প্রিয় গুণতরাসী,
ভাবনা না-ভাবনার অজস্র জলা-জঙ্গলকে পাশে ফেলে
পাশ কাটিয়ে নির্বিকার শুয়ে থাকো, জলস্রোতে ভেসে ভেসে
ফিনফিনে মনে; এ-পাশ থেকে ও-পাশে
ও-পাশ থেকে এ-পাশে।
নাছোড় হাতে হাত রেখে, হাত ধরে উঠে এসো
সহিষ্ণু হও বন্ধুত্বে,
সখি, ফিরে ফিরে এসো, শাপলা-শালুক হাতে
সেই বিলের ধারে;
হৃদ-পাথর বানানোর মন্ত্র কোথায় শিখলে!!
শেখাতে হবে এমন-ও বলছি না, ঠিকানা পেলে
শিখে নিয়ে তুখোড় খেলায় মেতে উঠবো
পাথর-পাথর খেলে রক্তাক্ত হবো, রক্ত নেবো,
লালের সহারোহে কসাই রাণীর মত হাসবে,
কুহকিনীর বেশে;
বাঁন্দরনী!
মন চায় কৈতর হয়ে উড়ি
ঐ নীল আসমানে,
ওদিকে
জলবাঁদরনী ডাকে ডুবাডুবি খেলতে
উষ্ণ-জলের সুগভীর গহীনে!!
পাগলু,
তলে-তলে মনে-মনে
পাগল-পাগল সুখে-সুখে
খুঁত-খুঁতানির তোড়ে ডিঙি উল্টিয়ে
আচ্ছা মত কোঁকাও? কোঁকাও
আহত অনাহুতের মত,
উদ্বৃত্তের উল্লম্ফন আস্ফালনে
কী-বোর্ড হাতাও,
পাগলি!!
সেথায় লেখারা উধাও;
ইতিতে!!
তড়পানো হৃদয় শুদ্ধ করার নিমিত্তে শাকান্নের অসাধ্য গুরুভার দণ্ড নিয়ে
বাষ্পসলিল-চক্ষে অনুগ্রহ-পিয়াসী একান্ত বিনয়াবনত চিত্তে,
প্র-হে-লি-কা।
৫৯টি মন্তব্য
শুন্য শুন্যালয়
আচ্ছা আচ্ছা প্রহেলিকা, প্রথম চিঠিটা তাহলে আপনিই লিখলেন? লেখকের ঘরে ছাইরাছ হেলাল দেখছি কেন? দাঁড়ান এখুনি ঠিক করে দিচ্ছি।
ছাইরাছ হেলাল
ভাগ্যিস গুণতরাসীর সাথে কুন্য কুন্যালয় বা অন্য কিছুর সাথে মিলিয়ে ফেলেন নি!!
এখানে আপনি প্রহেলিকাকে কৈ পেলেন!! আজিব, এ-তো প্র-হে-লি-কা!!
কেডা যে কারে কী লেখে কে বলতে পারে, তবে কেউ কেউ বুঝতে পারে ভুল-ভাল ভাবে হলেও।
চিডির কতা-তো কিছু কইলেন্না!!
শুন্য শুন্যালয়
উল্টাপাল্টা বকবেন না। মাথা ঠিক করে মন্তব্য লিখবেন।
চিঠি ভালো হয়েছে,
ছাইরাছ হেলাল
তথাস্তু জনাব,
মোঃ মজিবর রহমান
ভাইরে এটা চিঠি না কুবিতা পড়ে নিই মন্তব্য পরে।
ছাইরাছ হেলাল
এইডা চিডি-কুবিতা!!
মোঃ মজিবর রহমান
বাবা এতো কঠিন পরত পড়ে ডিকশনারী খুজতেই আমি হয়রান হব ভাইজান।
তড়পানো হৃদয় শুদ্ধ করার নিমিত্তে শাকান্নের অসাধ্য গুরুভার দণ্ড নিয়ে
বাষ্পসলিল-চক্ষে অনুগ্রহ-পিয়াসী একান্ত বিনয়াবনত চিত্তে, সুন্দর হ্রদয় নিংড়ানো ভালবাসা রইল ।
ছাইরাছ হেলাল
বেশি খুঁজা-খুঁজির দরকার নেই,
আছি তো।
ভালোবাসা জায়গা মত পৌঁছালে ভাল।
মোঃ মজিবর রহমান
ভালবাসা নিলাম দিলাম। -{@
ছাইরাছ হেলাল
চলুক এ আদান-প্রদান।
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
যেমন জ্ঞানী তেমনি প্যানপ্যানানী।কত কিছুই না বললেন প্রিয়াকে শেষ পর্যন্ত বান্দরনী!।আপনার চিঠি বুঝতে হলে সেরাম মন মানুষ চাই। -{@
ছাইরাছ হেলাল
এগুলো পড়ার কিচ্ছু নেই, দেখলেই ভাগোয়াট।
সেরাম লুক দুন্নাইতে নাই।
ইঞ্জা
এ চিটি হলে আমি সম্রাট আলেকজান্ডার। :D)
ছাইরাছ হেলাল
শুধুই সম্রাট আলেকজান্ডার!! আরও কিছু জুড়ে দিন।
ইঞ্জা
:c
মিষ্টি জিন
গুনতরাসী, বান্দরনী, পাগলু ভালুবাসার কি মধুর সম্বোধন !!! আহা মরি মরি।
কেউ আমারে না ধরলে ঠিক ই মরমু। :D) :D) :D)
এই রহম চিডি কেউ লেখতে ফারপেনা।
৫০০% গ্যারান্টি। -:-
ছাইরাছ হেলাল
এরাম কিছু লেখার উপায় নেই, এমন ভালুবাসা সবাই দেতারে না।
প্রকৃত ভাবে ভালোবাসাবাসি! করলেই শুধু এমুন করে ডাকাডাকি করা যায়।
চিডির কদ্দুর কী করলেন!!
মিষ্টি জিন
প্রকৃত অপকৃত কোন ভালুবাসাই তো করতারিনা। চিডি লেখুম ক্যামবাই। :p
ছাইরাছ হেলাল
সবই পারবেন, পারতেই হবে,
আমার শুধু ডর বেশি, তাই কিছুই করতারিনাই,
আপনি এগিয়ে যান জাতি আপনার পিছে পিছেই আছে।
মিষ্টি জিন
এই চিডি বিশেষ করে ইতিতে পইরা গুনতরাসীর কয়ডা দাঁত থাহে জানতে মুনচায়।
ওমা ….আমি আজ মইরাই যামু। :D) :D) :D) :D) :D) :D) :D)
ছাইরাছ হেলাল
উহ্, এক্ষুণি মরা-মরি করলে হবে না,
দেশী মানুষ দেইখ্যা চিডি মাইররা দিন,
চিডি পইড়ড়া আমরা হাসাহাসি-কান্দাকান্দি করি।
নীহারিকা জান্নাত
খেলবো না। শুরুতেই এমন প্রেমময় চিঠি পড়লে বিচারকমন্ডলী কি আর আমাদের চিঠি পড়বেন?
আশা-ভরসা যা ছিলো সব গেলোরে…… ;(
ছাইরাছ হেলাল
এই চিডি বিচার কার্যের সময় কারও মনেই থাকবে না, তাই আগে ভাগেই দিয়ে দিলাম,
এবার নিশ্চিন্তে নির্বিঘ্নে ভালোবাসার চিঠিতে মন দিন, দ্রুত।
নীহারিকা জান্নাত
কার মনে কি আছে ক্যামনে বুঝবো?
দুইন্যাত কারোরই বিশ্বাস নাই গো ভাই …
ছাইরাছ হেলাল
একটু সাহসী হয়ে দু’একবার বিশ্বাস করেই দেখুন,
মানিক-রতন পাইলেও পাইতে পারেন।
নীহারিকা জান্নাত
;?
ছাইরাছ হেলাল
এইডা কী দিলেন!!
এ পড়া পড়ি নাই, লেইখ্যা দ্যান।
মিষ্টি জিন
কুবিরাজ ,তাড়াতাড়ি থুক্কু কন, নইলে কিন্তু নীহারিকা আফার মত আমি ও খেলপোনা।
;( ;(
ছাইরাছ হেলাল
বেশি টাইম কিন্তু নেই, কাম-কাইজ সেরে ফেলুন,
দ্রুত লিখে ফেলুন,
পরে কিন্তু আফসোস করতে হবে।
প্রহেলিকা
অনুনয় করতে বলেছিলাম তা ঠিক, তবে তা যে মাত্রাসীমা পেরিয়ে যাবে কে জানতো হে কবি? আদুরে আদুরে ডাক যে ভালোই জানেন তা দেখে নিলাম, শিখে নিলাম অনুনয়ের তরিকা।
এ’ই ভালো, বিনয়ী হলে কিছুটা যে দুর্বোধ্য থেকে মুক্তি পাবে জাতি। এটিকে আর কেউ কঠিন বলতে পারবে না।
অনুনয় শিখতে না শিখতেই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ???????? ভাবছিলাম কিছু না কিছু লেখার চেষ্টা করবো, কিন্তু এখন দেখছি সেটা কেবল স্বপ্ন হয়েই থাকবে।
প্র-হে-লি-কা কবি ভালা না।
ছাইরাছ হেলাল
ভেজষ গুনের নামডাক শুনে একটু ট্রাই করলাম,
তবে এ-তালিকা অনুসরণ করলে গণেশ উল্টে যেতে পারে, তাই সাধু-সাবধান!
জাতির মুক্তির উপায় নেই, তবে জাতি আর একটু মনযোগী হলে ধোঁয়াশা কেটে যাবার সমূহ সম্ভবনা থাকবে।
প্র-হে-লি-কা কোন কালে কবি ছিল না, কবি হওয়ারও কোন চান্স নেই।
স্বপ্নবাস্তবতা আমাদের নাগালেই!!
প্রহেলিকা
উলটে গিয়ে যতটুকু থাকে তাই আপনার। আদর করে সম্ভাষণ যাইহোক না কেন আশা রাখছি এই অনুনয় জারি রাখবেন। লেখাটি নিজের মনে হয়েছিল কোথাও কোথাও। তাই বলে আবার ভাববেন না যেন অনুনয়ের দিকে। অনুনয় চালু থাকুক হররোজ!
ছাইরাছ হেলাল
যাক এবার থেকে অনুনয় সিস্টেম চালু থাকবে, তবে হররোজ কী না তা কিন্তু জানি না,
নিজের মনে হলে অসুবিধে নেই, আমরা তো আমরাই,
জিসান শা ইকরাম
এইডা কোনো চিডি হইলো?
কোথায় কোথায় ডুবাডুবির কথা,
কুহকিনী, বান্দরনি আরো কত কি হিংসুইট্টা সম্মোধন, আরে সম্মোধনে জানু মানু লুল্লুরি পুতুপুতু শব্দের কি দুর্ভিক্ষ লাগছে আম্নের দুইন্যায়?
মাইনাস ^:^
ছাইরাছ হেলাল
তা মাইনাস যত খুশি দিন, অসুবিধা নেই।
মনে রাখতে হবে আপনাদের সেই সব আদ্দিকালের সম্বোধন এখন অচল,
তবে জানি-টানু রেখে আম্মু-আব্বু বলা যেতে পারে!!
প্রহেলিকা
আম্মু আব্বু আসতেও বেশিদিন অপেক্ষা করতে হবে না। “বাবু” পর্যন্ত অলরেডি এসে পড়েছে।
ছাইরাছ হেলাল
আপনার জ্ঞান দেখছি বিশেষজ্ঞ পর্যায়ে চলে গেছে!!
নাসির সারওয়ার
এইডাও চিডি!!
এও দেখতে হচ্ছে!
ছাইরাছ হেলাল
কেডা কয় এইডা চিডি!!
কুবি সাব একখানা মুসাবিতা করে দিলে মন্দ হতো না,
মেহেরী তাজ
ভাইয়া আপনি তো জানেন আমি ছন্দ হারাইলে সেই ছন্দে ফিরতে কতটা সময় লাগে??!
একটু সময় দিন ভাইয়া গুছিয়ে নেই! 🙂
ছাইরাছ হেলাল
আচ্ছা সময় নিন, তবে ছন্দের মুদ্রার দিকে খেয়াল রাখবেন।
চাটিগাঁ থেকে বাহার
জটিল!
ছাইরাছ হেলাল
আরে না, চিডি!!
গাজী বুরহান
এ চিটি প্রতিযোগিতার উপযুক্ত করতে ৭.5% ভ্যাট দিতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন জনৈক মন্ত্রী।
এদিকে গাজী নামের একজন আইনজীবী এ চিটি কেন নিষিদ্ধ করা হবে না তা জানতে হাইকোর্টে রিট করেছেন।
কারণ হিসেবে তিনি বলেছেন এ চিটি পড়ে এক দম্পতিরর সঙসারে ফাটল দেখা দিয়েছে। এবং সাহিত্য প্রেমী কত তরুণ-তরুণীদের মন ভেঙে চুরমার।
সূত্রঃ আমাদের প্রতিনিধি মিঃ সোনেলা হক দত্ত।।
ছাইরাছ হেলাল
এহেন জাতীয় দুর্দিনে কে দেবে আশা কে দেবে ভরসা তাই ভেবে ভেবে জাতি
কানতে কানতে এ জীবন আর রাকপেনা বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
একবার বিদায় দে না মরে আসি, গান চলবে।
নীলাঞ্জনা নীলা
আমি কি কমু! তাজ্জব হইয়া গেছি। খাড়ান দেখি পক্ষাঘাতগ্রস্ত হই নাই তো! নাহ হই নাই।
কিন্তু আমিও এমুন একখান চিডি লিখবার চাই।
ও কুবিরাজ ভাই আমি এমুন চিঠি লিখবার চাই
কেউ যেনো কুনুদিন কইতে না পারে
আমার কুনু শিক্ষা নাই।
ও কুবিরাজ ভাই। ——পিলিজ লাগে আগে বুঝাইয়া দেন, তারপর শিখাইয়া দেন ক্যাম্নে লিখমু। 😀
ছাইরাছ হেলাল
অযথা উতলা হবেন্না, ইহা শাকান্ন মাত্র, খুব-ই নকল টাইপ লেখা!
এসব চিডি আপনি লিখলে সব কেঁচে যেতে পারে,
আপনি তো চিঠিওস্তাদ!! এভাবে বললে তো সব আশার গুড় বালিতে রূপান্তর হয়ে যাবে,
লেডিগুরুর চিডির অপেক্ষা করতেই আছি।
নীলাঞ্জনা নীলা
অপেক্ষায় থাকুন, তয় বিফল হবেন বলে মনে হচ্ছে।
এত্তো ভালো ভালো চিঠি সবাই লেখে, আমি তো ফেইলং হমু। 🙁
ছাইরাছ হেলাল
আপনি ফেইলং হতেই পারেন্না, আপনার খত পেলে
‘বুকটা আমার ফাইট্টা যায়’ শুরু না করে দেয় নূতন কেউ!!
অরণ্য
হেলাল ভাই, চিঠি ইহাকেই বলে। আমি আগেই পড়িয়াছিলাম। আবছায়ায় অল্পদেখিয়া মুগ্ধ হইয়াছিলাম। মুখে কোন কথা ছিলনা সেদিন। আজ কিঞ্চিত কথা ফুটিয়াছে। আজ তাহাকে আরও জানিতে দিকবিদিক ছুটিয়া আলো খুঁজিয়া আনিলাম। দেখিলামও – বড়ই সৌন্দর্য।
যারা কম পড়ুয়া তারা পালিয়েই বেড়াবে। আপনার লেখা বুঝতে আরেকটা গল্প পড়েই ফেলতে হলো।
http://bonikbarta.net/bangla/magazine-post/565/%E0%A6%97%E0%A7%81%E0%A6%A3%E0%A6%A4%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%80–/
মন্তব্য করব বলে আগের পৃষ্ঠায় আপনাকে (লেখাটিকে) খুঁজে বের করে পড়লাম আবার। লিখলাম।
ভাল থাকবেন। (y)
ছাইরাছ হেলাল
বমাল ধরে ফেললেও হাঁটে কলস পিটানো কী ঠিক হলো ভাই!
জাতি ফিস ফিস করে ক্রন্দন শুরু করল আর কেউ রেহাই পাবে না,
এখন কথা হইল এই মহাগল্প তো চিডির মধ্যে পাই না, নাম ছাড়া, কিছু-মিছু অ্যাাড-ফ্যাড করে দিমু কিনা
বুঝতেছি না, বেশ একটা ভাব নিতে পারলে মন্দ হতো না, যদিও আমার পুরস্কারের লাইন আপনি মাঠে মেরে ফেলেছেন
এরই মধ্যে,
অরণ্য
হেলাল ভাই, চিঠির সম্ভাষণ বুঝতেই আমার বারোটা। তবে আপনার খুশি হবার কথা যে এই বুড়ো বয়সেও আমি আপনার চিঠি বুঝতে কতদিকেই না দৌড়ালাম!
না বুঝলে মাঝে মাঝে অসহায়ই লাগে। আপনি শুধু লম্বা নন, দৌড়াতেও ভাল পারেন; বোঝা যায়।
আমাদের লেখা মাঠে তাঁবু খাটানোর মত। এই কিছু দড়ি, কাপড় আর বাঁশ হলেই হয়ে যায়। আর আপনারটা আর্কিটেক্ট দিয়ে যেন ডিজাইন করা। ল্যান্ডস্কেপিং বুঝতেও নূন্যতম কলার জ্ঞান থাকতে হবে। আসলে সেই’ কলা – লেখার আর্ট।
মন বলছে বৈশাখে দেখা হবে আবার! এর ঘটনা কি?
ছাইরাছ হেলাল
ও আচ্ছা আমাকে বুড়ো- ফুড়ো যাই বলুন-না, আপনি সরেস তা মেনে নিয়েছি।
আপনার লেখা আমার থেকেও ফাইন, তা-তো আগেই স্বীকার করে নিয়েছি,
আবজাব লেখা নিয়ে এমন বলতে নেই!!
আমার তো তর সইছে না!
ঝালফ্রাই খাব, বলা যায় না মাখামাখিও করে ফেলতে পারি।
মুহাম্মদ আরিফ হোসাইন
কবিদের চিঠি বুঝি এমনই হয়!!
ছাইরাছ হেলাল
এইডা কোন চিঠি হইল!
আবু খায়ের আনিছ
“হৃদ-পাথর বানানোর মন্ত্র কোথায় শিখলে!!
শেখাতে হবে এমন-ও বলছি না, ঠিকানা পেলে
শিখে নিয়ে তুখোড় খেলায় মেতে উঠবো
পাথর-পাথর খেলে রক্তাক্ত হবো, রক্ত নেবো,
লালের সহারোহে কসাই রাণীর মত হাসবে,
কুহকিনীর বেশে;”
কি কঠোর রে বাবা, এত কঠোর হলে কি চলে? মোটেও না তাই তো কবি মান অভিমান ভেঙ্গে পরের লাইনেই বান্দরনী বলে ডেকে উঠে।
চমৎকার একটা প্রেমময় কবিতা পড়লাম, অসাধারণ হয়েছে। -{@
ছাইরাছ হেলাল
এর মধ্যে প্রেম-প্রুম কই পাইলেন!!
এ-তো খিস্তি- খেউর!!
সাবধান কিন্তু, বিভ্রান্ত হলে ভোগ আছে কপালে!
গাজী বুরহান
দাত ভাইঙ্গা যাবার উপক্রম। বান্দরনি এবং পাগলুর কাছে নিশ্চয়ই পৌছুবে এমন চিঠি।
ভাল্লাগছে চিঠি।
ছাইরাছ হেলাল
অনেক ধন্যবাদ পড়ার জন্য,
দাঁতের যত্ন নিন,