জামালপুরে কখনো যাওয়া হয়নি। কিছুদিন যাবৎ এক বন্ধু খুব করে ধরেছে জামালপুরে যেতে হবে। ওখানে ওনার বন্ধুর বাড়ি আছে মাদারগঞ্জে। পুরাতন ব্রহ্মপুত্র নদে নৌকা নিয়ে ঘুরে বেড়াবো, বন্ধুর বাগান বাড়িতে পুকুর আছে মাছ ধরবো, বারবিকিউ হবে এমন লোভ দেখিয়ে আমাকে তিন দিনের সময় করতে বাধ্য করে ফেলে। ঘটনাটা গত বছরের অক্টোবরের। ৬৬ দিনের লক ডাউনে থেকে এমনিতেই মনটা ছটফট করছিলো ঘর ছাড়ার জন্য। ট্রেনে চড়ার অভিজ্ঞতা আমার অনেক কম, তাই ট্রেনের কথা বলাতে এই ভ্রমণের প্রতি আমি আরো বেশী দুর্বল হয়ে পড়ি। অগ্নিবীণা এক্সপ্রেস, নামটার মধ্যই একটা মাদকতা আছে, সুতরাং বেড়িয়ে পড়লাম অগ্নিবীণায় চড়ে, বাকিটা কেবলই ছবি.........


(২) কমলাপুর স্টেশন পার হয়ে আমাদের অগ্নিবীণা ছুটে চললো জামালপুরের দিকে।


(৩) কুরিল ফ্লাইওভারের পাশ দিয়ে যখন যাচ্ছিলাম।


(৪/৫) মেট্রো রেলের কাজ চলছে বেশ জোরেসোরে।


(৬) একটি নীল গম্বুজ মসজিদ।


(৭) বিমান বন্দর স্টেশন।


(৮) তুরাগ নদের উপর অপর প্রান্তের রেল ব্রীজ।


(৯) টঙ্গী জংশন।


(১০) ছোট ছোট স্টেশনগুলো আমাদের সবুজ সংকেত দিয়ে পার করে দিচ্ছিল।


(১১/১২) এমন কতো সবুজ পথ প্রান্তর দিলাম পারি, সব কি আর ক্যামেরায় ধরতে পেরেছি।


(১৩/১৪) স্টেশনের নাম আউলিয়া নগর, নামটা আগে কখনো শুনিনি।


(১৫) মশাখালী নামেও একটা স্টেশনের দেখা পেলাম।


(১৬) চমৎকার বাঁক নেওয়া একটা নাম না জানা নদী।


(১৭) তেল ভর্তি ওয়াগন।


(১৮) এক সময় চলে এলাম ময়মনসিংহে।


(১৯) ময়মনসিংহ পার হওয়ার কিছু পড়েই সামনে দেখা দিলো জামালপুর স্টেশন।


(২০) এক সময় চলে এলাম আমাদের কাঙ্খিত গন্তব্য জামালপুরে।

0 Shares

১৪টি মন্তব্য

মন্তব্য করুন

মাসের সেরা ব্লগার

লেখকের সর্বশেষ মন্তব্য

ফেইসবুকে সোনেলা ব্লগ