= ও মেয়ে ঘুমাচ্ছ ?
// কে? কে ওখানে? অন্ধকারে ঘাপটি মেরে ভূতুড়ে গলায় আমায় ডাকছে?
= আমি! আমি! আমায় ভয় পাচ্ছো না কি?
// ওহ তুমি?! ভয় পাবো কেনো? আমি তো ভাবলাম কে না কে? তা অন্ধকারে ডাকছ কেনো আমায়?
= অন্ধকার? কই অন্ধকার? বাহিরে জোৎস্না বৃষ্টি হচ্ছে! মনে হচ্ছে সারা রাজ্য আজ জোৎস্নায় ভেসে যাবে! আর তুমি কি না পড়ে পড়ে ঘুমাচ্ছ! আর উলটা আমায় ভূতুড়ে বলছো?
// শুরু হয়ে গেলো? ^:^
= আহা রাগ করছো কেনো? এখন কি তোমার সেই কমন ডায়ালগ কি যেনো " দূর হও তোমার মুখ দেখতে চাই না" এটা বলবে না কি?
// হ্যা বলবো! " চোখের সামনে থেকে দূর হও তোমার মুখও দেখতে চাই না"।
= আহা শোনই না!
// নাহ ! এতো দিন পরে কোথা থেকে এলে হে? কই ছিলে এতো দিন সে কথা আগে বল?
= বুঝেছি ভিশন রাগ হয়েছে! কিন্তু কেনো এতো দিন পরে এলাম তা শোনার আগে চল বাহিরে টুল পেতে জোৎস্না স্নান করবে!
// নাহ যাবো না! একা একা জোৎস্না স্নানে মজা নেই!
= এই যে আবার ভুল বললে.................
// হুম তাই তো! আমি তো ভুলের ডিব্বা। সারাক্ষণ ভুল বলি,ভুল করি! আর তুমি হলে গিয়ে মি: পারফেক্ট!
=আহা আমাকে শেষ তো করতে দাও!
// আচ্ছা বলো!
= পৃথিবীর প্রতিটা কাজেই মজা আছে! যখন যেটা যে ভাবে পাচ্ছো তখন সেটা উপভোগ করে নাও। তাহলে ভবিষ্যতে তুলনা করার সুযোগ পায়ে। 🙂
// তবুও সাথে কেউ একটা থাকলে ভালো হতো! 🙁
= হয়তো বা হতো! কিন্তু যখন তুমি দোকলা হতে তখন যদি চাঁদটা আজকের মত বড় না হয়? আজকের মত আলো না ছড়ায়? আকাশ টা যদি মেঘে ঢাকা থাকে? তোমার গায়ে জ্বর হয়? কিংবা তোমার দোকলা যদি জ্যোৎস্নার চেয়ে ঘুমটাকেই বেশি ভালোবাসে তখন কি করবে?
// থাক বাবা থাক। যাচ্ছি আমি। কিন্তু এতোদিন পরে আসার কারন টা ব্যাখ্যা কর!
= তোমাকে একটা ব্যপার হাতে কলমে শিখানোর ছিলো বলে!
// কি ব্যাপার?
= আমি না থাকাতে তোমার কতটুকু সমস্যা হয়েছিলো? সত্যি করে বলবে!
// সে হয়েছে অনেক সমস্যা! বলে বুঝাতে পারবো না!
= হ্যা তো, তাই হবে!
// মানে?
= মানে প্রায়োরিটি! একটা জিনিস সব সময় মনে রাখবে এতোটা প্রায়োরিটি কাওকে দিও না যার থাকা না থাকাতে তোমার অনেক কিছু নির্ভর করে! বুঝলে কিছু?
// বুঝলাম! কিন্তু এখন আমার কি করতে ইচ্ছে করছে জানো?
= না বললে জানবো কি ভাবে? কি সেটা?
// তোমাকে কঠিন শাস্তি দেই!
= কি রকম শাস্তি?
// এই ধর টানা ৫, না ৬, নাহ ১০, হ্যা টানা ১০ মিনিট ধরে আমার সুনাম করবে! নো ব্রেক,নো রিপিট!
= ওরে বাবা এবারের মত মাফ কর। এমন লজিক আর জীবনেও শুনাবো না! মাফ কর প্লিজ প্লিজ প্লিজ.....
// আচ্ছা যাও মাফ করে দিলাম! আজকের চাঁদটা বড্ড সুন্দর বলেই মাফ পেয়ে গেলে!
= যাক বাবা বাঁচা গেলো........ :v
// আচ্ছা গ্রামের চাঁদ আর শহরের চাঁদ কি একই রকম অহংকারী আর সুন্দর হয়? দুই চাঁদের আলোয় কি একই রকম মাতালতা, মুগ্ধতা থাকে?
= হা হা হা.... সে আমি জানি না। তবে জানার একটা উপায় আছে অবশ্য!
// রাক্ষসের হাসি। শুধু মাত্র উপায় টা জানার জন্য এবারেও মাফ পেয়ে গেলে! উপায় বল!
= আজকের দিনটা মনে রেখো! যখন তুমি দোকলা হবে তখন তোমার দোকলা জন যদি শহুরে হয়ে থাকে তবে তাকে প্রশ্ন করে জেনে নিও!
// আবার???????? :@
= বুঝেছি আজ আমার চলে যাওয়ায় ভালো! ভালো থেকো!
// ভূতুড়ে হাসিটা বাদ দাও। তুমিও ভালো থেকো!
Thumbnails managed by ThumbPress
৫৩টি মন্তব্য
মৌনতা রিতু
না,আমি টুলে বসে জোছনায় ভিজব না।আমি ঘাসের বুকে বসে জোছনায় ভিজব।ঐ মেঘ হিংসা করবে,ঢেকে দিতে চাইবে চাঁদ তবুও ভিজব জোছনায়।
সুন্দর উপস্থাপন।
সত্যি সুন্দর।এ যেন মনের আবেগ।
মেহেরী তাজ
আচ্ছা আপনার ইচ্ছে হলে ঘাসে বসেই জ্যোৎস্না স্নান হবে!
জ্বী আপু জ্বী এটা মনের আবেগই!
ধন্যবাদ!
জিসান শা ইকরাম
দৈবিধ্য! এই শব্দ কি বাংলা ভাষার? এই শব্দের অর্থ খুজতে গিয়ে তো দাত সব ভেংগে যাবে, খুজবো নাকি বলে দিবে?
কেবলমাত্র কথা দিয়ে পোস্ট লেখা আসলেই কঠিন।
চাঁদ অহংকারী হয় নাকি? শহর গ্রামের চাঁদ একই রকম সুন্দর। দুই চাদের আলো একই তবে গ্রামের চাঁদের আলো উপভোগ করা যায় বেশি, কৃত্রিম আলো কম থাকায় চাঁদের আলোটা বেশি দৃষ্যমান হয়।
মেহেরী তাজ
হ্যা এটা বাংলা ভাষার শব্দ! সর্বনাশ সব দাঁত পড়ে গেলে অন্য কারর লেখা পড়ার সময় এক্সট্রা দাঁত কই পাইবেন? আমি এই শব্দের অর্থ বলবো না খুঁজে দেখেন!
হ্যা হয় চাঁদ ও অহংকারী হয়!
জিসান শা ইকরাম
দৈবিধ্য শব্দের অর্থ জানলাম,
একটুর জন্য দাঁত রক্ষা পেয়েছে, রক্ষা পেয়েছে বলেই অন্যের লেখা পড়তে পারছি,
তবে ভবিষ্যতে এমন শব্দের ব্যবহার দাঁত ঝুঁকির মধ্যে পরে যাবে, তাই বিষয়টা মাথায় রেখো 🙂
নীলাঞ্জনা নীলা
নানা দ্বৈবিধ্য মানে দ্বিধা/সংশয়।
মেহেরী তাজ
আহ বলে দিলেন কেনো আপু? এটা কিছু হইলো???? ;(
খসড়া
বাপরে এখন আমি কি করি, ঘুমাই কই, বাড়িতে তো কেউ নাই।
মেহেরী তাজ
আপনি এখনে থাকবেন না তো কই থাকবেন? এখন বাড়িতে কেউ না থাকলে সমস্যা নাই! বাত্তি গুলা সব জ্বালায়ে ঘুমায়ে যান……. :p
শুন্য শুন্যালয়
একটা জিনিস সব সময় মনে রাখবে এতোটা প্রায়োরিটি কাওকে দিও না যার থাকা না থাকাতে তোমার অনেক কিছু নির্ভর করে! এরকম এক একটি বাক্যের জন্যই পিচ্চি ভূতের লেখার অপেক্ষা করি। কারো থাকা না থাকাতে আমাদের অনেক কিছুই আসে যায়, আবার যায়না। মানুষ বড্ড মানানসই, মানিয়ে নিতে পারে সবকিছুতেই। কাওকে না দিলেও কিছুতে আজকাল খুব প্রায়োরিটি দিয়ে ফেলছি, “নেট” যার থাকা না থাকাতে অনেক কিছুই এসে যাচ্ছে, যেটা ঠিক নয়।
হা হা হা, এমন শাস্তির কথা তো এই প্রথম শুনলাম, ১০ মিনিট ধরে সুনাম করতে হবে? মিঃ পার্ফেক্ট বুঝি আমার পিচ্চি ভূতটার সুনাম করবার মতো কিছু খুঁজে পাচ্ছেনা?!!
😀 আমি করছি, লেখা নিয়ে কখনো সিরিয়াসলি কিছু ভেবেছিস কি? না ভেবে থাকলে ভাবিস, তোকে দিয়েই হবে, বুঝলি?
গ্রাম আর শহরের চাঁদে কোন পার্থক্য নেই, তুমি পাশে থাকলে সবই অপার্থিব।
একা কোথায়? আমি আছিনা!! চল এবার জ্যোৎস্না স্নান করি 🙂
মেহেরী তাজ
না না আপু এতো নির্ভর করা মোটেই উচিৎ না। আপু ১০ মিনিট ধরে সুনাম করে দেখেন! অনেক কঠিন! আপু লেখা নিয়ে কিছু ভাবি নাই!
আপু আপনি আছেন? ??? \|/
শুন্য শুন্যালয়
আছিতো, নাচতেছিস ক্যান?
মেহেরী তাজ
এখন কি নাচাও মানা????? ভ্যা….. ;(
ছাইরাছ হেলাল
দ্বিধার কোন কারণ নেই, প্রশংসা তাকে করতেই হবে।
চাঁদের শহর গ্রাম নেই, তবে কোজাগরী পূর্নিমা একটাই থাকে।
অনেক দিন পর এখানে লিখলেন।
ভালো, ভালোতো!!
মেহেরী তাজ
ভাইয়া লেখা আসছিলো না অনেক দিন! হঠাৎ করেই লিখে ফেললাম ভাইয়া!
ধন্যবাদ!
মোঃ মজিবর রহমান
= মানে প্রায়োরিটি! একটা জিনিস সব সময় মনে রাখবে এতোটা প্রায়োরিটি কাওকে দিও না যার থাকা না থাকাতে তোমার অনেক কিছু নির্ভর করে! বুঝলে কিছু?
ভাল লাগলো পটুয়া আপি।
মেহেরী তাজ
ধন্যবাদ ভাইয়া!
অনিকেত নন্দিনী
“এতোটা প্রায়োরিটি কাওকে দিও না যার থাকা না থাকাতে তোমার অনেক কিছু নির্ভর করে” – খুবই সত্যি কথা। 🙁
জোছনায় স্নান করার ইচ্ছা জেগেছে! ভালোই তো। পিচ্চি এবার বড় হয়ে গেছে, লেখার হাতও মাশা আল্লাহ লেখার হাতও খুলে গেছে। 😀
মেহেরী তাজ
এতোদিনে বড় খেতাব পাইছি! \|/ আসোলে আমি কোন কালেই ছোট ছিলাম না শুধু শুধু আপনি আমারে পিচ্চি বানায়ে দিছিলেন!
অনিকেত নন্দিনী
এইতো, এইডা কইয়া তো আবার পিচ্চিগো সারিতে ফিরা গেলা। একমাত্র ছুডুরাই কয়, “আমি ছুডু না, বড় হইয়া গেছি”। :D)
মেহেরী তাজ
ধুর কি যে বলেন! আমি এবার ভোটার হইছি! আপনি চাইলেও আমারে আর ছোট বানাতে পারবেন না! 😀
রিমি রুম্মান
জোৎস্না বৃষ্টি হচ্ছে__ লোভ লেগে গেলো।
জোৎস্না বৃষ্টি’তে ভেসে যেতে মন চায় গো।
ভালোলাগা রেখে গেলাম -{@
মেহেরী তাজ
আপনার ভালো লেগেছে শুনে আমার ও ভালো লাগলো আপু! ধন্যবাদ! 🙂
ভোরের শিশির
ও তাজাপু, ভাল আছো? :p
মেহেরী তাজ
নীতেশ’দা আ আ আ আ আ আ………… আমি ভালো আছি! আপনি কেমন আছেন????? \|/
সোনেলা তো এখন জমজমাট। শুধু একজনের কমতি!
ভোরের শিশির
লীলাপুর 🙁 ;(
মেহেরী তাজ
খোজ দ্যা সার্চ জারি আছে নীতেশ’দা ! আশা করি খুব তাড়াতাড়ি উনিও চলে আসবেন!
অরুনি মায়া
সঙ্গিহীন জোছনা দেখি রোজ, জানিনা সঙ্গিসহ কেমন লাগে দেখতে। তবে খুব জানতে ইচ্ছে করে সঙ্গির সাথে জোছনার রূপ কেমন রঙ কেমন ঢং কেমন। শহরের চাঁদ বেশি সুন্দর কারণ এখানে সৌন্দর্যের বড্ড অভাব।
মেহেরী তাজ
আপু রুপের কথা যে কেউই বলতে পারে কিন্তু ঢং এর কথা বলবে কেউ! ;?
অরুনি মায়া
তাহলে চল আমরা দুজনই লিখে ফেলি ঢং করে ঢং এর কথা। দেখি চাঁদ কতটা ঢঙ্গি 🙂
মেহেরী তাজ
রং রং রং রং… ….
না মানে রং মেখে তারপর তো ঢং দেখতে হবে এবং দেখার পর তা লিখতে হবে! :p
চলেন যাই!!!
অরুনি মায়া
হায় আল্লাহ্ বলে কি দুষ্টু :p
ব্লগার সজীব
‘ এতোটা প্রায়োরিটি কাওকে দিও না যার থাকা না থাকাতে তোমার অনেক কিছু নির্ভর করে!’ তারপরেও তো আমরা দিয়ে ফেলি প্রায়োরিটি। আমরা তো মানুষ ওস্তাদ, যন্ত্র না। মনকে কি নিয়ন্ত্রণ করা যায়? সম্ভব?
চাঁদ সব স্থানেরই একই, দেখার চোখটা আলাদা ওস্তাদ। অনেক দিন পরে আপনার নতুন লেখা পড়লাম। আপনার লেখা মিস করি খুব ওস্তাদ।
মেহেরী তাজ
যায় যায়! আসলে মনকেও মাঝে মাঝে নিয়ন্ত্রণ করতে হয়। এই এলাম আর সহজে কোথাও যাবো না! তোমাদের ও অনেক মিস করেছি শিষ্য!
ব্লগার সজীব
সহজে নয়, কঠিনেও কোঁথাও যাবেন না, এই কথা বলুন ওস্তাদ 🙂
আবু খায়ের আনিছ
একটা জিনিস সব সময় মনে রাখবে এতোটা প্রায়োরিটি কাওকে দিও না যার থাকা না থাকাতে তোমার অনেক কিছু নির্ভর করে! খুবই সত্য কথা আর কঠিন ও বটে।
জোছনার সাথে এত কথা?
অনেকদিন পর তাজ আপুকে দেখলাম সোনেলায়।
মেহেরী তাজ
জোৎস্নার সাথে আরো কত কথা যে হয় ভাইয়া….. . 🙂
অনেক দিন পরে এলাম যে ভাইয়া তাই আর কি!
আবু খায়ের আনিছ
আরো কথা আছে নাকি? সোনেলা কিন্তু জানতে চায় সব কথা।
মেহেরী তাজ
আছে কিছুমিছু। বলবো ভাইয়া সময় করে! 🙂
ইলিয়াস মাসুদ
এমন দুরুহ একটা শিরনাম দেখে ভয়ে এড়িয়ে গিয়েছিলাম দুবার পরে কি মনে হলো পড়েই ফেললাম
কারন শিরনাম টার ভেতরেই একটা রহস্য আছে,দ্বৈবিধ্য অর্থাৎ দোক্লা ? পরে দোক্লা দুক্লির কথা ভালই লাগল।
আসলে এধরনের অবস্থায় প্রায়োরিটি আমরা যে খুব ইচ্ছা করে দি তা না,এটা হয়ে যায়,যেমন করে সন্তানের সাথে মায়ের হয়ে যায় তেমন করে দোল্কার সাথে দুক্লির হয়ে যায়,যে লোকটা জীবনে কখনোই অন্যের হস্তক্ষেপ পছন্দ করে না সেও চাই তার দোক্লা যেন তাকে একটু জ্যোত্স্না গুছিয়ে দেয় ……….
তবে রাক্ষসের হাসির চেয়ে বোধ হয় রাক্ষসির হাসি ভয়ংকর হয় ? ওহ ভাবতেই গায়ের ভেতর শির শির করছে
মেহেরী তাজ
অনেকের মত আমিও দাঁতভাঙা শব্দ ব্যবহারের চেষ্টা করেছি মাত্র! দ্বৈবিধ্য অর্থ আমি বলবো না। খুজে দেখেন পাওয়া যা কি না!
রক্ষস বা রাক্ষসীর হাসি কি আলাদা করা যায়??? ;?
নীলাঞ্জনা নীলা
তা পিচ্চি আপু এতো দ্বিধা কেন?
“বালিকা সংশয় পার করে এসো,
ঘাসফুলে শিশির জমেছে।”
মেহেরী তাজ
মাঝে মাঝে দ্বিধা চলে আসে নীলা আপু! কেনো আসে জানি না শুধু চলে আসে ব্যাস! 🙁
এই এলাম বলে ওয়েট ওয়েট….. 🙂
মুহাম্মদ আরিফ হোসেইন
আহা!!
বালিকা সবকিছুতে আগ্রহ পায় কিভাবে!!
অনুভূতি ছড়িয়ে পড়ছে।
ভালো লাগলো।
মেহেরী তাজ
বালিকা যে তাই এতো আগ্রহ ! বয়স বাড়ার সাথে সাথে আগ্রহ কমতে থাকে!
অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া! 🙂
নাসির সারওয়ার
আরেক জায়গায় অন্য আরেকটা চাঁদ আছে। পূর্নিমায় পদ্মার বুকে কোন নৌযানের ছাদ।
কথাবার্তায় শেষ। বেশ ভিন্ন এবং ভালো হয়েছে।
অনেক দিন পরে কি দেখলাম নাকি আমিই পরে আসলাম!!!
মেহেরী তাজ
সবায় আজকাল কই যে থাকেন! আপনিও লেট সাথে আমিও!
ধন্যবাদ ভাইয়া!
নাসির সারওয়ার
নিখোঁজ সংবাদে সাধারনত দুই বয়সের মানুষ দেখা যায়। এক পিচ্ছি, দুই বুড়ো। আমি একদলে আছি। তবে আমি নিজে নিজেই নিখোঁজ হয়ে যাই যখন তখন। এই যেমন এখন!!!
মেহেরী তাজ
ভাইয়া নিখোঁজ কে আমি/ আমরা খোঁজ দ্যা সার্চ করে বের করে আনতে পারি!
ইয়ে আমি তাহলে কোন দলে পড়ি??
লীলাবতী
শিরোনাম দেইখা তো ভাগান দিছিলাম, পরে এক চোখ খুলে বসলাম। এত সুন্দর করে কেমন করে লেখো তুমি?
মিস্টার পার্ফেক্ট পাশে থাকলে বুঝি, চাঁদটা অনেক বড় হয়ে যায়? আলো অনেক বেশি বেশি ছড়ায়?
শহর কিংবা গ্রাম জানিনা, সব পাতার ফাঁকেই চাঁদ অনেক সুন্দর, হাতের মধ্যে হাত যদি থাকে। অনেক অনেক ভালো লিখেছ তাজ আপু। -{@
মেহেরী তাজ
লীলা আপু আমি তো চলে এসেছি! এবার আপনিও আসুন! অনেক তো ছুটি খাওয়া হয়েছে! ঘরে ফেরা যায় না কি? আপু অনেকদিন আড্ডা হয় না! :'(
লীলাবতী
এই যে আমি হাজির ম্যাডাম 🙂 কেমন আছো মিষ্টি মেয়ে? 🙂
মেহেরী তাজ
লীলা আপুউউউউউ আপনি আসছেন? খুব খুব খুব খুশি হয়েছি! 😀
আমি ভালো আছি। আপনি এতোদিন ছিলেন কই? আছেন কেমন?