বঙ্গদেশে নারী বলতে কেউ কেউ স্তনকে বুঝে ;কেউ বা যৌনাঙ্গ!
ধর্ষণ এবং ধর্ষণ পরবর্তী চলমান যতো নাটক;
তা চলতেই থাকবে নতুন কোন স্ক্রিপ্ট তৈরী না হওয়া পর্যন্ত।
স্ক্রিপ্ট তৈরী হলেই যা অচিরেই দেখবো সমাজের রঙিন পর্দায়।
নারীদের মানুষ ভাবলেই যদি হয়ে উঠে ফিনিক্স,
ফিরে ফিরে আসতেই যদি থাকে ,
যদি আসতেই থাকে এবং খোলে নেয় মুখোশ,
অনেকের জন্য তা সমস্যাই বটে!
এর চে'ধর্ষণের পর রটিয়ে দেয়া গেলে কিছু রটনা
তবেই কেল্লাফতে !
রটনা এদেশে অধিকতর শ্রুতিমধুর....
Thumbnails managed by ThumbPress
৩২টি মন্তব্য
ছাইরাছ হেলাল
আসল ঘটনা ধামাচাপা দিয়ে অন্যদিকে দৃষ্টি সরিয়ে দিতে আমরা সিদ্ধহস্ত
আর রটনা তখন অস্ত্র বিশেষ,
আপনি কবিতা লেখান দেখে ভালই লাগল,
রুম্পা রুমানা
হুম। ঠিক বলেছেন। আর কবিতা হয় কিনা জানিনা। ইচ্ছে করে বলে লিখি । ভাবি না না হওয়া নিয়ে।
মোঃ মজিবর রহমান
কি বলার নাই আপু।
রুম্পা রুমানা
কিছুই না !
মোঃ মজিবর রহমান
না কারন অস্ত্র হাতে নামতে না পারলে প্রতিকার করা জাবেনা। ফাটাকেস্টর মত।
মিষ্টি জিন
নারীদের কাবু করার সহজ অস্র হোল কুৎসা রটনা।
আর এই কুৎসা রটিয়েই ধর্ষকরা পার পেয়ে যায়।
রুম্পা রুমানা
ঠিক বলেছেন । রটনার নিচে চাপা পড়ে সব কিছু।
ইঞ্জা
এই আমাদের কুৎসিত বাস্তবতা, অপ্রিয় হলেও সত্য।
আপু, জিসান ভাই ভুল করে নাই আপনাকে সোনেলায় এনে, বেশ সুন্দর লেখেন আপনি, লিখে যান আমরা আছি সাথে। (y)
রুম্পা রুমানা
সাহস দেয়ার জন্য পাশে থাকার জন্য অনেক বড় একটা ধন্যবাদ । ইঞ্জা মানে কি জানতে মন চায়।
ইঞ্জা
😀 আমার ডাক নাম ইঞ্জিনিয়ার আর ঘরের সবাই ইঞ্জা নামেই ডাকে।
ইঞ্জা
সরি না বলেই পোষ্ট করে দিয়েছি, আমার ইঞ্জিনিয়ার নামটাকে শর্ট করে ইঞ্জা ডাকে। 😀
ব্লগার সজীব
ধর্ষন এবং হত্যার পরে রটিয়ে দিলেই হয় যে মেয়েটির পরকিয়া ছিল অত্থবা মেয়েটি দেহপসারিনী ছিল। সব তাহলে চাপা পরে যায়। কত অদ্ভুত আমাদের সমাজ আর চিন্তা ভাবনা।
রুম্পা রুমানা
তখন রটানাই মুখ্য হয়ে উঠে। মেয়েটার জীবনের চে !
ব্লগার সজীব
এমন লেখা লেখুন নিয়মিত আপু, কিছু মানুষের মনোভাবের পরিবর্তন হতেও পারে এমন লেখা পড়ে।
অনিকেত নন্দিনী
ধর্ষণ পরবর্তীকালে পত্রিকাওয়ালাদের ব্যবসা রমরমা। ইনিয়েবিনিয়ে ফুঁসিয়েফাঁসিয়ে কতো কীই না লেখে! কাহিনীতে যতো বেশি নোংরামো ভরা যায়, পাব্লিক সেই খবর তত বেশি খায়।
রুম্পা রুমানা
একদম ঠিক বলেছেন ।
মৌনতা রিতু
এই নিয়ে লিখে ও কোনো লাভ নেই। কাকে বলবেন ! কেউ নেই শোনার। সব থেকে বড় কথা, ধর্ষনের বিচার চাইতে গিয়ে যে, হয়রানি হতে হয় তা আরো ভয়ঙ্কর। আমি একটা রিপোর্ট করেছিলাম একবার এই ব্যাপারে। উনি এই তদন্ত বিষয়ে কর্মকর্তা হওয়াতে জেনেছি অনেক। বাবা আমার মেডিকেল অফিসার হবার কারনেও বাস্তবে দেখেছি কি হয় ভিকটিমের সাথে।
সবার আচরন দেখে মনে হয়, ভিকটিমই দায়ী।
তাই আপু, অল্প কথায় এগুলো আলোচনা হবে না।
আর বলেও লাভ নেই। সবার কানে তুলা গুজা।সিস্টেমই খারাপ। মানসিকতাই খারাপ।
রুম্পা রুমানা
ব্যাপারগুলো জানি আপু।এজন্যই তো এতো ক্ষোভ। অমানুষে ভরা দেশটা। আপনাকে ধন্যবাদ।
সকাল স্বপ্ন
আফসোস করছেন করুন সেটা ভালো—
মনকে সান্তনা দেয়া যায়-
বিচার সব কিছুর হবে কিছু দৃশে কিছুটা অদ্রসে—
সমাজ সচেতন না হইলে নারী অবহেলার চোখে থাকবে— !
তাই সচেতনতা ঘড়ের থেকে শুরু করুন!
পরিবার এঁর মাঝে ছড়িয়ে দিন তবেই এঁর ভালো ফল পাবেন।
রুম্পা রুমানা
আফসোসের মতো শুনাচ্ছে নাকি আপনার কাছে ! চিত্র তুলে ধরেছি। আমি আফসোস করাদের দলভুক্ত নই । যা বলি সোজা । কারও না ভালো লাগলেও । ধন্যবাদ।
ইকরাম মাহমুদ
ঘটবে, রটবে আবার ঘটবে।
বঙ্গদেশে এইতো হচ্ছে। চেইন এ্যাকশন
রুম্পা রুমানা
হুম। এই চেইনের পরিবর্তন আনতে হবে আমাদের মিলেই। ধীরে ধীরে হলেও ।
নীলাঞ্জনা নীলা
এ আর বদলাবে না।
ধর্ষিত যে হয়, সে-ই অপরাধী।
আপনি কাকে বলবেন? যারা গণ্যমান্য তারা তো “কানে গুঁজেছি তুলো” নিয়ে আছেন।
রুম্পা রুমানা
ছোট ছোট প্রতিবাদের ঢেউ একত্র হয়েই বিশাল ঢেউয়ের জন্ম হবে। নিজ নিজ জায়গা থেকে সচেতন হওয়াটা জরুরী ।
শাওন এরিক
বিচার হবেনা ভেবে, না জানি কত পরিবার চেপে যান! আর যারা যাননা না জানি আরো কত অবিচার সহ্য করতে হয় পুরো পরিবারকে!
নিজের সাথে না হলে, কেউ বুঝতে পারবেনা!
শাওন এরিক
খুব ভালো লিখেছেন লেখাটা, রুমানা! :’)
রুম্পা রুমানা
কত ভাবে যে হয়রানির শিকার হতে হয় ভিকটিমকে তা বলার মতো না আসলে। আমাদের সমাজটাই পচে গেছে। দুর্গন্ধ বের হয় এমনই পচন। ধন্যবাদ আপনাকে !
শুন্য শুন্যালয়
নারীকে একবার ধর্ষণ করে ধর্ষক, বারবার ধর্ষণ করে জাতি। ছোট্ট একটি লেখা তীব্র প্রতিবাদের ভাষা, দারুন (y)
রুম্পা রুমানা
বিচার চাওয়া থেকে শুরু করে ডাক্তারী পরীক্ষা নিরীক্ষা সব জায়গাতেই হয়রানি। তারপর মুখরুচক গল্প তো আছেই।
ধন্যবাদ ।
আবু খায়ের আনিছ
এত এত মন্তব্যের পরে আর ভেবে পাই না কি বলবো। সুন্দর লিখেছেন, সত্য বলেছেন।
রুম্পা রুমানা
ধন্যবাদ আপনাকে । ভালো থাকুন খুব।
সোয়েবুর মোর্শেদ সোহেল
ধর্ষকের কাছে ধর্ষিত হবার পর, ডাক্তারী পরীক্ষা সময় ২য় বার ধর্ষন এর শিকার, ৩য় বার ধর্ষনের শিকার বিচার চওয়ার সময় উকিলের মুখরচক জেরার মাধ্যমে। এর কি পরিবর্তন হবে না ? আপনি খুবই সুন্দর লিখেছেন আপনাকে ধন্যবাদ।