
এই মধ্য দুপুরের বুকে ঝুঁকে শূরা পান হবেনা প্রিয়তম!
জানি তুমি মহান! ঠুনকো অপ্রাপ্তিতে বিচলিত নও।
আমি ও কান্নাকাটি হল্লাহাটি করিনি এক বিন্দু!
ফুলদানিতে সাজবেনা আর!
মিইয়ে গ্যাছে শৈল্পিক প্যাঁচকাটা গোলাপটির রুগ্ন মুখ!
জিইয়ে রেখে স্বকরুণ সুখের অসুখ!
ব্যাথার তড়পানি বলছে এ হচ্ছে নিষিদ্ধ ছায়াপথ!
বুঝলে অভিব্যাক্তিময় চোখের যুবক!
বড্ড নিষ্ঠুর বনবাসের এ একান্ত একাকীত্ব!
তথাকথিত সতীত্ব যখন আড়মোড়া ভেঙেছে,
গুহাবাসে বালা-মুসিবত দল বেঁধে মশাল হাতে ধেয়ে আসছে ; একি চ্যালেঞ্জ না নিয়তি?
এতকাল ডাকিনি আজও নেই আরতি!
মন পোড়ে নীলকন্ঠি পাখি?
কপোলে তোমার ঠোঁটের ঢেউ নেই !
তাতে কি নিজেকে অবিচল রাখতে পারে সে-ও!
স্বতঃস্ফূর্ত মিলন স্থগিত ,হাতে তোলা থাক দুপুর !
তা জেনে উড়ে গেছে এক পাল সাদা কবুতর!
ঝুঁকে পড়া আদর গুলো স্বপ্নের এ্যালবামে এলোমেলো!
আকালের রাজ্যে সে-ই একমাত্র নিকষিত হেম,
দেখেছি স্মিত হাসির রেখায় লুকনো অনন্ত প্রেম!
অক্ষমতার দাবানল পুড়বার আগে স্নানে যাব যমুনায়,
সাথে থেকে যদি সে লিখে দেয় একখানা মঞ্জুরী পত্র।
নেশাতুর চোখ আর তৃষ্ণার্ত ঠোঁটের গ্রোগাস গ্রাস!
ওটাই হবে জীবনের শেষ ভোজ।
আহা জীবন!
কত রুপে, রঙে, ঢঙে লিখে দেয় পরিহাস!
৪টি মন্তব্য
আলমগীর সরকার লিটন
বেশ প্রেমময় অনুভূতির প্রকাশ কবি আপু ভাল থাকবেন——
নার্গিস রশিদ
সুন্দর অনুভূতি । শুভ কামনা।
হালিমা আক্তার
বহুরূপী জীবন বহু রঙে সাজায়। আবার সেই জীবনকে ধুসর ছাইয়ে ঢেকে রাখে। মৃত্যুর আগ পর্যন্ত এভাবেই চলছে চলবে। শুভ কামনা রইলো।
ছাইরাছ হেলাল
সত্যি ই তো, এ এক নিষিদ্ধ ছায়াপথ,
অদৃশ্যে অনড়, বিষণ্ণতায় পাতা অতিকায় প্রকোষ্ঠ,
টানটান আক্ষেপ অপেক্ষা শুধুই………