♬♬♬♬♬
পাখি- কেমন আছো জেস?
জেস- ভালো, তুমি?
পাখি- অন্নেক ভালো 🙂 অনেকক্ষন অপেক্ষা করেছো?ট্রেনে ক্ষুধায় কাতর, আসো এখানে বসি।
জেস- এমন আনন্দময় অপেক্ষা আমি আর করিনি 🙂
পাখি - প্লাটফরম নাম্বার মনে ছিলো?
জেস - হ্যা থাকবে না কেন? ঐ যে তোমার পাথার পিছনে।
পাখি- রাস্তায় দুজনে হাঁটতে ভাল লাগছে খুব,তোমার হাত ধরে হাঁটবো।
জেস- চলো হাটি হাত ধরে ধরে।
♬♬♬♬♬
পাখি- 'স্বাগতম' জেস 🙂 সরি, ইট্টু দেরী হইয়া গেলো।
জেস- ধন্যবাদ তোমাকে,আজ আনন্দে আমার মন ভড়িয়ে দিলে তুমি।
পাখি- হ্যাঁ, সামান্য একটু কুশল বিনিময়ও অনেক সময় মনকে অনেক আনন্দ দেয়।
জেস- নির্মল আনন্দের উৎস গুলো কমে যাচ্ছে আমাদের
পাখি - সকাল থেকে আমারও মনটা অনেক বিষন্ন ছিলো।স্বাগতম বলে ভাল লাগছে।
জেস - আমার মনটাও বিক্ষিপ্ত ছিলো।ভাবিনি স্বাগমত বলতে হবে এটি মনে রাখবে।
পাখি- তুমিও মনটাকে ভালো করে দিয়েছ জেস
জেস- আজ তুমি আমার সাথে থাকবে সারাদিন আনন্দ হয়ে।
পাখি- আমার সৌভাগ্য 🙂 আমি তো ভালো পাখি,তাই মন ভালো করে দিতে পারি 🙂
জেস- হইছে হইছে এগারটায় একটা মিটিং আছে, ভাগো এখন 🙂
♬♬♬♬♬
পাখি-জেস কতদুর তুমি?
জেস-এইতো কাছেই চলে এসেছি
পাখি- জেস জানো আজ আমি তোমার হলুদ পাখি হয়েছি 🙂
জেস- মানে?
পাখি- আসো আসো দেখলেই বুঝবা 🙂
জেস- আরে এইটা তো আসলেই হলুদ পাখি 🙂
পাখি- এই দেখো তোমার প্রিয় কত পদের ভর্তা,কি নিবে আগে?
জেস- এত করেছো?আমি কি পেটুক নাকি?
পাখি- কি এমন ক্রেছি,আমার যে আরো ইচ্ছে ছিলো,সব খাবে কিন্তু 🙂
জেস- পাখির হাতের খাবার না খেয়ে পারি? খেতে খেতে পেট ফাটিয়ে দেবো আজ 🙂
পাখি- চলো আমাদের বাগান দেখাই,কত সবুজ,কত ফুল
জেস- পাখিরা বাগানেই তো থাকবে।তুমি খুসি পাখি?
পাখি- খুব খুব খুব,দেখে বুঝো না? তুমি? 🙂
জেস- আমিও খুব খুব খুব, বুঝিতো......
♬♬♬♬♬
পাখি- জেস তোমাকে একটা গান শুনাই গেয়ে?
জেস- তুমি তো রোজই শুনাও,আজ আমি শুনাই। এই গানটা শুনো ...
পাখি - আচ্ছা জেস ♬
অঃকঃ জেস এই গানটি দিয়ে ২০১০ সনের ৫ জানুয়ারী কতগুলো ফুলের ছবি দিয়ে ভিডিও বানিয়ে ইউটিবে আপলোড করেছিলো।গানে কোন পাখির ছবি নেই।বিভিন্ন সময় অত্যন্ত প্রিয় কিছু স্বজন এই ফুলের ছবি গুলো জেসকে দিয়েছিলো।তাদের ছবিগুলো দিয়েই ভিডিও বানানো। সবুজ প্রান্তর,বন,আকাশ, ভাসমান নিঃসঙ্গ বাড়ি,মরুভুমি এবং গনগনে আগুন এর ছবি গুলো জেস এর সংগ্রহ করা।সর্বশেষে আছেন সমুদ্রকে পিছনে রেখে দাড়ান ঝাপসা অবয়বের একজন মানুষ-যাকে আমি জানি।
উল্টো গননাঃ প্রিয় পাখিটা: আমার প্রান পাখিটা-৯
Thumbnails managed by ThumbPress
৫৭টি মন্তব্য
মেহেরী তাজ
উল্টা গননা কেনো???
ভর্তা কি জেস একাই খাবে??
পাখির বাগানে না জানি কত শত ফুল! ;?
স্বাগতম পাখি। 🙂
স্বাগতম জেস 🙂
জিসান শা ইকরাম
ফেইসবুকে পূর্বে আটটি দেয়া হয়েছিলো
এরপরে নয় এখানে।
ফেইসবুকের গুলো এখানে আর দেবেনা,
নতুন করে ৮,৭,৬……… ১ গুলো শেষ করি,এরপর ১০ দেবো।
মেহেরী তাজ এর কথোপকথন কত ভালো হয়,আমার লেখা পড়ে এটি আবার উপলব্ধি করেছি 🙂
ধন্যবাদ, শুভেচ্ছা -{@
মেহেরী তাজ
আ আচ্ছা এই কথা। 🙂
আমার কাছে তো মনে হয় আপনাদের কথোপকথনই বেস্ট। -{@
জিসান শা ইকরাম
সত্যি তুমি দিন দিন কথোপকথনে সেরাদের সেরা হয়ে যাচ্ছো -{@
লিখতে থাকো।
অরণ্য
গানটা শুনে আবার লিখব। কথোপকথন ভাল লাগল ইউথ ইমোশান। (y)
জিসান শা ইকরাম
আচ্ছা, ভাল লেগেছে জেনে আনন্দিত 🙂
ছাইরাছ হেলাল
বন্যেরা বনে সুন্দর।
জিসান শা ইকরাম
এটি জন্ম থেকেই জানি……
ছাইরাছ হেলাল
জানি কিন্তু মানি না।
জিসান শা ইকরাম
আমরা আমরাই তো।
অরুনি মায়া
পাখির পায়ে দিয়না লোহার বেড়ি,,,,,
তাকে ভালবাসার খাঁচা দাও,,,,,,
আদরের শেকল দাও,,
তোমার আকাশ টিকে তার নীড় বানিয়ে দাও,,,,, ,
যদি অটুট রয় বন্ধন
তবে শুনতে পাবে তার হৃদয়ে তোমারে নামের স্পন্দন,,,,,,,
সুন্দর লেখা ভাইয়া।
ভাল থাকুক আপনার পাখি।
আর ভাল থাকুন আপনি 🙂
সুন্দর পাখির জন্য সুন্দর গান,,,,,,,
জিসান শা ইকরাম
পোষ্ট পড়ে উপস্থিত কবিতা লিখে মন্তব্য করলেন!!
বাপরে!
ধন্যবাদ আপনাকে।
অরুনি মায়া
আপনার পাখির জন্য আমার ছোট্ট উপহার (3 -{@
জিসান শা ইকরাম
পাখি খুবই খুশি হবে আপনার এমন উপহার পেয়ে।
পাখির কাছে পৌছে দিলাম।
অরুনি মায়া
আমি আনন্দিত হলাম 🙂
জিসান শা ইকরাম
-{@
লীলাবতী
অনেক দিন পরে আপনি আবার পাখি নিয়ে এলেন।আপনার পাখি প্রেম আমরা প্রায় সবাই জানি।ফেইসবুকে পাখির প্রতিটি পোষ্ট পড়েছি আমি। অত্যন্ত ভালো লাগে এই সিরিজ।
সামান্য কুশল বিনিময়েও আমরা অসীম আনন্দ পাই ভাইয়া।এটুকুও অনেকে করেন না।
জিসান শা ইকরাম
হুম, গতকাল একজন স্বাগতম জানালো, সারাদিন এই ভালোলাগা লেগে ছিলো আমার মাঝে।
নীলাঞ্জনা নীলা
গান শুনলাম নানা। এতো ফুল কে দিলো তোমায়? সমুদ্রে যে ভূতের মতো আবছা একটা চেহারার মানুষ, পাখী ওই মানুষকে কি দেখেছে? ভয় না পায় বেচারী।
যাক পাখীর সাথে আমারও কিছু কথা আছে। আগে ফোনটা দেই ওরে।
ক্রিং ক্রিং…
পাখী-হ্যালো!
আমি-কেমন আছো পাখী? অনেক দিন পর তোমায় জেস সাহেব নিয়া আসলো।
পাখী-ল্যান্ড লাইনে কেউ ফোন দেয় আজকাল? দুইটা সেল আছে, সেগুলোর নাম্বার জানো তো! অসহ্য লাগে ল্যান্ডে কথা বলতে। ওপাশ থেকে না আবার আমার কাউয়া পাখী শুনে ফেলে সব কথা।
আমি-আজব! শুনলে কি? আমি কি বাজে কথা বলবো?
পাখী-সে যা-ই বলো, আসলে আমার সেলে কেউ ফোন দেয়না। অথচ দেখো দুইটা সেল।
আমি-আচ্ছা দাঁড়াও সেলেই দেই। কিন্তু জেস সাহেব সেলে ফোন দেয়না?
পাখী-আরে না! উনি দেবেন ফোন!!!
আমি-কেন?
পাখী-ফোন দিলে টাকা খরচ হয়না? তোমার মাথায় কি একটুকুও বুদ্ধি নাই? গাধী কোথাকার! তুমি আসলেই বুড়ী হইয়া গেছো।
আমি-চুপ পাখী! আমারে কয় বুড়ী!! কত্তো সাহস!!! :@ চড়াইয়্যা দাঁত ফেইল্যা দিমু।
পাখী-আমারে ফোন দিয়া আমারেই গালি দেও? ডাকমু আমার কাউয়ারে?
আমি-ডাকো, শুধু কাউয়ারেই ক্যান, প্যাঁচা-চিল-শকুন যারে ইচ্ছা ডাকো। আমি কাউরে ডরাই না।
পাখী-ওই তুমি এতো ঝগড়াইটা ক্যান? কই থাইক্যা এই ঝগড়া শিখছো? মুখটা দেখলে তো মনে হয় ইনোসেন্ট, কিচ্ছু বোঝেনা। শুধু হাসি হাসি ছবি আর লেখা।
আমি-আবার আমারে রাগাইও না। আর আমি ঝগড়াইটা না। এক হাতে তালি বাজেনা। বুঝছো?
পাখী-আচ্ছা স্যরি। বলো কেন ফোন করেছো?
আমি-আমিও স্যরি। আমার না একটুতেই মাথা গরম হয়ে যায়। ফোন দিয়েছিলাম একটা কথা জানাতে।
পাখী-কি খুব আনন্দের খবর মনে হয়?
আমি- কি করে বুঝলা?
পাখী- আরে বুঝি সবই, আমি জেসের পাখী।
আমি – ওই যে জেস, সে আমারে প্রপোজ করেছে। :p (3 এখন তোমারে না জানাইয়া ক্যামনে থাকি?
পাখী – কি কইলা?????????? জেস তোমারে আই লাভ ইয়্যু কইসে? ব্যাটার খবরই আছে। দাঁড়াও আবার ডাকুক, কি ধুনা যে দিমু, ভাবতেও পারবোনা। :@ :@
আমি – আরে ক্যান ধুনা দিবা? আমি না কইরা দিছি। খাইয়া কাজ নাই উনারে হ্যা কওয়ার। শোনো রাখি। বাপ্রে আর ঝগড়া করতে চাইনা। বাই।
জিসান শা ইকরাম
২০১০ এর কথা ভাব একবার।
কত মানুষ আমাকে ঘিরে ছিলো,সবাই কত আন্তরিক ছিল-
জন্মদিন অন্যন্য পালা পার্বণে ফুল দেয়া/নেয়ার প্রতিযোগিতা ছিল 🙂
তুই সে সেরা গুন্ডি এই লেখায় তা বুঝা যায়
তোর পাল্লায় পড়লে আমার পাখির মাথা খারাপ হতে একদিনও লাগবে না
পাখির ল্যান্ড ফোনের নাম্বার পাল্টাইতে হইব বুঝতাছি 🙂
মজা পেয়েছি তোর পাখির কথোপকথনে ।
নীলাঞ্জনা নীলা
সাবধান বললাম পাখীর ল্যান্ড নাম্বার বদল করলে তোমার কিন্তু খবরই হবে। :@
জিসান শা ইকরাম
আচ্ছা নাম্বার পাল্টাবেনা পাখি 🙂
নীলাঞ্জনা নীলা
নানা এজন্যই তো তোমাকে এতো ভালোবাসি। -{@ (3
জিসান শা ইকরাম
জানি তো 🙂
নীলাঞ্জনা নীলা
আরে এমনি বললাম, বলতে হয়। :p
নীলাঞ্জনা নীলা
নানা সকালে উঠে মাইর দিওনা। মাথায় শুধু শয়তানী ঘোরা-ফেরা করে। কি করবো বলো? লাভ ইয়্যু বললাম তোমারে। -{@ (3
জিসান শা ইকরাম
এমন শয়তানী রোজ করিস 🙂
আমিও বললাম -{@
নীলাঞ্জনা নীলা
এমন লেখা রোজ দিও, তা নইলে কিভাবে শয়তানী করবো? 😀
জিসান শা ইকরাম
রোজ দিলে পাখি সহ আমারে গাইল দিবে মানুষ
তবে এখন হতে রেগুলার দেবো।
নীলাঞ্জনা নীলা
কার অতো সাহস আমি ছাড়া তোমারে গালি দেয়ার!!! :@ :@ গালি দিলে আমি-ই দিমু আর অনেক বেশী বেশী ভালোবাসমু। -{@ (3
জিসান শা ইকরাম
তুমি থাকতে আমার চিন্তা কি?
ভুলেই যাই মাঝে মাঝে,তুমি ইডেনের মাস্তান আছিলা 🙂
নীলাঞ্জনা নীলা
আবার আমায় তুমি মাস্তান বলো!!! :@ :@
সাবধান করে দিলাম কিন্তু। :@ :@ :@ :@
জিসান শা ইকরাম
ওটা ভুলে বইল্যা ফালাইছি
তুমি খুবই শান্ত একজন মানুষ 😀
নীলাঞ্জনা নীলা
অবশ্যই। যাক ক্ষমা করে দিলাম। -{@ (3
শুন্য শুন্যালয়
বহুদিন পর পাখি ফিরে এলো কি? নাকি কথাবার্তা এখন নিজেরা নিজেরাই সেরে নেন? লেখার বিচারে এ লেখা কিছু নয়, অন্তত সোনেলার প্রথম পেজে আজ যারা আছে (প্রথমটা বাদে), সেই বাঘা বাঘা ব্লগারদের কথা বলছিলাম (আল্লাই জানে সবাই এতো ভালো ক্যাম্নে লেখে! ^:^ ), তবে যদি বলি আবেগ, পিউরিটি এখানে তার সবটুকু। প্রশংসা কি বেশি হয়ে গেলো?
আচ্ছা তাহলে আরেকটু করি, গানটা খুবি প্রিয়। ভিডিও টাও বেশ হয়েছে, আপনি সেই তখন ভালোই করতেন, এখন আরেকটা বানিয়ে দেখান নারে ভাউ।
এখানেও আপনার সেই ভর্তা প্রীতি? 🙂 খান, খান বেশি করে খান। তবে সাবধানে, লোভ দিচ্ছি কিন্তু? প্লাটফর্মের নাম্বার কত ছিলো? ;?
জিসান শা ইকরাম
আবেগ ছাড়া আসলে আমার কিছু নেই।
আউল ফাউল লেখা দিয়ে ব্লগ ভর্তি করে ফেলছি।
ভিডিও এখন বানালে পাখির ফটো দিয়েই বানাবো
তবে বর্তমানে সময় সঙ্কট চলছে।
ভর্তা সব চেটে পুটে খেয়েছি।
লোভ দেয়ার আগেই শেষ।
সোনেলা ব্লগ কি পরীক্ষাকেন্দ্র যে এখানে প্লাটফরম এর নাম্বার না বললে নাম্বার কাঁটা যাবে?
শুন্য শুন্যালয়
আপনার লেখা আউলফাউল!! তাইলে আমার লেখা কোন ক্যাটাগরীতে যাবে?
আবেগ ছাড়া যখন আপনার কিছুই নেই, তবে এমন আবেগ দিয়েই এমন লেখা চাই রোজ রোজ। ভাইরে পাখির ভাষা বুঝতে পারা কোন সাধারন কিছুনা। আপনার কল্যাণে সোনালী পাখিটার কথা জানতে পারতেছি, পাখি যে ভর্তাভুর্তা বানাতে পারে তাও জানতেছি, কম সৌভাগ্য আমাদের! হ্যাঁ অবশ্যই নাম্বার না কাঁটা হোক, পানিশমেন্ট অবশ্যই হবে ফেল করলে। পানিশমেন্ট আজকে আরেকটা পোস্ট দিবেন। মনে থাকে যেন!
জিসান শা ইকরাম
কোয়ালিটি লেখা বলতে মানুষ যা বুঝে,তা আমার নেই
অনেক পূর্ব হতেই মানুষ বলে এবং আমিও স্বীকার করি যে আমার কোন মৌলিক লেখা নেই
তাই আমি যৌগিক লেখক।
পক্ষি পালক আমি।
শুধু কথা না,পক্ষি কি ভাবে তাও বলতে পারি
পক্ষির ভিতরটা আমার কাছে স্বচ্ছ জলের মত।
লেখা একটি আছে,কয়েকটি শব্দের জন্য প্রকাশ করতে পারছি না।
শুন্য শুন্যালয়
আরে সেদিন আমার প্রিয় একজন আমাকে ঠিক এটাই বলেছে, আমি তার কাছে এক গ্লাস পানির মত স্বচ্ছ, পুরোটা দেখতে পাওয়া যায়।
গনকের গুন, সে মানুষ পাখি যেই হোকনা কেন।
আমি কাউকে বুঝতে পারিনা 🙁
কে কি বললো জানিনা, মৌলিক লেখা কাকে বলে তার সংজ্ঞা আমার জানা নেই। শুধু জানি যা লিখি তা কোথাও লেখা হয়েই আছে। আপনার কোয়ালিটি আপনার আবেগ, আপনার জায়গায় আপনি। তবে আবেগ ছাড়াও ইদানিং কিন্তু লিখছেন। হরোর লেখক হিসাবেও আপনি ভূতুরে হয়ে উঠছেন কিন্তু।
জিসান শা ইকরাম
এই যে দেখেন,আপনার মন্তব্যের জবাব দেবো-
তাতেও আবেগ এসে গ্যাঁট হয়ে বসেছে।
আবেগ বাদ দিয়েই জবাব দিচ্ছি–
আপনার মন্তব্যও অনুসরণযোগ্য 🙂
হরর/সাইকো একটি লেখা প্রকাশের অপেক্ষায় আছে
ভাবছি, ওটা প্রকাশ করলে, সবাই আমাকে সোনেলা হতে ব্যান করার দাবী না তোলে 🙂
শুন্য শুন্যালয়
লেখা প্রকাশের আগেই এমন বলছেন? আগ্রহ তো তালগাছে উঠে গেলো। তবে জিসান ভাই ইদানিং ভূতের গল্প লিখছে, কিসব রক্ত ভয়ংকর কথাবার্তা লিখছে আবার এখন বলছে সাইকো দেবে, কেমন যেন লাগছে। ভালু আছেন তো ভাউ?
শুন্য শুন্যালয়
লেখাটা দিয়ে দিন।
জিসান শা ইকরাম
লেখায় প্রভাব পরে দু এক জনের উপর,
সাইকোর প্রভাব যদি পড়ে অন্যের লেখায়
তাহলে তো সোনেলায় খুনাখুনি আরম্ভ হয়ে যাবে।
হ্যাঁ দেবো।
শুন্য শুন্যালয়
আপনার লেখার ছায়া কিন্তু অলরেডী দেখতে শুরু করেছি একজনের লেখায়। 🙂 লেখা তো লেখাই, লেখাকে সবকিছু ভেবে আমরা ভুল করি। লেখায় ভেরিয়েশন আনা যেতেই পারে।
খুনাখুনি হোক ই না শুরু, গোয়েন্দা, পুলিশ সব চলে আসবে, সাংবাদিক তাজ তো চলেই এসেছে 🙂
ঈদ কেমন গেলো?
জিসান শা ইকরাম
তাই নাকি?কার লেখায় আমার ছায়া দেখলেন আপনি?
বন্দুক ওয়ালী সাংবাদিক তাজ 🙂
ঈদ খুবই ভালো কাটল, সারাদিন একান্ত আপন,প্রিয়জনদের সাথে ছিলাম -{@
আশাকরি আপনার ঈদও ভালো কেটেছে।
ইমন
ও পাখি তর যন্ত্রণা…. আরতো পপ্রাণে সহেনা ;(
জিসান শা ইকরাম
পাখি যন্ত্রণা দেয় না
আনন্দ দেয়।
ইমন
যখন তখনকরে জ্বালাতন :3 😛
জিসান শা ইকরাম
জ্বালাতনও আনন্দ আছে 🙂
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
গানটি অসাধারন -{@ -{@
পাখিটিকে ঈদ শুভেচ্ছা -{@
জিসান শা ইকরাম
ধন্যবাদ মনির ভাই
শুভেচ্ছা পৌছে দিলাম
আপনাকেও -{@
ব্লগার সজীব
ভাইয়া আপনার পাখিটি ভর্তা বানাতে পারে?ভর্তা আমারো তো প্রিয় খুব।কবে যে আমার এমন একটি পাখি হবে 🙁
জিসান শা ইকরাম
খুব ভালো ভর্তা বানাতে পারে।
হবে হবে চিন্তা করবেন না ।
সীমান্ত উন্মাদ
গানটা চমৎকার। কথোপকথন বেশ ভাল লেগেছে। সমাপিকা দারুন হয়েছে, ভালবাসার বহিঃপ্রকাশ টা বেশ ভালভাবেই এসেছে লিখায়।
শুভকামনা জানিবেন নিরন্তর।
জিসান শা ইকরাম
ধন্যবাদ সীমান্ত -{@
অরুণিমা
দা,এখানে পাখি কি একটি?নাকি কয়েকটি পাখির কথা বলেছেন?
জিসান শা ইকরাম
আমার একটিই পাখি
যা কিছু সুন্দর,আলোকময় সব আমি পাখির মাঝে নিয়ে আসি।