
খবরঃ স্ত্রীর সম্মান বাঁচাতে গিয়ে বখাটেদের হাতে মার খেলেন 'প্রধানমন্ত্রী গোল্ড মেডেল প্রাপ্ত' মেধাবী একজন শিক্ষক। তিনি রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ইলেক্ট্রিক্যাল এন্ড ইলেক্ট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং (ইইই) বিভাগের শিক্ষক রাশিদুল ইসলাম। রাজশাহী শহরের জনবহুল এলাকা সাহেববাজার মনিচত্বরে এ ঘটনা ঘটেছে ১০ আগস্টে।
বিষয়টি সেদিনই নিজের ফেসবুক ওয়ালে শেয়ার করেন ভুক্তোভোগী শিক্ষক। ঘটনার সময় সময় আশপাশে মানুষের কাছে সাহায্য চাইলে তারা কোনো সাহায্য না করে নিশ্চুপ দাঁড়িয়ে দেখছিলো বলে জানান তিনি। এমনকি, তিনি সকলের কাছে 'বাঁচান' বলে সাহায্য চাইলেও কেউ এগিয়ে আসেনি কিন্তু তিনি এক পর্যায়ে ক্রোধান্বিত হয়ে ' ও আমার বউ, গার্লফ্রেন্ড না, কাবীননামা দেখাতে হবে আপনাদের?' বললে উল্টো বখাটেদের পক্ষ নিয়ে একজন ভিড়ের মধ্য থেকে বলে, 'হ্যাঁ, কাবীননামা নিয়েই চলাফেরা করতে হবে!'
আপনারা নিশ্চয় ভাবছেন "এ আর এমন কি, এতো হরহামেশাই হচ্ছে"।
হাঁ এমন ঘটনা আমাদের দেশে কম হচ্ছেনা, স্ত্রীকে নিয়ে ঢাকা ভার্সিটিতে ঘুরতে যাওয়া এমন অনেকেই মারধোরের শিকার কম হয়নি, আবার বোন, ভাগনি নিয়েও অনেকে হেনস্তার শিকার হয়েছেন।
বেশিদিন আগের কথা নয়, এই কয়েক বছর আগেই কক্সবাজারে পুলিশের হাতেই নির্যাতনের শিকার হোন এক নবদম্পতি, পুলিশকে তারা বিবাহিত পরিচয় দিলে উল্টো পুলিশ তাদের কাবিননামা দেখাতে বলে, বুঝুন অবস্থা এখন সকল দম্পতিকে কাবিননামা নিয়ে ঘুরতে হবে।
আমার কথায় বলি, বিয়ের পর প্রথম হানিমুনে গেলাম আমরা দুজন, সাথে আমার বড় আপা, দুলাভাই, ফিরে আসার পথে রাত হয়ে যাওয়াতে ঢাকার সুন্দরবন হোটেলে গিয়ে রুম চাইলে তারা জানতে চাই সাথে কাবিননামা আছে কিনা, থাকলে তারা রুম দেবে, রাগ করে বের হয়ে এসে হোটেল পূর্বাণীতে উঠেছিলাম।
মাঝে মাঝে ভাবনায় আসে কেন এই দেশে পড়ে রয়েছি, এক সময় অসংখ্য অপর্চুনিটি থাকার পরেও ইটালি, লন্ডন, প্যারিসে বসত গাড়িনি, এখন আফসোস হয় কেন এই মিরজাফরের দেশে, রাজাকারে ভর্তি দেশে বসবাস করছি, পরে ভাবি আরেহ আমিও তো তাদেরই একজন, এই মিরজাফরদের রক্ত তো আমার দেহেও বয়ে চলেছে, শুধু কি আমার দেহেই বয়ে চলেছে মিরজাফরের রক্ত?
আরেহ না, এই বাংলার প্রতিটি মানুষের শিরাই শিরাই বয়ে চলেছে মিরজাফর আর রাজাকারের রক্ত, হয়ত আপনাদের রাগ হতে পারে আমার এই কথাতে কিন্তু প্রমাণ হিসাবে আমি উপরিউক্ত ঘটনা প্রবাহ সহ আরও অনেক ঘটনায় প্রমাণ হিসাবে তুলে ধরতে পারি।
যেমন ধরুন আমাদের জাতিয় পিতার কথায় বলি, যার কারণে আমরা স্বাধীনতা পেয়েছি, যাকে ছাড়া এই দেশ স্বাধীন হওয়ার চিন্তাই করতে পারতোনা, সেই দেশের কিছু কুলাঙ্গার স্বাধীনতার মাত্র চার বছরের মাথায় গুলি করে মেরে ফেলে জাতির পিতাকে, শুধু উনাকে?
নাহ উনার গুষ্টি সুদ্ধই মেরে ফেলে, এরপরের ইতিহাস আরও লজ্জার, ওরা আর ওদের বংশধরেরা ইতিহাস বিকৃত করে সেই মহান পিতা আর উনার বংশকে নিয়ে না না মিথ্যা বানোয়াট কথা ছড়িয়ে দিতে লাগলো, আরও আশ্চর্যের বিষয় ওরা একটি দেশের জাতির পিতা এবং তার পরিবারকে নৃশংস ভাবে হত্যা করেছে, কোথায় এই দেশের মানুষ ঐ সব কুত্তাদের চিড়ে কুড়ে ফেলবে, কোথায় পুরা দেশের মানুষ বিদ্রোহী হয়ে উঠবে কিন্তু তা না করে তারা সবাই সবার ঘরে গিয়ে লুকালো।
এই জন্যই বলি এই দেশের প্রতিটি মানুষই মিরজাফর, প্রতিটি মানুষই রাজাকার।
দুঃখজনক ভাবে এই মানুষ প্রতিবাদ করতে জানেনা, যা জানে তা হলো অন্যের পিটে ছুড়ি মারা, নিজ স্বার্থে ভাই ভাইকে, ছেলে বাপকে মারছে, কিন্তু আপনি বিপদে পড়েছেন তো কেউই এগিয়ে আসবেনা, আসবেনা তো আসবেনা, উল্টা তারিয়ে তারিয়ে দেখবে তামশা, হায়েনার মতো হি হি হা হা হু হু করে হাসবে, পারলে ওরাও বিপদে পড়া মানুষকে মারবে, যেমন বাড্ডার রেণুকে মেরেছিলো, মেরেছিলো বান্দরবনের, চট্টগ্রাম বন্দরটিলার সেই মাদেরকে, সাথে আরও অসংখ্য নিরীহ মানুষকে গণধোলাই দিয়ে মেরেছিলো এই বাংলার মিরজাফর আর রাজাকারের বাচ্চারা।
ওদের রক্তে মিরজাফর আর রাজাকার বসবাস করে বলেই ওরা পারে নিরীহ মানুষকে নির্দ্বিধায় খুন করতে, পারে শিশু থেকে শুরু করে বৃদ্ধাকে ধর্ষণ ও খুন করতে।
শুধু সাধারণ মানুষের কথা কেন বলি, আমাদের রাজনীতিবিদরাও কম কিসে, ওদের রক্তও নির্মল নয়।
নির্মল নয় বলেই তো ডেঙ্গুতে এতো মানুষ আক্রান্ত হওয়ার পরও ওরা নির্লজ্জের মতো কথা বলে, কেউ বলে ডেঙ্গু বলে কিছুই নেই, এ শুধু গুজব।
আরেকজন বলে আমি নতুন এসেছি, আমি কিচ্ছুই জানিনা।
আমরা যখন ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে মরছি, বাবা হারাচ্ছে তার সন্তানকে, স্বামী হারাচ্ছে তার স্ত্রীকে, সন্তান হারাচ্ছে তার পিতা মাতাকে, তখন এই দেশের স্বাস্থ্যমন্ত্রী যান ফ্যামিলি নিয়ে আনন্দময় ট্রিপে।
আবার আরেক মন্ত্রী বলেন, দেশে উন্নয়ন হচ্ছে বলেই ডেঙ্গু হচ্ছে, এ দেশের উন্নতির লক্ষণ।
তাহলে বুঝুন কেন আমি বলছি আমরা মিরজাফর আর রাজাকারের বংশধর, কারণ এই মন্ত্রী, মেয়রগণও তো এই দেশেরই সন্তান, এরা এই কারণেই নির্লজ্জ।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যদি ইনাদের শাস্তি দিয়ে দল থেকে বের করে দেয়, উনারা দেখবেন সুর সুর করে অন্য দলে যোগ দেবে, নাহয় নিজেরাই দল গঠন করবে, কতজনকেই না দেখলাম, এ শুধু রক্তেরই দোষ।
আমরা যদি মিরজাফরের বংশধর না হতাম তাহলে এই দেশের প্রতি, মানুষের প্রতি আমাদের মায়া দয়া থাকতো, ডাক্তার কসাইয়ের মতো বলতে পারতোনা, "এতো টাকা খরচা করে ডাক্তারি পড়েছি তোদের থেকে টাকা কম নেওয়ার জন্য না"।
দেশের প্রতিটি সরকারি দপ্তরে টপ টু বটম সবাই ঘুষ বাণিজ্য করে, রক্তে দোষ আছে বলেই ওরা ঘুষ খায়।
পুলিশ তো আরও এক কাটি বাড়া, ওরা তো পাঁচ দশ টাকাও ঘুষ খায়।
ছাত্রনেতারা তো আরও ডেঞ্জারাস, যেন এরাই এই দেশের মায় বাপ।
বুঝুন তাহলে কেন বলছি আমাদের রক্তে দোষ আছে?
যদি প্রমাণ করতে চান আপনার রক্তে দোষ নেই তাহলে তার আগে মানুষের কল্যানে নিজের স্বার্থ বিসর্জন দিয়ে কাজ শুরু করুন, দেখবেন এই রক্তের দোষ দ্রুতই বিদায় নিয়েছে।
সমাপ্ত।
Thumbnails managed by ThumbPress
২৭টি মন্তব্য
সাবিনা ইয়াসমিন
সোনেলায় ২০০তম পোস্টের জন্যে প্রথমেই অভিনন্দন ভাইজান।
লেখা নিয়ে আসলে খুব বেশি বলার নেই। আমরা যতই চিৎকার করে মানবতার জন্যে কান্নাকাটি করি না কেন, জংলীরা তাদের বণ্যতা ছাড়তে পারেনা। সভ্য সমাজ ব্যবস্থার কথা এখনো পাঠ্য-পুস্তকেই রয়ে গেছে। হাতে-কাজে বা দৈনন্দিন জীবনে এর প্রভাব পরেনি।
শুভ কামনা রইলো। ভালো থাকুন সব সময় 🌹🌹
ইঞ্জা
অপ্রিয় হলেও সত্যটা বলেছেন আপু, জানিনা এই সত্য কবে সবাই উপলব্ধি করবে? 😢
মাসুদ চয়ন
বিপন্ন মানবতা।মানুষেের মনে ধ্বংসের প্রবঞ্চনা
ইঞ্জা
সত্য বলেছেন ভাই
তৌহিদ
সোনেলার ২০০ তম পোস্টের জন্য অভিনন্দন দাদা।
আমরা আসলে মুখেই শুধু মানবতার কথা বলি অন্তরে তা লালন করিনা অনেকেই। রাজশাহীরর সে ঘটনাটি আমি পড়েছি। খারাপ লেগেছে এটা ভেবে যে কেউ সাহায্য করেনি তাদের। এমন ঘটনা হরহামেশাই ঘটছে। কিন্তু কেন এমন হচ্ছে?
যারা সাহায্য করতে যাচ্ছেন না তারা হয়তো চিন্তা করছেন পরবর্তী হ্যারাজমেন্টের কথা ভেবে। পুলিশ কেস হবে, সাক্ষী দেয়া কিংবা সেইসমস্ত ছেলেগুলি যদি পরবর্তিতে হয়রানি করে এর দায়ভার কে নেবে? এদেশে নামকাওয়াস্তে পুলিশ প্রটেকশন দেয়া হয়।
জাতিরর পিতার হত্যাকান্ডে পুরোপুরি মীরজাফরিচিত কাজ হয়েছে। তারাই এই হত্যকান্ড স্বীকার করেনা। তাদের প্রজন্মে মিশে আছে মীরজফরের দুষিত রক্ত।
লেখা ভালো লেগেছে দাদা।
ইঞ্জা
ধন্যবাদ ভাই।
আসলে আমরা আমাদেরকেই নিয়ে আছি, বীর বাঙ্গালির সাহিস নেই তা বলবোনা কিন্তু তারা আছে নিজের চিন্তায়, ফলশ্রুতিতে অন্যের কি হলো না হলো তাতে আমাদের কিছুই যায় আসেনা, এ বড়ই দুঃখজনক।
আরও দুঃখজনক যে আমরা জাতির পিতাকে তার প্রাপ্য শ্রদ্ধা দিচ্ছিনা, জনগণ এইসব ভুলে গেছে। 😢
তৌহিদ
শ্রদ্ধার বিষয়টি আসলে মন থেকে আসে। এই শিক্ষা সবার থাকেনা দাদা।
ইঞ্জা
কেন
ইঞ্জা
কেন ভাই, আগের দিনে তো এইসব ছিলোনা, ছোটরা বড়দের শ্রদ্ধা, বড়রা ছোটদের স্নেহ দিতো, আগে যে মাতা মমতা ছিলো তা এখন কই গেছে?
নিতাই বাবু
এখন ডিজিটাল দিন। যুগটাও নাকি ডিজিটাল যুগ। হিন্দু শাস্ত্রের চার যুগের এক যুগ। তা হলো কলিযুগ। এই যুগ নাকি অধর্মের যুগ। মানুষ বেশি চিন্তাশীল। চিন্তা বেশি নিজের স্বার্থের। পরের চিন্তা কেউ করে না। মায়া আর দয়ে শুধু মুখে মুখেই থাকে। তাই বলে এটা অধর্মের যুগ। মুখে মুখে ধর্ম, অন্তরে কুকর্ম। দয়া-মায়ার দিন শেষে আমি এক অধম পথচারী। এই পথ চলতে গিয়ে কোনও বিপদের সম্মুখীন হলে মহান সৃষ্টিকর্তা ছাড়া আর কাউকে স্মরণ করি না। ডাকিও না। কারণ, এই যুগে কেউ কারোর দিকে ফিরে তাকায় না। সবাই সবার নিজের ধান্দায় ব্যস্ত থাকে।
ইঞ্জা
খুবই সত্য বলেছেন দাদা, এ এখন কলিযুগ, এই জন্যই হয়ত মানুষ তার মনুষত্ব ভুলে গেছে।
রেহানা বীথি
অভিনন্দন ভাইয়া দু দু’টো সেঞ্চুরি করার জন্য।
ঠিকই বলেছেন, মীরজাফরি আমাদের রক্তে যেন মিশে গেছে এবং প্রতিদিন যেন একটু একটু করে গাঢ় হচ্ছে সেই রক্ত। আমরা বোধবুদ্ধি হারিয়ে ফেলেছি যেন। প্রত্যেকে যদি আমরা নিজেদের অবস্থান থেকে সৎ থাকি, শুধু নিজের কথা না ভেবে অন্যের কথাও একটু ভাবি, তাহলে অল্প সময়ে সোনার বাংলায় সোনালী দিন দেখতে পাবো আমরা। তা না করে নিজেদের ভাষা, সাহিত্য, সংস্কৃতি থেকে এমনভাবে দূরে সরে যাচ্ছি আমরা যে সেই সোনালী দিন সুদূর পরাহতই থেকে যাচ্ছে।
খুব সুন্দর একটা পোস্ট।
ইঞ্জা
আন্তরিক ধন্যবাদ আপু, সত্যই বলেছেন এই দেশের মানুষের দেহে মিরজাফরের রক্ত একটু একটু করে গাঢ় হচ্ছে, দুঃখজনক ভাবে এই উপলব্ধি কারোরই নেই। 😢
আরজু মুক্তা
মীরজাফর রা যুগে যুগে নতুন রূপে আসে। কে দমাবে? কে প্রাণ দিবে।
ইঞ্জা
এই প্রাণের ভয়েই বাঙ্গালি লুকিয়েছে গর্তে, কিন্তু এই বাঙ্গালিই এক সময় বীরদর্পে ঝাপিয়ে পড়েছিলো পাক বাহিনীর বিরুদ্ধে তারাই এখন প্রাণ নিয়ে ভাবে, কি ফানি বিষয় না আপু?
শামীম চৌধুরী
ভাইজান যা লিখছেন তাতে মন্তব্য নিস্প্রোয়জন। শুধু এতটুক বলবো কিয়ামত পর্যন্ত মীরজাফররা থাকবেই।
ইঞ্জা
এইখানেই তো দুঃখ ভাই। 😢
ছাইরাছ হেলাল
শুভেচ্ছা আপনাকেই,
সময় বয়ে যায় সংখ্যা বাড়িয়ে
চেয়ে চেয়ে দেখি শুধু চোখ ছড়িয়ে।
সাক্ষাত রাগ আর চেপে রাখতে পারেন-নি, তাই কয়েকটি ঘটনা বেড়িয়ে গেছে!
ব্যাপার না, এই তো জীবন।
ইঞ্জা
ধন্যবাদ ভাইজান,
এইতো জীবন বললেন এতেই আমার যত রাগ, এ হলো বর্তমানকে অস্বীকার করার ছল, নিজেকে প্রবোধ দেওয়ার ছল, দুঃখ লাগে ভাই। 😢
শাহরিন
ভাইয়া অভিন্দন অনেক। আমরা স্বার্থপর জাতি। কেউ কারো উপকার না করার প্রতিজ্ঞা নিয়েই যেন জন্মেছি। অনেক ভালো লিখেছেন। সমাজের এসব চিত্র কেউ তুলে ধরেন না। যার যার জায়গা থেকে সচেতন হতে হবে।
ইঞ্জা
ধন্যবাদ অবিরত আপু, সত্যিই বলেছেন আমরা স্বার্থপর জাতি।
প্রদীপ চক্রবর্তী
অভিনন্দন দাদা।
বেশি বেশি করে লিখে যান। আপনার লেখনীতে অনেককিছু শিখার আছে।
..
মীরজাফরা যুগে যুগে বহুরূপী বহুমুখী হয়।
সময়োপযোগী লেখনী দাদা।
ইঞ্জা
ধন্যবাদ দাদা, খুব ভালো লাগলো মন্তব্য পেয়ে।
জিসান শা ইকরাম
অনেক ভালো একটি লেখা দিয়ে ২০০ তম পোস্টকে স্মরনিয় করে রাখলেন ভাই। অভিনন্দন আপনাকে।
পোস্টের সাথে সহমত ভাই। মিরজাফরী সমাজের রন্দ্রে রন্দ্রে স্থায়ী হয়ে গিয়েছে।
শুভ কামনা আপনার জন্য।
ইঞ্জা
ধন্যবাদ নিরন্তর ভাইজান, আপনাদের ভালোবাসা যেন সবসময় পাই এই দোয়া কামনা করছি।
মোহাম্মদ দিদার
মানবতা কাঁদে
নগরের অলিতে গলিতে
বিবেক মনুষ্যত্ব বিকেয়েছে মানব
পরে স্বার্থের ফাঁ।
ইঞ্জা
অতি সত্য বলেছেন ভাই, ধন্যবাদ। 😊