আমি চন্দ্রমল্লিকাকে না করে দেবো, বলে দেবো বাড়ি ফিরে যেতে,
রেলপথের পাথর ছুঁয়ে এভাবে আমার অপেক্ষায় থাকা আর কতকাল!
আমি বলে দেবো, আমি আর কোথাও নেই, আমাকে আর খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না,
আমি সেই যে তোমার হৃদয়ে লুকিয়ে পড়েছি কোন এক কুক্ষণে,
কিছুতেই যেনো বেরোবার আর কোনো পথ খুঁজে পাই না!
এই-সেই অজুহাতে আমি ঠিক থেকে যাই তোমার হৃদয়ের উষ্ণতায়!
তুমিও বরং ঐ ছেলেটাকে নিষেধ করে দাও, বলে দাও-
এভাবে এতো কাছে এসে যেনো ছুঁয়ে না দেয় তোমার জামার সুতো!
তোমার জন্য চিঠি, ফুলের সুবাস এসব যেনো আর কোনোদিন নিয়ে না আসে!
জানি ঐসবে তোমার খুব সায় আছে, তাতে কি!
আমি যে প্রিয় চন্দ্রমল্লিকাকে নিষেধ করে দেবো কেবল তোমার জন্য,
আমার পাশে এসে দাঁড়াবার জন্য এই একটা কারণ কি যথেষ্ট নয়?
৩টি মন্তব্য
আরজু মুক্তা
নিচের দুলাইন মিললো না।
নিচের চন্দ্র মল্লিকা কি ফুলকে বুঝালেন?
যথেষ্ট বানান দেখুন।
এতো প্রেম দেখে নিশ্চয় সে পাশে দাঁড়াবে।
শুভ কামনা সবসময়
সুপর্ণা ফাল্গুনী
শুরুটা চমৎকার ছিলো কিন্তু শেষটা সৌন্দর্য ধরে রাখতে পারলো না। লিখুন ,অন্যদের টাও পড়ুন। অবিরাম শুভেচ্ছা ও শুভকামনা রইলো
রোকসানা খন্দকার রুকু
নিয়মিত লিখুন। শুভ কামনা সবসময়।