ঝক্ঝকে সন্ধ্যার শীতল জ্যোৎস্নায় বা বিকেলের সোনা রোদে হাতছানি দেয় ঐ কাছ-দিগন্ত, বলে মরে যেতে,
ম্যারাথন ভালোবাসায়। বর্ষ শেষের চিকেন উৎসব অনেক তো হলো, উঁচু-নিচুর দরদিয়া যাতনা, নিভৃতের পথে হাঁটা,
হেঁটেই পার হওয়া, এক ঝুড়ি প্রশ্ন মাথায়।
থমকে দাঁড়াই সশব্দে পাতা মাড়ানোয়, ভাবছি ছুঁড়ে দেব কিনা প্রশ্নবাণ!! নাকি বানপ্রস্থে গমন প্রত্যাগমন।
এই তো বেশ, মেকি প্রত্যুষের মত শান্ত শীতল অনাত্মীয় বাতাস, স্তর বিভক্তির স্তরগুলো বিবাদ-বিসম্বাদের স্রোতে ভাসে।
তেজস্বী প্রশ্বাসে দ্রুততর পথ মাড়াই, যেতে হবে দূর বহুদূর অসময়ের সময়কে সঙ্গী করে,
ভূমি মাতা মাতৃভূমি, জাগো, জাগাও,
কাছে-দূরের হৈ-হল্লায় ইঁদুর কলে আঁটকে পড়া বিবক্ষা জীবনকে ছুঁয়ে যায় বিঘতের নিঃস্ব বাতাস,
মহুয়া পরাণপরশ আমাকে ছোঁয় ই না যুবাবস্থায়, ছুঁতমার্গ এড়িয়ে,
৪২টি মন্তব্য
মোঃ মজিবর রহমান
জীবন চলার গহীনাঙ্গনে অনেক বাঁধা-বিপত্তি
পথ মসৃণ নয় অমসৃণ। অনেক অনেক আত্বার আত্বীয় ধরেও ধরা যায়না।
পাশ ঘেঁটে চলে গেলেও বুঝতে পারা না পারার অনেক চোখ থাক্তেও দেখিনা।
ভাল লাগলো বস।
ছাইরাছ হেলাল
মসৃণ অমসৃণতা জীবনের অংশ, বাঁধা-বিপত্তি এড়িয়ে ই আমাদের চলতে হয়,
চলার পথে। চাওয়া-পাওয়ার অমিল আমাদের জীবনের অনুষঙ্গ।
এরপর ও জীবন চলমান।
মোঃ মজিবর রহমান
নদীর জল যেমন চলমান
সময় বহমান
জীবন তেমন আগুয়ান
সকল বাঁধা ভাংবেনে।
ছাইরাছ হেলাল
বাঁধা আছে বলেই পেরিয়ে যাবার সাধ জাগে।
অরুনি মায়া
“যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে তবে একলা চল রে”
জীবন যখন কঠিন থেকে কঠিনতর হয়ে আর্তনাদ করতে থাকে নি:শব্দে | যখন পাশে দাঁড়িয়ে হাত দুটি ধরে কেউ বলেনা চল একটুখানি ঘুরে আসি | তখন একা একাই প্রকৃতির মাঝে দুই দন্ড শান্তি খুঁজে ফেরা একান্তে | হতে পারে চাঁদের আলোয় ঝলসানো অঙ্গ ,হতে পারে নিষ্প্রাণ মহুয়ার বিষন্ন বিকেল | তবুও ঐ রক্ত মাংসের মানব মানবীর থেকে হাজার গুণ প্রশান্তি দায়ক |
কঠিন লেখা, বেশি কিছু বুঝে আসলনা |
তবুও প্রিয় কবির সব লেখায় অফুরন্ত ভাল লাগা রেখে যাই সব সময় (3
ছাইরাছ হেলাল
একলা বা একাকী চলা ও কঠিন বৈকি, আর প্রকৃতির মাঝেও যদি শান্তি খুঁজতে চাই বা যাই,
সেখানেও কিন্তু আমরা একলা নই, সাথে দোকলা হিসাবে প্রকৃতি থাকছে,
দেশ মাতার কাছে অনেক চাওয়া, সম্ভব অসম্ভবের বাইরে যেয়েও। সব হয়ত পাওয়ার নয়,
আবার পেলেও তখন থাকি উত্তীর্ণ সময়ের গাঁটে বাঁধা পড়ে থাকি,
তবুও চাওয়া পাওয়ার কমতি থাকে না। চড়াই ওৎরাই জীবনের একান্ত অনুষঙ্গ।
মন্তব্য কন্যার মন্তব্যেও অফুরন্ত ভালোলাগা।
অরুনি মায়া
সেও ভাল “যো হোগা দেখা জায়েগা” এই ভেবে চাওয়ার নিকট যেতে থাকি পাওয়ার হিসেব না কষে | তবে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র কষ্ট এড়িয়ে যাবার মাঝেও যথেষ্ট ঝুঁকি থাকে | ক্ষুদ্র থেকেই অনেক অনেক দিন পর বৃহতের জন্ম | সে এক বিশাল ধাক্কা | তবুও সেই একটাই কথা “যা হবে দেখা যাবে ” 🙂
ছাইরাছ হেলাল
চাওয়ার নিকট যেতেই থাকব, সেটেই থাকব এবং থাকব জিরো ফলাফলেও,
প্রায় অসম্ভব একটি ব্যাপার, তবুও ঝুলে থাকা, ঝুলতে থাকা !!
দেখা যাক, জল গড়িয়ে কোন সুদুরে যায়।
ঝুঁকি আমাদের নিতেই হয়, তা নেই ও।
আবু খায়ের আনিছ
পথ যতই ভংকুর হোক না কেন জীবন পথে ত পাড়ি দিতেই হয়। একলা চলা সেই পথে সবাই নিঃসঙ্গ
ছাইরাছ হেলাল
নিঃসঙ্গতাকে সঙ্গী করেই কাটাব এ একাকিত্ব।
অকুলে কুল খুঁজে নেব সহসাই।
আবু খায়ের আনিছ
শুভশ্রী কি যেন বলে পরের শব্দটা ভুলে গেছি। :D)
ছাইরাছ হেলাল
পরে মনে করলে চলবে।
আমির ইশতিয়াক
কথাগুলো শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ
ছাইরাছ হেলাল
আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ।
জিসান শা ইকরাম
জ্যোৎস্না,বিকেলের সোনা রোদ এসব হচ্ছে মৃত্যু বান
এসব থেকে সাবধান।
তারপরেও বিকেলেরা ছুঁয়ে যাবেই এক সময়,অপেক্ষায় থাকি না হয় আমরা।
” ইঁদুর কলে আঁটকে পড়া বিবক্ষা জীবন” !!( চমৎকার, কিভাবে আসে এমন ভাবনা?)
মুক্ত করবেই কেউ একজন।
ছাইরাছ হেলাল
খুব ই মূল্যবান উপদেশ, অবশ্যই সাবধান থাকতে হবে।
বিকেলের অপেক্ষায় তো সন্ধ্যা হয়ে এলো, হওয়া হওই তো হয়ই না,
ইঁদুর কল যেন কেউ না দেখে, আটকা পড়া যাবেই না।
কেউ ই আসে না,
জিসান শা ইকরাম
হওয়া হওই হবে, আমরা আমরাই তো।
ছাইরাছ হেলাল
আমরা তো আমরাই এ কথাটি খুব ই সুমিষ্ট!!
হওয়া হওই হয়, হয় ও না, এ এক বিচিত্র যানজট!!
নাসির সারওয়ার
অনেক শিক্ষনীও লেখা। এই যেমন, আমি এখন সন্ধ্যা আর বিকেলের সন্দিক্ষনে ঘর থেকে বের হবোনা। ভালোবাসায় মরে যাবার সাথে সত্যি সত্যি মরে যাবারও ভয় আছে।
তবে ইদুর কলে কি আটকে কি হয়, বুজিনাই। এই কলে কি মানুষ ধরা যায়? তাহলেতো এখানেও শিখ্য নেবার আছে। আগে ওই কেচকিটা চিনতে হবে তারপর নিরাপদ দূরে থাকলেই ব্যাস।
ছাইরাছ হেলাল
খুপ শিক্ষণীয়, এমন জরুরী জীবন বাঁচানো শিক্ষা ঘাটের পথে পাওয়া যায় না।
গুনে গুনে সন্ধ্যা বা মোক্ষম বিকেলে বের নাহলেই যে কচুকাটা থেকে পার পেয়ে গেলেন এমন ও না। তবে চেষ্টা করে বিফল হতে মন্দ লাগে না।
নিরাপদে দুরে বসে ইঁদুর কলের কেচকি দেখে মজা লওয়ার দিন শেষ,
কল ই আপনাকে খুঁজে এনে নিপুন কেচকি দিয়ে দেবে, ট্যা ফো করার চান্স প্রায় নেই।
নাসির সারওয়ার
মরিবার আগেও যদি এত্তু শিক্ষিত হইতে পারি, তাহা হইলে মরাটাও ধন্য হইবে। তাই এখানে সেখানে যাহাই পাই, মগজের মধ্যে ঢুকাইবার বৃথা চেষ্টা চলিতেছে।
ইহা কি বললেন, আমিতো দেখছি সবে শুরু। কত কত মধু মাখা কেচকিতে মনের সুখে ভেসে বেড়াচ্ছি দিব্যি। একটু কি দুশ্চিন্তা করবো!
ছাইরাছ হেলাল
মগজে ঢুকাইতে ঢুকাইতে যেন মাথা-মুথা ফাটিয়া না যায় সে দিকেও কিঞ্চিত দৃষ্টি রাখুন।
ও মধু মাথা কেচকি!! খান, মনের আনন্দে, তবে জনাব এরপর পরই আপানার জন্য রাম কেচকি অপেক্ষমাণ।
সাবধান, সুখচিন্তা বা দুঃশ্চিন্তা বা দুষ্ট চিন্তা যা মনে চায় করুণ,
আসিতেছে আসিতেছে রাম কেচকি।
ইলিয়াস মাসুদ
সাধারনত এমন লেখা পড়ে ৩দিন ধুম ধরে থেকে ভেতরে মন্ত্রের মত জবতে থাকি ……
মনে হয় এসব মন্ত্রেরই কিছু জটিল শব্দ
দারুণ সুন্দর হেলাল ভাই
ছাইরাছ হেলাল
এ এমন কিছু নয়, আব যাব লেখা ,
পড়ার জন্য ধন্যবাদ
শুন্য শুন্যালয়
সোনা রোদ, জ্যোৎস্নার হাতছানি ভালোবাসায় মরে যাওয়া—এমন প্রলোভন এড়িয়ে চলে যাওয়া কেন কবি? থিতু হন।
প্রশ্নের ঝুড়ি বয়ে না বেড়ান, আকাশের অতলে এক বিশাল প্রশ্ন সপ্তর্ষির মত ঝুলে আছে, ছোট ছোট প্রশ্নগুলো MCQ এর মতো এক লহমায় মিটিয়ে ফেলুন। এক প্রশ্ন নিয়ে মনে এত প্রশ্ন থাকা ঠিক না।
মেকি প্রত্যুষ আর অনাত্মীয় বাতাস!! এমন তো কোনদিন শুনিনি। বিবক্ষা জীবন যখন ইঁদুর কলে আটকে পড়ে তখন পরম পাওয়া মহুয়াও অদৃশ্য, অস্পৃশ্য হয়ে যায়।
যুবাবস্থায় ;?
লেখা লেখাই আর আপনার লেখা আপনার লেখাই।
ছাইরাছ হেলাল
বিকেলের সোনা রোদের হ্রদ বা আঁকুপাঁকু জ্যোৎস্নায় সবার মরণ হয় না, চাইলেও।
উসাইন বোল্ট ছোটে, ছোটায়। দশ বছর আগে বা পরে শুধুই ছোটে, ছোটায় না।
আপনার মন্তব্য আপনার ই মন্তব্য, একান্তই আপনার।
মাঝরাত, শেষ রাত বা রাতের অন্য প্রহরে আচম্বিতে সুঃখ সুঃখ স্বপ্ন বা নিশি পাওয়াতে গুম হতে হতে ঘুম ভেঙ্গে গেলে
যে প্রত্যুষের সাথে মোলাকাত হয় তা মেকি বৈকি, আর বৈরী বাতাসে তো পড়েননি তাই এর মাজেজা আপনি বুঝবেন না,
লিলুয়া বাতাস যে আপনাকেই ঘিরে আছে,
ইঁদুর কল একটি মোক্ষম বস্তু, নট নড়ন চড়ন নট কিচ্ছু, ভাইয়া।
কিছু একটা ছাড়ুন, অনেক তো হলো।
শুন্য শুন্যালয়
আচ্ছা একে মেকি প্রত্যুষ বলে বুঝি!!! লেখক হবার কত্তো সুবিধা রাত রে সকাল বললেও কেউ কিছু বলবেনা।
তা ভাউ এই লিলুয়া বাতাস টা আবার কি? ভূতের আছর টাছর নাকি? কেমন জানি আউলা আউলা লাগে। ইঁদুর কল মোক্ষম তো বটেই, বেশ জম্পেস খাবারদাবারের লোভ থাকে কিন্তু।
ছাড়ার আগে ধরতে হয় তো, চেষ্টায় আছি।
ছাইরাছ হেলাল
বুঝি, সবই বুঝি, মজা লন, তাও বুঝি।
বাতাসি হাওয়া বয়ে যাক নিরবধি তা কিন্তু চাই।
আঁটকে পড়াকে খাবারের কথা বলে লাভ নেই, পরাণ যখন আঁকুপাঁকু।
চেষ্টার কথা বলে আর কত ভোগা দেবেন, ছাড়ুন এবার।
অনিকেত নন্দিনী
যে ম্যারাথন ভালোবাসায় মরে যেতে হয় সেই ভালোবাসা দূরেই থাকুক।
ঝুড়ির ওজন কমিয়ে ফেলুন। নইলে মেরুদণ্ড আর কশেরুকা বেঁকে গিয়ে ঝামেলা বাঁধাবে।
ইঁদুর কলে আটকে পড়া বিবক্ষা জীবনকে ছুঁয়ে যায় বিঘতের নিঃস্ব বাতাস।
মহুয়া পরাণপরশ আমাকে ছোঁয়ই না;
যুবাবস্থায়, ছুঁৎমার্গ এড়িয়ে।
(y)
একরাশ মুগ্ধতা রেখে যাচ্ছি। -{@
ছাইরাছ হেলাল
আচ্ছা, ম্যারাথন বাদ,
আপনি কি দাক্তার!! ওজন কমে যাক।
আপনার মত গুণীজনের প্রশংসা পেলে ভালই লাগে।
অনিকেত নন্দিনী
আমি ডাক্তার নই, গুণীজনও নই; তুচ্ছাতিতুচ্ছ এক সাধারণ নারী যার নিজের ওজনই অনেক বেশি। 😀
ছাইরাছ হেলাল
নো, বিঘত স্টাইল,
আপনি দাক্তার!!
কশেরুকায় নজর দিন।
অনিকেত নন্দিনী
এম্মা! নিজের কশেরুকায় নজর দেয় ক্যাম্নে? ;?
ছাইরাছ হেলাল
আপনার অসাধ্য বলে কিচ্ছু নেই।
ব্লগার সজীব
বিকেলদের! বিকেল তো একটাই।কবিদের উপমা বুঝতে পারিনা কেন?
ছাইরাছ হেলাল
সব বুঝে যাবেন, লিখেও ফেলবেন,
ইঁদুর কল চিনে ফেলুন।
ভোরের শিশির
বাহ! অনেকদিন পরে এতো সহজবোধ্য অথচ দূর্দান্ত প্রাঞ্জল একটি কবিতা উপহার দিলেন ভাইয়া… দারুউউউউউউউউউউউণ…
আমি আজ হতে মরিচীকার পরিপূরক শব্দ হিসেবে ‘কাছদিগন্ত’কে নিলাম…
‘বাণগ্রস্থ’ জানি কিন্তু ‘বানপ্রস্থ’ নটুন ঠকছে আমার কাছে, আরো জানার জন্য প্রশ্ন রইলো।
‘বিসম্বাদের স্রোত’ নিয়ে যদি আরো বলতেন?
আবারো বলছি, অসম্ভব ভাল লেগেছে কবিতাটি… প্রিয়তে নিলাম, আমার ২০১৬ সালের প্রথম প্রিয় পোস্ট হলো এটি 😀
ছাইরাছ হেলাল
‘বানপ্রস্থ’ —–হিন্দুশাস্ত্রানুযায়ী জীবনের চার আশ্রম তথা পর্যায়ের তৃতীয়টি।
‘বানপ্রস্থধর্ম’—– হিন্দুশাস্ত্রানুযায়ী সংসার ত্যাগ এবং বনে বসবাস ক’রে ঈশ্বরের চিন্তায় অবশিষ্ট জীবন অতিবাহন।
আমি আসলে নিজের সুবিধার জন্য ‘বানপ্রস্থ’ শব্দটি ব্যবহার করেছি ‘বানপ্রস্থধর্ম’ এর অর্থে।
বিবাদ-বিসম্বাদ——-ঝগড়াঝাঁটি।
“আমি আজ হতে মরিচীকার পরিপূরক শব্দ হিসেবে ‘কাছদিগন্ত’কে নিলাম… ” নিজ দায়িত্বে কিন্তু।
আসল কথায় আসি………
আমি যা লিখি তা কিন্তু কবিতার কোন নিয়মে পড়ে না, আমার জানা মতে, আবার এমন হতে পারে তা আমার
সাধ্যের বাইরে। তাই কোন ভাবনা ছাড়াই একান্ত অনুভুতি প্রকাশ করি।
আপনার ভাল লেগেছে এটাই অনেক পাওয়া।
ভোরের শিশির
কবিতার নিয়ম নিয়ে কে ভাবে ভাইয়া! সাধু চলি আর বানান বিভ্রাট না থাকলে সবই সুখপাঠ্য।
বান নিয়ে এতো আচারের বান জানা ছিলো না… থ্যাঙ্কু 😀
কাছদিগন্ত বলে আদতে আছে কি কিছু? যতই কাছের হোক তা কিন্তু সেই দিগন্তের ধারে… ঠিক যেমন মরিচীকা, মনে হয় এই তো কিছু গালেই আরো দূরে সরে যায়…
ছাইরাছ হেলাল
আসলে দূর-দিগন্তকে কাছে দেখার ভাবনা থেকেই এমন লেখা।
দিগন্ত দিগন্তেই থাকে মরীচিকা হয়ে।
ভাগ্যিস কবিতা লিখতে পারি না, বেঁচে গেছি।
লীলাবতী
এমন লেখায় মন্তব্য যা দেয়ার কথা, তা সবাই দিয়েছেন। আমি আর কি লেখি। শুধু ভালো লেগেছে বলেই যাই 🙂
ছাইরাছ হেলাল
এলেন যে তাতেই ধন্য।