
যাবার যখন সময় হবে!
যখন ছাড়তে হবে সবই;
যেভাবে এসেছিলাম..
যেতেও হবে সেভাবেই,
তবে আর থাকবে কেন
তাম্রপাতায় প্রতিলিপির অক্ষর?
তামাম স্মৃতীর বোঝাপাট্টা গুটিয়ে নিয়ে নিজ হাতে জ্বেলে দিয়ে পোড়ানো আগুন! মুছে দিয়ে যাবো কখনো ছিলাম কোথাও।
না তোমার অস্তিত্বে, না তোমার ছায়ায়, না তোমার স্মৃতির ফুলদানীতে।
কোথাও রবোনা যখন ; থাকবো না মনেও তোমার। না তোমার দলিলে, না তোমার সম্পদে, না তোমার ব্যাংকের এ্যাকাউন্ট নমিনি’তে। নিজেকে রেখেছিলাম কিভাবে তোমার কাছে একটু ভেবো তখন নির্জনে। অনেক করেছি বিতণ্ডা, অনেক করেছি তর্কের ঝগড়া। দিনশেষে আবার ভুলেছি….. থেকে যাবার শর্তে।
তবু, থাকিনি কোথাও
না, ঘরে, না মনে, না আসবাবের কোনো ইঞ্চি ধুলোর শরীরে, আলমারির কোনে বিয়ের বেনারশীর ভাঁজে, পুরোনো গহনার নকশায়….থাকিনি বোধহয় কোথাও! খুঁজবে কি তখন তন্ন তন্ন করে প্রতিটি রেখে যাওয়া অদৃশ্য পায়ের ছাপে? আজ যখন জানতে চাইলে–” তোমার পরিচয়পত্র কোথায়? ওটা প্রয়োজন। স্থির দৃষ্টি কোনো জবাব দিতে ভুলে গেছে।
কোথায় আমার পরিপত্র?
হারিয়ে ফেলেছি।
থাকতে চাইনা আর কোথাও কোনোভাবে কোনো পরিচয়ে।
যখন যেতেই হবে সব ছেড়ে।রাখব না আর কোনো স্মৃতি মনে রাখার তরে।
ফটো: গুগল ইমেজ
৩৯টি মন্তব্য
মোঃ মজিবর রহমান
ওহ! খুব ভাবনার কথারে আপু। মাথার উপর দিয়া যায়।
বন্যা লিপি
এত সহজ সব শব্দ! তারপরও মাথার উপর দিয়া গেলো? যাবেই তো……যাবারই কথা,
মোঃ মজিবর রহমান
আপু শব্দ নয়, পরিচয়।
সুপর্ণা ফাল্গুনী
যখন যেতেই হবে পরিচয়পত্র তখন মূল্যহীন কিন্তু যতক্ষণ বেঁচে আছি পরিচয় লাগেই। প্রতিটি কথা যেন হৃদয় কাঁদিয়ে দিলো। চলে যাবার পর অদৃশ্য এই আমাকে নিয়ে কজনে ভাববে বা খুঁজবে? শুভ কামনা রইলো
বন্যা লিপি
থাকতে কেউ ভাবেনা….. চলে গেলে আর কদিন কে কারে কতটুকু রাখে মনে? ঘর ঘর কি কাহানি ছোটদি।
সুপর্ণা ফাল্গুনী
সেটাই। বেঁচে থাকতেই যেখানে মনে রাখে না , ভাবেনা সেখানে মরার পর কে কি করলো তাতে কি আসে যায়?
রেজওয়ানা কবির
প্রত্যেক কথাই মন ছুঁয়ে গেল।সত্যি এই পরিচয়পত্র দিয়ে কিচ্ছু লাভ নেই,যেভাবে এসেছি,সেভাবে যেতে হবে এই নিয়তি খন্ডানোর ক্ষমতা আমাদের নেই। মিথ্যে পরিচয় নিয়ে আমাদের এই বসবাস,এত বড়াই।দিনে দিনে কেমন যেন হয়ে যাচ্ছি???
বন্যা লিপি
যতই মুখে বলি প্রগতিশীলতা গতিময়, ততই নারী শৃঙ্খলে খুঁজে বেড়ায় আপন আপন পরিচয়। প্রস্থান তো অমোঘ সত্য, খণ্ডাবে এমন সাধ্যি কই?
ছাইরাছ হেলাল
থাকা না থাকার, স্মৃতি বিস্মৃতির এই দোলাচাল আমাদের থেকেই যায়।
মুছতে চাইলেও সব কিছু মুছে ফেলা যায় না। পিছু ডাক থেকেই যায়।
এই তো সামান্যের জীবন, শেষ আর অশেষের।
বন্যা লিপি
যাবতীয় থাকা না থাকাও সেই দুদিনের। স্মৃতিরাও আজ গেলে কাল দুদিন। কতকিছু দেখে দেখে শেষ বেলায় এসে গোঁধুলির আকাশ দেখছি। এইতো সামান্যের জীবন!
শামীম চৌধুরী
বফু
প্রতিটি বাক্য কোষের পরতে পরতে গেঁথে রইলো।
দারুন লিখেছেন।
বন্যা লিপি
শাচ্চু
ঘর মন জানালার যত্ন নিয়েন। শুভ কামনা।
ত্রিস্তান
থেকে যাবার শর্তে অনেক কিছুই ভুলে যেতে হয়, তবুও দিনশেষে হাজারো টানাপোড়েন নিয়ে বেঁচে থাকে আমাদের সম্পর্কগুলো।
বন্যা লিপি
তাইতো মাঝে মাঝে দেখা শোনা ঘটনাগুলোকে উঠিয়ে নিতে ভালোই লাগে কলমের আঁচড়ে।
আরজু মুক্তা
তবুও এমন কাজ করতে হয়, যাতে সবাই মনে রাখে। একটা স্কুল, মাদ্রাসা,এতিমখানা ইত্যাদি। কাউকে তখন লাগবেনা। এমনিতেই আপনার নাম জ্বলজ্বল করবে।
শুভকামনা
বন্যা লিপি
আপনি করা শুরু করেন স্কুল, মাদ্রাসা, এতিমখানার ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন। আমার ক্ষমতা নাই। আর কোন কোন নারীর এমন সাধ্য আছে তাও জানা নাই। মনে রাখার কাতরতায় ভূগি না। পুরো লেখার থিমটা আরেকটু গভীর।
সুপায়ন বড়ুয়া
যখন যেতেই হবে সব ছেড়ে।
রাখব না আর কোনো স্মৃতি
মনে রাখার তরে।
তবু মনে বাঁধা আছে
সোনেলার তরে।
তাই চালিয়ে যান।
শুভ কামনা জানালাম।
বন্যা লিপি
জি দাদা, ধন্যবাদ।
ফয়জুল মহী
চমকদার প্রকাশশৈলী শুভ কামনা নিরন্তর।
বন্যা লিপি
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ মহী।
খাদিজাতুল কুবরা
যাকে ছাড়া বিশ্ব সংসার একদিন ও চলেনা। তার কোন নিজস্ব বাড়িঘর নেই। অদ্ভুত হলেও সত্যি থেকে যাওয়ার শর্তে ছেড়ে দিতে হয় সকল স্বত্ব। এতকিছুর পরও নারীজনম সার্থক পৃথিবী পৃষ্ঠে যুগ যুগ ধরে পায়ের ছাপ মুছতে পারবেনা কেউ।
আপু আপনার লেখাটির অন্তরে অনুভব করলাম প্রাণভরে।
এ যেন বাঙালি নারীর আবহমান স্বরুপ তুলে ধরেছেন।
বন্যা লিপি
বিষয়গুলো খুবই আপেক্ষিকতা থেকেই উঠে এসেছে লেখনীতে। চলমান বাস্তবতা থেকেই আমরা লেখার উপযোগ সংগ্রহ করার চেষ্টা করি (বিষেশত আমি) সাতারনত। আর্থসামাজিক পুরুষ শাসিত সমাজে নারীর অবস্থানটা খুব কাছ থেকে দেখি প্রতিদিন আমরা। কেউ ছবি আঁকে কল্পনার রংএ, কেউ কেউ লেখে নানা রঙের শব্দে। লেখার নিগুঢ় ভাবনা ছুঁতে না পারলে অনেকেই লেখকের ব্যাক্তিগত অনুভূতি মনে করে মন্তব্য প্রকাশ করেন। এটা দুঃখজনক। এমনটা হওয়া উচিত না। এই লেখা বা যে কোন লেখায় যদি আমি শব্দটা ব্যাবহার করি, তার মানে এই না যে আমি আমাকে প্রকাশ করতেই লিখেছি। আমরা যারাই লেখালিখির সাথে মোটামুটি জড়িত(বিষেশ করে নারী) তাঁদের অনেক ধরনের প্রতিবন্ধকতা থাকে। কি লিখতে কি লিখবো! যা নিয়ে বিতর্কিত হতে হয়। সাধারন থেকে অসাধারন হয়ে ওঠার পেছনের গল্প কখনো কখনো বিরম্বনার শামিল। তসলিমা নাসরিন সেক্ষেত্রে উজ্জল দৃষ্টান্ত। আজ যেমন রেহানা বিথী আপুর গল্পটা পড়ে তাজ্জব হয়েছি। তিনি পেরেছেন এমন দুর্দান্ত বর্ননায় এমন বিস্ময়কর চমৎকার একটা গল্প লিখতে। আমার মাথায় সাধারন প্রেম অনুরাগ নিয়েও লেখা আসতে ভয় পায়। না জানি আমি কেমনসব মন্তব্যের কোপানলে পড়ে যাই। আমার আর ইচ্ছেও করে না লেখালিখি করতে। কারন আমি মস্তিষ্ক খুলে, হাত খুলে লিখতে পারিনা। আসলো বুঝিইনা লেখক যখন পাঠক হয়, তখন কি চিন্তাটা অন্যরকম করে? আমি যখন পাঠক হই, আমি তো লেখনশৈলী বোঝার চেষ্টা করি! অনেকেই তা করেন না, করেন ব্যাক্তিগত আক্রমন, কেনরে ভাই? যে মেধাটা খরচ করে আপনি আপনার একটা সৃজনশীলতার পরিচয় দিচ্ছেন, সেই একই মেধাটা কই যায় যখন অন্যের লেখাটা পড়তে আসেন? আমি সব পাঠককে বলছিও না, কেউ কেউ তো অবশ্যই। অনেক কিছু বলে ফেললাম তাইনা? কিছু মনে করবেন না, বরং একটু সময় নিয়ে আমার কথা গুলো ভাবুন। আমি যে শুধু আপনাকে উদ্দেশ্য করে বলছি, তা কিন্তু ভাববেন না। মনে হলো কথাগুলো বলা দরকার, তাই বললাম। ” আমরা -আমরাই তো” নাকি??
অনেক ভালবাসা❤❤
খাদিজাতুল কুবরা
আপু আপনি খেয়াল করেছেন হয়তো আমার মন্তব্যের শেষ লাইনে ” লেখাটিতে আবহমান বাঙালি নারীর জীবনের স্বরুপ তুলে ধরেছেন” লিখেছি। আপনাকে বর্ণনা করেছেন লিখিনি।
আপনার স্পষ্টবাদিতাকে আমি সম্মান করি।
একটা কথা শেয়ার করছি আপু। আমি বেশ কিছুদিন লেখা জমা দিইনি। কারণ যাই লিখিনা কেন কেউ কেউ মন্তব্যে বোঝাতে চায় আমার জীবনের কথা লিখেছি কিংবা আমি ফ্রাস্টেড।
এরকম মন্তব্যেে খুব খারাপ লাগে। কলম থেমে যাবার উপক্রম হয়। সাহিত্যে মানুষের সব ধরনের অনুভূতি প্রকাশিত হবে সেটাই স্বাভাবিক। ব্যক্তিগত জীবনের পোস্টমর্টেম করলেতো লেখকের জন্য বিড়ম্বনার অন্ত থাকেনা।
সবার সুবোধ জাগ্রত হোক এটাই প্রত্যাশা করি।
আর আপু আপনার লেখাটি পড়ে আমার মনে হয়েছে এ কথাগুলোতো আমি ও লিখতে চাই। হয়তো আমি আমার সঠিক মনোভাব লেখনীতে তুলে ধরতে পারিনি।
যদি আপনি আমার আচরণে দুঃখ পেয়ে থাকেন আমি আন্তরিকভাবে দুঃখিত।
মনের কথা খুলে প্রকাশ করার জন্যে অসংখ্য ধন্যবাদ। এই বোধশক্তি ও প্রশংসার দাবীদার। আমি সত্যি আপনার ব্যাক্তিত্বকে শ্রদ্ধা করি।
বন্যা লিপি
খাদিজাতুল কুবরা@ আমি ভেবেছিলাম আপনি আমার বক্তব্যটা বুঝতে পারবেন। আসিও কিন্তু শেষে লিখেছি, এই কথাগুলো যে আমি আপনাকে উদ্দেশ্য করেই বলেছি, তা ভাববেন না। অতি বিনয়ের সাথে বলছি আবারো। ধরুন, এই পোষ্টের কমেন্টে যদি আজ সাবিনা আসতো, তাহলে সবচে বেশি সুবিধা হতো আমার জন্য, সেখানে আমি আপনাকে ঢাল করে নিয়েছি। এবার বুঝতে পেরেছেন? আমি মনে করি, আপনি আমাকেও ততটাই ভালবাসা দিয়েছেন বলে মন খুলে আমার কথাগুলো রাখার সুযোগটক ব্যাবহার করেছি মাত্র। এখানে তো আরো অনেকে আছেন, তাঁরা আপনার চেয়েও পুরোনো ব্লগার, তাহলে আপনাকেই কেন এতগুলো কথা লিখতে গেলাম? কারন আপনার সাথে বলার স্বাচ্ছন্দ্যটা আমি খুঁজে পেয়েছি বলে। আপনি বরং আমার কথায় কষ্ট নেবেন না। আপনার মন্তব্য দেখেই আমার মনে হয়েছে, এই রিপ্লাইতে আমি আমার বক্তব্যটা রাখতে পারি। যা এই দুইবছর দুইমাসে এর আগে কখনো কোথাও বলিনি এমন মন্তব্য রিপ্লাইতে। আপনার প্রতিটা মন্তব্যই আমি সবসময় খেয়াল করে থাকি, অত্যন্ত বিবেচনার পরিচয় দিয়ে থাকেন লেখার মূলভাব বুঝে। আপনার করা মন্তব্য একদম ঠিকঠাক অনুধাবন করেই করা হয়েছে। মন্তব্য এমন হওয়াই উচিত। আমার কথায় কষ্ট নেবেন না একটুও প্লিজ। আশা করি আমাকে ভুল বুঝবেন না।
খাদিজাতুল কুবরা
বাঁচালেন আপু!
মোটা মাথায় ধরেনি, ভাবলাম মনের অজান্তে আপুকে কি কষ্ট দিয়ে ফেললাম!
এখন শান্তি। একটা কবিতা লিখেছি ইনশাআল্লাহ পোস্ট করবো।
ফেসবুকে লেখা ছেড়ে দিয়েছি এসব যন্ত্রণায়।
আপু আমি ও এখন পরিস্কার বুঝতে পেরেছি বিষয়টি।
লেখক যখন পাঠক তখব আমাদের এক্সপেকটেশনটা থাকে বেশি। এখানেই একটু গরমিল হয়।
যা-ই হোক আমরা আমরাই তো।
জিসান শা ইকরাম
এমন আলোচনার জন্যই ব্লগ।
লেখকের লেখা, লেখকের মানসিকতা বুঝা যায় এমন আলোচনায়।
মন্তব্যকারীর মন মানসিকতাকেও উপলব্দি করা যায়।
ধন্যবাদ দুজনকেই @বন্যা , @কুবরা।
বন্যা লিপি
আপনার প্রতি অজস্রকৃতজ্ঞিতা @ জিসান ইকরাম। অনেদিন ধরেই এরকম কিছু বলার জন্য সুযোগের অপেক্ষায় ছিলাম। সুযোগটা নিয়েই ফেললাম। ভুল ত্রুটি মার্জনীয় 😊😊
বন্যা লিপি
প্রচণ্ড বানান ভুল হচ্ছে ইদানীং। মাফ করবেন🙏
তৌহিদ
নারী জীবন এক অদ্ভুদ রেখায় চলমান। প্রতিটি সময় যেন ক্ষণেক্ষণে পরিবর্তিত হয়। ছেলেবেলা, কৈশর, বাবার আদর ছেড়ে অন্যের ঘর এসবকিছুই একেকসময়ের আলাদা পরিচয় বহন করে। অথচ নারী কিন্তু সেই একজনাই।
চমৎকার লিখেছেন।
বন্যা লিপি
আন্তরিক কৃতজ্ঞিতাসহ ধন্যবাদ ভাই। পরিচয়টা যে আসলে কিসের পরিচয়পত্র? এখন নিজেই ব্যাখ্যা করতে ভুলে গেছি।
শুভেচ্ছা জানবেন।
রেহানা বীথি
ভুলে যাওয়ার চেষ্টা করলেও ভোলা যায় না অনেককিছুই। জীবনের কিছু অপ্রকাশিত ক্ষেদ বাষ্প হয়ে জমা হয় বুকে। ছেড়ে না গেলেও মন কিন্তু থাকে না আর কোথাও।
বড় ভালো লাগলো আপু।
বন্যা লিপি
জীবনের কিছু অপ্রকাশিত ক্ষেদ বাষ্প হয়ে জমা হয় বুকে। ছেড়ে না গেলেও মন কিন্তু থাকে না আর কোথাও।* এই লাইনদুটোই আমার লেখার উপযুক্ত মন্তব্য বলে ধরে নিলাম। অনেক অনেক ভালবাসা উকিল আপু❤❤❤❤❤
রোকসানা খন্দকার রুকু
হুম আপু খুব ভাবায় নারী তুমি কার, কোথায় তোমার বাড়ি ঘর সংসার,কি তোমার আইডেন্টিটি॥ কিচ্ছু নেই।যদি চাও তুমি নারীবাদী তসলিমা নাসরিন,তুমি জাহান্নামী।নিজের মত থাকার,ভাবার কোন অধিকার নেই।
অসাধারণ লেখনী আপু।কলমে রক্ত ঝরুক আর কি করার!
শুভ কামনা।
বন্যা লিপি
গতকাল রাতেই ইউটিউবে একটা আর্টমুভি দেখছিলাম। আমি অবাক হই মাঝে মাঝে, কেন বলি? আমি যেদিন যে বিষয় নিয়ে লেখা ছাড়ি, সেদিনই এমন টপিক আমার সামনে টপাত করে নেমে আসে। ঠিক এরকমই একজন মধ্যবিত্ত পরিবারের একজন নারীর প্রাত্যহিক জীবনের প্রচ্ছবি তুলে ধরা হয়েছে ওই মুভিতে। ছবিটাতে একটা পজেটিভ দিকও আছে, পরিবারের প্রত্যেকে একসময় বুঝতে পারে ঠিকই দীর্ঘদিন ধরে যে বউটা সংসারে কি কি অবদান রেখে চলছিলো।
ওগুলো, সিনেমাতেই দেখাতে পারে, সিনেমা, গল্প উপন্যাস আসলে আমাদের কিছু শিক্ষা দিতেই সৃষ্টি হয়, কিন্তু আমরা বিনোদন হিসেবেই বিনোদিত হয়ে সময় গেলে ভুলে যাই শিক্ষাটা নেবো কিভাবে?
অনেক ধন্যবাদ রুকুআপু।
শুভেচ্ছা জানবেন।
রোকসানা খন্দকার রুকু
শুভ রাত্রি আপু। ভালো থাকবেন।
জিসান শা ইকরাম
থাকবনা তো থাকবোই না,
স্মৃতির অনু পরমানু গুলোও নিয়ে যাব,
যাতে মনেও রাখতে না পারে।
প্রিয়জনের মনে থাকতে হয় সবটুকু নিয়েই,
নইলে মোটেও থাকা নয়।
ভাল লেগেছে লেখাটি।
শুভ কামনা।
বন্যা লিপি
ঠিক জায়গামতো……প্রিয়জনের মনে থাকতে হয় সবটুকু নিয়েই,
নইলে মোটেও থাকা নয়।…এটাই বোঝাতে চেয়েছি। কৃতজ্ঞতা সহ শ্রদ্ধা জানবেন।
সুরাইয়া পারভীন
আসাটা যেমন সত্য যাওয়াটাও চিরন্তন সত্য
এই আসা যাওয়ার মাঝে ঘটে যাওয়া ঘটনা গুলো
ভুলে যাওয়া ভুলে থাকা নয় এতো সহজ
ভুলে গেছে/যাবে ভেবে অভিমান পুষে রেখে
শুধু শুধু যন্ত্রণার দোলাচলে দুলতে থাকা কেনো?
সহজ সত্য গুলো কতো সহজেই ভিন্নমাত্রায় প্রকাশ করলেন আপু👏👏👏
চমৎকার উপস্থাপন
বন্যা লিপি
ভালো থেকো সবসময়, শুভ কামনা। ভালবাসা।