চোখ বুজে কোন সুন্দর হাসিমুখ ভাবলে যে মুখের ছবি ভেসে ওঠে তিনি আজ চলে গেলেন, না ফেরার দেশে। গজদাতে অমন আলো ছড়ানো হাসি আর দেখিনি।
সেই সাদাকালো টিভিতে প্রথম দেখা, পরিপূর্ণ হাসি। অল্পবয়সী মনে ফেলেছিল গভীর ছাপ, আজও কোন পরিপূর্ণ নারী দেখলেই হাসিতে অজান্তেই তার ছায়াঁ খুজি। তিনি তাজিন আহমেদ।
দিলারা ডলি রচিত ও শেখ নিয়ামত আলী পরিচালিত ‘শেষ দেখা শেষ নয়’ নাটকে অভিনয়ের মধ্য দিয়ে তার অভিনয়যাত্রা শুরু হয়েছিল। নাটকটি ১৯৯৬ সালে বিটিভিতে প্রচার হয়। এরপর তিনি অসংখ্য নাটক-টেলিছবি দর্শকদের উপহার দিয়েছেন। হুমায়ূন আহমেদের নাটক ‘নীলচুড়ি’তে অভিনয় করেও বেশ আলোচিত হন।
অভিনয়ের বাইরে লেখালেখির কাজেও যুক্ত ছিলেন তাজিন। লিখেছেন একাধিক নাটক। আর নিয়মিত মিডিয়ায় সময় দিতে না পারলেও উপস্থাপনায় ছিলেন বেশ দাপুটে। এনটিভিতে প্রচারিত ‘টিফিনের ফাঁকে’ অনুষ্ঠানে টানা ১০ বছর উপস্থাপনা করেন তিনি। একাত্তর টিভিতেও ‘একাত্তরের সকালে’ হাজির হয়েছেন তিনি।
এই জীবনে রুপমুগ্ধ হয়েছি খুবই কম মানুষের, মুগ্ধতার আবেশ ছড়ানো রুপবতীগনের একজন ছিলেন তিনি। তাজিন আজ চলে গেলেন, ভালো থাকবেন ওপারে প্রিয় তাজিন।
৮টি মন্তব্য
মোঃ মজিবর রহমান
ভাল থাকুক অপারে,
আগুন রঙের শিমুল
ভালো থাকুক
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
ওপারে যেন ভাল থাকেন এই কাম্য।
আগুন রঙের শিমুল
ভালো থাকুক ওপারে
জিসান শা ইকরাম
তাজিন আহমেদ আমার প্রিয় একজন অভিনেত্রী এবং উপস্থাপক,
ওনার সমস্ত মুখমন্ডলে যে সুন্দর হাসি ফুটে উঠত, তা দেখে নিজের অজান্তেই হাসি চলে আসতো আমার।
ওনার চলে যাওয়ায় খারাপ লাগছে খুব।
ভাল থাকুক উনি ওপারে।
ধন্যবাদ এমন পোষ্ট দেয়ার জন্য।
আগুন রঙের শিমুল
প্রিয়তম হাসিমুখ
নীলাঞ্জনা নীলা
মনে পড়ে একবার পারাবত ট্রেনে একই কামরায় আমরা উঠেছিলাম। গেঁজ দাঁতের হাসিটা, কথা বলার মধ্যে কী যে মাধুর্য!
মানুষ হঠাৎ করে কীভাবে যে “নাই” হয়ে যায়!
ভালো থেকো অন্য পৃথিবীতে প্রিয় তাজিন। -{@
আগুন রঙের শিমুল
সৌভাগ্য আপনার