আজকাল লেখায় মন নেই, যাই লিখি সব প্যাঁচাল। তবে আমি আমার মত করে লিখবো। কে কি বললো, কার সাথে লেখার ভাবনা মিললো, এসব মিল খুঁজে বেড়ানো কিছু মানুষ আছেই। আমার মনে হয় তারা হিংসুক প্রজাতির। তবে একেবারে যারা কপি করে অন্যের লেখা তাদের কিথা ভিন্ন।

এবারে প্যাঁচাল শুনুন-

১.
একজন লেখককে সবসময় অনুপ্রেরণা দেয়া উচিত। এটা একজন ভালো মনের মানুষের মহৎ গুন।

২.
বিপর্যয়ের পর নিজেকে পুনর্গঠন করা ব্যাক্তিরাই নিজেকে পৌরুষ রুপে প্রকাশ করতে জানেন কিন্তু।

৩.
কুকুরের কাজ কুকুর করিবে কামড় দিবে পায়। তাই বলে কি তাকেও কামড়ানো আমাদের শোভা পায়? আমি হলে ঠ্যাঙ ধরে চটকানা দিতাম। সেই পাতে খায় সেই পাতে পটি করে। বেইমান ব্যাটা।

৪.
মৃতদেহ ত্যাগ করা উত্তম, গলে পঁচে যাওয়া আবর্জনা স্মৃতি ভান্ডারে রেখে দুর্গন্ধ শুঁকে কি লাভ বলেন?

৫.
বিপদেই বন্ধুর পরিচয়। তবে বিপদে এগিয়ে আসা বন্ধুও সবসময় নিরাপদ নয় কিন্তু।

৬.
ডেটিং যেখানে সেখানে যত্র তত্র যারা করে এদের লজ্জা নাই। আবার জায়গার অভাব হলে লিটনের ফ্লাট নামক স্থানও আর আজকাল নিরাপদ নয়। কে যে কখন কোনদিক দিয়ে ধরা খায়!! সাবধান যুগলরা!!

৭.
যে চৌকিদার সেই ভোগ করে, কি অদ্ভুত তাইনা?

৮.
তোমার সব কিছুই আমার, আমার কোন কিছুই তোমার নয়। এটাই এখন মার্কেটে চলছে মনে রাখবেন কিন্তু।

৯.
ছ্যাঁচড়া মাছরাঙাগুলিকে দেখার বড্ড শখ। লাল ঠোঁটটা মুটুশ করে ভেঙে দিতাম। মনে করে দেখাবেন কিন্তু!!

১০.
কিছু লেখক সব জায়গায় হাতড়িয়ে হাতড়িয়ে নোংরা কাঁদা মেখে ফেলে। অথচ পরিস্কার ঝকঝকে পানি গলাধঃকরণ করাই উত্তম। জন্ডিস থেকে মুক্ত। বোঝেনা বেকুব গুলো।

১১.
সব স্মৃতি মনে রাখতেই হবে এমন কোন কথা নেই। স্মৃতি চাইলেও আবার ভোলা যায়না। তখন শুধু হাসবেন। উম, ইয়ে মানে…. ধুর! হাসির সিন মনে আসছে না। আচ্ছা, দু এক দিনের মধ্যে কি খেক শিয়ালের বিয়ে হয়েছিলো? এ বিয়ের মানে বোঝেন তো?

১২.
মাথা ঢিলা দেখলে স্ক্রু টাইট দেয়ার জন্য স্ক্রু ড্রাইভার ছাড়াও আরো একটি যন্ত্র আছে। কি যেন নাম??

ধুর মাথা আউলায় গেলো। কি থেকে যে কি কি সব লিখলাম!!

পাঠকগন না বুঝলে এক থেকে এগারো নম্বর পয়েন্ট আবার পড়ুন। নিজের জীবনের সাথে মেলান। কি মিলে যাচ্ছে এইবার??

 

(ছবিঃ সংগৃহীত)

0 Shares

২৯টি মন্তব্য

মন্তব্য করুন

মাসের সেরা ব্লগার

ফেইসবুকে সোনেলা ব্লগ