
বইপড়া আমার অন্যতম প্রিয় একটি বিষয়। শুধু ভালোলাগা থেকে নয়, একজন লেখকের লেখকীয় সত্ত্বার অনুভূতিকে গভীরভাবে অনুধাবন করতে চাইলে তার লেখা বই পড়ার বিকল্প আর কিছু নেই। গুণী লেখকের বইতো বটেই, নতুন লেখকদের বই পড়লেও অনেক কিছু শেখা যায়। তবে এ বিষয়টি আপেক্ষিক এবং শেখাটা অনেকাংশেই আপনার মানসিকতার উপর নির্ভর করে।
একটা সময় ছিল যখন বই ছাড়া থাকতে পারতাম না। একরাতে ৫০০ পৃষ্ঠার বইও শেষ করেছি। কিন্তু এখন একেবারেই সময় পাইনা! ব্যস্ততার গ্যাঁড়াকলে অনেকদিন হল বই পড়া থেকে দূরে আছি। তবে কিছুদিন আগে ব্লগার আরজু মুক্তা সম্পাদিত "নির্ঝর শব্দের ঢেউ" বইটি হাতে পেয়ে যারপরনাই আনন্দিত হয়েছি। কারন বই উপহার পাওয়া বর্তমান সময়ে এক দুর্লভ বিষয়।
"নির্ঝর শব্দের ঢেউ" বইটি সোনেলার সুপরিচিত ব্লগারগণসহ অন্যান্য লেখকদের রচিত বেশকিছু কবিতার সংকলিত রুপ। আমি পড়েছি এবং নিজের লেখকীয় তাড়না থেকেই মনে হয়েছে লেখকদের উৎসাহিত করার জন্য হলেও "নির্ঝর শব্দের ঢেউ" সম্পর্কে দু'কলম লেখা উচিত। বইটি উপহার দেয়ার জন্য ব্লগার আরজু মুক্তাকে ধন্যবাদসহ কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি।
'নির্ঝর শব্দের ঢেউ' বইটি সম্পাদনা করেছেন প্রিয়মুখ ব্লগার আরজু মুক্তা এবং তাকে এক্ষেত্রে সফলই বলা যায়। বইটিতে তাঁর সম্পাদনা ভালো লেগেছে, বই পড়ে তৃপ্তি পেয়েছি। তবে বইয়ের প্রচ্ছদ আরও উন্নত করলে বিষয়টি বেশ জম্পেশ হতো কিন্তু।
ইচ্ছেস্বপ্ন প্রকাশনী থেকে প্রকাশিত ১০২ পৃষ্ঠার এই বইটিতে মোট ৯৫ টি কবিতা আছে। প্রচ্ছদ করেছেন খালেদা রহমান লুসি, প্রকাশক - আব্দুল্লাহ আল তানিম।
বইটি শুরু হয়েছে ইব্রাহীম সিকদারের- 'প্রাপ্তির খাতা শুন্য' লেখাটির মাধ্যমে যেখানে লেখক লিখেছেন-
'আমি চাই যেটুকু আমার প্রাপ্য,
যুদ্ধ করে সত্য দিয়ে সে'টুকু অর্জন করি...'
এবং শেষ হয়েছে দেলোয়ার চৌধুরী রিপনের- 'ইচ্ছে আকাশ' কবিতাটি দিয়ে। তিনি লিখেছেন-
'স্বপ্ন আরো ইচ্ছেটাকে রঙে রাঙাবো
জীবনমাঝে সবার মুখে হাসি ফোটাবো...'
বইটির শুরু এবং শেষের লেখার শিরোনাম দেখুন। শুন্য থেকে অর্জিত স্বপ্নগুলোকে মুক্ত আকাশে মেলে ধরার আকুতি খুঁজে পাবেন। বইয়ে লেখকদের লেখার স্থান বিন্যাসের এ জায়গাতেই সম্পাদক হিসেবে আরজু মুক্তা সচেতন বা অবচেতন মনেই নিজের কারিশমা দেখিয়েছেন। বইটির সম্পাদনায় নিজের ভাবনা বিকাশের স্পষ্টতা পরিষ্কার বিধায় এজন্য প্রথমেই বলেছি তার সম্পাদনীয় কারুকার্যের ভালোলাগার কথা।
বইটিতে অনেক লেখকের একাধিক লেখা পেয়েছি। অনেক লেখক কিছু লেখায় শব্দগত অর্থের বিন্যাসে বাক্যের সাথে ঠিক সামাঞ্জস্যতা বজায় রাখতে পারেননি। নতুন লেখক এবং যারা অন্যের লেখা পড়েননা কিন্তু নিজের লেখা পাঠককে পড়াতে সদা ব্যস্ত থাকেন তাদের ক্ষেত্রেই এরকমটা ঘটে। এটি আমার পূর্ব অভিজ্ঞতার অনুভূতিতে মনে হয়েছে।
বইয়ে সোনেলা ব্লগের ব্লগার যাদের লেখা আছে - আরজু মুক্তা, রোকসানা খন্দকার রুকু, নাজমুল হুদা, রেহানা বীথি, বন্যা ইসলাম, প্রদীপ চক্রবর্তী, খাদিজাতুল কুবরা, সুপর্ণা ফাল্গুনী সহ আরো অনেকেই লিখেছেন। তাদের সকলের লেখা ভালো লেগেছে এবং আমি বলবো নিয়মিত চর্চা করুন, সাহিত্যিক হিসেবে সকলের ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল হোক এটাই কামনা করি।
কোন বই যদি ভালো লেগে যায় তা সেটা যে বিষয়েই হোক না কেন আচ্ছন্ন হয়ে যাই একেবারে। দিন-রাতের হিসেব থাকেনা, খাওা-দাওয়ার খেয়াল থাকেনা। মানুষ যেহেতু, তার উপর চাকুরিজীবী, তাই খেতে হয়, ঘুমোতে হয়, কাজে যেতে হয়, সেই সময় বাদ দিলে ওই বই নিয়েই পড়ে থাকি।
আমাকে যদি কেউ কখনও জিজ্ঞেস করে, সারাদিনে কোন কাজটা করে আপনি কখনই ক্লান্ত হবেন না? ব্যক্তিটি সম্পূণ হতবাক হয়ে শুনতে পাবে- বই পড়া ,বই পড়া এবং বই পড়া। হাজারো তিক্ত মূহুতগুলো নিমিষেই অদৃশ্য হয়ে যায় কোন রুচিশীল লেখার মাত্র দুই লাইন পড়েই। অল্প কথায় ,বই পড়লে মনে হয়, "যাক মস্তিষ্কে তাহলে অক্সিজেন পৌছাল’’! নির্ঝর শব্দের ঢেউয়ে কিছু লেখা পড়ে মনে হয়েছে এটি ঠিক তেমনই একটি বই।
"নির্ঝর শব্দের ঢেউ" বইটিতে সোনেলার ব্লগারদের যাদের লেখা প্রকাশিত হয়েছে সোনেলা ব্লগে বই নিয়ে তাদের নিজেদের লেখা রিভিউ আশা করেছিলাম, কিন্তু নিরাশ হয়েছি। ব্লগে শুধুমাত্র ব্লগার খাদিজাতুল কুবরার কর্তৃক লিখিত রোকসানা খন্দকার রুকুর একটি কবিতার রিভিউ পোষ্ট পেয়েছি।
সকলকেই "নির্ঝর শব্দের ঢেউ" পড়ার আমন্ত্রণ রইলো।
২৫টি মন্তব্য
নাজমুল হুদা
বইয়ের জয় হোক..
এই দুঃসময় কেটে গেলে,আবার সোনেলায় আমেজ আসুক। 😍
তৌহিদুল ইসলাম
অবশ্যই এটা হবে। আমরা নিয়মিত হলেই আমেজ ফিরে আসবে এবং এসেছেও।
ধন্যবাদ।
সুপর্ণা ফাল্গুনী
রিভিউ দিবো যখন তখনই আমি ঢাকা ছেড়ে আসলাম । তারপর নতুন জায়গা নতুন পরিবেশে খাপ খাওয়ানো, লকডাউনের প্যারা সব মিলিয়ে আর রিভিউ দেয়া হলো না। একসময় বই পড়ার এমন নেশা আমার ও ছিলো আর এখন কেন জানি পড়ার জন্য মনমানসিকতা সাপোর্ট করছে না। সর্বদা পাশে থাকার জন্য কৃতজ্ঞতা জানাই। আমি নিজেও বইটি পড়তে সময় পাইনি। তাই এর সম্পর্কে বিস্তারিত মন্তব্য দিতে পারছিনা। ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন শুভকামনা অবিরাম
তৌহিদুল ইসলাম
আপনাদের সকলের পক্ষ থেকে এই রিভিউ পাঠকদের উৎসর্গ করলাম। প্লিজ একটু হাসুন এবারে আপু।
শুভকামনা সবসময়।
হালিমা আক্তার
খুব ভালো লাগলো “নির্ঝর শব্দের ঢেউ” সম্পর্কে লেখা দেখে। বইটিতে প্রকাশিত অনেকের কবিতায় খুব ভালো লেগেছে। আশা করছি কবিতার রিভিউ দিতে পারবো। শুভ কামনা। ভালো থাকবেন।
তৌহিদুল ইসলাম
ধন্যবাদ আপু। শুভকামনা জানবেন।
সাবিনা ইয়াসমিন
চমৎকার রিভিউ দিলেন তৌহিদ ভাই। নির্ঝর শব্দের ঢেউ হাতে পাবার পরপরই খুলে দেখেছি, আর ভালো লেগেছে যখন সেখানে সোনেলার বেশিরভাগ লেখকের লেখা গুলো দেখেছি। পড়ার সময়ে আমার মনে হচ্ছিলো, এমন একটা বই, যেখানে লেখকেরা নিজেদেরই জানাশোনা সবাই, ব্যাপারটা শুধু আনন্দদায়কই নয়, অন্যরকম একটা অনুভূতি কাজ করেছে।
❝বইটিতে অনেক লেখকের একাধিক লেখা পেয়েছি। অনেক লেখক কিছু লেখায় শব্দগত অর্থের বিন্যাসে বাক্যের সাথে ঠিক সামাঞ্জস্যতা বজায় রাখতে পারেননি। নতুন লেখক এবং যারা অন্যের লেখা পড়েননা কিন্তু নিজের লেখা পাঠককে পড়াতে সদা ব্যস্ত থাকেন তাদের ক্ষেত্রেই এরকমটা ঘটে। এটি আমার পূর্ব অভিজ্ঞতার অনুভূতিতে মনে হয়েছে❞
আপনার সাথে সহমত প্রকাশ করছি।
ভালো থাকবেন, শুভ কামনা 🌹🌹
তৌহিদুল ইসলাম
ধন্যবাদ আপু, মন্তব্যে অনুপ্রাণিত হলাম। বই রিভিউ লেখা খুব কষ্টকর কাজ কিন্তু। তবে পাঠকের সাড়া পেলে ভালো লাগে খুব।
শুভকামনা জানবেন।
রোকসানা খন্দকার রুকু
অসাধারণ ভাবে বর্ননা দিলেন ভাই। প্রচ্ছদ নিয়ে আমারও একই মতামত। আর রিভিউ শুরু হয়েছিল তিনজন রিভিউ দিয়েছিলো তার পরেই কেন যেন থেমে গেলো। যাই হোক এটা বলা যায় আমাদের একসাথে পথচলার শুরু। আপনারা যারা সিনিয়র লেখায় তারা এগিয়ে আসুন। বই বের হোক আমরা সবাই পরিচিতি পাই এটাই প্রত্যাশা।
আমি আপনার সাথে একদম একমত কিন্তু পেটের দায়ে বই পড়া হয়না বলেই হয়তো লেখা গতানুগতিক হয়।
ধন্যবাদ ও শুভকামনা ভাই।
আরজু মুক্তা
আপনি কিন্তু আমাদের সাথেই ছিলেন। প্রচ্ছদ লেখকদের ভোটেই করা হয়েছিলো।
তবুও আমি সার্থক। প্রথম কাজ। আপনাদের সহযোগিতা ছাড়া সম্ভব ছিলোনা।
ভালোবাসা সবসময়
তৌহিদুল ইসলাম
আপনার লেখা যথেষ্ট ভালো। পেটের দায় সবারই আছে তবে আমরা মনের ক্ষুধা থেকে লিখি তাইনা?
বই প্রকাশনায় আরজু মুক্তা আপু সহ আপনারা অনেক পরিশ্রম করেছেন তা মন্তব্য দেখেই বুঝতে পারলাম। শুভকামনা সবসময়।
মনির হোসেন মমি
সোনেলার বড় বড় লেখকগনের প্রকাশিত কাব্য আমার কাছেও আছে।কয়েকটা কবিতা পড়েছি।বেশ ভালই লিখেছে সবাই।
তৌহিদুল ইসলাম
রিভিউ লিখবেন আশাকরি ভাই।
সুরাইয়া পারভীন
আপনার লেখা থেকে অনেক গুলো মিল পাচ্ছি আমার। আমি রাতদিন কভার করেছি কেবল বই পড়েই। চোখে প্রচণ্ড পেইন তারপরেও মনে হয় শেষ করেই উঠি।
অসাধারণ রিভিউ দিয়েছেন ভাইয়া
অনেক অনেক শুভকামনা রইলো বইটির জন্য
আর হ্যাঁ নির্ঝর শব্দের ঢেউ পড়ার ইচ্ছে পোষণ করছি
তৌহিদুল ইসলাম
পড়বেন এবং রিভিউ দেবেন আশাকরি আপু। ধন্যবাদ রইলো।
মোঃ মজিবর রহমান
খুব পরিপাটি করে একটি বইয়ের রিভিউ দিলেন প্রিয়। অতি সুনিপুণ ব্যাখ্যা করার মতো যোগ্যতা আমার নায়। এই বই প্রকাশ করার জন্য আমাকে বলেছিল আরজু মুক্তা আপু। কিন্তু আমার মতো মানুষের লিখা আমারই অপছন্দ। তাই পিছিয়ে গেছি।
তবে আরজু মুক্তার প্রকাশ অতিসুনিপুণ। তাঁর ভাষায় শব্দ ব্যবহার খুব ভাল্যো লাগে।
বই পড়া এখন মনে হই খুব কঠিন সাবজেক্ট। কিন্তু কড়ি দিয়ে কিনলাম বই ও শেষ করেছি দুই খন্ড তাও দুই মাস লেগেছিল। এখন ঘেলুতে কাজ হই না ভাই।
“নির্ঝর শব্দের টেউ” সবার পড়ার সৌভাগ্য হোক কামনা করি।
তৌহিদুল ইসলাম
আরজু মুক্তা আপু সফল হয়েছেন আমি বলবো ভাই। মন্তব্যে অনুপ্রাণিত হলাম। আপনার মন্তব্য মনে নাড়া দিয়ে যায়।
ধন্যবাদ অশেষ।
আরজু মুক্তা
আপনার এরকম একটা লেখা/ পোস্ট আমার জন্য বাড়তি পাওনা হয়ে থাকবে আজীবন।
বইটা যেহেতু যৌথ্য। আমি একটা গ্রুপ করে দিয়েছিলাম। সেখানে সব শেয়ার হতো। সবাই মতাামতও দিতো। প্রচ্ছদ কয়েকটা দেয়া হয়েছিলো। সবার ভোট এটাতে পরছে। যাই হোক।। লকডাউন চলছে। আর চট্টগ্রাম এর অবস্থা আরও ভয়াবহ। এমনকি আমাদের বাড়িও লকডাউন। এমতাবস্থায় মেসেঞ্জার এ নক দিয়ে দুজনকে পেয়েছিলাম প্রচ্ছদ করার। হয়তো পরিবেশ অনুকূলে থাকলে আমি বের হয়ে কাজটা জরতে পারতাম। বই বের করাটা আমার জন্য চ্যালেঞ্জ ছিলো। এবং পুরা দুই মাস অনলাইনেই আমি জাজটা করেছি। বানান, যতিচিহ্ণ দেখা থেকে শুরু করে। তাদের কবিতা সিলেকশন। সবই। কখনো কখনো ফজর হয়ে গিয়েছে। প্রকাশক শুধু প্রিন্ট আউট করেছেন। এমনকি ভিডিওকলে তার ছাপাখানায় কাজ ও করেছি। এটা আসলে বলে বোঝানো যাবে না। একটা বই করতে কতোটা শ্রম ও আত্মত্যাগ লাগে।
অনেকেই আছেন যারা ল্রথম কবিতা লিখেছেন। এবং ২/৩ জন বাদে সবারি এটা প্রথম বই।
আমি তাঁদের প্রতি কৃতজ্ঞ কেননা তাঁদের ছাড়া আমি কাজটা করতে পারতামনা।
আমার বন্ধরা বলে, একটা যৌথ কবিতার বের কর। বাচ্চাদের কম্পিটিশনে লাগে।
আমার প্রথম কাজ এবং আমি এই প্যান্ডেমিক সিচুয়েশনে সফল।
প্রথম আল্লাহ্ এবং আমার সাথে যারা ছিলেন সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
আর আপনাকে ধন্যবাদ নয়। ভালোবাসা জানালাম।
আরজু মুক্তা
নাজমুল আমার কবিতা দুটার রিভিউ দিয়েছিলো ব্লগে।
তৌহিদুল ইসলাম
হ্যা দেখলাম, ধন্যবাদ আপু। আমি পুরো বই সম্পর্কে কারও রিভিউ এর কথা বলেছি আপু।
মোঃ মজিবর রহমান
আরজু আপনি সামনে অগ্রহায়ণ মাস আমাদের কৃষক ও আমরা নতুন ধানের মৌ মৌ গন্ধে গ্রাম – বাংলা ভরে উঠে তাঁর উপর একটি সংখ্যা বাহির করবেন যাহাতে আমাদের প্রিয় ভাইজান জিসান শা ইকরাম ভাই এর লিখার সংকলন থাকবে, ইনশ আল্লাহ।
এই বিষয়ের উপর আপনার একটি পোষ্ট দিয়ে জানান দিবেন এই আশা রাখি , আপনি সার্থক হবেন, ইনশা আল্লাহ।
আরজু মুক্তা
ইনশাল্লাহ্ চেষ্টা করবো।
ধন্যবাদ আইডিয়া দেয়ার জন্য।
মোঃ মজিবর রহমান
আপনাকেই করতে হবে এবং আশা রাখি আল্লাহ পাক স্বার্থক করবে, ইনশা আল্লাহ।
জিসান শা ইকরাম
কবিতা লিখতে পারিনা বলে বইতে আমার নামই নেই,
কেন যে কবিতা লিখতে পারিনা?
সোনেলার যে সমস্ত ব্লগারের কবিতা বইতে স্থান পেয়েছে, সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা।
আরজু মুক্তাকে ধন্যবাদ সম্পাদনার মত একটি কঠিন কাজ সাফল্যের সাথে সমাপ্ত করায়।
রিভিউ সুন্দর হয়েছে।
শুভ কামনা।
তৌহিদুল ইসলাম
আমাকেও তাদের গ্রুপে এড করেছিলো, তবে কবিতা লিখতে পারিনা বলে নিজেই লীভ নিয়েছিলাম।
চলেন কবিতা ট্রাই করি ভাই। এটাইবা কেন বাদ থাকবে?
ধন্যবাদ।