বর্তমান সরকারের নিকট আমার দাবি আশা বেশি, তাই প্রতিবাদও বেশি আমার লেখার মধ্যে রস কস কম। আমি রসালহীন। সরকার আবার নতুন করে বিদ্যুৎ ও গ্যাসের দাম বাড়ানোর জন্য নতুন প্যায়তারা করছে।
বিদ্যুৎ এ সরকার ভরতুকি দিচ্ছে কাকে সাধারন জনকে নয় নিশ্চয়য়, দিচ্ছে যারা বিদ্যুৎ প্রজেক্ত গুলো তৈরি করছে তাদের পকেত ভরানর জন্য। বিদ্যুৎ বিভিন্ন কারখানা ও সরকারী অফিস বিল প্যামেন্ট করেনা। সে গুলো সময় মতো কালেকশন না করে সাধারন জনতার উপর লাথি ঝাড়া বন্ধ করুন। সাধারন পাবলিক বিদ্যুতের টাকা নিয়মিত পরিশোধ করে থাকে।
বিদ্যুৎ ও গ্যাসে পরিচালক ও অপারেটররা অবৈধ্য যে কাজ গুলো করে তা নিয়ন্ত্রন করুন কোন ঘাটতি থাকবেনা বরঞ্চও আরও লাভজনক খাত হবে ইনশাল্লাহ। বিভিন্ন কল কারখানায় ও ব্যাবস্যা প্রতিষ্ঠানে যে অবৈধ্য সংযোগ দিয়ে অবৈধ্য টাকা ইনকাম করছে এই প্রতিস্থানের উপর থেকে নিচ পর্যন্ত কর্মকর্তা ও করমচারী তাদের নিয়ন্ত্রন না করতে পারলে কোন অবস্থাতেই দেশের এই দুই সেক্তরকে লাভজনক তো দুরের কথা লকশান বা খাটতি কনটাই দূর হবে না।
গ্যাস ও বিদ্যুতের অনেক কর্মকর্তা ও করমচারী আছে যারা বেতন পায় যা তাঁর কয়েকগুন অবৈধ্য আয় করে কথায় থেকে তা জনগন জানে। তাদের অবৈধ্য আয় আর জনগনের ঘুম হারাম করে , মাথার ঘাম পায়ে ফেলে যে আয় তা দিতে হয় একবেলা খেয়ে না খেয়ে। খুব কষ্টের টাকায় সাধারন মানুষ কষ্ট করে চলাফেরা করে।
অনেক কম্পানি আছে বিদ্যুৎ প্রকলপ তৈরির কাজ নিয়েছে তাঁরা সময়ের পর সময় ক্ষেপণ করে সময়মত তো দুরের কথা ঐ বাজেটে না করে আবার বাটপারি করে বাজেট বাড়ানোর আবেদন করে অতিরিক্ত অর্থ আদায় করেছেন। এই নয়ন্ত্রন করা অতিব জরুরী।
বিদ্যুৎ ও গ্যস এইসব প্রতিস্থানের এই সব অনিয়ম দূর না করলে কোনক্রমেই সাফল্য আসবেনা। আশা করা ও অসম্ভব। কারন দুর্নীতির একটি সীমা আছে । দুরনিতি সীমা অতিক্রম করেছে তাঁর জন্য জতই দাম বাড়াক কোন সাফল্য আসবেনা।
১৮টি মন্তব্য
বনলতা সেন
আপনার সাথে একমত হচ্ছি ।
সিস্টেম লসের দিকে কেউ কি লক্ষ্য দিচ্ছে ?
সাধারণের পকেটের দিকেই নজর ।
মোঃ মজিবর রহমান
ধন্যবাদ দিদি
শুভেচ্ছা অবিরত
মা মাটি দেশ
ভাইয়া আমাদের এলাকায় আছে একজন গ্যাস ফিল্ডে কাজ করে অফিসার পদে এক কোটি টাকা দিয়ে জমি ক্রয় করে বাড়ী করছে ৫তলা তাই কাকে কি বলবেল কোন লাভ নেই এ দেশে সব রাজনৈতিকবিদ সালা ভন্ড হারামখুর।তার চেয়ে ভাল ভালবাসার গান গাই…. -{@ (y)
মোঃ মজিবর রহমান
ভাইয়া আপনার টা আপনি, এরকম অনেক অনেক আছে।
এর মুল দোষ হারামখোর রাজনীতিবিদদের।
তার চেয়ে ভাল ভালবাসার গান গাই…. -{@ (y)
কেম্নে গান গাইব বলেন যা বেতন পাই বাপমা ভাই ব্রাদার নিয়া চলা খুব কষ্টকর, তারপর
এই কুত্তার বাচ্চার রাজনিতির মাইর কেমনে চলব বলতে পারেন।
ছাইরাছ হেলাল
কে যে কাকে কখন কীভাবে নিয়ন্ত্রণ করে আমরা জানতেই পারি না ।
কিন্তু ঘাড়ে কোপ কিন্তু আমাদেরই পড়বে ।
মোঃ মজিবর রহমান
ঠিক বলেছেন হেলাল ভাইয়া যত কোপ জনতার উপর।
শুভেচ্ছা নিবেন।
খসড়া
হয়ত। তবে একমত হতে পারি না বাস্তবতা আর অবাস্তবতায় পার্থক্য শুধু “অ”।
মোঃ মজিবর রহমান
অ দিয়া কি চলব ভাইয়া?
যোগান তো আমার আপনার উপর দিয়া যায় বাচার রাস্তা মনে কবরস্থান বানাইতে হইব।
নীহারিকা
কিছুই হবে না। ঘাড়ের উপর যা আসবে, সহ্য করতে হবে।
মোঃ মজিবর রহমান
কেন উলটাইয়া ফেলতে পারুম্না। এরা যদি এইরকম কইরাই যায় এদেরও বাপ আছে।
এরা যদি এতই পিতলামু করে তখন মুক্তিজদ্বা পরিবার থেকে রাজাকার পরিবার থেকেও খারাপ হমু।
শুন্য শুন্যালয়
সেটাই দুর্নীতি না কমালে যতই দাম বাড়ানো হোক কোন লাভ নেই…
একমত …
মোঃ মজিবর রহমান
আপনার সঙ্গে পরিপূর্ণ একমত দিদি।
ধন্যবাদ।
লীলাবতী
নিয়ন্ত্রন করলেই সব ঠিক হয়ে যায় । কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে , কোন সরকারই নিয়ন্ত্রন করতে পারেনি।
মোঃ মজিবর রহমান
সরকার নিয়ন্ত্রন করে না কারন তাদের মাধ্যমে দল ও দালাল বাড়ায়ে আয় করে আর আমাদের উপর অর্থ নৈতিক নির্যাতন করে। যা মানবধিকারে আইনে মামলা করা যায়।
আমীন পরবাসী
আমি ভাই সরাসরিই বলি আপনাকে কথাটা যে আপনার এই কথাগুলো সোনার মত কেউ নাই আর থাকলেই কারো গন্ডারের চামড়ায় এক ফোটা ফুসকাও পরবে না। যার কষ্ট সেই বুঝে আসলে। আপনার একটা মন্তব্যে পরলাম যে যা টাকা বেতন পাই সেটা দিয়ে পরিবার নিয়েই চলা কষ্ট। এখন আমার কথা হল যে এই যে আপনার কষ্ট তা শুধু একমাত্র আপনিই অনুধাবন করতে পারবেন। এই কষ্টটা আর কাউকে বুঝাতে পারবেন না। আমাদের রক্ত কিভাবে পানি করছি আমরা জানি।
আপনার লিখার সম্পর্কে যেটা বলতে চাই সেটা হল সরকার এই বিষয়ে কোনো পদক্ষেপই নিবে না আর আমরা জনগণ কোনদিন তার প্রতিবাদও করতে পারব না। কারণ সবাই আমার আপনার মত খেটে খাওয়ার মানুষ না। যারা বাপ-দাদার দিয়ে যাওয়া অর্থে আজ বিলাসী ভাবে জীবন যাপন করছে তাদের কাছে এসব নিয়ে কোনো মাথা ব্যথা নেই কারণ নিজে তো কিছুই করার ক্ষমতা রাখে না তার উপরে আছে বাপের টাকা। ওরা আবার সংখ্যায় কমও না। আমাদের মত ভুক্তভোগীরাই শুধু মাথা ঘামাই। এসব সমসস্যা সমাধানে সরকারের কোনো পদক্ষেপ লক্ষ্য করা গেল না আর যাবেও না। যেসব কর্মচারীরা এসবের সাথে জড়িত তাদের কে শুধুই একটা কথায় বলতে চাই যে তারা কিন্তু জনগন তবে নিমখহারাম।
মোঃ মজিবর রহমান
আমিন ভাই আপনার সঙ্গে সম্পূর্ণ একমত।
তবে যে কর্মকর্তা জড়িত তাদের দলমত নেই কিন্তু সরকারকারী নেতারা এদের নিকট থেকে অর্থ আদায় করে যার জন্য নিয়ন্ত্রন হয়না।
অনেক অনেক ধন্যবাদ আমিন ভাই।
প্রিন্স মাহমুদ
একমত
মোঃ মজিবর রহমান
প্রিন্স মাহমুদ ভাই, অনেক দিন পরে আপনাকে পেলাম আছেন কেমন?
ধন্যবাদ আসার জন্য।
শুভেচ্ছা রইল।