অর্ষা-, রুপোলী নারীশ্বরী আমার
টেনে নিলে আমায়-
তাঁর মধুময় চাকের কাছে
গোলাপি অধরের সতৃষ্ণ
তৃষ্ণায়, কেঁপে ওঠে স্নিগ্ধ মনভুমি ।

উষ্ণ স্তনযুগলে কিঞ্চিৎ-
ভালোবাসা আঁকার সুতীব্র বাসনায়
হৃদ স্পন্দন এতটাই বেড়ে যায়
যেন চিরকালীন অস্তসূর্যে
সমস্ত পৃথিবী তখন নিথর হলেও
বিবসনা সৌন্দর্যের বৈভবে
বোধহয় পাবোনা কিছুই টের !

লিপস্টিক রাঙ্গানো ওষ্ঠাধরে ওষ্ঠাধর রেখে
লালসার ক্রুর অনামিকা স্তব্ধ বিছানায়
ভ্রমন করে এলে নাভিমুলে-
আদুরে স্তনদ্বয়ে খেলে যায়
রৌদ্র-জোসনার লুকোচুরি ।
শরীরী আহবানে ঝড়ে রিরংসার ঝাড়বাতি-
যেন উন্মাতাল ঢেউ হয়ে প্রকাশিত হতে চায় ।

যোনিফুলে তাঁর তখন ঝড়ে স্বর্গীয় নির্যাস
কেঁপে ওঠে একটু ছুঁলেই,
শরীর বিকানোর কামজ অভিপ্রায়ে-
যেন অক্ষরবিহীন কবিতার সৌন্দর্য তখন
ভালোবাসা রোপণের ভাঁজে ভাঁজে !

অথচ, এই কামজ বাসনাটুকু পার হলে,
বিষ ঝড়ানোর সুখটুকু বিস্মৃত হলে
আমার ছায়াটুকুও পর্যন্ত আর মাড়ায় না !

0 Shares

১৫টি মন্তব্য

মন্তব্য করুন

মাসের সেরা ব্লগার

লেখকের সর্বশেষ মন্তব্য

ফেইসবুকে সোনেলা ব্লগ