমরাই ডুবুরী। হামজা নামক একটা দৈত্য জাহাজ ঘাঁটে আছে যার বিশেষ কাজ হোল ডুবে যাওয়া চুনোপুঁটি তুলে আনা। আর আমদের কাজ হোল তা দেখে নয়ন ঝুড়ানো। মালিক বন্ধুর বদৌলতে হামজাতে আমাদের যাওয়া আসা বেশ ভালো। সবচাইতে বড় পধবীর মানুষ হলেন সারেং। কেনযে তাকে ক্যাপ্টেন বলা হয়না! সাদা পাকা চুলের সেই মাঝ বয়েসের মানুষটি তার দক্ষ্যতা জাহির করছেন একটার পর একটা। এইটা হইলো সেইটা, সেইটা দিয়ে এইটা হয়। আমরাও তাকে সন্মানের তীব্র তীড় দিয়ে ফাফিয়ে রাখছি যেনো সে খেই হারিয়ে না ফেলেন। সবচাইতে আকর্ষণীও হোল ক্রেনটা যা আসলেই একটা বিশাল ব্যপার স্যাপার আর কি। সারেং সাহেব কতোগুলো লঞ্চ তুলেছেন তা আমাদের মুখেস্ত প্রায়। সব শেষে আমি আমাদের শেষ ইচ্ছাটা পেশ করার জন্যই রেখেছিলাম। সে কি অনুনয় বিনয় যাতে সারেং চাচাতো বাকুম বাকুম। “চাচা আপনি কত মানুষের উপকারই না করেছেন এই এত্ত বড় জাহাজ দিয়া, তা যদি একটা বিশেষ উপকার করতেন!” “কইরবো না কেন। কও কও কি করতি হবি”।
“আমার নানু অজু করতে পারছেনা, তার বদনাটা যদি পুকুর দিয়া তুইলা দিতেন”!
শুভ নববর্ষ সোনেলা!
Thumbnails managed by ThumbPress
৪১টি মন্তব্য
ইলিয়াস মাসুদ
নানুর বদনা খানা যে হামজা চাচা তুলতে পারিনি সে বিষয়ে আমি নিশ্চিৎ……
আর সোনেলায় সাদা মানুষে ঠাসা সে বিষয়ে ও আমি নিশ্চিৎ !
আনেক মজা পেলাম নাসির ভাই
ভাল থাকুন নিরাপদ থাকুন -{@
নাসির সারওয়ার
নানুর বদনা খানা আজও তোলা হোলনা ভাই।
পদ্ম পাতার মত সাদা মনের এরা।
চারিদিকে শুধু ভারী ভারী লেখা। তাই এই রসবোধ!
ভালো থাকুন অনেক করে।
অরুনি মায়া
সোনেলাকে ভালবাসি মূলত এই সাদা মনের মানুষ গুলোর জন্যই | আন্তরিকতা কাকে বলে তা এখানে না এলে জানতামই না | লিখতে না পারার যে বেদনা তা এখানে এলে অনকটাই লাঘব হয়ে যায় |
আমি সাতার জানলে নানুর বদনা টা তুলে দিতাম |
শুভ নববর্ষ এত তাড়াতাড়ি কেন? সবে তো জানুয়ারি | 31 ডিসেম্বর এখনো বহু দূরে :p
নাসির সারওয়ার
আমি যে কবে লিখতে পারবো কে যানে। শিক্ষক খুঁজেই যাচ্ছি তো যাচ্ছি। সবাই বলে আমার নাকি এখনো লেখালিখির বয়স হইনি। কত কি খাচ্ছি পাল্লা দিয়ে।
কয়েকদিনতো দেরিই হোল। সবার আগে বাগেই দেয়ার একটা ব্যাপার আছে। 31 ডিসেম্বর পর্যন্ত অপেক্ষা সইলো না, হে হে হে ! আমি ইমো বুজিনা। নির্বোধ মানুষের হাসির ইমো কোনটা?
অরুনি মায়া
কমপ্ল্যানের সাথে সাথে আর কি কি খাচ্ছেন বড় হবার জন্য | বড় না হলে কবি হওয়া যাবেনা ,আর আমরাও কবিতা পাবনা | কি মুশকিল 🙁
আচ্ছা ঠিক আছে আজ থেকে সব কিছুই অগ্রিম দেওয়া হবে |
ঈদ মুবারাক ভাইয়া 😀
নাসির সারওয়ার
ইদানিং কমপ্ল্যানের সাথে কাঁচা মরিচ খাচ্ছি। বড়োরা ভাত এর সাথে খায় যে। তারপর ও তো লক্ষন নাই কোন।
তা এইটা কি ঈদ-উল-ফিতর না আযহা হবে!
অবশ্য নগত যা পাও, হাত পেতে নাও। শুভেচ্ছার জন্য ধন্যবাদ। শুভ সকাল!
অনিকেত নন্দিনী
সেই কুট্টিকালে যমুনায় ডুব সাঁতার দিতাম। বহুদিনের অনভ্যাসে অবস্থা এমন হয়েছে যে ডুব দিচ্ছি ভাবলেও দমবন্ধ হয়ে আসে। এমনটি না হলে এক্ষুণি বদনা তোলার জন্য ডুব দিয়ে দিতাম। 🙂
হামজার কাজ হলো নদীর তলদেশ থেকে চুনোপুঁটি তুলে আনা, হিসাব করলে আমি সেইসব চুনোপুঁটির কাতারেও যাইনা। ;(
চুনোপুঁটি ধরার দৃশ্য দেখে আপনার নয়ন জুড়ায়? আমার তো কাম্না আসে।
🙁
সারেং পদবীটাও খারাপ না, শুনতে ভালোই লাগে। 🙂
নাসির সারওয়ার
যাক, আপনি তাহলে সাতার জানেন যা কখনো ভোলা হয়না। আমি বেশ চেষ্টা করেও নানুকে সাহায্য করতে পারিনি। এইবার আপনিই ভরসা। ভয় নাই, সাথে একটা পলিথিনে বাতাস দিয়ে দেবো।
আহারে, আপনি যে মাছ খাননা, তা জানতামনা। থাক, আমরা গাঙে চিকেন চাষ শুরু করবো আপনার জন্য।
সারেং তো মহা শক্ত পক্ত নাম। ভাব আছে কিন্তু!!
অনিকেত নন্দিনী
পলিথিন অনেক বড়ো হইয়া গেলোনা? এত্তবড়ো জিনিস লইয়া ডুব দিয়া বেশিক্ষণ থাকন যাইবো? ;?
মাছ খাইনা কইলাম কুন্সুম? 😮
ভাব আছে মানে? কঠিন ভাব! আমার তো সারেং শুনলেই চোখের সামনে ভাসে বেলবটম প্যান্ট পরা নায়ক ফারুক আর ব্যাকগ্রাউন্ডে থাকে আব্দুল জব্বারের ভরাট ও দরাজ গলায় গাওয়া গান, “ওরে নীল দরিয়া”। 🙂
নাসির সারওয়ার
যাইবো যাইবো। আমরা আছিনা চুবাইয়া ধরনের লাইগা।
হায় হায়, কয় কি! আপনি মাছ ধরা দেইখা যেমতে কইরা চিক্কর দিলেন, আমিতো বুজছি আপনে হ্যাঁগোরে পাইলা পুইছা রাহেন। পোছা জিনিষ কি খাওন যায়, আপনিই কন? যাউজ্ঞা, ভুলও বুজবার পারি। মাফ কইরা দিয়েন।
আমিতো চক্ষু বুইজা খালি সারেং বেটার বউ কবরীরে দেহি। তয় জব্বর ভাই একখান জব্বর গান গাইছে। অহনো হুনি।
অনিকেত নন্দিনী
গাঙে চুবাইয়া ধরবেন কইয়া হুমকি দিলেন কিনা বুঝতেছিনা। ;?
মাছ ধরা দেইখ্যা চিক্কুর দিলাম কুন্সুম? রাঘব বোয়াল ফেলায়া বেবাক্কেই চুনোপুঁটি ধরে তাই ভয় আর দুঃখে কাইন্দা দিলাম। ;(
সারেঙ বেটার বৌরে দেখলে লেইসফিতা খেতাব দেওয়া হইবে বইল্যা তারে বাদ দিয়া সারেঙ বেটারেই দেখি। আহা! কী হ্যান্ডুই না আছিলো সারেঙ।
আব্দুল জব্বারের গান মানেই জব্বর জিনিস তাতে কুনু সন্দেহ নাই। (y)
নাসির সারওয়ার
কি যে কন আপনি! আপনার মত রাঘব বোয়াল এই সোনেলাতে আছেনি কেউ। কার এত্ত বড় বুকের পাটা আপনেরে গাঙ্গে চুবাইবো!
হামজা চাচা খালি চুনোপুঁটিই তুলবার পারে। হেয়ও রাঘব বোয়াল ধরবার পারেনা।
বুজবার পারছি আপনি কি কইবার চান। ছরমের কিছু নাইক্কা। সুন্দররে সুন্দর কওয়ন যায় কইলাম।
ছাইরাছ হেলাল
ভেবেছিলাম কবিতা পাব, আগে তেমন ই কথা দিয়েছিলেন,
তবে নব বর্ষে নতুন সংযুক্তি পেয়ে মন্দ লাগছে না, তবে কবিতার কথা ভুলছি না,
বেশ মজার হয়েছে লেখাটি, হামজা দেখার সৌভাগ্য কিন্তু আমাদের হয়নি।
হাওয়া তখন থেকে দেয়ার অভ্যাস ছিল আমরা জেনে নিলাম।
তা বদনা এখন কৈ?
নাসির সারওয়ার
জংয়ের উপরে ঘসামাঝা চলছে এখনো।
ধানসিঁড়ি খালে হামজা যাবে ক্যামন করিয়া যে আপনি তাহাকে দেখিবেন!
কিছু অভ্যাস থেকে গেলে কিন্তু মন্দ হয়না। কাজে দেয় মাঝে সাঝে।
হামজা চাচা ফেল মারিয়া তাহার নাতিকে পাঠানোর উদ্যোগ নিয়াছেন। আঁচিরেই বদনা ব্যবহার যোগ্য অবস্থায় ফিরিয়া আসিবে।
জিসান শা ইকরাম
সাদা মনের মানুষ!কত রঙের মন আছে বলেনতো?
লাল রঙ নাকি ভালোবাসার রঙ, তাইলে লাল মনের মানুষ বেশি ভালো না? 🙂
নাসির সারওয়ার
এইরে, সারছে আমারে!
পদ্ম পাতার মতোই সাদা থাকুক। মনে বেশী রঙ লাগানো ভালো না। মন উরু উরু করবে যা কন্ট্রোল করা বেসম্ভব হয়ে পরতে পারে।
জিসান শা ইকরাম
বেসম্ভব কাজ কারবার করতে ভাল্লাগে আমার 😀
নাসির সারওয়ার
বেশি ভালো লাগা ভালনা!
শুন্য শুন্যালয়
আহারে আপনার নানুর বদনা পানিতে পড়ে গেছে? আমার দাদু বেঁচে থাকলে তিনিই তুলে দিতে পারতেন। গাঙ্গের পানিতে ডুব দিয়া তিনি এক পাটা তুলে ফেলেছিলেন, তাতে আমরা সারাজীবন মশলা বাইট্টা খাইছি।
সারেং এর কথা আর কি কমু? আপনি যে ভাব ধরে ডুবুরি হইছিলেন তার কি হলো শেষ পর্যন্ত?
লেখার জন্য কোথায় ফিরে যেতে চাইছেন ভাউ? দেখেও শেখেন না? এখানে লিখে লিখে চুল ফিরিয়ে আনা হয়, আর বয়স খানা 25 এর বনসাই হয়ে আঁটকে থাকে 🙂
নাসির সারওয়ার
সেই পাটা খানা চিড়িয়াখানায় রাখার ব্যবস্থা নেন। আপনার নাতিদের এর জন্য একটা ইতিহাস হবে। এখনইতো আমরা মশলা বাটা ভুলে গেছি।
সারেং চাচার চেহারাটা আজও ভুলিনি। শেষ আর্জির পরে ওনার দিকে একবার তাকিয়েছিলাম। তার চোয়াল যেভাবে কাঁপছিল, ভীষণ ভয় পেয়েছিলাম। অনেক্ষন দাঁড়িয়েছিলেন উনি। কীর্তন খোলায় কিন্তু সত্যি সত্যি ডুব দিয়েছিলাম সব বন্দুরা।
শুন্যাপূরে, যদি আপনার ছাত্র হইতে পারতাম, তাইলে কোনদিনও বুইড়া হইতামনা। লেখার যে কি শক আমার, তাহা ঠিক মত কইতে পারিনা।
শুন্য শুন্যালয়
মশলা বাটা ভুলে গেলেও দুএকজনরে দেখেছি এই অস্ট্রেলিয়াতেও পাটা বয়ে নিয়ে এসেছে :p
আমি হইলে অনেক আগেই চিড়িয়াখানায় দিতাম, শুধু এক রান্নার জন্য মেয়েদের উপর যেই পরিশ্রমের ধকল যায়, তার সিংহভাগ এই মশলা বাটা। দেখি আপনার আইডিয়া কাজে লাগাতে পারি। 🙂
কীর্তনখোলায় ডুব দেইনি, তবে অনেক সুন্দর কিছু স্মৃতি আছে এই নদী ঘিরে। সারেং ব্যাটা কল্লা নামায় নাই এইতো বেশি, শেষে কিনা বদনা :p
আমার ছাত্র হইলে অচিরেই মৃত্যু নিয়ে লিখতে করতেন এইটা শিউর 🙂 সত্যি কথার সত্যি হচ্ছে, আপনি কিন্তু চমৎকার লেখেন ভাইয়া, যেহেতু বদলে কিছু পাবার সম্ভাবনা নাই, তাই ইহা ১০০% সত্যি।
নাসির সারওয়ার
মাঝে মাঝে বাটা মশলা রান্না খাবার কিন্তু মন্দ না। আজও মায়ের রান্নার স্বাদ মুখে লেগে আছেতো!
বেচারা সারেং চাচা। মুখটা এখনো ভেসে ওঠে।
আপনার স্কুলে ঠিকই একদিন ভর্তি হয়ে যাবে। লেখা আমাকে শিখতেই হবেযে।
ভোরের শিশির
সোনেলায় আপনার এতোদিনের আনাগোণা দেখেও বুঝতে পারিনি আপনি এমন ;?
আর কি কি করেছেন জানাবেন?
নাসির সারওয়ার
সে কি আর কইতে। আছে, ঝুলিতে আছে আরো। মাঝে মধ্যে ঝাড়া দেবো।
ভোরের শিশির
ঝেড়ে কাশুন তবে 😀
তবে সবার আগে কবিয়া ঝাড়ুন :@
নাসির সারওয়ার
হুম।
কবিতা, ও হয়ে যাবে।
মোঃ মজিবর রহমান
নাসির ভাই নানুর বদনা তুলতে গেলেত আমাকে ডুবতে হবে ………………
নাসির সারওয়ার
আরে না না। আমরা আছিনা। ঠিক মত চুবিয়ে ধরবো।
মোঃ মজিবর রহমান
হুম! বাচার লক্ষন নাই
নাসির সারওয়ার
বদনা আপনাকে তুলতেই হবে। কোন বিকল্প নাই!!
ব্লগার সজীব
আপনি তো খুবই দুষ্ট ছিলেন দেখছি 😀 শুভ নববর্ষ ২০১৬ -{@
নাসির সারওয়ার
ছিলাম মানে!! কেউ কি আমরা পাল্টাই?
ভালো থাকুন সারা বছর!
ব্লগার সজীব
কেউ পাল্টাই না আসলে। আপনিও ভালো থাকুন সারা বছর -{@
নাসির সারওয়ার
অনেকেই মানতে রাজী হয়না। আমরা কিন্তু আমাদের ফ্যামিলির মূল্যবোধ নিয়েই আছি। পাল্টানো অনেক কঠিন ব্যাপার। তবে আমরা প্রয়োজনে নিজেকে মাঝে মাঝে সময়ের সাথে খাপ খাইয়ে নেই।
প্রতিদিন ভালো থাকুন।
আবু খায়ের আনিছ
নববর্ষের বাসি শুভেচ্ছা বলব না। কি করবেন হুম?????????//
নাসির সারওয়ার
গাঙ্গে চুবাইয়া ধরুম! নিজে না পারলে হামজা চাচারে ডাকুম!!
অরুণিমা
তাই,তা স্কুলে ক্লাশে বসে নেট থেকে পর্ন ভিডিও দেখে তখন শিশু পাঠক রা কি চোখ বন্ধ করে থাকে। আমার প্রেমমুলক লেখা একদম ঠিক আছে। ভেবে দেখুন টেলিভিশনে যখন কনডোমের আ্যড দেয় শিশু পাঠক রা কি তখন মায়ের কোলে চোখ বন্ধ করে থাকে!???
আমি একদম বিবেচনা করেই সিমিলি দিয়েই লিখেছি । ঠিক আছে।
অরুণিমা
নাসির ভাই কিছু মনে করবেন না। আমি সবটাই বিবেচনা করে আর সমসাময়িক আধুনিক কবিতার ধঁাচেই লিখেছি।
অরুণিমা
আপনার লেখাও ভালো লাগল। বড় আধুনিক কবিদের কবিতা পড়লেই বুঝতে পারবেন । আমি তঁাদের এমন কিছু অস্বস্তিকর লিখিনি। ভালো থাকবেন। ধণ্যবাদ। পুনরাধিক কবিতাটির মন্তব্যটি টিকমতো করলে খুশি হব।
মৌনতা রিতু
দুষ্টু লেখক।বন্দা তুলান?
আর এই সোনেলা কিন্তু সত্যি বাপের বাড়ি।এই আমার মতো অথর্বকেও লিখিয়ে ছাড়ে।আগে সবার লেখা পোড়তাম কিন্তু মন্তব্য করতে সাহস হতো না।এখন লিখে ফেলি যা ভাবে ভাবুক।বাপের বাড়াতো!গালি দ
নাসির সারওয়ার
প্রান খুলেই তো মন্তব্য করে ফেললেন। থাক, আজ বকা দেবোনা।
এখানকার মানুষগুলো অনেক ভালো।
পুরানো লেখা পড়ার জন্য থন্যবাদ।
ভালো থাকুন।