একটি ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট এসেছে যে নামে সোনেলাতে একজন আছেন যাকে আমি দাদাভাই বলে ডাকি। অনেক ইচ্ছে থাকলেও অ্যাড করতে পারছিনা নিজের কিছু সীমাবদ্ধ ধ্যান ধারণার কারণে। এখন তাকে সে কথাটা বলে দেয়াটাও দায়িত্ব মনে করি।
# দাদাভাই, আমি আন্তরিক ভাবে দুঃখিত তোমাকে অ্যাড না করতে পারায়।
# আমার খাতায় কেউ নেই যারা নিজের নাম ব্যাবহার না করে বেনামে আছে।
# তোমার এই নামটা আমি দিয়েছি সোনেলাতে, তুমি কি জান আমি তোমাকে কতটা পছন্দ করি?
# ঐ যে বললাম, আমার কোন ছদ্মনামের বন্ধু নেই, আর তা রাখতেও চাইনা।
# আমিতো পালটাতে চাইনা, আমি পালটাতে পারিনা।
# দুঃখিত, আমি তোমাকে বোঝাতে অক্ষম। ভালো থাকো।
আমি ফেইছ বুক এর ভক্ত না। তবুও একটা আই ডি পুষে আছি সেই শুরু থেকে। কিছু মানুষের খোঁজখবর আর নিজেকে আপডেট রাখা।
আমার খাতায় যারা আছেন, সবাই আমার ব্যক্তিগত ভাবে জানাশোনা।
এই কথাকথোপনের পরে নিজেকে বেশ অসহায় লাগছে। নির্বোধ তকমাটার জন্য গর্ব অনুভব করছি!
৩৮টি মন্তব্য
নীলাঞ্জনা নীলা
আমার ফেসবুক খুলে দেয় আমার ভাই। তারপর আমার স্বামী তরুণ চালাতো, শিখিয়েও দিলো। লেখালেখি শুরু করলাম আবার নতূন করে, তাও ছাত্রজীবনের বন্ধুদের কথায়। সেই লেখালেখির সূত্র ধরে এমন হয়েছিলো ৫০০০ বন্ধু তালিকায় চলে এলো। নাম-বেনামে কতো যে ঝামেলার মধ্য দিয়ে গেলাম। ওভাবেই তো নানার সাথে পরিচয়। অপরিচিত মানুষও আপন হয়ে যায়, সেটা নানাকে দিয়েই জানলাম। তবে ২০০৯ এর ডিসেম্বরে ৫০০০ ছিলো, ২০১০ এর সেপ্টেম্বরে নেমে একেবারে ২০০। এখন আত্মীয়-পরিজন যাদের চিনি, কাছের আপন তারাই আছে। টোটাল ২৫৬। কতো যে এড রিক্যুয়েষ্ট আসে, সত্যি বলতে কি অপরিচিত কাউকেই আর জায়গা দেই না। ভাইয়ূ আপনি অসহায় বোধ করবেন না। যা করেছেন, ঠিক করেছেন।
আমার লেখাগুলো পাবলিক করা থাকে, অনেকে পড়ে কমেন্ট দেয়। ইনবক্সে ম্যাসেজও দেয়। আমি ম্যাসেজ ডিক্লাইন করে দেই। আসলে এসব ঠিক মেনে নিতে পারিনা। প্রথম দিকে বুঝিনি ফেসবুক। কতোবার যে হ্যাক হয়েছিলো আমার একাউন্ট। এখন আমার বন্ধু সে প্রায়ই চেক করে আমার আইডি। ও মাইক্রোসফটে চাকরী করে কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে। তাই মজা হলো আমায় কে ম্যাসেজ দেয় তারা কি ভুয়া নাকি সত্যি সেসব ও জানতে পারে। আমায় জানিয়ে দেয়।
আপনি নির্বোধ অবশ্যই না ভাইয়ূ। সত্যি বলতে কি বেশ করেছেন। অনেক কথা বলে ফেললাম। কিছু মনে করবেন না যেনো। ভালো থাকুন। 🙂
নাসির সারওয়ার
আমি টেকনোলোজির কোন দোষ দেখিনা। বরং এটা আমাদের এগুতেই সাহায্য করে। শুধু ভাবছি, কে কি ভাবে এটাকে ব্যবহার করে। পৃথিবীর এক প্রান্ত থেকে আরেক, আমরা জানতে পারি ভালোলাগা মানুষগুলো কেমন আছে।
আমার বিশ্বাস সবারই কমবেশি এসবের অভিজ্ঞতা আছে। সচেতন থাকলে অনেক জামেলা এড়ানো যায়।
ভালো থাকুন।
নীলাঞ্জনা নীলা
আপনিও ভালো থাকুন ভাইয়ূ।
নাসির সারওয়ার
স্রষ্টার কৃপায় ভালোই আছি।
ছাইরাছ হেলাল
বাহ, চাইলাম কুবির কাছে কোবতে সে কীনা কী ল্যাহে কিছুই বোঝতারি না।
তয় তলবাক্সে ঝাঁপাইয়া পরেন্না জাইন্না ভালু লাগল।
কবিরা একটু ইয়ে(আবাল) কিছিমের হয়, কিন্তু আপনি দেখছি খুবই বুদ্ধিমানের মত সুন্দর লেখা লিখে ফেলেছেন।
ইস, আর একটু সামনে বাড়লেই কবিতা হয়ে যেত।
শান্তি পাইলাম না, তবে সামনের লেখায় কবি অবশ্যই আমরা বিমুখ করবেন্না!!
নাসির সারওয়ার
কোবতে লেখার সময়ই এই মূল্যবান দাওয়াত পত্রটি আসিলো। তাহা হইতে উদ্দার পাইতেই আমার পংতিগুলো গুবলেট হইয়া গেলো।
কবিরা যে একটু ইয়ে কিছিমের হয়, তাহাতো সবারই জানার কথা। ইয়ে কিছিমের না হলে ভোরকে কি সকাল বানানো যায়!
সামন্য দন্দে আছি, আমার কবিতা প্রকাশ পাওয়া মাত্রইযে অন্য কবিরা পালায়ন করিবে, তাহা আমার দেখিতে খারাপ লাগিবে। বিকল্প কিছু করার ইচ্ছা পোষণ রাখিয়া আজ বিদায়।
ছাইরাছ হেলাল
কে কে পিঠটান দেবে তা নিয়ে ভাবিত না হলেও চলিপে,
কোবতে আমাদের চাই ই।
নাসির সারওয়ার
আনপার মতন কুবি পিছু হটলে কুনু অসুবিথা নাই সে ব্যাপারে আমি ১১০% কনফার্ম!
আজতো কিছু খাবেন্না। আরেকদিন আসলে কোবতে কিন্তু আপনাকে খেতেই হবে!!
আবু খায়ের আনিছ
ভাইয়ার দেখি আমার রোগে ধরছে। বেনামের আইডি এড করি না। ফেইজবুক বেশ বিড়ম্ভনায় ফেলেছে ইদানিং, তাই শুধু পরিচিত (সোনেলার ব্লগারগন আর ভার্সিটির ফ্রেন্ড আর কিছু কাছের বন্ধু বাদে) সবাইকে আনফ্রেন্ড করে দিচ্ছি।
নাসির সারওয়ার
ফেইজবুকে বিড়ম্ভনা ছিলো এবং বহাল তবিয়াতেই তা থাকবে। ব্যবহার কারীর উপরই সব।
আবু খায়ের আনিছ
অবশ্যই, যে যেভাবে ব্যবহার করছে।
নাসির সারওয়ার
ঠিক আছেতো!
মিষ্টি জিন
হা হা হা .. শেষ পর্যন্ত দাদাভাই দিদিভাই হয়েগেল :p
ঢাকা কলেজে পড়া একআপু আমাকে একবার ফেবু রিকু পাঠিয়েছিল। বুঝুন তাহলে !!!
নাসির সারওয়ার
বোকাসোকা মানুষ হলে যা হয় তাই ই হয়েছে। পুরাপুরি ধরা যাকে বলে আরকি।
তা সেই আপুটার সাথে কতটুকু এগুলেন?
মিষ্টি জিন
এডউইন তো করনাই ,এগুবো কেমনে..? ১০৮ জন নিঁয়া ফেবুতে বসবাস আমার.. 🙁
নাসির সারওয়ার
ধুর, আপনি দেখি আমার চাইতেও….
হায় হায়, মাত্র ১০৮! আর কাউকে বলেন না যেন!!
যগন ১০ হাজার হবে, তখনই একটি ভাব নেবেন।
ইঞ্জা
ফেইসবুক সে যে কত রঙ্গের হয় কি বলবো, ছেলেরা মেয়ে সেজে আর মেয়েরা ছেলে রিকু পাঠায়, এই ধরণের বলদামি যে কতো দেখেছি আর দেখছি কিন্তু এ নিয়ে কখনো মনঃক্ষুণ্ণ হইনি কারণ জানি এই চলতেই থাকবে যতদিন ফেবু আছে, আবার ফেবুর বেশ কিছু বন্ধু আছে আমার যাদের কখনো সাক্ষাত না হলেও খুবই আপনজন হয়ে গেছে যাদের মধ্যে আমার প্রিয় ভাইজান @জিসান শা ইকরাম। সুতরাং Chill bro, take it easy and happy facebooking. 🙂
নাসির সারওয়ার
ভালো মন্দ মিলিয়েইতো সব। একটু সতর্ক থাকলে কিছু বাড়তি ঝামেলা এড়ানো যায় নিশ্চয়ই। আবার অনেক সময় ভালো মানুষগুলোর দেখাও মেলে, এই যেমন আপনি আপনার ভাইজানকে পেয়েছেন।
লাইক মেরে মেরে ফেইসবুক খাতাটা চালু রেখেছি আরকি।
শুন্য শুন্যালয়
দিছি কাইল ফেসবুক বন্ধ কইরা, ভালো করছি না? আশা করি পার্মানেণ্টলি করতে পারুম এইবার।
একই নাম দেইখ্যা মেসেজ দিচ্ছিলেন? 😀 হে হে, আর্টিকেল ল্যাখতেছিলেন, অইডাই করতে থাকেন ভাইয়ো, আপনিই না কইছিলেন সবার জন্য সব না (আপনার শিক্ষকের কথা), কথা কিন্তু সত্য। 🙂
নির্বোধ তকমা কিন্তু হাছা হাছাই গর্ব করার মতো 😀
নাসির সারওয়ার
ভালু করেন নাই। ফেইসবুকের কি দোষ? ব্যবহারের সময় চোখ বন্দ করে সজাগ থাকুন।
আর বলবেন না। ভালো ভাবেই বেকুব বনেছিলাম। থুক্কু, আমিতো সবসময়ের জন্যই বেকুব।
যখন কিছু ঠিক নাহয়, তখনই ঐ শিক্ষকের কথা মনে করে সব হাল্কা করে ফেলি। সত্যিইতো, সব কিছু সবার জন্য নয়।
লেখা কিছু আছে পাইপ লাইনে। বের হলে আপনাকে জানাবো।
ফেইসবুকে ফেরত আসুন। প্রয়োজনে কাটসাট করে কমিয়ে ফেলুন সংখ্যা। ভালো মানুষেরাও তো ওটা ব্যবহার করে এবং তাদের সংখ্যাই কিন্তু বেশী। হুম, আমি জানি।
শুন্য শুন্যালয়
না না ভাইয়া, ফেসবুকের কোন দোষ নেই, ফেসবুকের কারনেই পুরা পৃথিবির খুঁটিনাটি এক নিমিষেই দেখতে পারি, যা পেপার টেপার পড়লেও জানা যায়না। কোন সাইটেরই আমি কখনো দোষ দেইনা, বরং যারা বলে সোশ্যাল সাইটের রিলেশন হেন তেন, ঠুনকো, আমি অপোজ করি। যারা এমন তারা বাস্তব জীবনেও এমনই। ফেসবুক ডিএকটিভেট করা আমার জন্য একটা ব্যামো হয়ে দাড়িয়েছে, লোকে কাজের ফাঁকে ব্রেক নেয়, আমি কয়দিন পর পর ফেসবুক থেকে ব্রেক নেই 🙂 দেখি এইবার কয়দিন নিতে পারি। আসবো তো অবশ্যই। জুকারবার্গ এখন মাধ্যাকর্ষন শক্তির চেয়েও ভয়াবহ
😀
নাসির সারওয়ার
তা এবার কইদিন চলবে এই ব্রেক!
আর জুকারবার্গ যদি আপনার বন্ধু হয়, তবে “জিসান শা ইকরাম” জন্য একটু সুপারিশ করেন। উনিতো ৫০০০ এ আকটে গেছে। যদি এত্তু ছুটাইয়া দিতেন!!!
রিমি রুম্মান
দাদাভাই শেষ পর্যন্ত দিদিভাই ! 🙂
নাসির সারওয়ার
আমাকে ভালো ভাবেই বোকা বানাতে পেরেছিলো।
জিসান শা ইকরাম
সোনেলার কাকে দাদা ভাই ডাকেন এটাই তো জানলাম্না।
কোনো মন্তব্যে এখন পর্যন্ত চোখেও পরেনি, অবশ্য আমি কিছুটা চোখে কম দেখি, দাতের ডাক্তার দেখান লাগবে বুঝতাছি।
কবিরা আজকাল লেখার জন্য বানাইন্যা কথোপকথনও লেখে :)?
আমার ফ্রেন্ড লিস্ট পুর্ন, ৫ হাজার পুর্ন হওয়ায় নতুন কাউরে এডাইতে পারিনা। হয়ত একারনে আপনার দাদা ভাই ওরফে দিদি ভাই আমারে এড রিকু দিতে পারেন্নাই, অথবা আপনার মত গুরুত্বপুর্ন নাও ভাবতে পারেন আমারে। তবে এই চৌকশ ফেইসবুকাররে এডাইতে মঞ্চায়।
আমার পারিবারিক আইডিতে আত্মীয় আর ছুড বেলার বন্ধু ছাড়া কেউ নাই 🙂
নাসির সারওয়ার
জী, “ভোরের শিশির” নামে একজন ছিলো যাকে অনেকদিন দেখিনা। এই নামটা খুঁজে দেখতে পারেন ফেবুতে।
তাড়াতাড়ি দাতের ডাক্তার এর কাছে যান চোখের তেরোটার বাজার আগে।
আপনি চাইলে একখান ইস্পিসাল রিকু করতে পারি Mark Zuckerberg কে। আরে ওত আমাদেরই ছোডভাই। আপনার কোঠায় আর এত্তু বেশী ডিস্ক লাগাইয়া দেবে। কোন ভাবেই ৫ হাজারে থেমে থাকা যাবেনা। তাহলে ফেবু যে হেঁড়ে যাবে!!
মাত্র ৫ হাজার, এইডা কিছু অইলো !!!
ফেবুর সাথে আপনারও জয় হোক।
জিসান শা ইকরাম
৫ হাজারের বেশী এড করা যায় না, ইচ্ছে তো হয় ব্লগের জন্য এড করি এক লাখ 🙂
পারিবারিক আইডিতে অবশ্য ৫৪ জন 🙂
শুন্য শুন্যালয়
ভোরের শিশির আইডিটা জেন্ডার ডিস্ক্রাইব করেনা, কাজেই মেয়ে হয়ে ছেলে আইডি নিয়েছে কইতারেন না, এইক্ষত্রে আপনি হাছা হাছাই নির্বুদ্ধিতার জন্য গর্ব করতে পারেন ভাইয়া 😀
দুঃখের কথা কি কমু, আমার আইডিটাও অপরিচিতরা ছেলে ভাবে 🙁 বত্ব-By The Way আমার এইটাও কিন্তু ছদ্ম নাম 😀
শুন্য শুন্যালয়
জিসু ভাউ, মাত্র এক লাখ? যাওয়ার আগে নাকি সব স্ট্যাটাস দলিল কইরা যাবেন, স্ট্যাটাসের সংখ্যা তো এক লাখ পার হইয়া যাওয়ার কথা! বাকিগুলোর কি হবে? 😀
নাসির সারওয়ার
@ জিসান শা ইকরাম –
তাতো জানি আর এইজন্যই জুকারবার্গ এর কাছে সুপারিশের ব্যবস্থা চলছে। আচিরেই এই ৫০০০ এর গিত্তু ছুটানো হইবেক।
নাসির সারওয়ার
@ শুন্য শুন্যালয় –
ভোরের শিশির নামেতো একটা আইডি না। আমাদের নীতেশ এর আইডিও কিন্তু তাই।
আমি ভোরের শিশির এর কথা রেখেছি – পাল্টাতে তো পারিনা, তবে আপনার “ছদ্ম নাম” টা এডাপ্ট করে নিয়েছি।
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
ছবি এবং ছদ্মনামের যে কোন আইডি এ্যাডে আমার আপত্তি ছিল বরাবর তবে আমি গ্রহন করেছি সবাইকে মেসেঞ্জারে মেসেজে যেনে শুনে এ্যাড করেছি।সুন্দর লেখা। -{@
নাসির সারওয়ার
ভালোতো। আপনাকে আমি রুপবান নামে একটা এড রিকু পাঠাচ্ছি।।
ছাইরাছ হেলাল
লেখা ও মন্তব্য পুনঃ পুনঃ পাঠ ও আতশি কাঁচ ব্যবহার করেও
দাও ভাই দি ভাইর খোঁজ পাইলাম না। খুপ ই কঠিন লিখা, ধরতারিনা কিছুই।
তবে আপনি গ্যানি লাইনে যাইতেছেন তা ভেবে বগল বাঁজাতে চাচ্ছি, (ধুর ভাল বাজে না)
তবে শুনেছি সেরের উপরে নাকি সোয়াসের থাকে, আশেপাশে।
নাসির সারওয়ার
আপনার আতশি কাঁচ অনেক পুরান কালের। অইডায় কেমতে পাইবো! নতুন কালের নতুন জিনিস পত্র এডাপ্ট করেন।
সব লেখা সবার জন্য নয়। আপনি অবশ্যই সময় হলেই বুঝতে পারবেন, সে সময়ের জন্য অপেক্ষা করুন।
ভাইসাব – সের এহন আর চলেনা। কেজি তে আসেন, জামানা বদলাইছে। আর সোয়া কেজি মাপা অত্ত সোজানা!
মৌনতা রিতু
ইশশ, এই ফেক আইডি নিয়ে হিমশিম খাই খুব। আমার বন্ধুর সংখ্যা কম। এই চার বচরে দুইশ ও পোরেনি। মাঝে মাঝে চলে ঝাড়ু অভিযান। যাগো একটু ভাব বেশি, যাগো তোষামদি ভাব বেশি তাগোরে ঘ্যাচাং করি। ইনবক্সে হাই হ্যালো কইলেই ঘ্যাচাং।
এখানে অনেকেই আমার পছন্দের। অনেকেই চেনা। আমার আত্নীয়ই বেশি। এই যে সোনেলার পরিবার ও ওখানে অনেক আছে।
যাইহোক, দাদাভাই কে তা জাতি একটু জানতে চায়। নাকি দিদিভাই,,,,,,,,,,,
নাসির সারওয়ার
আপনি দেখি আমার চাইতে এগুনো নম্বরের দিক থেকে!
আমার একটা সুবিধা, কোন চিরুনি অভিযান লাগেনা। সব্বাই আমার বারান্দার মানুষ।
সে এক লম্বা কাহিনী – দাদা বা দিদি, তাকে খুজতে “খোঁজ দা সার্চ” ও ফেল। একনামে মেলা আইডি যে!
ভালো থাকুন।
নাসির সারওয়ার
আপনি দেখি আমার চাইতে এগুনো নম্বরের দিক থেকে!
আমার একটা সুবিধা, কোন চিরুনি অভিযান লাগেনা। সব্বাই আমার বারান্দার মানুষ।
সে এক লম্বা কাহিনী – দাদা বা দিদি, তাকে খুজতে “খোঁজ দা সার্চ” ও ফেল। একনামে মেলা আইডি যে!
ভালো থাকুন।