আগুন-পলাশ-শিমুলের দিনে
তৃষিত/তৃষ্ণার্ত কৃষ্ণচূড়ার ফাঁদে,
কে কোথায় আত্মাহুতি দিয়েছে
কে জানে! কোথায় কার
ফেটে যাওয়া ধমনী থেকে রক্ত
ছড়াচ্ছে পথে পথে,
কেউ জানে না, কেউ খবর নেয় না;
শুধু-ই জানে সেই ছিঁড়ে/ফেটে যাওয়া ধমনী
আর জানে সেই আগুন-রূপী কুহকিনী;

তবুও ভাবি,
প্রায়শ্চিত্তে শুদ্ধ হোক দুর্ভিক্ষের-অভাগা-কুহকিনী
সময়োচিত ভালোবাসার চিত্র এঁকে,
হ্রদের জলে সিনান শেষে, ফিরে ফিরে আসুক;
অপেক্ষায় দাঁড় করিয়ে রাখা, দাঁড়িয়ে থাকা
কৃষ্ণচূড়ার নিচে, শিশির-সতীর্থে;

নত চোখে/মুখে গুঁজে দেবে বুক পকেটে,
তর্জমা করা পুরো একটি কবিতা।

0 Shares

২৮টি মন্তব্য

মন্তব্য করুন

মাসের সেরা ব্লগার

লেখকের সর্বশেষ মন্তব্য

ফেইসবুকে সোনেলা ব্লগ