সাধারণ ইনভাইটেশন পাবার পরেও প্রিয় বন্ধুর চোখের অপারেশনের কারণে সে যেতে পারবে না, একারণে সিদ্ধান্তই নিয়ে ফেলেছিলাম আমিও যাবো না দক্ষিন কোরিয়া। এরপর এপ্রিল মাসে একটি আলাদা মেইল পেলাম রোটারী ইন্টারন্যাশনাল এর প্রেসিডেন্ট এর কাছ থেকে। আমাকে ২৮ মে তারিখে বিশ্বের আরো ১১০ জনের সাথে সম্বর্ধনা দেয়া হবে, আমার কাছে জানতে চাওয়া হয়েছে আমি উপস্থিত থাকতে পারবো কিনা, আমি ইচ্ছে করলে একজন গেস্ট নিয়ে যেতে পারবো। চব্বিশ ঘন্টার মধ্যেই জানাতে হবে। বিশ্বের সবচেয়ে বড় বেসরকারী সাহায্য সংস্থা রোটারী ইন্টারন্যাশনালের (যার সদস্য সংখ্যা সমগ্র বিশ্বে পনের লক্ষাধিক) সাথে জড়িয়ে আছি সেই ২০০৩ সন থেকে। ২০১৫-২০১৬ সনে আমাদের ক্লাব প্রেসিডেন্টও আমি। যারা রোটা্রির সাথে জড়িত নন, তাদের কাছে এই সম্মান তেমন কিছু নয়। তবে আমার কাছে অবশ্যই অতি গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশ থেকে আমি আর একজন সম্বর্ধিত হবো। হয়ত আমার রোটারির জীবনে আমি আর এমন সম্মান পাবো না, তাই সিদ্ধান্ত পালটে দক্ষিন কোরিয়া যাবার সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেললাম। নতুন মেম্বার স্পনসর করার সর্বোচ্চ গোল্ড লেভেল এ পৌঁছানোতে এই সম্বর্ধনা।
মনে পরে গেল গত বছরের ডিসেম্বরের কথা। নতুন মেম্বার স্পনসরশিপের কারণে রোটারী ইন্টারন্যাশনাল থেকে একটি গোল্ড প্লেটেড কোণ পিন সহ রোটারির প্রধান কার্যালয় আমেরিকা থেকে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে এসব পাই আমি। তখনই মেইলের মাধ্যমে আমাকে রোটারী প্রেসিডেন্ট জানিয়েছিলেন যে ২০১৬ এর রোটারী ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশনে আমার নাম ডিসপ্লে করা হবে এবং রোটারী ওয়েবসাইটে আমার নাম প্রকাশিত হবে।
যে আমন্ত্রণপত্র পেয়েছি তাতে সাথে করে যে কোন ব্যক্তিকে নিয়ে যাওয়া যেত দক্ষিন কোরিয়ায়। সিউলে যাবার পরে বাঙ্গালী মহলে জানলাম যে আমি ৮ - ১০ লাখ টাকা লস করলাম। যে কোন ব্যক্তি দশ লাখ টাকা দিতে রাজী হত তাকে যদি সিউলে নিয়ে যেতাম, তবে সে থেকো যেত সিউলে। শুনে হেসেছি আমি। যাই হোক, সম্বর্ধনায় সম্মেলনে যাওয়া একজন রোটারিয়ানের নামই দিয়ে দিলাম আয়োজকদের।
পোষ্টটি অনেক আগেই দেয়ার ইচ্ছে ছিল, সিউলে থাকাবস্থায় ব্লগার আনিছ কে জানিয়েছিলাম এই ঘটনা। আনিছ তখনই পোষ্ট দিতে বলেছিল। কিন্তু নিজের ঢোল নিজে পেটানোর একটু সংকোচ কাজ করছিল। নিজের বেশ কিছু ফটো দিতে হয় ব্লগে, যা ব্লগের পোষ্টের জন্য বেমানান। নিজের ছবি দিয়ে পোষ্ট ফেইসবুকের জন্য মানানসই। ইদানিং ফেইসবুকিং টা খুব বোরিং লাগছে, এক নাগারে ৫-৭ দিনেও অনুপস্থিত থাকি মাঝে মাঝে ফেইসবুকে। সোনেলা আমার অত্যন্ত আবেগপূর্ণ একটি স্থান। ইন্টারনেটে যতক্ষন বিচরন করি, সোনেলায় বসে থাকি। নতুন পোষ্টের সাথে অনেকের পুরাতন পোষ্ট পড়ি। কত যে স্মৃতি এই সোনেলাকে নিয়ে। এখানকার ব্লগাররা কখন আত্মার আত্মীয় হয়ে গিয়েছেন বুঝতে পারিনা। আজ একটি বিশেষ দিন, এই দিনে লজ্জাকে কিছুটা দূরে ঠেলে দিয়ে দিয়েই দিলাম এই পোষ্ট।
রোটারী ইন্টারন্যাশনাল এর পক্ষ থেকে রোটারী ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান 'রে ক্লিনস্মিথ' সম্বর্ধনা অনুষ্ঠানে সবাইকে অভ্যর্থনা জানালেন, একটু কি বেশি সময় দিয়েছিলেন উনি আমাকে, কে জানে? সম্পুর্ন অনুষ্ঠানের ভিডিও থাকলে হয়ত বুঝা যেত। প্রায় পাঁচ মিনিট রে ক্লিনস্মিথ এবং ওনার স্ত্রীর সাথে কথা বলেছি রোটারী নিয়ে আমার ক্লাবের পরিকল্পনার বিষয়ে। কথার শেষ পর্যায়ে আনুষ্ঠানিক ফটো সেশনও হল, প্রায় একই ধরনের ফটো হওয়ায় দুটো ফটো দিলাম।
একটি পর্যায়ে মঞ্চে আমার নাম আসলো, নিয়মানুযায়ী মঞ্চে নাম ডিসপ্লে হলে যার নাম তাকে যেতে হবে ডিসপ্লের পাশেই, গেলাম আমিও। লজ্জা এবং আবেগ নিয়ে কখন যে হাত উপরে উঠে গেল বুঝতে পারিনি।
এরপর যখন এই অবস্থায় আমার অনুভূতি কেমন, কি ভাবছি এই সম্মান পেয়ে, তখন আমাদের মুন্নি সাহার কথা মনে পরে গেল। মুন্নি সাহার বিখ্যাত ''আপনার অনুভূতি কি?'' মনে পরে যাওয়ায় হাসতে হাসতেই বক্তৃতা মঞ্চে গিয়ে গলগলিয়ে কিছু বলে গেলাম। সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলতে ভুললাম না যে আমি একজন গর্বিত রোটারিয়ান এবং একজন ব্লগারও 🙂 হালকা হাততালির শব্দ ফটোতে ধারণ করা গেল না বলে দুঃখিত।
একই সাথে চলছিল খাবার পর্ব। আমার সাথে সঙ্গী যাকে এখানে আনার জন্য নাম দিয়েছিলাম, তিনি গুনে বলেছেন সর্বমোট ১৬৮ টি খাবারের আইটেম ছিল, পানীয় বাদেই। পানীয় বলতে পানীয়ই, বিয়ার, হুইস্কি, ওয়াইন এই সব আরকি। আমার সঙ্গীর খাবার আসক্তি যে কত বিশাল তা ঐদিন দেখলাম। একজন ছোট খাট মানুষ কিভাবে এত পরিমান খেতে পারে, তা না দেখলে আমার ধারনা হত না। সিউলে থেকেই তার খাবার খাওয়া দেখে আমি অবাক হয়েছিলাম। এই পেটুক সঙ্গীর কথা না হয় আর একদিন বলা যাবে 🙂
আপাতত খাবারের কিছু ছবি দেখি............
খাবার দাবারের একপর্যায়ে টেবিলের সামনে এসে এক সুন্দরী রোটারিয়ান যিনিও আমার মত সম্বর্ধিত হয়েছেন, আমাদের টেবিলের সামনে এসে থমকে দাড়ালেন। আমার দিকে তাকিয়েই বললেন ' হাই হ্যালো রোটারিয়ান , তোমাকে কোথায় দেখেছি বলতো?'' আমি মনে মনে কিছুটা ভ্যাবাচেকা খেলেও নির্লিপ্ত গলায় জবাব দিলাম, না এমন হয়নি কখনো, দেখা হয়নি তোমার সাথে। অন্য কারো চেহারার সাথে আমার চেহারার মিল খুঁজে পেয়েছ হয়ত। '' আরে না তোমাকে আমি দেখেছি আগে, আমার তো মনে হচ্ছে তোমাকে আমি আমার ভিজিটিং কার্ডও দিয়েছি, আমি মারিসা ডেলমার 🙂 মনে পড়েছে এবার? ''- এই বলে তিনি হাত বাড়িয়ে হ্যান্ডশেক করলেন। চেয়ার টেনে নিজেই বসলেন আমাদের টেবিলে। মেমোরি কার্ডে সার্চ চলছে ফুল স্পীডে, কোন মারিসা ডেলমার? কেন মনে পড়ছে না? উফ মাথা টাকাইয়া ভেঙ্গে ফেলতে ইচ্ছে করছে। তার আচরনে স্পষ্ট যে তার সাথে আমার আগে পরিচয় হয়েছিল। মুখে হাসি এনে কথা বলছি আজকে খাবার নিয়ে, অনুষ্ঠান নিয়ে। কিন্তু মারিসা ঠিকই বুঝতে পেরেছিল যে আমার মনে পরছে না।
'' শোনো ফিলিপাইনে আমার অসতর্কতায় অনুষ্ঠানের পরে একদিন হোটেলের বিচে তোমার হাতের ড্রিংক্স এর গ্লাস পরে গিয়েছিল। আমি স্যরি বলে দৌড়ে আবার নিয়ে এলাম তোমার জন্য, গ্লাস তোমার হাতে দেয়ার সময় আবার দুর্ঘটনা, কিভাবে যেন কিছুটা ড্রিংক্স তোমার ব্লেজারে পরে গেলো '' 🙂
= হা হা হা হা , এইবার মনে মনে পরেছে মারিসা। কিছুক্ষন আমরা গল্পও করেছি, হেঁটে হেঁটে আরো ড্রিংক্স নিয়েছি, গোস্তের স্টিক নেয়ার সময় আমি যে স্টিক নিলাম, তা দেখে বলেছিলে আমি পর্ক খাই কিনা 🙂 এরপর তুমিই এনে দিলে বিফ এর স্টিক 🙂
'' হুম, পরদিন হোটেলের লবিতে তোমার কয়েকটি ফটোও তুলে দিয়েছিলাম।'' বললেন মারিসা
যাক সব কিছু মনে পরে গিয়েছে। খেতে খেতে কথা বলছিলাম। এবার তার নিজের পেশাগত পরিচয় দিলেন মারিসা। ফিলিপাইন ন্যাশনাল রিয়েল এস্টেট এসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট তিনি। একজন টিভি উপস্থাপক, নিজের নামেই একটি শো করেন, টিভিতে। কয়েকশত এপিসোড হয়েছে। তার কাজের জন্য তিনি বিভিন্ন সময়ে পুরস্কৃত হয়েছেন। Buhay OFW Tv নামে এই ওয়েবসাইটে তার এপিসোড গুলো দেখতে পাওয়া যাবে। '' অনেক আগে সিনেমাতেও হিরোইন হিসেবে অভিনয় করেছি, এখন আর অভিনয় করিনা। তোমাদের দেশে হয়ত ঐ ধরনের মুভি দেখো না তোমরা, তাই আমার মুভি না খোঁজাই ভাল।'' বললেন তিনি হেসে হেসে। রোটারি অন্ত প্রাণ মারিসার। প্রচুর খরচ করেন দুস্থ্যদের জন্য, অসহায়দের জন্য। একজন ভাল মানুষের সাথে পরিচয় হয়ে আমার খুবই ভাল লাগছিল। অনুষ্ঠান শেষে বিদায় নিলাম একে অপরের কাছ থেকে। হয়ত কোনোদিন দেখা হবে তার সাথে, হয়ত না, তবে অনেকদিন মনে থাকবে এমন আলাপি একজন মানুষের কথা। হোটেলে ফিরে আমি মারিসার মুভির ক্লিপ খুঁজে দেখেছি, কারন সে নিষেধ করেনি, এবং খুঁজে দেখা খারাপ এটি বলে নি 🙂
**************************************************************************************************************
কিছু কথাঃ
সোনেলা আমার অত্যন্ত আবেগের একটি স্থান। যারা এখানের পুরাতন ব্লগার বা ব্লগ জগতের খোঁজ খবর রাখেন, তারা জানেন কেন এবং কিভাবে এই সোনেলার সৃষ্টি হয়েছিল। যখন ব্লগ জীবন শুরু করি তেমন পরিচিত ছিলাম না, ধীরে ধীরে একটা বিশাল জগৎ সৃষ্টি হয়ে যায়। তেমন লেখক আমি নই, একাধিকবার আমি নিজেই তা বলেছি, অকপটে স্বীকার করি এই সত্যি। একজন লেখক না হয়েও জনপ্রিয়! স্বাভাবিক ভাবেই ধীরে ধীরে কিছু শত্রু সৃষ্টি হতে লাগলো। রাজাকার, জামাত, শিবির সম্পর্কে অনমনীয় মনোভাবের কারণে তারা বিভিন্ন ভাবে হয়রানি, কুৎসা রটনায় নিয়োজিত হল। আর ব্লগ মালিকের রাজাকার প্রিয়তার কারণে তার সাথেই টক্কর লেগে গেল। সরাসরি বললামও তাকে সে কথা। ব্লগ মালিকের সাথে টক্কর দিয়ে কেউ টিকতে পারবে না এটি জানা কথা। যেহেতু লেখক হিসেবে পরিচিতি হবার সামান্য তম ইচ্ছেও আমার ছিলনা এবং নেই, তাই তার সাথে আপোষ আমি করিনি। অনেক ব্লগার আস্থা রেখেছেন আমার উপর, এখনো রাখছেন। যারা আমার কারণে একটি ব্লগে অপমানিত হয়েছেন, আমার অপমানকে তারা নিজেদের অপমান হিসেবে নিয়ে ঐ ব্লগ ছেড়েই দিয়েছেন, ২০১২ এর পরে একটি দিনের জন্যও আর ঐ ব্লগের কোন পোষ্ট দেখেননি, তাঁদের প্রতি কৃতজ্ঞতার শেষ নেই আমার। সেই সমস্ত ব্লগারদের অধিকাংশই এখন সোনেলায় লেখেন। আমি অকৃতজ্ঞ নই, আমার মনের আস্থা ধরে রাখতে তারা প্রতিনিয়ত সাহস যুগিয়েছেন। মানুষের প্রতি আস্থা আমার চলে গিয়েছিল, তাঁদের জন্যই আমি আমার আমিকে ফিরে পেয়েছি।
সোনেলায় এটি আমার দ্বিশততম পোষ্ট, কখন হয়ে গেল এতগুলো পোষ্ট! আমার অখাদ্য অলেখা গুলো প্রতিনিয়ত গিলতে বাধ্য করিয়েছি সবাইকে।
আমার এই পোষ্ট উৎসর্গ করছি সোনেলার সমস্ত ব্লগার, পাঠক, শুভাকাঙ্ক্ষী, মডারেটর, ডেভলপার এবং পরিচালনা পরিষদ কে।
আগত দিনগুলো সবার শুভ হোক -{@
সবার জন্য আন্তরিক ভালবাসা (3
Thumbnails managed by ThumbPress
৬২টি মন্তব্য
নীলাঞ্জনা নীলা
নানা প্রথমেই শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন। এত্তো এত্তো ফুল তোমার জন্যে।
খুব ভালো লাগছে আজকে তোমার এই দ্বিশততম পোষ্ট দেখে। তুমি সোনেলার গর্বও বটে। একজন রোটারিয়ান হিসেবে দেশের সুনাম অক্ষুণ্ণ রেখেছো। স্যাল্যুট!
আরোও সামনে এগিয়ে যাও। শুভকামনা নিরন্তর।
ওহ তুমি কি জানো তরুণ যে রোটারিয়ান? একেবারে ইন্টার থেকে সে রোটারি করে আসছে। যাক মারিসা ডালমার তো দেখি ভালোই সুইটু। :p
খানাদানায় কি কি ছিলো? ড্রিঙ্কস কি খেলে? সেসবও জানতে চাই। 😀
অফুরান ভালোবাসা তোমার জন্য নানা। -{@ (3
জিসান শা ইকরাম
হ্যাঁ জানি তো যে তরুন রোটারিয়ান, একবার বলেছিল সে।
বেঁচে থাকলে ২০১৮ তে কানাডা যাবো রোটারি ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশনে, তরুন যেন সেখানে রেজিষ্ট্রেশন করে।
হাজার হাজার সদস্যের মধ্যে দেখা হওয়াটা কঠিন, তবে মোবাইলে যোগাযোগ করে দেখা হতে পারে।
কোরিয়ানরা ফলের মধ্যে তরমুজ, আনারস, ওদের দেশের লেচু, ফুট খুব পছন্দ করে, এছারা ছিল বাদাম, কিসমিস, চেরি, আংগুর সহ অনেক ফল। আর যত ধরনের খাবার মানুষ খায়, ভাত বাদে আর সব ছিল। ড্রিংক্স নিয়েছি বিয়ার। দেখোনা সামনে গ্লাসে ড্রিংক্স এর রঙ।
মারিসা ডেলমার একসময়ের নায়িকা, বর্তমানে টিভির উপস্থাপক, কিউট তো হবেই।
ধন্যবাদ তোমাকে, ভাল থেকো সারাক্ষণ -{@
নীলাঞ্জনা নীলা
আচ্ছা বলে দেবো।
নানা একটা সমস্যায় পড়েছি আমি আবারও।
অদেখা মন্তব্য থেকে “একটি নদীর গল্প পোস্টে অরুনি মায়া মন্তব্য করেছেন” এটি যাচ্ছেনা। পোষ্টও খুঁজে পাচ্ছিনা।
মেজাজটা অসহ্য লাগে। আমারই কেন এই সমস্যা হয় বলো তো?
কিছু একটা করো নানা। 🙁
জিসান শা ইকরাম
সমস্যার সমাধান হয়নি এখনো? অদেখা মন্তব্যের প্রথমটিতে ক্লিক করে দেখ।
শুন্য শুন্যালয়
ওয়াও। আপনার জন্য আজকের দিনে স্ট্যান্ডিং ওভেশন জিসান ভাই। আমরা সোনেলার সবাই গর্বিত আপনার সাহচর্য পেয়ে। হাততালির আওয়াজ কী মন্তব্যে শুনতে পেয়েছেন?
লিখা পড়বো পড়েছি, মন বসেনি, মন এখন সব মিষ্টির থালায়। এত্তো খাবার! আমাদের জন্য টিফিন ক্যারিয়ার নিয়ে গেলে পারতেন, হা হা হা।
মারিসার সাথে ইটিস পিটিস? ;?
২০০ তম পোস্ট!!! ভাবছি কি ক্ষুধার্ত মানুষ আপনি!! লিখে লিখে পেট ভরলে খাবার একটু কমই খায় মানুষ।
অনেক অনেক ভালো লাগছে, ২০০ তম পোস্টে এমন গর্বিত পোস্ট পেয়ে অনেক খুশি হয়েছি। খুশিতে একটা হার্টই দিয়ে দিলাম আপনাকে আজ (3
জিসান শা ইকরাম
জি, হাততালির আওয়াজ কানে এসে লাগলো,
মিষ্টি বেশি খান নাকি আপনি? ডায়েটিং করেন না? আমি অবশ্য প্রচুর মিষ্টি খাই,
ঐ দিনও খেয়েছি অনেক পদের মিষ্টি, ফল, কোরিয়ান পিঠা।
মারিসার স্মৃতি দেখে অবাক হয়ে গিয়েছি, গতবছর নভেম্বরে গিয়েছিলাম ফিলিপাইন,
সেলিব্রিটিরা হয়ত একটু মেধাবিই হয়।
আমার ২০০ পোষ্টের মান এর সমান আপনি লিখলে, আপনার ৫০০ অতিক্রম করতো,
আমার লেখা যে কেউ লিখতে পারবে ১০ মিনিটে।
এমন উৎসাহ জনক মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ,
শুভেচ্ছা রাশি রাশি -{@
শুন্য শুন্যালয়
এইতো আসল কথা বের হয়েছে, আপনি তাহলে মিষ্টি খেয়ে খেয়ে সুস্বাস্থ্যের অধিকারী হয়েছেন।
আমি মিষ্টি পছন্দ করিনা তেমন, তবে স্পঞ্জ রসোগোল্লা, আর রসমালাই পছন্দ করি, আর আপনার এত এত ছবি দেখে লোভ লেগেছে, কারন এই শহরে মিষ্টি পাওয়া যায়না তেমন।
মারিসার গায়ে ওটা তো ব্লাক না ব্লু ব্লেজার 🙂 সত্যিকারের সেলিব্রেটিরা মানুষকে সম্মান দেন, এটাই বড় ব্যাপার, উটকো সেলিব্রেটিদের সাথে কথা বলা তো বিশাল ব্যাপার।
আপনি লিখতে পারিনা, এটাই হচ্ছে বিষয়, যিনি ১০ মিনিটে এত চমৎকার সব লেখা লিখতে পারেন, তিনি আরো সময় দিলে কি হতো, তাই-ই ভাবছি।
শুভেচ্ছার ভাগ আমাকেও দিলেন? অনেক ধন্যবাদ আপনাকে এবং আবারো অভিনন্দন। -{@
জিসান শা ইকরাম
হ্যাঁ আমি মিষ্টি খাই খুব, একটু বেশিই খাই 🙂
বরিশালের স্পঞ্জ রসোগোল্লা, রসমালাই আপনি নিশ্চয়ই খেয়েছেন, বর্তমানে বরিশালের হক এর মিষ্টি তো হইচই ফেলে দিয়েছে। প্রতিদিন লাখ লাখ টাকার মিষ্টি বিক্রী হয় এখানে। মানুষে এত মিষ্টি খায় তা হক এর দোকানে না গেলে বিশ্বাস করা যায় না।
ওটা ব্লু? আমার চোখের অবস্থা তো যথেষ্ঠ খারাপ হয়েছে 🙁
মারিসার চিন্তা ভাবনা আমাকে অবাক করে দিয়েছে, আমাদের দেশের সচ্ছল ব্যাক্তিরা যদি ওনার মত হতেন !
আপনি কিভাবে এত প্রশংসা করতে পারেন তাই বুঝতে পারিনা, প্রশংসা করার সিস্টেম টা একটু যদি শিখাতেন,
আপনাদের উৎসাহ, শ্রদ্ধা, আস্থা আমাকে এতগুলো পোষ্ট দেইয়েছে,
এর সব কৃতিত্ব আপনাদের, আমার নয়।
ধন্যবাদ এবং শুভেচ্ছা অনেক অনেক আপনাকে -{@
ইলিয়াস মাসুদ
এমন সন্মান যে কেউ দেশের পেলে খুশি হতাম, সেটা যখন কোন প্রিয় লোক অথবা নিজেদের কেঊ পাই সে খুশির কোন অন্ত থাকে না, আমি ট মনে করতাম আমিই বুঝি চাপা মানুষ এমন আর কেউ নেই দুনিয়ায় এ যে দেখি আমার চেও সোওয়া হাত না নয় হাত এগিয়ে আপনি…………।
সোনেলায় লিখি বলে গর্ব হচ্ছে
জিসান শা ইকরাম
ভাইরে ব্লগে নিজের ফটো দেয়ার বিষয়ে আমি বেশ প্রতিবাদী ছিলাম,
এমন একটি প্লাটফর্মে নিজের ফটো দেয়া মনে হয় ঠিক না,
তারপরেও আজকে দিলাম, প্রিয় কিছু ব্লগারের সাথে শেয়ার করলাম।
আপনাদের কাছে পাচ্ছি আমি, এটিও আমার গর্ব
শুভেচ্ছা ও শুভ কামনা ভাই -{@
রিমি রুম্মান
অভিনন্দন দাদা ভাই।
লেখাটি পড়ে খুঁজে দেখলাম এটি আমার কততম পোস্ট। ১৬২ তম। পিছিয়ে আছি। দাদাভাই সামনেই থাকুক আলোর মশাল হাতে। আমি পিছু থাকি, সে-ই ভাল। 🙂
মারিসা ডেলমার প্রখর স্মৃতিশক্তি সম্পন্ন। দুঃস্থদের জন্য প্রচুর খরচ করে” লাইনটি পড়ে মনের কোনে একটা ছোট্ট দীর্ঘশ্বাস জমলো আমার দেশের অসহায়, দুঃস্থদের কথা ভেবে। 🙁
সোনেলা’য় লিখি প্রায় তিন বছর। সকল ব্যস্ততা শেষেও ফিরে ফিরে আসি। তবুও আসি। ভালোবাসা সোনেলা এবং সোনেলা পরিবারের সকলকে। (3 -{@
জিসান শা ইকরাম
দিদি ভাই, সোনেলার যে কজন লেখক / ব্লগার সোনেলাকে নিজের মনে করেন, আপনি তার মধ্যে একজন,
নিজের ব্লগেই তাই বার বার ফিরে ফিরে আসা আপনার।
” দুঃস্থদের জন্য প্রচুর খরচ করেন ” লাইনটি লিখেছি, আমরাও যেন প্রচুর না হোক, কিছুটা খরচ করি, অন্তত ভাবি তাদেরকে নিয়ে।
আপনার লেখার মায়া দিয়ে অনেক সময় অনেককে কাঁদিয়ে ফেলেছেন, জানি আমি, কমেন্টে দেখেছি,
লেখার প্রতি কত একাগ্রতা থাকলে এটি সম্ভব তাই ভাবি।
ধন্যবাদ আপনাকে, শুভেচ্ছা নিবেন সারাক্ষন -{@
মেহেরী তাজ
দাদা আগে ২০০ তম পোষ্টে শুভেচ্ছা….. -{@
পোষ্টের মন্তব্য পরে….
জিসান শা ইকরাম
শুভেচ্ছা তোমাকেও সোনেলার তাজ -{@
মুহাম্মদ আরিফ হোসেইন
কত বড় একজন গুণী মানুষের সাথে ব্লগিং করছি।
ভাবতেই ভালো লাগছে।
বিশেষ দিনের শুভেচ্ছা রইলো।
জিসান শা ইকরাম
আরে না, কিসের গুনী মানুষ, সবার মত সাধারন একজন,
আপনি সহ সবার সাথে ব্লগিং করছি, এতেই আমি গর্বিত।
ধন্যবাদ,
শুভেচ্ছা রাশি রাশি -{@
মিষ্টি জিন
দ্বীশততম পোস্টের জন্য শুভেচ্ছা জিসান ভাই।
আপনার মত এত গুনী একজন মানুষের আঁশে পাশে থাকাও ভাগ্যের ব্যাপার।
ভালথাকুন, আর ভালবাসায় ভরিয়ে রাখুন সোনেলা পরিবার কে। -{@
জিসান শা ইকরাম
নিজের কথা একদিন লিখে ফেলুন আপনি,
এরপর পাঠকগন তুলনা করুক কার গুন বেশী,
কত দেশ দেখেছেন, বছরের পর বছর সেদেশে বাস করেছেন, কতকিছু জেনেছেন, এসব নিয়ে লেখুন, আমাদের জানার সুযোগ দিন আপনার গুনকে।
সোনেলা পরিবারের সবার জন্য ভালবাসা।
প্রবাসে ভাল থাকুন,
ধন্যবাদ, অনেক অনেক শুভেচ্ছা -{@
ইঞ্জা
প্রথমেই অভিনন্দন ও ফুলেল শুভেচ্ছা এতো বড় সম্মান দেশের এবিং নিজের জন্য বয়ে আনার, এক সময় নিজে লায়োনস করার অভিজ্ঞতা থেকেই বুঝি কতো সম্মানের এই বিষয় গুলো। মারিসা কিন্তু বেশ সুন্দরী, জিসানী ভাবী দেখলেই আপনার মাথা ফাটাতো। :p আর ডিনার পার্টিতে কেউ বিয়ার খাই নাকি ভাইজান, নেক্সট টাইম এই ধরণের পার্টিতে রেড ওয়াইন খাবেন যা সাস্থকরো বটে। 😀
ইঞ্জা
ওহ বলতে ভুলে গিয়েছিলাম আপিনাকে আবারো অভিনন্দন ২০০তম পোষ্টের জন্য। :c
জিসান শা ইকরাম
আপনাকেও আবার ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা -{@
জিসান শা ইকরাম
ধন্যবাদ প্রিয় ভাই,
আমরা যারা এধরনের সংস্থায় জড়িত তাদের কাছে এটি অনেক সম্মানের।
মারিসাকে দেখেছেন আপনার ভাবি, সমস্যা হয়নি।
এটি ডিনার পার্টি না, টি পার্টি,
রেড ওয়াইন যে ছিলনা তা কি বলেছি আমি? 🙂
অনেক অনেক শুভেচ্ছা আপনার জন্য -{@
ইঞ্জা
😀
মৌনতা রিতু
প্রথমেই দ্বীশততম পোষ্টের অভিনন্দন, ভাইয়া।
সকালে পোষ্টটি পড়েছিলাম। স্কুলে ছিলাম দৌড়ের থাকায় মন্তব্য করিনি। স্কুলে অভিভাবকদের অলিম্পিকের দৌড় দেইখা পালাইছি।
সত্যি ভাইয়া, আপনার ধৈর্য্য দেখে বিস্মিত হই। সবার লেখা পর্যবেক্ষণ করাও কম কথা নয়। তার উপর এতো এতো সুন্দর সুন্দর সব পোষ্ট আমাদের আপনি দিছেন।
সব থেকে হেসেছিলাম, সোনাবন্ধু পোষ্ট পড়ে। তারপর হনুফা বেগম।
এই মাথামোটা আমাকে এনে কলম ধরিয়ে দিলেন।
কৃতজ্ঞতা জানানোর ভাষা নেই। শুধু দোয়া করিয়েন।
জিসান শা ইকরাম
স্কুলে অভিভাবকদের অলিম্পিকের দৌড় দেখে পালালেন কেন? বিজয়িনীর বেশে হাসি মুখে বাসায় ফিরতেন 🙂
সোনেলাকে সন্তানের মত বড় করেছি, একজন মা এর শ্নেহ মমতা দিয়ে, ধৈর্য্য তো একটু থাকতেই হয়।
আমার অধিকাংশ পোষ্টই কিছুটা ফান থাকে,
অপেক্ষা করুন, হনুফা বেগম পার্ট- ২ আসতেছে 🙂
কলম ধরে রাখার যোগ্যতা আপনার আছে বলেই দিয়েছি কলম ধরিয়ে,
শুধু কলম তো বাজারেই পাওয়া যায়,
যিনি কলমটি সু- ব্যবহার করেন, গুন তো তারই, যার প্রমান আপনি রেখেছেন।
ধন্যবাদ এবং শুভেচ্ছা অনেক অনেক -{@
ক্রিস্টাল শামীম
অভিনন্দন আপনাকে ২০০ নাম্বার পোস্ট টাও আপনাকে মর্যাদার জায়গায় নিয়ে গেলো। আপনার জন্য অনেক ভালোবাসা ভাইজান।
জিসান শা ইকরাম
ধন্যবাদ এবং শুভেচ্ছা আপনার জন্যও -{@
নতুন পোষ্ট চাই আপনার কাছে।
ছাইরাছ হেলাল
সত্যি বলতে এমন মহতি অনুষ্ঠানে শরিক না হতে পারার আক্ষেপ থেকেই যাবে।
আপনার এহেন সম্মানে আমরা সোনেলার সোনারা সম্মানিত বোধ করছি।
এটি সম্ভবত সব থেকে দীর্ঘলিখিত পোস্ট আপনার,
অটুট আহামরি ধৈর্যকে সাধুবাদ দিতেই হয়,
আবার একই সাথে নিজের ঢোল ফাটানোর সম্ভবনা ব্যাপক ভাবে নাকচ করে দিয়েছে দেখে আনন্দিত।
আপনাকে তিন সহস্র পোষ্টের জন্য আগাম সাধুবাদ দিচ্ছি।
তবে হ্যাঁ, ফিলিপিন খুবই সৌন্দর্যের দেশ নিঃসন্দেহে।
আসন্ন পিলিপিন ভেরোমন সুন্দর হোক।
জিসান শা ইকরাম
আপনি তো যেতেই পারলেন না, আমার নিজের ফটো কেউ তুলতে পারেনা, বিশাল একটা সমস্যায় থাকি বিদেশ ভ্রমণে গেলে,
একটু হাইফাই ফটুক দিয়া ফেবুতে প্রফাইল পিকচার দেবো, তাও পারিনা 🙁
আমার কাছেও পোষ্টটি অনেক বড় মনে হয়েছে, লিখে ফেলে একবার কমানোর চিন্তা করেছিলাম, পরে চিন্তা বাদ দিয়েছি,
আমরা আমরাই তো,
তিন সহস্র পোষ্ট ! কোন ব্যপারই না, শুধু আগামী দশ বছর যেন বেঁচে থাকি,
আল্লাহ্ চাহেন তো হয়ে যাবে 🙂
ফিলিপিন আমরা একসাথে ভ্রমন করেছি, অবশ্যই সুন্দর দেশ।
পরবর্তী ভ্রমনের ইচ্ছে ভিয়েতনাম, লাওস, থাইল্যান্ড,
আশাকরি ভ্রমণ আনন্দদায়ক হবে।
ধন্যবাদ আপনাকে, একসাথে হাঁটাহাঁটি করেছি বহুপথ,
সামনে অনেক পথ রয়ে গিয়েছে -{@
অপার্থিব
২০০ পোস্ট দিয়ে ফেলাইছেন!! আপনি তো দেখি লঙ্গার ভার্শনের প্লেয়ার এবং গুণী মানুষ । থাকলো অভিনন্দন। -{@
জিসান শা ইকরাম
নিজেই তো অবাক হয়েছি একজনে দৃষ্টি আকর্ষন করায়, কিভাবে দিলাম ২০০ শত পোষ্ট?
অবশ্য এসব কোন লেখার মাঝে পরে না,
ধন্যবাদ, এবং আন্তরিক শুভেচ্ছা জানবেন -{@
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
আসলে ভাগ্যটাই আমার মন্দ সব সুখের খবরগুলো দেখি অনেক পরে এই পোষ্টটিও তেমনি তবুও অভিনন্দন আপনাকে এবং প্রানপণে দোয়া করি স্রষ্টার নিকট আপনি আরো দীর্যজিবী হয়ে আরো সম্নান কুড়ে আনুন দেশ ও দশের তরে তাই আমি গর্বিত আমারই এক বড় ভাই জিসান দাদা আজ রোটারি সন্মানের অধিকারি।সোনেলার প্রান এ জীবন যত দিন রবে পৃথিবীতে আপনার কথা ভুলবো না কভু আপনার উদার মাইন্ড আমাকে শিখিয়েছে কি ভাবে লিখতে হয় কি ভাবে বন্ধুত্ব হয়।আমি কৃতজ্ঞ হেলাল ভাই এবং আপনার কাছে।
আমার প্রতিষ্টানের চেয়ারম্যান আঃ রব সাহেব নারায়ণগঞ্জ এর রোটারীর প্রেসিডেন্ট সেও কোরিয়ায় গিয়েছিলেন।ধন্যবাদ সুখের খবরটি দেয়ার জন্য। -{@
জিসান শা ইকরাম
সবকিছু ধীরে সুস্থে জানাই ভালো, গুছানো যায় এতে। বিলম্বে জেনেছেন ভালোই হয়েছে 🙂
সোনেলায় সর্বাধিক পোষ্টের অধিকারী আপনি, এজন্য আপনাকেও অভিনন্দন।
আমরা সোনেলায় লেখি বলে আপনাকে সাইটটিকে জাষ্ট চিনিয়ে দিয়েছিলাম,
এরপর আপনি অত্যন্ত নিষ্ঠার সাথেই ব্লগিং করে গিয়েছেন,
অসাধারন কিছু পোষ্ট আপনার কাছ থেকে এসেছে।
দ্রুত ৩০০ তম পোষ্ট দিন, সোনেলায় সেদিন অবশ্যই উৎসব হবে 🙂
কখনো নারায়ণগঞ্জ গেলে রোটারী প্রেসিডেন্টের সাথে অবশ্যই দেখা হবে,
আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ এবং শুভেচ্ছা -{@
মারজানা ফেরদৌস রুবা
আহা! আমার দাদাভাই। অভিনন্দন এবং শুভেচ্ছা দ্বীশততম পোস্টের জন্য। তারপর একজন রোটারিয়ান হিসেবে দেশের জন্য সুনাম বয়ে আনা আমাদের প্রিয় মানুষ।
-{@ -{@ -{@ অনেক অনেক শুভেচ্ছা।
জিসান শা ইকরাম
দিদি ভাই অনেক অনেক ধন্যবাদ,
নিজের সময় বাঁচিয়ে সোনেলার জন্য কিছু সময় বরাদ্ধ রাখেন আপনি,
আপনার পোষ্ট গুলো সমাজের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপুর্ন,
আপনার পোষ্ট সমাজের কথা বলে।
সোনেলায় একটি আলাদা ইমেজ আপনি তৈরী করেছেন।
শুভেচ্ছা রাশি রাশি -{@
ব্লগার সজীব
এত্ত খানা খাদ্যের ছবি দিলে অন্য দিকে চোখ যায়? তারপরেও হালকা ভাবে চোখ বুলালাম অন্য দিকে। আপনার ফটো ঝক্ঝকে নয়, আমাকে সাথে নিলেই পারতেন, আমি ফটো তুলে দিতাম :p এরপর এমন সুযোগ হলে আমাকে নিবেন ভাইয়া? মারিসা ডেলমার এত্ত কিউট কেন? 🙂
ডাবল সেঞ্চুরীর জন্য অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা -{@ কবে যে সেঞ্চুরী করবো? এরপর ডাবল সেঞ্চুরী ^:^
জিসান শা ইকরাম
ভোজন রসিক মনে হচ্ছে আপনাকে 🙂
বিদেশে গেলে আমার ফটো তোলার মত কাউকে পাইনা, যে সাথে ছিল সে ছবি তোলায় তেমন পাকা নয়, আপনাকে নিলে ভাল হতো।
এরপরে যদি সুযোগ হয়, তবে অবশ্যই নেবো আপনাকে।
মারিসা আপনার ডাবল বয়েসি হবে, সে এত কিউট কেন তাতে আপনার কি? একজোড়া নিয়ে ঘুরছেন, আরো লাগবে নাকি? 🙂
ধন্যবাদ আপনাকে শুভেচ্ছা সহ -{@
খুব দ্রুত সেঞ্চুরী করে ফেলুন,এরপর ডাবল ট্রিপল……।।
ব্লগার সজীব
কিছুটা পেটুক আছি আমি :p না না আর প্রয়োজন নেই, আপুরা কিউট হলে ভাল লাগে ভাইয়া 🙂 ইচ্ছে হয় আপনার মত বিদেশ ভ্রমণের। সুযোগ নেই আমার। আগে তো সেঞ্চুরী করি, এরপর ডাবল এর কথা ভাববো। ধন্যবাদ ভাইয়া।
মোঃ মজিবর রহমান
এখন শুধুই -{@ -{@ -{@ -{@ -{@ শুভেচ্ছা।
পড়ে আবার লিখব।
জিসান শা ইকরাম
অনেক অনেক ধন্যবাদ শুভেচ্ছা সহ -{@
নাসির সারওয়ার
খুব নম্র একটা পোস্ট। আপনার স্বাভাবিক নম্রতার গুন ভালো ভাবেই ধরে রেখেছেন।
ওখানে যাবার ইতিহাসে পড়েছিলাম একই দিনে গমন এবং ফেরত সীল যা সবার ভাগ্যে যোটেনা। নিশ্চয়ই তখন সামান্য হলেও মন খারাপ হয়েছিলো আপনার। তবে কুসংস্কারটা যে কাজে লাগেনি তা আরো একবার প্রমান হোল। আপনার এই বিশাল সন্মানে আমারও ভাগ বসালাম। গর্বটা সোনেলা পরিবারের, এখানে এমন গুনি/সন্মানি মানুষরা লেখেন।
আপনার তো অনেকগুলো কোটপিন, তা দেন দুএকটা আমাকে। এক্ষান ভাব লই। নাকি আইনে আমি পরতে পারিনা!!
হিসাবের খাতা খুলবো ২০০ পোস্টের। ইহো জনমে কি পারবো!
অনেক শুভেচ্ছা আপনার জন্য।
জিসান শা ইকরাম
কোট পিন আছে অনেক গুলো, আপনাকে একটি নয়, আরো অনেকগুলো দেয়া যাবে,
প্রশ্ন হচ্ছে আপনি এসব কোটপিন কোটে লাগাবেন কিনা,
আপনার কাছে লেখার বিষয়বস্তু আছে অনেক, লিখে ফেলেন কথা বলেন যেভাবে সেভাবেই
২০০ কোন ব্যাপারই না।
ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা আপনার জন্য -{@
আবু খায়ের আনিছ
ভাইয়া আমি আর কি বলবো, আপনাকে আগেই বলেছি, এই গর্ব আপনার, দেশের, আমাদের সবার। কিছু বিষয় প্রকাশ করতে হয় না হলে মানুষ জানবে কি করে।
আমি আনন্দিত সোনেলা পরিবারের একজন হতে পেরে, সাথে গর্বিত এমন মানুষদের সাথে লিখতে এবং পড়তে পেরে। ডাবল সেঞ্চুরির শুভেচ্ছা ভাইয়া। একটা প্রশ্ন থাকে, আদৌ এটা আপনার দুশোতম লেখা নয়, বরং সোনেলায় দুশোতম লেখা। এটা কি সবাই জানে?
জিসান শা ইকরাম
এই পোষ্টটি তুমি আমাকে দক্ষিন কোরিয়া থাকার সময়ই দিতে বলেছিলে,
তোমাকে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলাম হঠাৎ করেই, যে কারনে দিলাম।
আমি ব্লগে নিজের কথা এভাবে বলিনা, সংকোচের কারণে।
আমি গর্বিত এবং অত্যন্ত আনন্দিত যে তোমাদের মত বেশ কিছু ভাল মানুষের সাথে আমি বর্তমানে ব্লগিং করছি,
শান্তি পাচ্ছি এতে অপরিসীম।
🙂 হ্যাঁ সোনেলায় আমার দুইশততম পোষ্ট।
আমার বর্তমান ঠিকানা এটি, হিসেবটা তো এখানেই হবে।
অনেক অনেক ধন্যবাদ আর শুভেচ্ছা তোমাকে -{@
আবু খায়ের আনিছ
আমি বিশ্বাস করি, জিসানের ঠিকানা শুধু সোনেলা নয়, সোনেলার প্রতি ব্লগারে অন্তরে জিসান এর বসবাস। অনেক অনেক শুভ কামনা ভাইয়া।
জিসান শা ইকরাম
সবার অন্তরে ঠাই দিলে তো আটকা পরে যাবো,
অবশ্য ভালবাসায় আঁটকে গিয়ে মরতে চাই আমি 🙂
ধন্যবাদ আনিছ ।
প্রহেলিকা
সবাই সব বলেই দিলো উপরে, আমি লেট্ লতিফ। নেটের কারণে সময়মতো শুভেচ্ছাও জানাতে পারিনি। যদি জানি ত্রিপল সেঞ্চুরির জন্য বেশিদিন অপেক্ষা করতে হবে না আমাদের। বেশি কিছু বলবো না অকপটে একটা কথাই বলতে চাই তা হলো, আমাকে কেউ যদি কখনো ধৈর্য্যশীলতা কি জানতে চেয়ে প্রশ্ন করে আমি নির্দ্বিধায় আপনাকে দেখিয়ে দিব। আপনার সংস্পর্শে আসতে পেরে গর্বিত বোধ করছি।
আমাদের মাঝে এভাবেই থাকুন সবসময়। ভালবাসা রইল প্রিয়ভাই। (3
জিসান শা ইকরাম
আপনিও ভাল থাকুন 🙂 -{@
প্রহেলিকা
আপনি???
জিসান শা ইকরাম
গতকাল দাঁতের ব্যাথায় অস্থির ছিলাম, কারে কি লিখেছি ঠিক নাই 🙂
তুমিও ভাল থেকো -{@
অনিকেত নন্দিনী
দ্বিশততম পোস্টের জন্য ফুলেল শুভেচ্ছা আর রোটারির দেয়া এহেন সম্মাননার জন্য শ্রদ্ধাপূর্ণ অভিনন্দন। যদিও আগেই অভিনন্দন জানানো উচিত ছিলো, পারিনি। দেরিস্য দেরি হয়ে গেলো। কী করবো? ব্যস্ততা মাঝে মাঝে আমাকে চরকা বানিয়ে দেয় যে! 🙁
এইবারে ছবির কথা কই:
১। প্রথম আর দ্বিতীয় ছবিতে অইরাম ঠ্যাং ভাঁজ কইরা না খাড়াইয়া আরেট্টু সোজা হইয়া খাড়াইলে আরো সুন্দর লাগতো। 🙂
২। মারিসা ডেলমার নেভি ব্লু ব্লেজার পরে আছে – কালো না। :p
৩। একই খাওনের ছবি দুইবার কইরা দিলে কেম্নে বুঝমু ১৬৮ টা পদ আছিলো? -:-
জিসান শা ইকরাম
আপনি আপনার পরীক্ষা, স্কুলের ক্লাস, স্কুলের খাতা দেখা, বাচ্চাদের পড়ানো, সংসার সামলানো এসব নিয়ে খুব বেশি সময় সঙ্কটে ভুগছেন, জানি আমি। এরমধ্যেও যে ব্লগে আসতে পারছেন, এটিই অনেক বেশি। ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা আপনাকে -{@
ছবি দুটোয় আরো ত্রুটি আছে, ১। কোটের সাথে জিনস এর প্যান্ট ঠিক হয়নি। ২, এমন পার্টিতে পায়ে দেয়া উচিৎ ছিল পার্টি স্যু 🙂
ছবি দেখে মনে হলো কালো, অবশ্য ভালভাবে দেখিনি, তাই রঙ বিভ্রাট হয়েছে।
অনেক ছবি তুলেছি, একই খাবারের ছবি ২ টা এসেছে খেয়াল করিনি।
ব্লগারদের চোখ থেকে কিছুই এড়ানো যায় না 🙂
অনিকেত নন্দিনী
ফরমাল অনুষ্ঠানে জিন্সেসের প্যান্ট না পরাই ভালো। কারণ জিন্সের প্যান্ট ফরমাল পোশাক নয়। পরবর্তীকালে এমন অনুষ্ঠানে যোগ দিতে গেলে বিষয়টা মাথায় রাখবেন আশা করি। 🙂
জুতো খেয়াল করিনি। ঘুমঘুম চোখে এতো কিছু দেখা যায় নাকি?
চোখ এড়াবে কী করে? অনেক আগেই কিন্তু শ্যেনচক্ষু উপাধি পেয়ে বসে আছি, মনে নেই বুঝি?
জিসান শা ইকরাম
আমি আসলে একজন পুরাই ইনফরমাল মানুষ, উরাধুরা টাইপের,
সার্ট প্যান্ট অনেক সময় আয়রন করা ছারাই পরিধান করে বের হই,
এত নিখুত হয়ে লাভ কি? জীবনটা কি শুধু পালিশ করতে করতেই পার করে দেবো?
নিজের জন্য না হলেও এরপর থেকে অন্যের জন্য ফিটফাট হয়ে যেতে হবে বুঝতে পারছি।
শ্যেনচক্ষু উপাধি জানি কোন অ-কবি দিয়েছিল, অ-কবির নাম মনে পর্তাছে না।
মোঃ মজিবর রহমান
ভাইয়া যদি মনে না করেন তবে আপনার এই সন্মানে সোনেলা ব্লগের ব্লগাররা, পাঠক, শুভাকাঙ্ক্ষী, মডারেটর, ডেভলপার এবং পরিচালনা পরিষদ আনন্দিত এবং সন্মানিত। আর হ্যাঁ ভাই আমি লেখক না আপনাদের মাঝে আছি পাঠক হয়ে। শাহবাগ আন্দলনের সময় আলুব্দি গ্রামে গিয়েছিলাম হুমকিও পেয়েছিলাম কিন্তু প্রতিকী ফাসি দিয়েছিলামও। তাতে কিছু যায় আসেনা। আমি বিডিব্লগ বন্ধ হলে ঘুরতে ঘুরতে সোনেলা তরীতে নোঙ্গর করি এখন আছি এবং থাকব। ভাই আমার কঠর প্রতিবাদ ও দ্রত সিধান্ত নিতে পারিনা তবে সকল সময় মুক্তিযুধ্বের পক্ষে আছি।
ডবল সেঞ্চুরীর জন্য ধন্যবাদ দেবনা কিন্তু খাওয়া চানাচুর বা হালকা ভাইয়া। কবে দেখা পাব?
ফুলের শুভেচ্ছা।
জিসান শা ইকরাম
আপনাকে বুঝি আমি এবং আমরা।
আপনার আন্তরিকতা এবং সোনেলার প্রতি টান খুব বেশি।
আপনি যে মুক্তিযুদ্ধ পক্ষের একজন ভাল সমর্থক তাও জানি।
আপনাকে শুভেচ্ছা মজিবর ভাই
-{@
মোঃ মজিবর রহমান
সরি ভুলের জন্য।
রোটারী ইন্টারন্যাশনাল থেকে একটি গোল্ড লেভেল মেম্বার ও ডবল সেঞ্চুরীর জন্য ধন্যবাদ শুধু দেবনা সোনেলার পক্ষ থেকে একটি অনুষ্ঠান হবে তা পষ্ট দেব।
ফুলের শুভেচ্ছা।
জিসান শা ইকরাম
অনুষ্ঠান তো হয়ে গেলো মজিবর ভাই।
মোঃ মজিবর রহমান
না সেটা আর এটা এক নয় সেতা শুন্য আপুর জন্য।
এবার দেখি আনিস ভাই কে মাঠে নামাতে হবে। আপনাকে সুভেচ্ছা ।
জিসান শা ইকরাম
আচ্ছা দেখুন তাহলে,
শুভেচ্ছা আপনাকেও -{@
সকাল স্বপ্ন
এমন কিছু পড়তে অনেক ভালো লাগে , যেখানে শিক্ষার কিছু থাকে , জানার কিছু থাকে, কিছু করার ইচ্ছা জাগে,
অনুপ্রেরনা অনেক ভাবে হতে পারে,
এটা তার ই ব্যাখ্যা—-
কিছু ভালো করার মাধ্যমে নিজের ,দেশের ,দশের, সমাজের, সবার উপকার লুকিয়ে থাকে ,
সেই ভালো গর্বের সাথে সরন করতে চাই—
ধনবাদ—- জিসান সা বাঙ্গালী ইকরাম—–
বাঙ্গালী বলার অর্থ—- যে কাজে বাংলার মুখ উজ্জ্বল হয় তাঁকে আঙ্গুল দেখিয়ে সম্মান দেখাতে আমার বাদে না
এমন ই ভাবে থেকে যান উপকারের স্বার্থে —–
দোয়া ও সুভ কামনা রইলো–
দিনের সফলতা হোক আপনাদের বন্ধু——
জিসান শা ইকরাম
অনেক অনেক ধন্যবাদ সকাল স্বপ্ন।