একজন ভিক্ষুক
রাস্তার মাথায় মাকড়সার জালে আটকে গেলো।
ঢেঁকির শব্দে ক্ষুধিত হৃদপিন্ডের স্পন্দন
কাঠগোলাপ হয়ে গেলো বেমালুম!
উটের গোলার মত লম্বা,
অনাহারী স্বর্গ বাসীরা ঝুলে আছে গন্ধম গাছের ডালে
মস্তিষ্কের উত্তপ্ত কল্পনার ফসল কি?
কবিতা?
প্রতি রাতে অদ্ভুত ক্ষুধারা
সিঁধকেটে ডুকে পরে মস্তিষ্কের উঠানে।
আলাপ জমায় আদি পিতার
গন্ধম খেকো সে কোষেদের সাথে
যা গঙ্গা হয়ে বয়ে যায়
পৃথিবীর শেষ ক্ষুধিতার উদরে।
৯টি মন্তব্য
বন্যা লিপি
কখনো কখনো কোনো শব্দের সমাহার বেষ্টিত কল্পগুচ্ছ পড়ে বোঝা যায় অন্তর্নিহিত বোধ, কিন্তু….. ভাষা শব্দের ব্যাবহারে গুছিয়ে মর্ম উত্থাপনে মন্তব্য করা দুষ্কর হয়ে পরে।
এ কবিতা পড়ে তেমনই মনে হলো।
বোধটুকু যাস্ট ছুঁয়ে গেলো মন।
শুভ কামনা।
নাজমুল হোসেন নয়ন
শুভেচ্ছা নিবেন, আসলে শিল্পীর সব মাধ্যম গুলোর মনের ভাব প্রকাশের সক্ষমতা থাকে।আমি দূশ্যকালয় পাঠউত্তর মানুষ। তাই শব্দের বুনটে অন্তরআত্মার আরতীকেই দৃশ্যত করার প্রয়াস দেখাই।
মোহাম্মদ মনজুরুল আলম চৌধুরী
বাহ, অপূর্ব। ভালো থাকবেন। ধন্যবাদ।
নাজমুল হোসেন নয়ন
ধন্যবাদ ভাই
ফয়জুল মহী
বেশ মন ছুঁয়ে গেল লেখা। ভালোবাসা ও শুভ কামনা।
সুপর্ণা ফাল্গুনী
বন্যা আপু র মতো আমার ও একি অবস্থা। যেখানে উনি ই সারমর্ম দিলেন না সেখানে আমিতো কিছুই না। শুভ কামনা রইলো
কামাল উদ্দিন
নাহ আমাকে দিয়ে কিচ্ছু হবে না। 🙄🙄
সুপর্ণা ফাল্গুনী
কে বলেছে হবেনা, মন কৈ থাকে ইদানিং? আপনি না পারলে আমাদের কি হবে?
হালিম নজরুল
চমৎকার লিখেছেন।
“ডুকে” বা “ঢুকে” কোনটা? আমি সন্দিহান।