
মাত্র দুমাস কদিন আগে সোনেলা ব্লগে পদার্পণ হয়েছে আমার। আমি কেমন করে এলাম তা শেষেই লিখব। আগে আমি কেন এলাম তা লিখি।
“বিশ্ব জোড়া পাঠশালা মোর সবার আমি ছাত্র”। জীবন ফুরিয়ে যায় শেখার শেষ হয়না। আহা! আরও যদি কিছু সময় পাওয়া যেত আরও কিছু জীবন ছাএ হয়ে শিখতে পারতাম। এমন এক আশা নিয়েই সোনেলা ব্লগে এসেছি।
সোনেলার জন্ম মাসে সোনেলার দীর্ঘায়ু কামনা করছি। সেই সাথে আমার চাওয়া জানাতে চাই। ভুলত্রুটি হলে ক্ষমা করবেন।
পড়তে ভালো লাগে। পড়ার আশাতেই সোনেলা ব্লগে এসেছি। ভালো লেখাগুলো বেশ মনোযোগ দিয়ে কয়েকবার পড়ি। অল্প সময়ে অনেক ভালো লেখা পড়া হয়ে গেছে। ব্লগের অনেকেই যারা আমার ফেসবুকে এ্যাড তাঁদের প্রফাইলের লেখা পড়ে পড়ে ছিঁড়ে ফেলার অবস্থা করেছি। পুরোনো লেখা পড়ার কারন হল তাঁদের নতুন লেখা সচরাচর পাওয়া যায়না। এটা ভীষন কষ্টের একজন পাঠকের জন্য।
পাঠক হিসেবে মাঝে মাঝে আমিও লিখি। না হলে যদি তাড়িয়ে দেয়। তাই যা পারি তাই লিখি। আমার কারও সাথে কখনো দেখা বা সখ্যতা কোনটাই যেহেতু নাই সেহেতু
জিসান ভাইয়াকেই বলি ভাইয়া কেমন লিখছি তার ভালোমন্দ জানাতে। কিন্তু সেরকম কিছুই হয়না। ভালো লেখকরা এড়িয়ে চলেন আর বাকিরা মন খারাপ করব তাই ভালোই বলেন। আর কেউ কেউ দায় সারেন। আমি নিজেও বুঝি নতুন তাই কেউ কিছু বলবেন না। কারন আমি আহামরি প্রসংশা করার মত কিছু লিখতে পারিনা।
এক বিকেল বন্যা আপুর লেখায় মন্তব্য করেছি সেটা দেখার জন্য ব্লগে ইন করলাম। ওরে বাবা! ইয়া বড় বাঁশ নিয়ে বসেছেন।
**মন্তব্য যতক্ষন মনঃপুত না হবে ততক্ষণ পর্যন্ত উওর দিবনা।**
আমি তো দায়সারা**পড়লাম,ভালো লাগলো**টাইপ মন্তব্য করেই উদ্ধার হয়েছিলাম। খেলাম ধরা। তিনি অনেক ভালো লেখেন। বুঝে পড়ার পর কমেন্ট করতে হয়। আমার ভীষন ভালো লেগে গেল এই মানুষটাকে। এটাই দরকার ছিল। আমি আবার তিনবার পড়ে মন্তব্য করলাম। তারপর যতগুলো মন্তব্য এসেছে বোঝা গেল ঝাড়িতে কাজ হয়েছে।
আরজু মুক্তা বানান ভুল থাকলে ধরিয়ে দেন। এটাও চমৎকার একটি বিষয়।
আমরা যেহেতু একটি পরিবার তাই আমার মনে হয় টুকটাক সমালোচনা খুব জরুরি। ব্যাক্তিগত ভাবে আমি যেই হই,যাই হইনা কেন? এতে মনে করার কিছু নেই। আমরা কেউই মহাজ্ঞানী না।
সোনেলা ব্লগে অনেক ভালো লেখেন,এমন মানুষ অনেক কিন্তু তাঁরা অনিয়মিত। মাঝে মাঝে দেখা পাওয়া যায়। আমার কাছে মনে হয় অন্তত নতুনদের কমেন্ট বক্সে থাকা দরকার। না হলে এত কষ্ট করে তৈরী একটা অঙ্গন আমার মত অ-লেখকদের কারনে নষ্ট হয়ে যাবে।
আমার লেখায় সমালোচনা করলে আমি হয়ত আর লিখব না কিংবা ব্লগে নিয়মিত থাকবনা এমনটা ভাবার কারন নেই। কারন ভালোলাগা,ভালোবাসা ছাড়া আমরা কোন কাজই করিনা। যার সমালোচনা সহ্য করে শেখার ইচ্ছে আছে সে থাকবে আর যার শেখার ইচ্ছে নেই সে এমনিতেই থাকবেনা।
“আছে গরু না বয় হাল,সে কৃষকের দুঃখ রয় চিরটাকাল”- খনার বচন।
লাইব্রেরীতে সবাই পএিকার গুরুত্বপূর্ণ সংবাদ পড়তে যায়না। কেউ কেউ আনন্দ পাতার নায়ক নায়িকার ছবি দেখার জন্যও যায়।
আজ সকালে পড়লাম সারোয়ার ভাইয়ার লেখা। যেগুলো আসলেই অজানা ছিল। তাতে সাহিত্য আর লেখালেখি বা নিজেকে লেখক, ব্লগার হিসেবে দাবি করার শক্তি সামর্থ্য কোনটাই আমার নেই।
কোন একদিন ইন্জা ভাইয়ের ব্লগারের প্রকার পোস্টে জানতে চেয়েছিলাম আমি কোন পর্যায়ে আছি। উনি বলেছিলেন অনুমোদিত ব্লগার। আমার মনে হয় পাঠক বলাই শ্রেয় ছিল। আমি পাঠক হয়েই থাকতে চাই।
এবার আসি কেমন করে এলাম-
আহামরি কোন ইতিহাস নেই। লকডাউনে পড়ে জীবন হাহাকার। ফেসবুকে কবিতা লিখা শুরু করলাম। ম্যাসেজ বক্সে ছাত্র-ছাত্রী,বন্ধু-বান্ধব, শুভাকাঙ্ক্ষী সবাই হাজিরা দিত। লাইক তিনটা তো ইনবক্স ত্রিশ। কবিতা বিরহের হলে- ম্যাম কি হল আবার? বুবু-আহা কেন মন খারাপ? সোনা-আর একটু ধৈর্য ধর ,এই আসছি। দোস্ত-তোর আবার কি হল? এত সুন্দর সংসার। ছেড়ে দে মা কেঁদে বাঁচি অবস্থা॥
কিছু মানুষ সত্যিই বুঝত। তাঁরা উৎসাহ দিত। এরকম লিষ্টে থাকা মানুষের সাথে এ্যাড ছিলেন সাবিনা আপু। সুন্দর মানুষের প্রতি আমার অন্যরকম দুর্বলতা কাজ করে সবসময়। তেমনি তাঁর ছবি দেখে প্রেমে পড়লাম। (তাঁকে আপু কেন বলি? একদম ভালো লাগে না কারন আমি তাঁর ব্যাচেরই একটা বুড়ো মানুষ)। ঢুকলাম তার প্রফাইলে। বুঝতেই পারছেন কি অবস্থা হয়েছিল আমার!
অতঃপর রিকোয়েষ্ট। দুদিনের মাথায় তাঁর লেখা আমার মোবাইল স্ক্রিনে।
অনেকদিন পর্যন্ত তাঁর শেয়ার করা লেখাগুলো পড়লাম। সে সময় তিনি ব্লগে বোধহয় অনেক সময় দিতেন। সবার লেখা শেয়ার হত। আমারও সুপ্ত বাসনা জেগে উঠল। সাহস করে ইনবক্সে নক দিলাম। টুকটাক কথা আমি কোথাও লিখি বা লিখেছি কিনা এসব। তাঁর কথায় বুকের ভেতরটা হুহু করে উঠল। অনেকদিন লিখিনা অথচ একসময় প্রতিদিন ই লিখতাম। মেয়েদের জীবনভর ছাড় দিতেই যায়।
আইডি করতে পারছিনা লজ্জায় সাবিনা আপুকে বলছিও না। সাবিনা আপু আমাকে পরদিন আবার নক দিলেন। আপনার সাথে জিসান শা ইকরাম এ্যাড হয়েছেন। আপনি না পারলে ওনাকে বলেন সব করে দিবেন। তারপর জিসান ভাইয়া। তাঁর সালামের উত্তর না দিয়ে বললাম-
– আমাকেও আপনাদের সাথে নেন।
– হ্যাঁ। স্বাগতম আপনাকে।
দুরো কয় কি!বিশ্বাস হয়না। আবার জিগাই।
– ভাইয়া ব্লগের কথা বলেছি।
– হ্যাঁ, সাবিনা ম্যাডাম আপনার কথা বলেছেন।
– ও আচ্ছা। জানে পানি এল।
জিসান ভাইয়া এক পাহাড় সমান ধৈর্য্যের মানুষ। সবকিছু অত্যন্ত ধৈর্যের সাথে বুঝালেন আমাকে। তবে তেমন একটা বুঝি নাই। এক ছবি এ্যাড করেছি দুদিনে। ও আল্লাহ পরের দিন দেখি ছবিখানা উধাও। অজানা রহস্য উন্মোচন না করাই ভালো। লোকে আমার মেধা জেনে পাছে আবার ফিট না লাগে।
তারপর এইতো চলছে। থাকতে চাই সারাজীবন ছাত্র হয়ে আর শিখে শিখে নিজেকে ভরিয়ে দিতে চাই।
শুভ কামনা আমার জান,আমার সোনেলা।
৫৬টি মন্তব্য
সুপায়ন বড়ুয়া
শিরোনাম দেখেই মুগ্ধ।
আপুর মতো ছাত্র পেয়ে
আমরা গুনমুগ্ধ।
ভাল থাকবেন। শুভ কামনা স
রোকসানা খন্দকার রুকু
হুম। আপনাকেও ধন্যবাদ। আসলেই ছাত্র হয়ে থাকার রিস্ক কম॥ কাউকে শেখাতে হচ্ছে না শুধু শিখে যাচ্ছি।
শুভ কামনা দাদা।
ইঞ্জা
সোনেলায় আপনারা এক সময় নবীন ছিলেন, এখন কিন্তু আর নবীন নন, রীতিমত ব্লগার এখন।
আপনার মনের কথা জেনে ভালো লাগলো, নিয়মিত লিখলে শুধু হবেনা, সবার লেখাও পড়তে হবে, সাথে গঠনমূলক আলোচনাও করতে হবে, এতে আপনিও পাঠক পাবেন বেসজি বেশি।
শুভকামনা রইলো।
রোকসানা খন্দকার রুকু
হ্যাঁ চেষ্টা করি সবার লেখা পড়ার।মাঝে মাঝে সংসার বাঁধ সাধে তাই ঘাটতি পড়ে যায়।
আর গঠনমূলক মন্তব্য করার চেষ্টা করছি।হয়ে যাবে ইনশাল্লাহ।
ভালো থাকবেন ভাইয়া।
ইঞ্জা
ইনশা আল্লাহ
বন্যা লিপি
আগে হাততালি👏👏👏, তারপর একচোট হাসি 😃😃😃😃 বুননে বুননে বুনে গেছেন আপনার একান্ত অনুভূতির তল্লা বাঁশ মার্কা লেখনীর গাঁথুনি। উপরে প্যারার দিকে পড়তে পড়তে ধীরে ধীরে কপালেল চামড়া কুঁচকে যাচ্ছিলো। ” কি বলতে/ লিখতে চাইছে?”
এরপর পরই বেমক্কা ধাক্কা খেলাম। বাপরে! আমারে দেখি বাঁশ সর্দারনী বানিয়ে ছেড়রছেন! স্বভাবে আমি স্ট্রেইট ফরোয়ার্ড। আমার নিজের পায়ে কুড়াল মেরে যদি আপনাদের চক্ষুদান করার চেষ্টা করি…. তবে তাই সেই কুড়ালই ভালো”😊 অত্যন্ত সুনিপুণতার পরিচয় দিয়েছেন লেখার প্রত্যেকটি পরতে পরতে।
আপনাকে স্যালুট যে আপনি লেখার সমালোচনা, গঠনমূলক আলোচনাকে এপ্রিসিয়েট করেছেন খোলা মনে। সাবিনা ম্যাডাম শারিরীক অসুস্থতার কারনে কিছুদিন ব্লগে বা গ্রুপে বা নিজ টািমলাইনে অনুপস্থিত। ভুল বুঝবেন না আশা করি সহব্লগারদের। আপনি আমার ফেসবুকে যুক্ত আছেন। আমি আনন্দিত বোধ করছি আপনার পড়ার আগ্রহ জেনে। ফেসবুকে লেখালবখির বিরম্বনা চলবেই নিয়মিত। তাই খুব সাবধানে লেখা পোষ্ট করতে বাধ্য হতেই হয়। লেখার মূল ভাব সবাই একরকম বুঝবে না, এটা খুবই স্বাভাবিক একটা ব্যাপার। তারপরও দুএক লাইন খরচ করা যেতেই পারে ‘ভালো লাগলো’ বেশ লিখেছেস, অসাধারন বুনন, জাতীয় মন্তব্য এড়িয়ে গিয়ে।
ফেসবুকিয় মন্তব্য যে ব্লগে অচল সেটা কিন্তু বার বার সিনিয়র ব্লগাররা বলেই যাচ্ছেন।
আমি /আপনি আমরা সবাই আসলে আজীবনের ছাত্র বিশাল এই পরিমণ্ডলে।
শেষে বলি…. সত্যিই খুব ভালো লিখেছেন। মনে ধরেছে আপনার লেখার ধাঁচ।
শুভ কামনা।
বন্যা লিপি
আমার বানানে ইদানীং প্রঃচণ্ড ভুল হচ্ছে। আশা করি মাফ পাবো। মোবাইলের কারনে। কষ্ট করে বুঝে পড়ে নেবেন।
রোকসানা খন্দকার রুকু
বানান আর কি? হতেই পারে। আপনার মত মানুষের জন্যই সৃষ্টি হয় সুন্দর/ সুন্দরেরা। অনেকেই সহজ নেয়না তবে আমার পছন্দের তালিকায় প্রথম। আমি কিন্তু শুরুতে অতটা সিরিয়াস ছিলামনা।
সেদিন বাঁশ খাবার পরই তৈরি হয়ে যাচ্ছি। এজন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ও ভালোবাসা।
ভালো থাকবেন॥
রোকসানা খন্দকার রুকু
আর হ্যাঁ অবশ্যই নিজের মতই থাকবেন। আপনার এটাই আসল সৌন্দর্য।
শুভ রাত্রি আপু।
সুরাইয়া পারভীন
এরপর পরই বেমক্কা ধাক্কা খেলাম। বাপরে! আমারে দেখি বাঁশ সর্দারনী বানিয়ে ছেড়েছেন!
হা হা হা হা হা…. ঠিকই তো বলেছেন।
স্বভাবে আমি স্ট্রেইট ফরোয়ার্ড…জ্বী আর এটাতে অনেকের অনেক উপকারও হয়েছে। তার প্রমাণ এই পোস্ট আপু। আপনি এমনিই থাকুন
@বন্যা আপু
বন্যা লিপি
@সুরু, থাকতে চেষ্টা করে যাচ্ছি আমার মতো আমি। কিন্তু কেন যেন ইদানীং হয়ে উঠছে না। মানুষ দেখা ভারী মজা। নিজেকে মঙ্গল অথবা শুক্র গ্রহের নাগরিক মনে হয় মাঝে মাঝে😔😔😔
আলমগীর সরকার লিটন
আপনার লেখা আর কেউ মনে হয় পড়ে না ——–অনেক শুভ কামনা রইল রুকু আপু
রোকসানা খন্দকার রুকু
ঠিক বলেছেন। পড়ে না। তারপরও আমার কিছু যায় আসেনা।
শুভ কামনা ভাই।
নাসির সারওয়ার
এটা কেন লিখলেন?
কে পড়বে না পড়বে তা আপনি জেনে বসে আছেন!
এটা কোন ব্লগিও ভাষা নয়। দয়া করে সোনেলাতে এরকম মন্তব্য আর করবেন না।
রোকসানা খন্দকার রুকু
সরি ভাইয়া।জানা ছিলনা।
নাসির সারওয়ার
আমার ভুলের জন্য মাফ চেয়ে নিচ্ছে। আমার প্রতি মন্তব্যটা আলমগীর সরকার লিটনের উদ্দ্যেশ্যে লেখা ছিলো। অবশ্যই আপনাকে নয়।
সুরাইয়া পারভীন
এরপর পরই বেমক্কা ধাক্কা খেলাম। বাপরে! আমারে দেখি বাঁশ সর্দারনী বানিয়ে ছেড়েছেন!
হা হা হা হা হা…. ঠিকই তো বলেছেন।
স্বভাবে আমি স্ট্রেইট ফরোয়ার্ড…জ্বী আর এটাতে অনেকের অনেক উপকারও হয়েছে। তার প্রমাণ এই পোস্ট আপু। আপনি এমনিই থাকুন
সুরাইয়া পারভীন
আপনার পাঠ প্রীতি জেনে ভীষণ ভালো লাগছে। আহা! আমিও যদি এমন হতে পারতাম! সমালোচনা সহ্য করার শক্তি না থাকলে আমার মনে হয় লেখালেখি না করায় ভালো। ভুল সবারই হয় আর এই ভুল থেকে কিছু শেখাটায় হলো প্রকৃত শিক্ষা।
যার সমালোচনা সহ্য করে শেখার ইচ্ছে আছে সে থাকবে আর যার শেখার ইচ্ছে নেই সে এমনিতেই থাকবেনা।
এটা একদম সঠিক বলেছেন।
আমিও পাঠক প্রেমী হতে চাই আপনার মতো
ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন
সোনেলার সাথেই থাকুন
রোকসানা খন্দকার রুকু
আপনি অবশ্যই পাঠক প্রেমী।তা না হলে এগার মাসে দুইশত পোস্ট। আমার হিসেব মিলছে না।না পড়লে লেখা হয়না।
শুভ কামনা আপু।
সুপর্ণা ফাল্গুনী
এই লেখায় দেখি বন্যা আপুরেও ছাড়াইয়া গেছেন। এমনভাবে কেউ কাউরে বাঁশ দেয়! 👏👏👏👏। জয়তু সোনেলা জয়তু সোনেলার ব্লগারগণ। আপনার এই লেখা পড়ে আমার বেশী কিছু বলার নেই কারণ আপনি ই সব বলে দিয়েছেন। এতো চমৎকার করে উপস্থাপন করলেন যে বাকরুদ্ধ হয়ে গেছি। দয়া করে লিখুন বেশি বেশি। শেখার কোন শেষ নেই, শিখতে চাই তবুও আপনাদের সবার অনুপ্রেরণা ও আশীর্বাদে। নিরাপদে থাকুন সুস্থ থাকুন শুভকামনা অবিরাম
রোকসানা খন্দকার রুকু
জিসান ভাইয়া কে বললাম আমি দিনে কয়টা লিখতে পারব। তিনি বললেন চব্বিশ ঘণ্টায় একটা।
আর বেশি লেখা যায় বলেন? তারপর আবার আপনার কবিতা পদার্থ রসায়ন ভূগোলে ভরা তা পড়তেও বেশ সময় যায়। তাই আরকি চালাচ্ছি। হাহাহা।
ভালো থাকবেন।
সুপর্ণা ফাল্গুনী
🤔🤔 পদার্থ, ভূগোল বিভাগের সাথে শীঘ্রই যোগাযোগ করুন । 🤭🤭 আশা করি সময়টা বেঁচে যাবে। শুভ কামনা রইলো
আরজু মুক্তা
সবচেয়ে বড় কথা। আপনি সুস্থ থাকুন। আর আপনার মন্ত্রমুগ্ধ লেখা দিয়ে পাঠক হৃদয় জয় করুন।
আর শেখার বা জানার বিকল্প নাই।
শুভকামনা।
রোকসানা খন্দকার রুকু
আজ কি বানান ভুল নেই? যে যাই বলুক চালিয়ে যাবেনএকসময় মনে মনে ঠিকই ধন্যবাদ দেবে।
অনেক ধন্যবাদ ও ভালোবাসা আপু।
ভালো থাকবেন।
আরজু মুক্তা
প্রোফাইল, সচারচর, পত্রিকা, কারণ
এই বানানগুলো সম্পাদন করুন।
রোকসানা খন্দকার রুকু
ধন্যবাদ আপুনি।
শামীম চৌধুরী
আপনার মতন আমিও এই পাঠশালার ছাত্র।
সুন্দর উপস্থাপন।
রোকসানা খন্দকার রুকু
তাহলে তো বেশ সুরে সুরে পড়া যাবে প্রাইমারি স্কুলের মত।
শুভ কামনা ভাইয়া।
ভালো থাকবেন।
রেজওয়ানা কবির
খুব ভালো লাগলো, তোমার জন্যই আমারও সোনেলায় আসা,আমিও কৃতজ্ঞ জিসান ভাই,সাবিনা আপু আর ইঞ্জা ভাইয়ের প্রতি। তাদের অনুপ্রেরণাই আমাদের চলার শক্তি। কিন্তু আমার কোন কথা লিখলা না কেন?মাত্র কয়েকদিন হল একটু আড়াল হয়েছি আর তুমি ভুলে গেছ?
রোকসানা খন্দকার রুকু
পরশু কফি খাইয়ে সারা দুপুর ঘোরাঘুরি করলাম সেটা কি আমার প্রেতাত্মা ছিল।মিছা কতা কইলে পাপ হয়।
তারাতারি সুস্থ হয়ে বেশি বেশি লিখতে শুরু কর।
শুভ কামনা।
রেজওয়ানা কবির
হায় হায় বলে কি???আরে পরশুদিনতো,২ দিন আগেই পার হয়ে গেছে।তুমি জানো না মানুষের জীবনে এক সেকেন্ডেই অনেক কিছু হয়,আর কিছু বললাম না,,,,দেখা হলে শোধ নিবো,ভালো থেক।
মনির হোসেন মমি
গোয়ালের দুধ গোয়ালে ভাল কবে এটাইতো নিয়ম কিন্তু আপনি এর উল্টোটি।আপনার বেশ কয়েকটি লেখাই পড়েছি যদিও মন্তব্য দিতে পারিনি কিন্তু পড়েছি।পাম নয় বেশ ভাল লিখেন আপনি।ব্লগে আপনার মত আরো অনেকেই আছেন তারা নতুন যোগ দিলেও যেন এলেন আর জয় করে নিলেন তাদের মধ্যে আপনিও একজন।
ভাল থাকবেন।সুস্থ থাকবেন।জয়তু সোনেলা।
রোকসানা খন্দকার রুকু
পানি মিশিয়ে ভালো বলে তো লাভ নেই। মেশিন লাগালেই বোঝা যাবে।
ভালো লাগলে তবেই তো লিখে শান্তি পাব।
পাশে থাকুন।শুভ কামনা।
খাদিজাতুল কুবরা
রুকু আপ!
বাহ্ আমি তো থ হয়ে গেলাম আপনার লেখা পড়ে। নতুন হিসেবে আমার ও মনের কথা আপনার লেখায় খুঁজে পেলাম। আমার গদ্য লেখা আসেনা। কিন্তু আপনার অভিজ্ঞতার আলোকে লেখা ছোট গল্প খুব ভালো হয়।
আমার ভালো লাগে।
যারা বানান এবং ভুল ত্রুটিগুলো বলে দেয় তাদের প্রতি আমি ও কৃতজ্ঞ থাকি।
সুন্দর সুন্দর লেখা পড়ার প্রত্যাশায় আছি।
লিখুন মন খুলে।
ইনশাআল্লাহ সাথেই আছি।
রোকসানা খন্দকার রুকু
ধন্যবাদ। আপনার কবিতা অনেক চমৎকার।ওটাই লিখুন।আর আমরা যেহেতু একটি পরিবার তাই সবাই সবার ভালো মন্দ দেখেই এগিয়ে যেতে হবে।সোনেলা তাহলেই এগিয়ে যাবে।
কবিতা কই?
শুভ কামনা। ভালো থাকবেন।
খাদিজাতুল কুবরা
পোস্ট করবো আপু
দালান জাহান
লেখকের অহঙ্কার থাকা ঠিক নয়। অনেক অনেক শুভকামনা
রোকসানা খন্দকার রুকু
ভাই যে কার কথা বললেন বুঝতে পারলাম না।
শুভ কামনা ভাই।
ভালো থাকবেন।
তৌহিদ
সোনেলা ব্লগে আপনার বিচরণের ইতিবৃত্ত জানলাম। আসলে সোনেলা তার উঠোনে বিচরণকারী প্রত্যেক লেখককেই নিজের সবটুকু ঢেলে দিতে প্রস্তুত প্রতিমূহুর্তে। সহব্লগার হিসেবে আপনি অনন্য। অতি অল্প সময়ে নিজের অবস্থান তৈরী করে নিয়েছেন।
বানান ভুল সকলেরই হয়। কেউ সংশোধন করে দিলে কৃতজ্ঞ থাকি কারন এতেই বোঝা যায় তিনি লেখাটি মন দিয়ে পড়েছেন। মন্তব্যে না হলেও ইনবক্সে বলি। এটি বিশ্বাস রাখুন, আমরা প্রত্যেকটি লেখা পড়ি। হয়তো মন্তব্য ঠিক সময় করা হয়না। আর লেখায় আপনার মতামতের সাথে আমার মতাদর্শ মিললে অবশ্যই সহমত বলি না হলে আমাদের ভিন্নমত মন্তব্যে জানাই। এটাই করা উচিত। মন রাখার জন্য লেখকের সাথে সহমত বলা উচিত নয়। এতে লেখকেরই লেখার ক্ষতি হয়।
অনেক ব্যস্ততার কারনে মন্তব্য দিতে দেরী হচ্ছে আপু, দুঃখিত। সোনেলায় আপনার পথচলা দীর্ঘ হোক এটাই কামনা। চমৎকার অনুভূতি পড়লাম।
ভালো থাকুন সবসময়।
রোকসানা খন্দকার রুকু
ঠিক বলেছেন ভাইয়া। মন রাখতে অযথা প্রসংশা ক্ষতি করে লাভ কিছুই হয়না।যিনি লিখেন তিনি ভেবে বসে থাকেন আমি খুব ভালো লিখেছি॥
শুভ কামনা রইলো।
ছাইরাছ হেলাল
বানান ঠিক করুন আগে, এরপর লেখা নিয়ে মন্তব্য।
রোকসানা খন্দকার রুকু
খুবই খাঁটি কথা।
আগে বাংলা ভাষার গাঁথুনি তারপর ইংরেজি শেখার পত্তন।
শুভ কামনা।
জিসান শা ইকরাম
চমৎকার উপস্থাপনায় আপনার সোনেলায় আগমনের ইতিহাস জানলাম।
গদ্য ধরনের লেখা আপনি যে কত ভালো লেখেন তা হয়ত আপনি বুঝতে পারছেন না। এধরনের লেখায় উপস্থাপনা আকর্ষনীয় হতে হয়, যাতে লেখা যত বড়ই হোক না কেন পাঠক একটানে সমান মনযোগ দিয়ে লেখাটি পড়ে শেষ করবেন। আপনার উপস্থাপনার গুনে আপনার লেখাটি পঠনে কেউই ধৈর্য হারা হবেন না। সহজ কথা গুলোও অনেক মজাদার হিসেবে আপনি উপস্থাপন করতে পারেন।
আমাদেরও ভাগ্য ভালো য্ব আপনি সোনেলার ঠিকানা পেয়ে এখানে এসে লিখছেন। নতুবা আপনার মত লেখা কই পেতাম আমরা?
লেখকের লেখার উন্নতির জন্য অবশ্যই লেখায় ভুল থাকলে তা পাঠকের বলা উচিত। লেখকেরও উচিত তেমন পাঠককে ধন্যবাদ দেয়া। পাঠক ভুল ধরেন এর অর্থ সেই পাঠক লেখাটি মনযোগ দিয়েই পড়েছেন, নতুবা তিনি ভুল ধরতে পারতেন না।
সোনেলায় আপনার বিচরন আনন্দময় হোক,
শুভ কামনা, শুভ ব্লগিং।
রোকসানা খন্দকার রুকু
ধন্যবাদ ভাইয়া। আপনার সাহায্য ও সহযোগিতা ছাড়া কোনটাই সম্ভব ছিল না।অনেক বিরক্ত করেছি বলেই বোধহয় লিখতে পারছি।
সবসময় পাশে থাকবেন তাহলেই সোনেলায় থাকতে পারব।
শুভ কামনা রইলো ভাইয়া।
নাসির সারওয়ার
স্টিকি লেখায় হাজির।
আপনার মত করেই আপনি লিখেছেন যা আপনার নিজের তৈরি। ভালো লাগাটা উপভোগ করুন।
আপনার ছাত্র এবং পাঠক হিসেবে প্রকাশ আপনাকে সন্মানজনক জায়গায় নিয়ে এসেছে।
থাকুন এভাবেই। আর ব্লগ আপনাকে ঠিক জায়গায় নিয়ে নেবে।
আপনার লেখায় আমার নাম আছে। কিন্তু কেনো আসলো তার একটু বিবরন থাকলে লেখাটা আরো উন্নত হোত। সব উদাহরনেরই কারন থাকা ভালো।
ভালো লিখেছেন সোনেলা নিয়ে।
ভালো থাকুন। সুস্থ সাহিত্যের মধ্যে থাকুন।
রোকসানা খন্দকার রুকু
জী ভাইয়া আপনার নাম আছে।আপনি যে অলিখিত নিয়ম নীতিগুলো দিয়েছেন সেগুলো সত্যি অজানা ছিল। তাই হয়ত অনেক গ্যাপ রয়ে গেছে।
যেভাবে জবাব দেয়ানেয়া করা উচিত ছিল সেরকম হয়নি।শেখার তো শেষ নেই। আপনার লেখাটি আমি কপি করে রেখেছি। অবশ্যই বারবার পড়ব ও মনে রেখে চলব।
শুভ কামনা রইলো। ভালো থাকবেন।দোয়া করবেন।
নাসির সারওয়ার
আপনার সত্য বলার সাহস আছে যা অনেকের নাই। আপনি আপনার মত এগুতে থাকুন। কে পড়লো আর কে পড়লোনা তা নিয়ে একটুও মাথা ঘামাবেননা।
ভালো থাকুন।
নোট। উপরের মন্তব্যটা আলমগীর সাহেবের উদ্দ্যেশ্যে লেখা ছিলো।
মোঃ মজিবর রহমান
বাপরে বাপ। আমি পড়া পড়তেই শিখিনি। আপনার মত পাঠক হিতেই হয়, তা পারছিনা। উচ্ছেন্নে যাওয়া মনটা নিয়া। এই ইচ্ছে হিয় আবার কেটে পড়ি।
আমি গল্প লিখতেই পারিনা। লিখতে গেলেই তালগল পাকিয়ে জগাখিচুড়িও হয়না
তার চেয়েও বাজে হয়
আমি প্রথম রেজিস্ট্রেশন করা না পাইরা জিসান ভাইজানকে স্যার বলেই সম্মোধন করি। ভাইয়া বলল স্যার বলা লাগবেনা। ভাই বল্লেও হবে। কিন্তু আমি তা পারিনি ভাইজান বলেই এখন সম্মোধন করি।
আপনি গল্পি খুব ভালই লেখেন। আমি এখানে পড়তে আসি। যতটুকু পারি পড়ি।
ইচ্ছে থাকলেও মন মত মন্তব্য না হলে মুছে ফেলি। আবার ভুলে সেন্ড করে হাহুতাশ করি এটা ভাল মন্তব্য না বলে।
আপয়ানকে অশেষ ধন্যবাদ।
রোকসানা খন্দকার রুকু
আমি গল্প লিখতেই পারিনা। লিখতে গেলেই তালগল পাকিয়ে জগাখিচুড়িও হয়না।
তার চেয়েও বাজে হয়***
ভাই কেউ কি আপনাকে বলেছে॥লিখতে শুরু করেন এমনি হয়ে যাবে। অসাধারণ মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ভাইয়া। ভালো থাকবেন।
মোঃ মজিবর রহমান
আপনাকে ধন্যবাদ আপু। লিখার দাওয়াত দেওয়ার জন্য।
সাবিনা ইয়াসমিন
শেখার শেষ নেই, জানার মাঝেও কোনো সীমাবদ্ধতা রাখতে নেই। যেমন আজ জানলাম “লাইব্রেরীতে সবাই পএিকার গুরুত্বপূর্ণ সংবাদ পড়তে যায়না। কেউ কেউ আনন্দ পাতার নায়ক নায়িকার ছবি দেখার জন্যও যায়।” 🙂
মাত্র দু’মাস কয়েকদিনের মাঝে সোনেলা অঙ্গনের প্রতি আপনার নিখাঁদ ভালোবাসা দেখে ভালো লাগলো। ভালো থাকুন। শুভ কামনা 🌹🌹
রোকসানা খন্দকার রুকু
রোকসানা খন্দকার রুকু
সেপ্টেম্বর ১৯, ২০২০ at ১০:১০ পূর্বাহ্ন
আসলেই অনেক কিছু অজানা ছিল।জানছি,শিখছি। আপনার কাছে আমার অশেষ কৃতজ্ঞতা।যা কোনদিনও শেষ হবেনা।সেদিন যদি আমার মত এই অতি নগন্য,সাধারণ,সহজ মানুষটার রিকোয়েষ্ট একসেপ্ট না করতেন তাহলে এত চমৎকার একটা অঙ্গনে আসার সুযোগ হত না।সুযোগ করে দেবার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।
আর ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি কখনো সখনো মজা করেছি তার জন্য।এটা ব্লগের নিয়মের বাইরে।সরি সরি সরি।
থাকতে চাই সারাজীবন সোনেলার একজন হয়ে।অনেক অনেক ভালোবাসা ও শ্রদ্ধা রইল।
রোকসানা খন্দকার রুকু
কোথাও সমস্যা হলনা।এখানে এসেই তালগোল পাকিয়ে গেল।সরি।
রোকসানা খন্দকার রুকু
আসলেই অনেক কিছু অজানা ছিল।জানছি,শিখছি। আপনার কাছে আমার অশেষ কৃতজ্ঞতা।যা কোনদিনও শেষ হবেনা।সেদিন যদি আমার মত এই অতি নগন্য,সাধারণ,সহজ মানুষটার রিকোয়েষ্ট একসেপ্ট না করতেন তাহলে এত চমৎকার একটা অঙ্গনে আসার সুযোগ হত না।সুযোগ করে দেবার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।
আর ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি কখনো সখনো মজা করেছি তার জন্য।এটা ব্লগের নিয়মের বাইরে।সরি সরি সরি।
থাকতে চাই সারাজীবন সোনেলার একজন হয়ে।অনেক অনেক ভালোবাসা ও শ্রদ্ধা রইল।
Jasim uddin
কিছুদিন পরে এমনি শিক্ষক হয়ে যাবেন।
রোকসানা খন্দকার রুকু
ধন্যবাদ। শুভ কামনা।