* চট্টগ্রামের পুলিশ অফিসাররা জানেন এসপি বাবুল আকতারের স্ত্রীকে কে খুন করিয়েছে। অত্যন্ত প্রভাবশালী এই চক্র। যে কারনে চট্টগ্রামের পুলিশ মোবাইলে কাউকে যেন বিস্তারিত বলতে না পারেন একারনে তাদের মোবাইল এর কল সংরক্ষন করা হচ্ছে। কিছু বাড়তি তথ্য দেয়ায় ওসি পর্যায়ের একজন পুলিশ কর্মকর্তাকে রীতিমতো শোকজ করে তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে ।
* এসপি বাবুল আকতার স্ত্রী হত্যায় সম্পৃক্ত নন, বলেছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। তাহলে কি দাড়াচ্ছে? এসপি বাবুল আক্তারকে জিজ্ঞাসাবাদ নয়, তাঁকে ডেকে নিয়ে সবকিছুই বলা হয়েছে। এই খুনের পিছনে কারা ছিল, কেন এই খুন, এসব বলে তাঁকে চুপ করিয়েই রাখা হয়েছে। অসহায় বাবুল আক্তার সব কিছু জেনেও কিছু করতে পারছেন না। আমরা কি এটি ধরে নেবো, বাবুল আক্তার বেশি ঘাঁটাঘাঁটি করলে তাঁকেই ফাঁসিয়ে দেয়া হবে এই হত্যায়? জনগনের কাছে বিশ্বাস যোগ্য কাহিনী বানিয়ে খাওয়াতে বেশি কষ্ট নয়। পরকীয়া যুক্ত করে দিলেই জনগন এই কাহিনী খুব ভালভাবেই খাবে।
বাবুল আকতারকে একটি পথ বেঁছে নিতে নাকি বলা হয়েছে, মিতু হত্যার বিচার অথবা চাকুরী। এই বেঁছে নিতে বলার মধ্যেই আছে আসল রহস্য। সে যদি অপরাধীই হয়, তবে শক্ত হাতে তার বিচার কেন করা হবে না?
* কাদের এমন ক্ষমতা? সব কিছু জানার পরেও কেউ কিছু মুখ খুলতে পারছেন না? মিতু হত্যা সাগর-রুনি এবং তনু হত্যার মতই অমীমাংসিত হতে চলছে।
জনগন জানতে চায় এসব হত্যাকাণ্ডের মূল হোতা কারা।
****************************************************************************
আগামী অর্থ বছরের বাজেট ঘোষনা করেছেন অর্থমন্ত্রী। প্রধান মন্ত্রীর বিশেষ দূত হুসাইন মুহাম্মদ এরশাদ সংসদে অর্থমন্ত্রীকে কিছু প্রশ্ন করেছেন। বিশেষ কোন গুনের জন্য প্রধানমন্ত্রী এরশাদকে দূত বানিয়েছেন তা অবশ্য জানি না আমরা। তবে এরশাদ জনগনের প্রানের প্রশ্নই করেছেন অর্থমন্ত্রীকে।
অর্থমন্ত্রীকে এরশাদ যা বলেছেনঃ
* ৩৭ হাজার কোটি টাকার খেলাপি ঋণ অবলোপন করা হয়েছে, এই অধিকার আপনাকে কে দিয়েছে? এটা জনগণের টাকা, পেনশন ভোগীদের টাকা। এই টাকা আপনি মওকুফ করে দিয়েছেন।
এরশাদ যা বলেননিঃ
* অর্থমন্ত্রী, এই টাকা কি আপনার পিতা বা আপনার টাকা?
* যারা ব্যংক থেকে টাকা লুট করেছে, তারা কি দেউলিয়া হয়ে গিয়েছে?
* কত হাজার কোটি টাকা আপনি নিয়েছেন এই চোরদের কাছ হতে?
* আপনি নাকি আবার সৎ! তা সৎ সাহেব টাকাটা কেন মাফ করে দিলেন?
* এখন পর্যন্ত ক্ষুদ্র ঋণ গ্রহীতাদের কত টাকা আপনি মওকুফ করেছেন?
* সাধারণ কৃষকের ঋণ আদায়ে তাদের বাড়ি ঘর, সম্পদ নিলামে উঠান, বড় ঋণ খেলাপীরা আপনার কি বাপ লাগে?
* পরের ধনের পোদ্দারী কি একেই বলে?
* বাংলাদেশ ব্যংকের হ্যাক করে চুরি করা টাকার কি অবস্থা? কারা এই চুরির পিছনে ছিল তা কি আপনি জানেন না?
জনগন এসব প্রশ্নের উত্তর জানতে চায়।
********************************************************************************
আসলে সব প্রশ্নের উত্তর এই ফটোতে দেয়া আছে। জনতা একদিকে যাচ্ছে, জনগনকে বাধ্য করা হচ্ছে আইন মান্য করার জন্য, সঠিক ভাবে চলার জন্য। আর বর্তমান সরকার যাচ্ছে তার উল্টোদিকে।
আসুন আমরা এই ফটোকে বিশ্লেষণ করি। জন আকাংখ্যা বনাম সরকারের আকাংখ্যা- এটিই বাস্তব চিত্র।
Thumbnails managed by ThumbPress
৩৮টি মন্তব্য
সঞ্জয় কুমার
শুধু দেখা ছাড়া কি আমাদের কিছুই করার নেই ?
জিসান শা ইকরাম
এই প্রশ্নের উত্তর কি দেবো জানিনা,
হতাশা বৃদ্ধি পাচ্ছে কেবল সব ক্ষেত্রে।
ছাইরাছ হেলাল
আমরা এগিয়েই যাব,
জিসান শা ইকরাম
গন্তব্যই তো জানিনা, এগিয়ে যাবো কোথায়?
ছাইরাছ হেলাল
এই যে উল্টো গন্তব্যে যাচ্ছি।
জিসান শা ইকরাম
তা ঠিক, উল্টো হলেও তো গন্তব্য তো 🙂
লীলাবতী
জনগনের ইচ্ছের মূল্য কোন সরকার দেবে বলে মনে হয়। হতাশ জাতির স্বপ্ন চুরমার হয়ে যাচ্ছে, এসব দেখার নেই কেহ।
জিসান শা ইকরাম
যারা দেখবেন তারা অক্ষম, হতাশার পরিমান বৃদ্ধিই পাচ্ছে কেবল।
নীলাঞ্জনা নীলা
নানা কোথায় যাচ্ছে আমাদের দেশ, এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজে পাওয়া আদৌ কি যাবে? মনে হয় না।
জিসান শা ইকরাম
না উত্তর পাওয়া যাবে না, এটি X-Files টিভি সিরিজের একটি অংশ হয়ে যাবে।
অমীমাংসিত তাই ক্রস ফাইল।
মেহেরী তাজ
মাথায় হাত দিয়ে বসে থাকা ছাড়া কি করার আছে আমাদের মত সাধারণ মানুষের….!
খুব স্বপ্ন দেখতে ইচ্ছে করে আমার দেশ ঘুরে দাঁড়াবে! কিন্তু আর কত স্বপ্ন ভাঙবে….?!
আজিম
স্বপ্নটা যতক্ষণ নড়বড়ে হয়ে থাকবে, ততক্ষণ স্বপ্নটা ভাঙবে। অনধিকার চর্চা করলাম উত্তরটা দিয়ে।
মেহেরী তাজ
স্বপ্ন কোন দিনই নড়বড়ে ছিলো না ভাইয়া! স্বপ্ন স্বপ্নের মত ছিলো বরাবর।
অনধিকার কি বলছেন? আপনারা না বললে বলবে টা কে??
জিসান শা ইকরাম
দেশকে নিয়ে স্বপ্ন দেখাই বাদ দিতে হবে,
মেহেরী তাজ
না দাদা বাদ দিচ্ছি না….
ওটাই তো আছে!
আবু খায়ের আনিছ
প্রশ্ন বিশ্লেষণ না করে ছবিই বিশ্লেষণ করি, প্রশ্ন বিশ্লেষণ করলে অনেক কিছু হয়ে যাবে। তবু দুয়েকটা কথা বলতেই হয়,
”আমাদের হাতে সাক্ষি-প্রমাণ আছে, এবার তুমি ঠিক কর কি করবে? চাকুরি ছাড়বে নাকি জেলে যাবে?” পত্রিকায় পড়েছি, তাও প্রথম আলোতে, অন্য পত্রিকা হলে কথাটা মানা কষ্টকর হতো আমার জন্য। (প্রথম আলো ধোয়া তুলসী পাতা তা বলছি না)
এই কথাটা কিসের ইঙ্গিত করে? বাবুল আক্তার স্ত্রী হত্যায় জড়িত কিনা এই নিয়ে বিভ্রান্তি ছড়ানো হয়েছে। স্বরাষ্টমন্ত্রী কিভাবে এই কথা বলে দিতে পারেন তা আমার বোধগম্য নয়, অন্তত্য মোটিভ ত কিছু থাকতেই পারে হত্যা করার মত। আমি এও বলছি না যে বাবুল আক্তার দোষী। তদন্ত হোক, সত্য মিথ্যা প্রকাশ্যে আসুক।
সাগর-রুনি হত্যা কান্ডের কূল কিনারা আমার এত বছরেও পাইনি, তনু হত্যার পোষ্টমর্টেম রির্পোট নিয়ে অনেক কথা হয়েছে, উচ্চবাক্য অনেক শুনেছি তারপর কি? কোন খবর নাই। মন্থর গতি /কচ্ছপ গতি এসে গিয়েছে, আরেকটু পর ঘুমিয়ে যাবে।
কোটি টাকার প্রশ্ন? কাদের এত ক্ষমতা যাদের জন্য সব কিছুই চাপা পড়ে যাচ্ছে?
কিছুদিন আগে ব্যাঙ্গ করেই বলেছিলাম, গণভবন এর ইফতার কেন গণমানুষের জন্য হয় না? জীবনে এত নেতা এক সাথে কখনো দেখিনি, কিন্তু আজকে দেখলাম, আর যা দেখলাম তা হলো উনারও দেখি আমার মতই মানুষ, ব্যাতিক্রম কেবল উনারা উঠেন এসি কারে, আমি উনাদের যাওয়ার রাস্তা করে দেওয়ার জন্য হেটে বাড়ি ফিরি।
গণভবন এর সামনে দিয়ে প্রতিদিন যাতায়াত করি, আর যে ছবি দিয়েছেন তার হরমেশায় দেখে থাকি। মাঝে মাঝে এমন হয়, দুই ঘন্টা আগে বের হয়েও পৌছাতে পারি না, আবার উল্টো ভাবে বিশ মিনিট এর বেশিও লাগে না মাঝে মাঝে। সময় যে কখন আটকে যায় উনাদের জন্য তা বুঝতেই পারি না তাই এমন দ্বিধায় পড়ে যাই ঠিক কত সময় আগে বাসা থেকে বের হবো।
সংসদ অধিবেশন আমার খুব প্রিয় একটা জায়গা ছিলো, ছিলো বলছি কেন? কারণ একটা সময় প্রচুর আলোচনা, সমালোচনা হতো, ছোট বেলায় মানুষের কথার যুদ্ধ উপভোগ করতাম, পরবর্তীতে সেই কথার অর্থ বুঝার চেষ্টা করতাম, তারো পরে কথার মর্ম বোঝার চেষ্টা করতাম।
এখন সেই সময় আর নেই, এখন আর সমালোচনা হয় না, কথা বলতে মানুষ ভয় পায়। সাধারণ মানুষের কথা বলা বন্ধ হয়ে গেছে, তাই সংসদও নিরব হয়ে গিয়েছে।
জিসান শা ইকরাম
সবকিছুতে কেবলই অন্ধকার, হতাশা।
ভয়ংকর দানব এগিয়ে আসছে দেশের দখল নিতে।
গুলশানের গতকালের হত্যার পর মন কিছুতেই শান্ত করতে পারছি না।
আবু খায়ের আনিছ
গতকালকের ঘটনার পর শুধু নিরবতা ধারণ করে নিয়েছি, দেখছি কোন দিকে যায় ঘটনা, কি হয়। অনেক কিছুর সম্ভবনাই আছে, তাই অপেক্ষা করছি আর নিজের ধারণাগুলোর সাথে মিলিয়ে দেখার চেষ্টা করছি।
মোঃ মজিবর রহমান
এতো প্রশ্নের উত্তর জানা নাই।
বাটপার আর চোরে ভরে গেছে সরকারে
সঠিক পথা অজানা
কোথায় জাব তাও অজানা দূর বহুদুর………………………………………।
জিসান শা ইকরাম
মহিবর ভাই, গুলশান খুনের পরে মন অশান্ত হয়েছে খুব
জীবনের তাল কেটে গিয়েছে।
মোঃ মজিবর রহমান
ঠিক তাই ভাই।
মোঃ মজিবর রহমান
ভাবতেও পারিনি আমাদের দেশে এই রকম অবস্থা হবে।
আজিম
আসলেই জনগণ এসব প্রশ্নের উত্তর সিরিয়াসলীই জানতে চায়।
সাহসী পোষ্টের জন্য অনেক ধন্যবাদ জিসান ভাই।
জিসান শা ইকরাম
আপনাকেও ধন্যবাদ, অনেক দিন পরে দেখলাম আপনাকে।
শুভ কামনা।
নাসির সারওয়ার
সময়ের কথা। তবে ডিজিটাল আইন আছে দেশে এখন যা যে কোন ভাবেই প্রয়োগ করা যায়। আইনের অপব্যাবহার কোন দেশকেই সামনে এগুতে দেয়না। তারপরও আমরা এগুচ্ছি, তবে কোন দিকে তা জানিনা। আল্লাহ ভরসা …।।
জিসান শা ইকরাম
এক গভীর অন্ধকারের দিকে যাত্রা শুরু করেছে দেশ।
অপার্থিব
ছবি সিলেকশন ভাল হয়েছে। কবির ভাষায় বলতে হয়- উদ্ভট উটের পিঠে চলছে স্বদেশ…
জিসান শা ইকরাম
উদ্ভট উটের পিঠে চলছে স্বদেশ… এই বাক্যটিও এসেছিল লেখার সময়ে।
শুভ কামনা।
ইঞ্জা
দেশের এই অধঃপতন দেখে খুব হতাশাই ভুগছি ভাইজান। 🙁
জিসান শা ইকরাম
এ থেকে যেভাবেই হোক বের হয়ে আসতে হবে।
অলিভার
বাবুল আক্তার আর তার স্ত্রী হত্যার নিউজ গুলি পড়েছি। এই নিয়ে তেমন কিছু বলার নেই। কারণ আমাদের অবস্থা এখন এমন যে, কেউ যদি বলে সূর্য আজ পূর্ব দিকে উঠেছে আমারা তাই নিয়েই মেতে থাকি আবার কেউ যদি বলে সূর্য আজ পশ্চিম দিকে উদয় হয়েছে আমরা সেটা নিয়েও লম্ফ-ঝম্প শুরু করে দেই। কিছু কিছু পত্রিকা(!) তো ইতোমধ্যে নিজেদের সূত্রের বরাত দিয়ে বাবুল আক্তারকে দোষী সাব্যস্ত করেই ফেলেছে। তবে ব্যক্তিগত ভাবে আমার মনে হয়েছে বাবুল আক্তার হয়তো শক্তিশালী কোন গোষ্ঠীর সমূহ বিপদের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছিল। তাই খুবই চতুরতার সাথে তার কর্মক্ষেত্রে এবং ব্যক্তিজীবনে ধ্বংস করা হয়েছে।
বাজেট নিয়ে নতুন করে কিছু বলার নেই। এমনিতেই আমি ছোট মানুষ, এইসব বড়(!)লুকি বিষয় আমি কম বুঝি। শুধু বুঝি বছরে বছরে গরীবের পেট কেটে ধনীর রাজত্ব কায়েমে বাজেট নামের এক নীতি পাশ হয়।
জিসান শা ইকরাম
গতরাতের গুলশান হত্যার পরে মনটিই ভেঙ্গে গিয়েছে, কোথায় যাচ্ছি আমরা?
মৌনতা রিতু
প্রথম মন্তব্যটা জুলিরঃ চমৎকার একটা লেখা। আসলে যারা সচেতন তাদের করার আছে অনেক। বিবেক বোধ সব থেকে বড় কথা। যার যার দ্বায়িত্ব সেই দ্বায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করলে এতো কিছু হত না। তবে অনেক দুর্নিতিবাজের মধ্যে দু একজন কিছুই করতে পারে না। প্রতিবাদ করতঘ চায় অনেকেই, কিন্তু সে তখন হয় নোংড়া রাজনীতির স্বীকার।
আমার মন্তব্যঃ দারুন বললেন। কিন্তু সমস্যা হল আমরা করতে পারছি কতটুকু।
জিসান শা ইকরাম
গতরাতে গুলশান হত্যায় মন বিক্ষিপ্ত হয়ে গিয়েছে।
দুজন পুলিশ কর্মকর্তা অসীম সাহসে প্রান দিয়েছেন, তাঁদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাচ্ছি।
কিছু অতিলোভী পুলিশের কারনে পুলিশ প্রত্যাশিত সাফল্য দেখাতে পারছেনা, আমরা মনে প্রানে চাই, পুলিশ সফল হোক জাতীয় জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে।
ব্লগার সজীব
ছবিতেই সব প্রশ্নের উত্তর। জনগনের উল্টো দিকে সরকার যাচ্ছে। জনমতের কোন মূল্যই নেই।
জিসান শা ইকরাম
একমত মন্তব্যে।
নতুন লেখা কই সজীব?
শুন্য শুন্যালয়
কোথায় গেলো এইসব নিউজ এখন? একটার উপর আরেকটা অপরাধে চাপা পড়ে যাচ্ছে সব। এইভাবে চাপা পড়তে পড়তে আমরাও অপেক্ষায় থাকবো কোন অপরাধটির মাপজোক বেশি, বাকি সব বাদ। 🙁 ছবিটি বেশ সুন্দর সিলেক্ট করেছেন। একদম পার্ফেক্ট। আপনাকে তো সব পোস্টের জন্য এখন থেকে ছবি বাছতে দিতে হবে। 🙂
জিসান শা ইকরাম
একটি ঘটনার উপর অন্য একটি তেজবান ঘটনা ঘটলেই পুরানোটি চাঁপা পরে যায়, এটিই পদ্ধতি
অবশ্য গুলশান এবং শোলাকিয়া ঘটনার পরে সরকার কিছুটা নড়েচড়ে বসেছে, দেখা যাক কি হয়।
ছবি নির্বাচনে আপনি সেরাদের সেরা, এটি আমরা সবাই জানি।
শুভ কামনা।