
আগুন-পলাশ-শিমুলের দিনে
তৃষিত/তৃষ্ণার্ত কৃষ্ণচূড়ার ফাঁদে,
কে কোথায় আত্মাহুতি দিয়েছে
কে জানে! কোথায় কার
ফেটে যাওয়া ধমনী থেকে রক্ত
ছড়াচ্ছে পথে পথে,
কেউ জানে না, কেউ খবর নেয় না;
শুধু-ই জানে সেই ছিঁড়ে/ফেটে যাওয়া ধমনী
আর জানে সেই আগুন-রূপী কুহকিনী;
তবুও ভাবি,
প্রায়শ্চিত্তে শুদ্ধ হোক দুর্ভিক্ষের-অভাগা-কুহকিনী
সময়োচিত ভালোবাসার চিত্র এঁকে,
হ্রদের জলে সিনান শেষে, ফিরে ফিরে আসুক;
অপেক্ষায় দাঁড় করিয়ে রাখা, দাঁড়িয়ে থাকা
কৃষ্ণচূড়ার নিচে, শিশির-সতীর্থে;
নত চোখে/মুখে গুঁজে দেবে বুক পকেটে,
তর্জমা করা পুরো একটি কবিতা।
২৮টি মন্তব্য
ইসিয়াক
তবুও ভাবি,
প্রায়শ্চিত্তে শুদ্ধ হোক দুর্ভিক্ষের-অভাগা-কুহকিনী
সময়োচিত ভালোবাসার চিত্র এঁকে,
হ্রদের জলে সিনান শেষে, ফিরে ফিরে আসুক;
অপেক্ষায় দাঁড় করিয়ে রাখা, দাঁড়িয়ে থাকা
কৃষ্ণচূড়ার নিচে, শিশির-সতীর্থে;
নত চোখে/মুখে গুঁজে দেবে বুক পকেটে,
তর্জমা করা পুরো একটি কবিতা।
চমৎকার প্রকাশ। শুভকামনা
ছাইরাছ হেলাল
পড়ার জন্য ধন্যবাদ,
তবে এত কপি-পেস্ট!
নিজে কিছু তো বলুন।
সুরাইয়া পারভীন
সবার অগচরে
আগুন-রূপী কুহকিনী ছিঁড়ে/ফেটে যাওয়া ধমনী থেকে
রক্ত ঝরতে ঝরতে রক্তশুন্য হবে একদিন
সেদিন না হয় প্রায়শ্চিত্তে অযুহাতে
গঙ্গার পবিত্র জলে সিনান শেষে
নিজেকে শুদ্ধ করে নেবে অভাগা কুহকিনী
চমৎকার প্রকাশ।
ছাইরাছ হেলাল
ধুর! এত কঠিন করে ভাবিনা/ভাবিনি, যাই বলি না কেন।
শেষে কিন্তু!
“নত চোখে/মুখে গুঁজে দেবে বুক পকেটে,
তর্জমা করা পুরো একটি কবিতা।” এমন করেই প্রতীক্ষা থাকে।
ভাল থাকুন।
ফয়জুল মহী
ফাগুনের শুভেচ্ছা
ছাইরাছ হেলাল
আপনাকেও শুভেচ্ছা।
নিতাই বাবু
ভালোবাসা দিবসের শুভেচ্ছা রইল। সাথে শুভ ফাল্গুনের শুভেচ্ছাও!
ছাইরাছ হেলাল
আপনাকেও ফাগুনের শুভেচ্ছা অনেক।
কামাল উদ্দিন
পকেট ভারি করার লোভ দেখালেও কিতার তর্জমা আমার দ্বারা অসম্ভব……লাভ দিবসের শুভেচ্ছা
কামাল উদ্দিন
কিতার = কবিতার
ছাইরাছ হেলাল
ব্যাপার না!
ছাইরাছ হেলাল
হা হা হা, দুনিয়ায় অসম্ভব বলে কিছু নেই।
ফাগুন শুভেচ্ছা আপনাকেও।
কামাল উদ্দিন
সাবানে ম্যাচের কাঠি ঠুকে কি আপনি আগুন জ্বালাতে পারবেন? 😀
ছাইরাছ হেলাল
তাই বলে/ভেবে হাল ছেড়ে দিচ্ছি না!
তৌহিদ
কে কাকে ফাঁকি দেয় দিক আমি ঘরেই আছি। কবিতা হোকনা হোক এত রত্তি ভালোবাসা পাবার আশায়।
শুভেচ্ছা রইলো ভাই।
ছাইরাছ হেলাল
আহা আহা, বিশ্ব প্রেমিক! ভালুবাসার আগুন ছাড়া কিছুই খেতে চায় না।
আগুন শুভেচ্ছা।
সুপর্ণা ফাল্গুনী
কোথায় কার কি হচ্ছে আসলেই কেউ কারো খবর রাখেনা । যার কষ্ট সেই বুঝে , সেই জানে। ধন্যবাদ ভাইয়া। বসন্তের শুভেচ্ছা ও শুভকামনা রইলো
ছাইরাছ হেলাল
ঠিক বলেছেন, যে হারায় সে-ই জানে কী হারালো, আর হারিয়ে কী পেলো!
ভাল থাকুন।
বন্যা লিপি
তবুও ভাবি,
প্রায়শ্চিত্তে শুদ্ধ হোক দুর্ভিক্ষের-অভাগা-কুহকিনী
সময়োচিত ভালোবাসার চিত্র এঁকে,
হ্রদের জলে সিনান শেষে, ফিরে ফিরে আসুক;
অপেক্ষায় দাঁড় করিয়ে রাখা, দাঁড়িয়ে থাকা
কৃষ্ণচূড়ার নিচে, শিশির-সতীর্থে;
ফিরে আসুক হ্রদের জলে সিনান শেষে শুদ্ধ শিশির-সতীর্থে। ফাল্গুনি শুভেচ্ছা।
ছাইরাছ হেলাল
খালি কপি-পেস্ট!
আপনাকেও শুভেচ্ছা।
বন্যা লিপি
হাহাহাহা…..কি করতাম? এমুন কঠিন ভাষার ব্যাখ্যা দিতে বইলে কপালের রগ টনটন করে। পেস্টেই সুবিধা মতো বুঝাইতে সুবিধা,যা বোঝার বুঝছি, বিশদ মন্তব্যে কিপ্টামী😊😊😆😆
ছাইরাছ হেলাল
ঠিক আছে, বুচছি তো!
সঞ্জয় মালাকার
দাদা ভালোবাসা দিবসের শুভেচ্ছা রইলো, সাথে ফাল্গুনী শুভেচ্ছা।
ফুলে ফলে ভরে উঠুক আপনার হৃদয়।
ছাইরাছ হেলাল
আপনাকেও ফাগুন শুভেচ্ছা।
ভাল থাকবেন অবশ্যই।
হালিম নজরুল
লেখাটি আমার ভাল লেগেছে।
ছাইরাছ হেলাল
ধন্যবাদ আপনাকে।
সাবিনা ইয়াসমিন
ভাবছি কি লিখবো,
ভাবছি কিভাবে লিখবো!
ভেবে ভেবেই পড়ছি বারবার,
কোথায় আছে কৃষ্ণচুঁড়া
কই হারালো কুহুকিনী?
কার ধমনীর শিরা ফেটে/ভিঁজে ঢোল হয়ে বাজছে
কুহুবনে- কুহুতানে!
ইয়ে, মানে এটা কি কবিতা ছিলো নাকি বাসন্তী প্রলাপ? আগে সেটা বলুন 🙂
ছাইরাছ হেলাল
প্রলাপ হতে যাবে কেন!
বস্নত এলে যা যা হয় তাই-ই বলার চেষ্টা।
অনেক দিন পরে এলে প্রলাপ মনে হতেই পারে।