womenchapter- এ জনৈকা লেখিকা জেসিকা ইরফানের একটি লেখা পড়ে আমার মাঝে কিছু প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। সম্প্রতি অপি করিম বিয়ে করেছেন। আর তাই ছিলো তাঁর লেখাটির বিষয়বস্তু।
★ লেখিকা এক জায়গায় বলেছেন, বিয়েটা কি খুব জরুরী কিছু? তিনবার ট্রাই না করলে কি চলতো না?
তার এ কথা শুনে আমার মনে হয়েছিলো, বোধহয় তিনি লিভ টুগেদারকেই সাপোর্ট করছেন। তা না হলে, তরুণী অপি করিমকে নিয়ে তিনি এমন মন্তব্য করবেন কেনো?
★আবার বলছেন, আমরা নারীরাও যে মানুষ, পুরুষের সমান মানসিক শারীরিক সব ব্যাপারেই আমাদের সমান ভূমিকা, সমান চাইবার বা না চাইবার অধিকার আছে।
আমার প্রশ্ন, যদি থাকেই তবে বিরোধিতা কেনো?
★আবার তিনি ধর্মীয় দৃষ্টিকোণের দিক তুলে ধরে বলেছেন, যদি কোন মানুষের দৈহিক, মানসিক ও অর্থনৈতিক সামর্থ্য থাকে তবে তাকে বিয়ে করতে বলা হয়েছে।
মনে করি, ধর্মীয় দৃষ্টিকোণের এ নির্দেশনাটি সম্ভবত পুরুষদের উদ্দেশ্য। তবুও বলা যায়, দৈহিক ও মানসিক দুই দিক থেকেই তো অপি করিম এই নির্দেশনার আওতায় পড়েন। অর্থনৈতিক সামর্থ্য এর কথা না হয় আনলামই না।
★আরেক জায়গায় বলেছেন, আমার মনে হয় না একজন কর্মজীবী মেন বা উইমেন সঙ্গীর জন্য বিয়ে করেন। বর বা বউ কি সত্যিই সঙ্গী হতে পারে? যার সাথে দেওয়া নেওয়ার সম্পর্ক হয়, সে কী করে ভালো সঙ্গী হবে?
তাইলে জীবন চলার সঙ্গী হিসাবে মানুষ কাকে পাশে চাইবে? বন্ধু? সমাজ বা ধর্মীয় দৃষ্টিভঙ্গি কি তা সমর্থন করবে? মানুষ তো এমন একটা প্রাণী যে সঙ্গী ছাড়া বাঁচতে পারে না।
★আরো এক জায়গায এটাও বলেছেন, বাঁচতে হলে আমাদের সমাজকে তোয়াক্কা না করে পারা যায় না। সমাজের কতগুলো ভ্যালুজ আছে এবং এগুলো মানুষের ভালোর জন্যই।
তাঁর এ কথার পিঠে আমার প্রশ্ন, তিনি আসলে কি বলতে চাইছেন? অপি করিম বিয়ে করে সামাজিক কলঙ্ক তৈরী করেছেন? এমন কিছু করেছেন যে সমাজের ভ্যালুজে আঘাত পড়েছে?
তরুণী অপি করিম কেনো? ৭০ বছরের বৃদ্ধাও যদি জীবনের প্রয়োজনে বিয়ে করেন তাহলেও তো সমাজের ভ্যালুজে কোন আঘাত পড়বে বলে মনে হয় না। বিয়ে তো একটা স্বতঃসিদ্ধ ধর্মীয় এবং সামাজিক আচার।
লেখাটি পুরোপুরি পড়ে আমি রীতিমতো অবাক হয়েছি ’বিয়ে’ নামক ধর্মীয় এবং সামাজিক আচার সম্পর্কে তাঁর ভাবনার ধরন দেখে।
সবশেষে তিনি যা বললেন, ঠিক সেখানেই আমার (?) চিহ্ন দেখা দিয়েছে। আর তারপরই আমি এ লেখাটি লিখার সিদ্ধান্ত নেই।
তাঁর মতে, বিয়ে সিস্টেমটাই এসেছে উত্তরাধিকারী সঠিকভাবে নির্ধারণের জন্য। অর্থাৎ সঙ্গী নির্বাচনকে এখানে প্রাধান্য দেওয়া হয়নি, প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে সন্তানদের। সুতরাং শুধু ভালো সঙ্গীর জন্য বা আপনার সক্ষমতার প্রমাণ দেওয়ার জন্য বিয়ে না করে সুস্থ স্বাভাবিক সন্তান সমাজকে উপহার দেওয়ার জন্য বিয়ে করুণ।
প্রশ্ন, মুসলিম ধর্ম মোতাবেক তাহলে তালাকের নিয়ম রাখার কারণ কি?
হ্যাঁ, সন্তান উপহার বিবাহিত নারী-পুরুষের বংশধারা এগিয়ে নেয়ার একটা কারণ হতে পারে। কিন্তু বিয়ের একমাত্র কারণই কি সন্তান উপহার?
দুনিয়াতে প্রাণীজগতে দুটো চাহিদা বিদ্যমান। ক্ষুধার চাহিদা আর জৈবিক চাহিদা। সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ জীব মানুষ ছাড়া আর সব প্রাণীই অবাধে এ দুটো চাহিদা নিবারণ করতে পারে। 'আশরাফুল মাখলুকাত' মানুষই একমাত্র প্রাণী যারা ক্ষুধার চাহিদা অবাধে নিবারণ করতে পারলেও জৈবিক চাহিদা নিবারণ অবাধে করতে পারে না। ধর্ম এবং সমাজ এজন্য কিছু বিধিবদ্ধ নিয়ম নির্ধারণ করে দিয়েছে। সমাজকে সুশৃঙ্খল পথে পরিচালিত করার নিমিত্তে 'বিয়ে' নামক সামাজিক বন্ধনের মাধ্যমে নারী-পুরুষ একত্রে জীবন যাপন করে। আবার ধর্ম এবং সমাজই 'তালাক' এর মাধ্যমে সঙ্গী পরিবর্তনেরও সুযোগ করে দিয়েছে।
না, তাঁর লিখা পড়ে নিশ্চিত হওয়া যায়নি তিনি লিভ টুগেদারকে সমর্থণ করছেন কি করছেন না। তিনি হয়তো ভাবছেন, অর্থনৈতিক সামর্থ্যবান একজন নারী কি পুরুষ ছাড়া চলতে পারতো না? পারতো। কিন্তু মানুষ যেহেতু সঙ্গী ছাড়া বাঁচতে পারে না, অন্যদিকে তিনি একজন তরুণী, কাজেই তাঁর একজন সঙ্গীর প্রয়োজন হতেই পারে।
সব মিলিয়ে লেখিকার পুরো লেখাটা আমার কাছে কেমন যেনো খাপছাড়া মনে হয়েছে।
Thumbnails managed by ThumbPress
২৬টি মন্তব্য
মিষ্টি জিন
বিয়ে করলে সন্তান হবে এটা স্বাভাবিক ,,তবে মূল উদ্দেশ্য না
আমি মনে করি বিয়েটা একজন মানুষের একান্তই নিজস্ব ব্যাপার । বিয়ের জন্য বয়সের কোন সীমা রেখা থাকা উতিত না।
মানুষ একা থাকতে পারে না। বিশেষ করে একটা বয়সের পরে সব চাহিদা বাদ দিয়ে একজন সংগী/সংগীনি একান্ত প্রয়োজন হয়ে পরে।
মারজানা ফেরদৌস রুবা
ঠিক এখানেই আমার স্পষ্ট উচ্চারণ, মানুষ সঙ্গী ছাড়া বাঁচতে পারে না। বন্ধু বান্ধব থাকে একটা নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত। কিন্তু একান্ত কাছের সঙ্গী হিসাবে বৈবাহিক সম্পর্ককেই উত্তম বলে মনে হয়।
মিষ্টি জিন
একদম ঠীক রুবী আপু।
আবু খায়ের আনিছ
দুটো লেখাই পড়লাম। উনার লেখায় বেশ এলোমেলো ভাবনার লেখা মনে হয়েছে।
স্বাভাবিক ভাবেই মানুষের বিয়ে করা উচিৎ, অন্তত্য সঙ্গির প্রয়োজনে।
অনেক যুক্তি দিয়ে উনার কথা খন্ডন করা যায়। ভালো সন্তান জন্ম দিতে হলে ভালো অভিবাবক হওয়া প্রয়োজন আছে।
মারজানা ফেরদৌস রুবা
আমার মনে হয় না ২য় বা ৩য় বিয়ের কারণে সন্তানের অভিভাবকত্বে কোন সমস্যা তৈরি করতে পারে। বাবারা এ বিষয়টা চিন্তা না করলেও কোন মা’কেই আমি দেখিনি সন্তানের দিকটা বিবেচনায় না রেখে পরবর্তী পদক্ষেপ নিয়েছেন।
নীলাঞ্জনা নীলা
রুবা আপু মন্তব্য করার আগে প্রথমেই আমি জেসিকা ইরফানের লেখাটি পড়েছি। তারপর আপনারটা। আমিও ঠিক জেসিকা ইরফানের লেখার মানে বুঝিনি। তবে এ নিয়ে আমার বেশ কিছু কথা আছে। বিয়ে এই শব্দটার সাথে নারীর নিরাপত্তার কথা বলা হয় আমাদের সমাজে। তার মানে আমাদের সমাজের পুরুষেরা মারাত্মক ভয়ঙ্কর। বাইরের দেশে প্রচুর নারীকে দেখেছি লিভ টুগেদার তো দূরের কথা, বিয়ে ভেঙ্গে যাওয়ার পর আর বিয়েই করেনি। কাজ নিয়ে ব্যস্ত থেকেছে, আর ছুটিতে বন্ধুদের সাথে আড্ডা। যাক ওসব কথা! যেমন আমি লিভ টুগেদারে বিশ্বাসী। আর বিয়েকে লাগে সামাজিকভাবে শারীরিক চাহিদা মেটানোর একটি দলিল। আর সেই জৈবিক চাহিদার ফলাফল স্বরূপ সন্তান উৎপাদন। আজকাল সন্তান উৎপাদনের জন্য যদিও সারোগেসি পদ্ধতি এসেছে, দত্তক আগেও ছিলো। কিন্তু প্রায় সকল বিচ্ছেদপ্রাপ্ত নারীরা মাতৃত্বের স্বাদ পেতে নতূন করে বিয়ে করে। কাল রাতেই একটা লেখা লিখেছি, পুরুষ শরীর বোঝে। আর সেই নারী তার স্ত্রী হলে সন্তান চায়। নারীদের শারীরিক চাহিদা তুলনামূলক কম। আমার মতে মাতৃত্ত্বের স্বাদের জন্যই নারীরা শারীরিক সম্পর্কে চায় বৈধভাবে। আর সেই বৈধতা পাওয়া যায় বিয়ের মাধ্যমে।
ভালো লিখেছেন আপু।
মারজানা ফেরদৌস রুবা
জেসিকা ইরফান কিন্তু লিভ টুগেদারকেও সরাসরি সমর্থন করেন নি। আবার ধর্মের ব্যাখ্যাও টেনে এনেছেন।
আমার কাছে বৈবাহিক দাম্পত্য আর লিভ টুগেদার; এ দুটোর পার্থক্য হচ্ছে, বিয়েটা ধর্ম এবং নৈতিকতার ভিত্তিতে আর লিভ টুগেদার শুধুই নৈতিকতার ভিত্তিতে। এ দুটোর একটিতেও অবাধ যৌনাচার নেই। জাস্ট কমিটমেন্ট। এ অঞ্চলে ধর্মপ্রাণ মানুষের আধিক্যজনিত কারণে লিভ টুগেদার অনাচারের সামিল।
যাহোক, ধর্মপ্রাণ মানুষ ধর্মের বিধিনিষেধ মেনে চলবে, সমাজের বাইরে গিয়ে সমাজ বহির্ভূত অবাধ জীবন যাপন করবে না, সুশৃঙ্খল সামাজিক জীবন যাপন করবে, এই তো জীবন।
ধন্যবাদ। আরো লিখতাম কিন্তু অফিসে চলে এসেছি।
নীলাঞ্জনা নীলা
আপনার প্রতিটি পোষ্ট খুব মন দিয়ে পড়ি। সমাজের কতো দিকের কথাই না জানা যায়।
ধন্যবাদ রুবা’পু।
ক্রিস্টাল শামীম
আমার কাছে বিয়ে হলো আল্লাহ র্ হমত , আর আল্লাহ’র দেওয়া রহমত কে মমতা আর ভালোবাসা দিয়ে ধরে রাখাই জীবনের লক্ষ্য। আপনার লেখাটা দারুণ হইছে -{@
মারজানা ফেরদৌস রুবা
ধন্যবাদ।
মৌনতা রিতু
গতকাল রাতে তোমার লেখাটা আপু অর্ধেক পড়েছিলাম, বুঝিনি প্রথমে। আসলে মন ব্যাস্ত ছিল সংসারের নিয়মে।
যাক সে কথা আপু, উনার লেখা আমি দুবার পড়েও বুঝতে পারিনি, আসলে উনি খোলাসা করে কি বোঝাতে চেয়েছেন। ঝেড়ে কিশেননি।
তুমি এর বিশ্লেষন করলে। তোমার লেখা পড়েই বলছি, আমি আপু একটা বন্ধনে বিশ্বাষ করি। সেই বন্ধনে আছে মা বাবা ভাই বোন, সন্তান ও আত্নার সম্পর্ক জীবন সংগি স্বামী। এই ধরো, আপু এই এখন বিয়ের আঠারো বছরে জৈবিক চাহিদা যেটা বলো তক কিন্তু অনেকটক ম্লান হয়ে গেছে। এখন বৈবাহিক ও আত্নার টানে আমরা কিন্তু একজন আর একজনের আশ্রয়। ক্লান্তিতে হেলান দেওয়ার একটা শক্ত খুঁটি দুজন দুজনের। বৈবাহিক জীবনে জীবনের বাস্তবতায় ঝড় তুফান আপু আসেই। সেই ঝড় তুফানে কখনো সে সামনে, কখনো আমি সামনে। নিরাপদে আমাদের সংসার ও সন্তানেরা, আমাদের সম্পর্ক।
একেকটা মানুষের ভাবনা আপু একেক রকম। আমি শুধু চাই সুশৃঙ্খল এক সমাজ ব্যাবস্থা।
মারজানা ফেরদৌস রুবা
বন্ধন তো অবশ্যই। বন্ধনের কারণেই জীবনের বাকি সময়টা একের প্রতি অন্যের ভালোবাসার দায়বদ্ধতায় অতিবাহিত হয়। সুখেদুঃখে একে অপরকে জড়িয়ে থাকে। হ্যাঁ, ঠিক বলেছো। ক্লান্তিতে হেলান দেয়ার দুজনের শক্ত খুঁটি।
(3 ভালবাসা অফুরন্ত।
গাজী বুরহান
(y)
মারজানা ফেরদৌস রুবা
🙂
জিসান শা ইকরাম
womenchapter এর লেখাটা পড়লাম, ওখানের অনেক লেখাই বিতর্কের জন্মদিতে পারে।
অপি করিম বিয়ে করেছেন এ নিয়ে উপহাস করাও লেখা পড়লাম,
কেন অপি করিম বিয়ে করবেন না? স্বামীর সাথে মনের মিল না হওয়াতে বিবাহ বিচ্ছেদ করে ভালই করেছেন অপি করিম।
অসহ্য একটি দমবন্ধ পরিবেশে আজীবন একজন মন থেকে দূরে সরে যাওয়া একজনের সাথে সংসার করা একটি কপটতা।
জীবন সংগী খুঁজে, বেঁছে নেয়ার অধিকার সবার আছে।
বিয়ের একমাত্র কারন যদি সন্তান উৎপাদন হতো, মানুষ তাহলে বাসায় সমস্ত সময় এই কাজে নিয়োজিত হত।
একজন নির্ভরযোগ্য জীবন সঙ্গী, বন্ধু, আত্মার মানুষ সারাজীবন কাছে থাকবে, বিয়েটা এজন্যই…
সন্তান আসে জীবনের স্বাভাবিক নিয়মে।
ভাল পোষ্ট, এমন পোষ্ট আপনাকেই মানায়।
মারজানা ফেরদৌস রুবা
বিয়ে টিকিয়ে রাখার জন্য দমবন্ধ করা জীবনকে বয়ে বেড়ানো আমি কিছুতেই সমর্থন করি না। বিয়ে হচ্ছে একটি আইনসম্মত দলিল, যার মাধ্যমে পরস্পর পরস্পরের প্রতি নির্ভরতা খুঁজে পায়। এবং সেটা অন্য কোথাও খুঁজে পাওয়া যায় না। এই নির্ভরতা আর সঙ্গ ছাড়া মানুষ একাকীত্বের যন্ত্রণায় ভোগে।
আবার যখন বিয়ের পর সঙ্গীর মাঝে সে নির্ভরতা, আস্থার ঘাটতি থাকে বা পারষ্পারিক বুঝাপড়া না হয় তখনই মানুষ বিচ্ছেদের পথে পা বাড়ায়।
একটা ভালো কথা বলেছেন, “সন্তান আসে জীবনের স্বাভাবিক নিয়মে।”
মোঃ মজিবর রহমান
আপু ,
আপনার লেখা টা পড়াম এবং জতটা বুঝলাম লেখিকা কোন বিষয় বস্তুই ঠিকমত করতে পারেননি। শুধু আলোচনা করেছেন বিভিন্ন জীবন সাইট নিয়ে। সেখানে পুরপুরি কোন সাইট জীবনে তুলেয়ান্তে পারেনি যা বুঝার জন্য সহজ।
তবে হ্যাঁ মানুষ ধর্মীয় ও সামাজিকভাবে যদি বলি তবে আমার মনে হয় মানব জীবন স্বারথক তখনই জন্ম, বিয়ে মৃত্যু এর বিকল্প নায়।
আর এর ভিতর সন্তান শুধু কি পুরুসের প্রয়োজন? তা কিন্তু না। মানুষ একাকী চলতে পারে না। এটা যদি বলি তা ঠিক। শধু জৈবন পেরুলেই জীবন থমকে যায়না। জীবনে একে অপরের প্রয়জনে বিয়ে দরকার।
জীবনে যদি স্বাছন্দভাবে চলতে না পারা যায় তবে তাঁকে কি স্বাভাবিক জীবন বলা যায়, যায় না তাই অপি করিম বুয়ে করে যদি চলতে সমস্যা হ্য তবে বিছিন্ন হয়ে আবার বিয়ে করা অস্বাভিক নয়।
সুন্দর পোষ্ট ভাল থাকুন।
মারজানা ফেরদৌস রুবা
হ্যাঁ, জীবনের স্বাভাবিক গতিকে এগিয়ে নিতেই একজন সঙ্গীর প্রয়োজন। আর বৈবাহিক সম্পর্ক এ ক্ষেত্রে সবচেয়ে সুন্দর এবং মর্যাদাপূর্ণ সম্পর্ক।
মোঃ মজিবর রহমান
(y)
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
শুধু সন্তান নয় পুরো জীবনকে প্রকৃত রূপ পেতে বিয়ে অবশ্যই জরুরি নতুবা জীবনে একটি অধ্যায় অমাপ্ত থেকে যাবে।সুন্দর লেখা।
মারজানা ফেরদৌস রুবা
ধন্যবাদ।
ইঞ্জা
শুধুমাত্র সন্তান উৎপাদনের জন্য বিয়ে করা এই বিষয়টির সাথে আমিও একমত নই, প্রতিটি নর নারীর কিছু চাহিদা আছে তা শারীরিক ছাড়াও আরো বিষয় জড়িত যেমন একটি হলো সঙ্গী বা সঙ্গিনীর দরকার প্রতিটি মানুষের আবার খুবই অল্প কিছু ক্ষেত্রে সঙ্গীর দরকার না থাকতে পারে এর পরেও বিয়ে যা একটি সামাজিক ও ধর্মীয় বিষয় যা প্রতিটি মানুষকে মেনে চলতে হয় আর লিভ টুগেদার নিয়ে আমি যেহেতু এর বিরুদ্ধে সুতরাং কিছু বলা আমার দরকার নেই।
মারজানা ফেরদৌস রুবা
আমার মতে মানুষ সঙ্গী ছাড়া বাঁচতে পারে না। আর বিয়েটা হচ্ছে সবচেয়ে সুন্দর, মর্যাদাপূর্ণ এবং স্বতঃসিদ্ধ সম্পর্ক।
ইঞ্জা
সহমত
শাওন এরিক
দুনিয়ায় বিয়ের উপ্রে নাই! :p
আপনার সাথে পুরোপুরি একমত। জেসিকা মেমেরটা পড়ে মনে হল, দুই নৌকায় পা দিয়েছি, মাঝখানে পড়ার জন্য! 🙂
মারজানা ফেরদৌস রুবা
হাহাহা। দারুন বলেছেন তো! 😮