সারারাত একটা মোমবাতি জ্বলছিল
মরমে মরমে কান্নায় ভেঙ্গে পড়ছিল
সারাক্ষণ বিন্দু বিন্দু অশ্রু ঝরে পড়ল ।
অনাদি চাঁদ একটা পাখিকে পাঠিয়ে দিল
দূর ডালে পাখি সারারাত বসে থাকল।
একটা পতঙ্গ কি মনে করে কাছে এল,
চাঁদ দেখল, একটা পতঙ্গ প্রেমে মরে গেল
পাখিটা উড়ে এল, পতঙ্গটা খুটে খেল ।
০৯/০২/১৫
আমি সন্ন্যাসী হব,
সন্ন্যাসী হয়ে একে অপরের দিকে চেয়ে রব ।
চোখ দেখবে চোখেই ভালবাসা ,
ভালবাসার নিরন্তর বসবাস
বাকিটা সিগারেটের ধুঁয়া আর বাতাস।
ধুয়ার খানিকটা ঢুকেছে অনন্তর বক্ষ পিঞ্জর
আর তাই সেখানেই জ্বলে ধিকি ধিকি নিত্য অঙ্গার ।
আমি সন্নাসী হব,
সন্নাসী হয়ে পাখি হয় উড়ে যাব ।
বাতাসের বুক চিড়ে ঝরবে সবুজ পাতা
সেখানেও লিখা ভালোবাসার কাব্যকথা ।
আমি সন্নাসী হব,
সন্নাসি হয়ে অতল জলে ডুব দেব ।
সেখানেও মাছকন্যা ভাসায় এক কাগুজে নৌকা
ভাঁজে আর পরতে পরতে যার প্রেমকাব্য লেখা ।
০৯/০২/২০১৫
১০টি মন্তব্য
প্রলয় সাহা
বাহ্
পারভীন সুলতানা
অনেক অনেক ধন্যবাদ।
অরুণিমা
বা
পারভীন সুলতানা
অনেক ধন্যবাদ।
স্বপ্ন
ভাল লেগেছে আপু।
পারভীন সুলতানা
অনেক ধন্যবাদ।
অনিকেত নন্দিনী
একবছর আগে ঠিক আজকের দিনেই লেখা!
“সারারাত একটা মোমবাতি জ্বলছিল
মরমে মরমে কান্নায় ভেঙ্গে পড়ছিল
সারাক্ষণ বিন্দু বিন্দু অশ্রু ঝরে পড়ল ।”
ভালো লেগেছে। -{@
পারভীন সুলতানা
ধন্যবাদ।
শুন্য শুন্যালয়
দারুন আপু। মোমবাতিটার কি হলো? জ্বলে জ্বলে নিঃশেষ হয়ে গেলো।
মাছকন্যা ভাসায় এক কাগুজে নৌকা। দুটো কবিতাই ভীষন সুন্দর হয়েছে আপু। আরো চাই এমন।
নীলাঞ্জনা নীলা
অনেক ভালো লাগলো আপু।