কিসে লাগে না এই ব্যাকআপ এই কথা কে বলতে পারে ?
জানি এঁর উত্তর নেই বিদাতার কাছেও আবার হয়তো আছে,
কারন সব কিছু চোখের সামনে বিদ্যমান !
এই মহা জগত এঁর পয়দা থেকে শুরু করে ওই শেষ ধুলিকনার প্রযন্ত পেছনে রয়েছে এই ব্যাকআপ!
আবার এই পৃথিবীর ভেতরে মানব জাতির জীবন সংসার জন্য রয়েছে +-*% ইত্যাদি জন্য ব্যাকআপ রয়েছে,
সব মিলিয়ে আমাদের রাজনীতি পুণ্য জীবনের জন্য অতি প্রয়জন এই বেক আপ ।
ভালোবাসার জন্য চাই মনের ব্যাকআপ ,সেই মনের জন্য প্রয়োজন অবস্থার ব্যাকআপ, অবস্থার জন্য চাই সচ্ছলতার ব্যাকআপ,আর সেটার ব্যাকআপ হচ্ছে
---- টাকা ------!
মানে বিনিময়ের প্রধান মাধ্যম ব্যাকআপ ----!
আবার এই ব্যাকআপ এঁর ব্যাখ্যার জন্য রয়েছে হাজারো ব্যাকআপ -!
সৃষ্টি থেকে স্রষ্টা সব কিছুর পেছনে মুলে রয়েছে ব্যাকআপ -!
মায়ের ভালোবাসা সে তো নাড়ির টানের,সন্তান এঁর ভালোবাসা সে তো রক্তের,বন্ধুর ভালোবাসা সে তো মনের,ভাইবোন এঁর ভালোবাসা সেটা আত্মার। আবার
পানির ব্যাকআপ ছারা বাথরুম ও যাওয়া কষ্টের যদি না টিস্যুর ব্যাকআপ থাকে,
কেন এতো ব্যাকআপ নিয়ে কথা তার কারন হল অনেক পণ্ডিত মনে
করে আবেগ এঁর অবস্থান দিয়ে সব কিছুর সমাধান করা সম্বব,
যারা দেশের বাহিরে থাকেন তাদের একটা কমন ডায়লগ আছে--!
আরে ভাই!
বিদেশ আইসা লাভ নাই কষ্ট আর কষ্ট !টাকাই সব কিছু না দেশের কাছে থাকা দশের কাছে থাকা,পরিবার এঁর কাছে থাকা হইলো বড় বিষয়,
আমার তখন ইচ্ছা করে তাদের বলতে তাহলে তোমরা কার গাছের স্বনের কলা ছিঁড়তে গেছ ?
যা সে ছিঁড়তে পারে না ।
নিজের জীবনের পরিবর্তন এঁর জন্য কিছু ত্যাগ করা এটা এই পৃথিবীর সার্থকতা এবং এঁর মুল হল জীবন গতির নিতি !
নিজের চাহিদার সুখ,মনের শান্তি, নিজের সচ্ছলতা হল দুনিয়ার জীবনের সফলতা।
আল্লাহর করুনা ছারা বাকি সবার সকল প্রকার করুনা স্বার্থপরতা !
এটা কেহ স্বীকার না করলেও এটা বাস্তব সত্য!
কারো ভাগ্যর ছক্কার গুটি টা বার বার আসে আর কারো ভাগ্যে দু একটা ছক্কা হতে গিয়েও পোক উঠে যায় এটা তার জন্য নাকি পরীক্ষা !
তামাসা এখানে কে করছে তা সবাই জানে কিন্তু সবাই কে নিয়ে তো আর কথা বলা যায় না এটা হল সেই সব মানুসদের জন্য নিয়তির চাল !
আমরা মানুষকে অনুপ্রেরনা দিতে সিখি না কারন তাতে নিজের ভালো হওয়ার পরিবর্তন টা নিজের জন্য ফরজ হয়ে দারায়,
সেটা হলে তো আবার হুজুরের মুখ খারাপ করার বিধান হারিয়ে যাবে,
এই জগতের দুনিয়ায় মানুস মুখে কথা বলায় পাকনা হাজারও কিন্তু কাজের বেলায় ঠনঠন এমন এর অভাব নেই!
মুখে যতই আপনি শানাই গান টাকা কিছু না সেটা গাদার বয়ে নিয়ে যাওয়া বোজার মতো দেখায়- ডায়লগ বাজি !
বলা উচিত ওটাই সব কিছু সুদু সামান্য কিছু না ।
ব্যাকআপ এঁর প্রধান বিনিময়ের এই মাধ্যম টা কি জিনিস তখন ই টের পাবেন যখন নিজের কাছের মানুষটার টাকার অভাবে মন মত রোগ নিরাময় এঁর চেষ্টা করতে পারবেন না।
এমনটার উদাহরন পত্রিকা খুলেলেই দেখা যায় এনার ওখানে ছিদ্র ,
তেনার এই সেই ক্যানসার, ওনার ক্যামেরার ল্যান্স খারাপ ( চোখ )
কি চাই আবেগ,----না তাহলে চাই কি বিনিময়ের মাধ্যম টাকা !
সেটা তো আপনি গলা ফাটালে আসবে না তাঁর বেবস্থা আপনাকেই করতে হবে এবং আবেগ বানী পকেটে রেখে করুণার পাত্র হতে হবে,
যখন কোণ সচ্ছল মানুস অনেক চেষ্টার পর বিফল হয় তখন তাঁর ওই পরিমান থাকে না যতটা অচ্ছল বেক্তির টা থাকে।
আবেগ দিয়ে কবিতা, গল্প ,উপন্যাস, বানী বলা সম্ভব কিন্তু তাঁর অবস্থার
অনুভহুতি অনুভব করা সম্ভব নয়,
তাই এই ব্যাকআপ কে ছোট করে দেখবেন না !
নয়তো জীবন টাকে প্যাকআপ মাঝে হাতরিয়ে বেড়াবেন !
মূলকথা-- নিজের ভালো অবস্থার হাদিস অন্যর উপর ট্রাই করবেন না !
আপনার যেই সফলতা সেটা আপনার প্রাপ্য সেটা অন্যর ক্ষেত্রে একই রুপে আসবে তাঁর কোনও নিয়ম নেই!
যতটুকু পারেন ভালো কিছুর উৎসাহ দিন অবহেলা নয়!
নিজের বড়ও অবস্থানে আবেগ এর খেই হারাবেন না – এই যেমন তুই তুকারির বলার খাচিয়ত জোঁকার নিজেকে বানিয়ে নেওয়া !
সারংলিপির মধ্যে জীবনের গল্প থেমে থাকে না টা অন্য ভাবেও বের হয়ে আসতে পারে।
সচেতনতায়---- সকাল স্বপ্ন !
Thumbnails managed by ThumbPress
৮টি মন্তব্য
নীলাঞ্জনা নীলা
কিছুই বুঝলাম না, আসলে আপনি কি বলতে চেয়েছেন।
বানানেও অনেক ভুল।
একটাই লাইন মনের মতো লাগলো নিজের কাছে যা ভালো, সেই ভালো অন্যের কাছে নাও হতে পারে। তবে মৌলিক ভালো সবার জন্যেই সমান।
শাওন এরিক
হ্যা, পজিটিভ জিনিসগুলো তুলে ধরতে হবে অবশ্যই! 🙂 পজিটিভ, নেগেটিভ খুব কাছাকাছি, আবার বিপরীত ধর্মী। খুব সচেতন থাকতে হয়!
সকাল স্বপ্ন
ভালো অবস্থার বিষয় কে যারা ছোট করে দেখে তাদের জন্য এই লিখাটি —-
মুখে যারা অভিনয়ের ডং করে বলে বেড়ায়— টাকা কিছু না — তাদের জন্য এটা —-
নিজের সচ্ছল অবস্থার সুযোগ নিয়ে যারা অপরকে উপহাস করে তাদের জন্য — এই লিখা–
ভিখারি বড়লোক লালা জড়ানো উপদেস বানী—- দেয় যারা — তাদের জন্য এই লেখা—
গিরগিটি মানব দের জন্য এই লেখা—
—
ধনবাদ—– পড়ার জন্য—–
ব্লগার সজীব
সব কিছুর ব্যাকআপ হয়না আসলে, কিছু সিস্টেমের ব্যাকআপ হয়। লেখাটি আর একটু সময় নিয়ে লিখলে বুঝতে সুবিধা হত সবার। বানান ভুলও কম হত। আপনি সোনেলায় লেখা প্রকাশের আগে খসড়ায় রাখুন, এরপর খসড়ায় গিয়ে এডিট করে প্রকাশ করবেন। ভাল থাকুন ভাইয়া।
সকাল স্বপ্ন
ধন্যবাদ —– সচেতনতায়—
আবু খায়ের আনিছ
প্রেম/ভালোবাসা বিবর্জিত খাদ্য যেমন খাদ্য থাকে না, তেমনি আবেগ অনুভুতি বির্বজিত মানুষের সম্পদ আর সম্পদ থাকে না। পড়তে অনেক কষ্ট হয়েছে, তবু যেটুকু বুঝেছি তাতে মনে হয়েছে, আবেগকে দূরীভূত করে বাস্তবতাকেই প্রাধাণ্য দিতে বলেছেন বেশি। এটা কি উচিৎ হবে মানুষ হিসাবে?
মৌনতা রিতু
আবেগ ছাড়া মানুষ কখনোই বাঁচতে পারে না। অসম্ভব। আবার শুধু বাস্তবতাতেই জীবন চলে না।
মুখে আমরা যা বলি, কর্মে তা কমই করি, এটাও ঠিক।
ধন্যবাদ। একটু সময় নিয়ে লিখুন।
সকাল স্বপ্ন
ধন্যবাদ—– সকলকে—-
আবেগ ছারা বাচা সম্ভব কারন ওঁটা বাস্তবতাকে তামাসা করে—- মিস রিতা-
আবেগকে দূরীভূত করে বাস্তবতাকেই প্রাধাণ্য দিতে বলেছেন বেশি। এটা কি উচিৎ হবে মানুষ হিসাবে?—–া আনিস
এটা তখন ই বুজবেন যখন বাস্তবতার মূল্য দিয়ে পাথর হবেন-
অতি উৎসাহে সখের গ্লাস ও হাত থেকে পরে ভাঙ্গে—- দোষ সেই আবেগ
আবারো ধন্যবাদ সকলকে