
আধেক টাধেক নয়! জমাট বাঁধতে বাঁধতে স্পষ্ট পরিচয়ের অভাব নিয়ে দ্রুততর বেজায়/পাল্লায় ভারী হচ্ছে ঠান্ডা ঋতুর আবহ।
অথচ ভীড় বলছে তাপমাত্রা আরেকটু বাড়লেই মরুভূমি অনুভূত হতে বাধ্য! শাওন ঢল বা আষাঢ় বরঞ্চ বিল্পব মনে করিয়ে দিতে সচেষ্ট। বেজায় ব্যস্ত না হলেও,,,, অযথা পড়ে থাকা পুরোনো সুতোয় নকশি আঁকায় মনোযোগ বাড়াতে আরো কঠিনতর শীতলতা জাপটে ধরা। নকশি আঁকার কাপড়টা একটা চ্যালেঞ্জ; ওটা বহু পুরোনো। এখানে সেখানে ছিঁড়ে যাচ্ছে বার বার। এই এটাতেই নকশি তুলে প্রমান করতেই হবে... কাপড় ছিঁড়লেও সুতোয় তোলা নকশা কাপড়টাকে অন্য পরিচয় দিতে বাধ্য।
নকশাটাই তখন দেখবে সবে। ক্ষয়ে যাওয়া কাপড় কিংবা কঠিন শীতল বরফ খন্ডের ধরন কারো চোখে পড়বে না। কেউ আচমকা দুঃসংবাদ নিয়ে এসে বলে- 'ওর' সাথে কথা হয় তোমার? : অনেক দিন হলো, কথা হয়নি, কেন বলোত! -- কথা হলেও,,, একান্ত কিছু ' ওর' সাথে বোলোনা, বিশ্বস্ত নয়....
: এমন কিছু জানা গেলো বুঝি?
- হু
: কি বলব, না বলব বুঝতে পারছি না। এমন তো হওয়ার কথা নয়!
: এ জগতটাই এমন জানো! বিশ্বাসটারই যত দুস্প্রাপ্যতা। বাকী সব চড়া মূল্যেেও পাওয়া যায়,,,,বিশ্বাসেরই কোনো জায়গা নেই।
তারচে তো এই ভালো! বরফ হয়ে যাক আর সব!!
নোটঃ আজ মাথা হ্যাং হয়ে আছে। হাবিজাবি লিখতে মন চাইলো। উল্টা পাল্টা ভাইবেন না সন্মানিত পাঠকবৃন্দ🙏🙏🙏
৮টি মন্তব্য
আলমগীর সরকার লিটন
বেশ একটা অনুভুতির ছোঁয়া
ভাল থাকবেন লিপি আপু——-
বন্যা লিপি
আপনিও ভালো থাকবেন।
সাবিনা ইয়াসমিন
বরফের অনেক গুণ। অন্তত কারো চোখে মনে প্রশান্তি এনে দিতে বরফের জুড়ি নেই। আবার বে-গুণ (!?)ও আছে। যারা অতিউৎসাহী হয়ে বেশি বেশি বরফ খাবে তাদের উপযুক্ত দাওয়াই ছাড়া উপায় থাকেনা।
ইয়ে, পোস্টে লিখেছো বরফ আর ছবি দিয়েছো পাথরের,,,, হাবিজাবি লিখলে কী এম্নেই লিখতে হয়?
বন্যা লিপি
মন্তব্যের প্রথমাংশের প্রতিমন্তব্য দিলাম না। দ্বিতীয় অংশঃ সংগ্রহে বরফ নাই। আমার কাছে পাথর আর বরফের পার্থক্য নেই এই বর্তমানে। তাই বিকল্প হিসেবে মানিয়ে গেছে বেশ।
হাবিজাবি লেখার ফর্মূলা জানা নেই আমার। মন উথাল পাথাল রকম হ্যাং ট্যাং খাইলেই এমুন হাবিজাবি লেখা বাইর হয় মগজেরত্থন। আঁইকিত্তাম!!!!
রেজওয়ানা কবির
বিশ্বাসে মেলায় বস্তু তর্কে বহুদুর। তবে বিশ্বাস মেলা ভার! তবে বিশ্বাস খুবই দুস্পাপ্য। বিশ্বস্ততা অর্জন করাও কঠিন ব্যাপার। আবার অনেক সময় চরম বিশ্বাসীরাই বিশ্বাসঘাতকতা করে তখন মানুষ দিশেহারা হয়ে পড়ে একারনে অনেকে সমাজে হীন হয়,বা আত্নহত্যা করে অথবা গুমরে মরে। তবুও মানুষ বিশ্বাস করে, আবার অন্য কোথাও বিশ্বাসের হাত ধরে এই তো জীবন।।।।।শুভকামনা আপু।
বন্যা লিপি
“বিশ্বাস খুবই দুস্পাপ্য। ”
@রেজওয়ানা আফা…. বিশ্বাসের খানদান সমূলে নিপাত গেছে। এহনে আর সোজা/ব্যাঁকা/ আর যতসব নিতীকতার ধার ধার ধারেনা কোনো মান-হুঁশেরা ( মানুষেরা) তবু মানুষ বিশ্বাস করেই ঠকে আর বিশ্বাস করেই শেখে….
হালিমা আক্তার
বিশ্বাস আছে বলেই এখনো সামাজিক বাঁধন আছে। আবার এই বিশ্বাস অতি বিশ্বাসী হয়ে বিশ্বাসঘাতকতা করে। তবু বিশ্বাসের উপর ভর দিয়ে জীবন যাত্রা চলে। শুভ কামনা রইলো।
বন্যা লিপি
ওই একই কথা- কিনে ঠকা ভালো। না কিনে জেতাও জিত নয়। বিশ্বাসটাই আগে আসে, তারপর ঠগ আর শেখার বিচার। শুভ কামনা।