সাদা পোষাক, মুখ লাল কাপড়ে বাঁধা, হাতে মোমবাতি জ্বালিয়ে গতকাল ৪ নভেম্বর ২০১৬ তারিখে রাজধানীর রবীন্দ্র সরোবরে বেলা ৩:৩০ -৫:৩০ টা পর্যন্ত শিশু ধর্ষনের প্রতিবাদে কন্যা শিশুদের মায়েরা প্রতীকি মৌন সমাবেশে দাঁড়ায় টিপ টিপ বৃষ্টি উপেক্ষা করেই।
একই সঙ্গে চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের সামনেও একই প্রতিবাদে প্রতীকি মৌন সমাবেশ হয়। সেখানে অবশ্য নারী-পুরুষ নির্বিশেষে সকলেই দাঁড়ায়।
সমাবেশের চিত্র প্রথম দুটো ঢাকার এবং পরের চিত্রটি চট্টগ্রামের।
আমাদের কন্যারা ভয়হীন পরিবেশে বেড়ে উঠুক, তেমন নিরাপদ পরিবেশ চাই।
Thumbnails managed by ThumbPress
১৫টি মন্তব্য
নীলাঞ্জনা নীলা
রুবা’পু এ এক দারুণ দৃশ্য। যদি আমি থাকতে পারতাম!
কন্যাদের জন্য এ বিশ্ব হোক নিরাপদ।
মারজানা ফেরদৌস রুবা
কন্যাদের জন্য ভয়হীন পরিবেশ চাই।
নীলাঞ্জনা নীলা
রুবা’পু এসব আন্দোলনে আমি পাশে আছি, থাকবোও।
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
আমাদের শিশুদের নিরাপত্তার দায়ীত্ব আমাদেরকেই নিতে হবে।সহজে সমাধান হয় যদি রাষ্ট্রমাতা একটু ভাবেন।অভিনন্দন আপনাদের। -{@
মারজানা ফেরদৌস রুবা
রাষ্ট্রমাতাকে ভাবতে হবে। মায়েরা দাঁড়িয়েছি। আপনারা বাবারাও কন্যাদের নিরাপত্তার প্রয়োজনে পাশে দাঁড়ান। দাবী জোরালো হোক।
মোঃ মজিবর রহমান
কার কাছে বিচার চাইব আপু, নিজেই কি অস্ত্র হাতে নেব না নিজেই বিচার করব?
মারজানা ফেরদৌস রুবা
আইন আছে আইনের প্রয়োগ নাই। আবার বর্তমানে যেখানে বেপরোয়া গতিতে কন্যাশিশুরা আক্রান্ত হচ্ছে সেখানে এই সাধারণ আইনের দীর্ঘ মেয়াদী বিচার প্রক্রিয়া এই অপকর্ম রোধে কোন ভূমিকাই রাখতে পারছে না। সুতরাং এর পরিবর্তন আবশ্যক।
কোমলমতি শিশুরাও রেহাই পাচ্ছে না।
মোঃ মজিবর রহমান
আইন আছে আইনের প্রয়োগ নাই
এটাই বড় সমস্যা।
অরুনি মায়া অনু
সবাই সচেতন হলে হয়ত এই সমস্যার সমাধান হতেও পারে।
মারজানা ফেরদৌস রুবা
সচেতন হলে এবং যথাযথ শাস্তি নিশ্চিত হলেই কেবল নিয়ন্ত্রনে আসতে পারে।
ব্লগার সজীব
হোক সরব প্রতিবাদ। (y)
মারজানা ফেরদৌস রুবা
প্রতিবাদে শরীক হোন।
ইঞ্জা
এতে লাভ কি আপু, আসুন না সবাই মিলে এক একটা ধর্ষষক ধরি আর তাদের পিষে পিষে মারি আর এতেই ওই কুত্তারা ভয় পাবে আর সরকার কঠিন থেকে কঠিনতর আইন করবে। :@
মারজানা ফেরদৌস রুবা
জানিনা, নির্বিকার থাকলে একটা সময় হয়তো তাই হবে।
ইঞ্জা
ঠিক